মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া
প্রকাশ : ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৩৩ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়ার নিবন্ধ

১৯৭১-এর বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড : ইতিহাসের জঘন্যতম কলঙ্কের অধ্যায়

আজ ১৪ ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ছবি : সৌজন্য
আজ ১৪ ডিসেম্বর, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। ছবি : সৌজন্য

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর দীর্ঘ ৯ মাসের মুক্তিসংগ্রাম বাঙালির অপরিসীম ত্যাগের মহিমায় সমুজ্জ্বল। মুষ্টিমেয় কিছু লোক ব্যতীত সাড়ে সাত কোটি বাঙালির অধিকাংশই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি ছিল। কেউ যুদ্ধ করেছে, কেউ মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা করেছে, কেউবা নির্যাতিত হয়েছে। বলতে গেলে বাংলার মানুষ কোনো না কোনোভাবে হানাদার পাকসেনাদের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ সার্বিকভাবেই ছিল একটি জনযুদ্ধ। ত্রিশ লাখ মানুষকে পাক বাহিনী হত্যা করেছে, প্রায় দু’লক্ষ মা-ভগ্নি ইজ্জত খুইয়েছে, বহু বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিরপরাধ মানুষের ওপর এমন অত্যাচার পৃথিবীতে বিরল।

মূলত পাক সামরিক বাহিনীর বাঙালি নিধন শুরু হয়েছে ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে ঢাকা শহরসহ বিভিন্ন বড় বড় শহরে অপারেশন সার্চ লাইটের আড়ালে গণহত্যার মাধ্যমে। ঢাকায় আক্রমণের প্রধান লক্ষ্যস্থল ছিল পিলখানার ইপিআর ঘাটি, রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে হানাদার বাহিনী প্রতিবাদী ছাত্র ও শিক্ষকদের নির্বিচারে হত্যা করে।

বুদ্ধিজীবি হত্যাকাণ্ড

মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়জুড়ে পাক বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল শামস দেশের জ্ঞানী-গুণী, শিক্ষিত ও মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের তুলে নিয়ে হত্যা করে। তবে বুদ্ধিজীবী হত্যার ব্যাপকতা ছিল যুদ্ধ শেষ হওয়ার শেষের দিনগুলোতে। এটি ছিল এক পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। পাকিস্তানি বাহিনী যখন বুঝতে পারে, বাংলাদেশের মাটিতে তাদের যুদ্ধে জয়লাভ করা সম্ভব নয়, তখন নবপ্রতিষ্ঠিতব্য বাংলাদেশকে শিক্ষা, সংস্কৃতি, চিকিৎসবিজ্ঞান তথা বুদ্ধিবৃত্তিক ও সামাজিকভাবে দুর্বল এবং পঙ্গু করে দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে নিরপরাধ বুদ্ধিজীবীদের ধরে ধরে নিয়ে অমানসিক নির্যাতন করে হত্যা করে। মূলহত্যাকাণ্ডটি ঘটে ১৪ ডিসেম্বর রাতে। ইতোমধ্যে মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সেনাদের নিয়ে গঠিত যৌথ বাহিনী চারদিক থেকে ঢাকাকে ঘিরে ফেলেছে। যে কোনো সময় ঢাকার পতন হতে পারে। জেনারেল নিয়াজীর নেতৃত্বে পূর্ববাংলায় নিয়োজিত পাক বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা তখন ভারতীয় সেনা কর্তৃপক্ষের সাথে আত্মসমর্পণ নিয়ে নেগোশিয়েশনে ব্যস্ত। এরই মধ্যে তারা গোপনে এদেশীয় দোসর কুখ্যাত রাজাকার, আলবদর ও আলশামস বাহিনীর মাধ্যমে ১৪ ডিসেম্বর দিনে ও রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক এলাকাসহ বিভিন্ন স্থান থেকে বিশিষ্ট শিক্ষক, সাংবাদিক, শিল্পী, চিকিৎসক, বিজ্ঞানী প্রভৃতি জ্ঞানী-গুণী লোকদের ধরে নিয়ে গিয়ে নির্যাতনের পর নির্দিষ্ট কয়টি বধ্যভূমিতে হত্যা করে। ১৬ ডিসেম্বর মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর নিকটাত্মীয় ও স্বজনরা মিরপুর ও রায়ের বাজার বধ্যভূমিতে নিখোঁজ বুদ্ধিজীবীদের মৃতদেহ শনাক্ত করে। অনেকের হাত-পা ও চোখ বাঁধা, দেহে নির্যাতনের চিহ্ন। কাউকে গুলি করে, আবার কাউকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করে হত্যা করা হয়েছে। অনেকের লাশ শনাক্ত ও করা যায়নি, আবার অনেকের লাশও পাওয়া যায়নি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধ শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃতে ১৯৭১ সালের মার্চে পরিচালিত অসহযোগ ও গণআন্দোলনে এবং পরবর্তীতে ৯ মাসব্যাপী মুক্তিযুদ্ধে বাংগালি জাতিকে উৎসাহ দেয়া ও উজ্জীবিত রাখার ক্ষেত্রে এদেশের কবি-সাহিত্যিক, সঙ্গীত ও চিত্রশিল্পী, চলচ্চিত্রকার, শিক্ষক, প্রকৌশলী, চিকিৎসক প্রমুখ বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকা ছিল অপরিসীম। তাদের নিধন ও হত্যাযজ্ঞের মাধ্যমে পাক বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসররা বিশ্বের ইতিহাসে এক কলঙ্কজনক কালো অধ্যায়ের সৃষ্টি করে।

বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন

বলতে গেলে ২৫ মার্চ রাতে অপারেশন সার্চ লাইটের পরিকল্পনার সাথেই বুদ্ধিজীবী হত্যার পরিকল্পনা করা। সে রাতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু শিক্ষককে হত্যা করা হয়। যুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী এবং তাদের প্রশিক্ষিত আধা সামরিক বাহিনী আলবদর ও আলশামস একটি তালিকা প্রস্তুত করে, যেখানে প্রগতিশীল, স্বাধীনতাকামী এসব বুদ্ধিজীবীদের নাম অন্তর্ভুক্ত ছিল। বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণে জানা যায় এ কাজের মূল পরিকল্পনাকারী ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নরের সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলি। স্বাধীনতার পর বঙ্গভবন (সাবেক গভর্নর হাউস) থেকে তার সহস্তে লিখিত একটি ডায়েরি পাওয়া যায়, যেখানে নিহত ও জীবিত অনেক বুদ্ধিজীবী ও কৃতি ব্যক্তিবর্গের নাম ছিল। বুদ্ধিজীবীদের তুলে নিয়ে হত্যা করার জন্য আলবদরদের ব্যবহৃত গাড়ির ব্যবস্থাও জেনারেল রাও ফরমান আলি করেছিলেন বলে তার ডায়েরিতে উল্লেখ রয়েছে।

বুদ্ধিজীবী হত্যার প্রধান ঘাতক ছিল আলবদর বাহিনীর চৌধুরী মঈন উদ্দিন। তিনি ছিলেন অপারেশন ইনচার্জ। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ছিলেন আশরাফুজ্জামান খান (প্রধান জল্লাদ)। ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর আশরাফুজ্জামান খানের নাখালপাড়ার বাড়ি থেকে তার একটি ব্যক্তিগত ডায়রি উদ্ধার করা হয়, যার মধ্যে প্রায় ২০ জন বুদ্ধিজীবীর নাম এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোয়াটার নম্বর লেখা ছিল। আশরাফুজ্জামান খানের গাড়ির ড্রাইভার মফিজুদ্দিনের দেওয়া সাক্ষ্য অনুযায়ী রায়ের বাজারের জলাশয় ও মিরপুরের শিয়ালবাড়ি বধ্যভূমি হতে বেশ কয়েকজন বুদ্ধিজীবীর গলিত লাশ পাওয়া যায়, যাদের সে নিজ হাতে গুলি করে মেরেছিল। পরে ঢাকাস্থ আর্ন্তজাতকি অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ দুয়েকজনকে বুদ্ধিজীবী হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করে। কিন্তু তারা স্বাধীনতার পর পরই (যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে) পালিয়ে যান। এ ছাড়া আরও যারা প্রধানত বুদ্ধিজীবী হত্যার সাথে জড়িত ছিলেন তারা হলেন এ বি এম খালেক মজুমদার, মাওলানা আবদুল মান্নান, আবদুল কাদের মোল্লা প্রমুখ। বিভিন্ন সমর্থিত সূত্র থেকে এসব তথ্য পাওয়া যায়।

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা

বাংলাপিডিয়া থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী শহীদ বুদ্ধিজীবীদের সংখ্যা ছিল নিম্নরূপ শিক্ষাবিদ ৯৯১ সাংবাদিক ১৩ চিকিৎসক ৪৯ আইনজীবী ৪২ সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, শিল্পী, প্রকৌশলী ১৬ তবে এ তালিকা বহির্ভূত আরো সুশীল ব্যক্তিরা থাকতে পারে বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন।

২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর র্পযন্ত যে সব স্বনামধন্য বুদ্ধিজীবী পাক বাহিনী ও তাদের দোসরদের হাতে প্রাণ হারান, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন :

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক

১। গোবিন্দ চন্দ্র দেব (দর্শনশাস্ত্র) ২। মুনির চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য) ৩। মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী (বাংলা সাহিত্য) ৪। আনোয়ার পাশা (বাংলা সাহিত্য) ৫। আবুল খায়ের (ইতিহাস) ৬। জ্যোতিরময় গুহঠাকুরতা (ইংরেজি সাহিত্য) ৭। সিরাজুল হক খান (শিক্ষা) ৮। এ এন এম ফাইজুল হক খান মাহী (শিক্ষা) ৯। হুমায়ূন কবীর (ইংরেজি সাহিত্য) ১০। রাশিদুল হাসান (ইংরেজি সাহিত্য) ১১। সাজিদুল হাসান (পদার্থবিদ্যা) ১২। ফজলুর রহমান খান (মৃত্তিকা বিজ্ঞান) ১৩। এন এম মনরিুজ্জামান (পরিসংখ্যান) ১৪। এ মুকতাদির (ভূ-বিদ্যা) ১৫। শরাফত আলী (গণিত) ১৬। এ আর কে খাদেম (পদার্থবিদ্যা) ১৭। অনুদ্বৈপয়ান ভট্টাচার্য (ফলিত পদার্থবিদ্যা) ১৮। এম সাদেক (শিক্ষা) ১৯। এম সাদত আলী (শিক্ষা) ২০। সন্তোষচন্দ্র ভট্টাচার্য (ইতিহাস) ২১। গিয়াসউদ্দিন আহমেদ (ইতিহাস) ২২। রাশীদুল হাসান (ইংরেজি) ২৩। এম মর্তুজা (চিকিৎসক)

রাজশাহী বিদ্যালয়ের শিক্ষক

১। হাবিবুর রহমান (গণিত বিভাগ) ২। শ্রী সুখারঞ্জন সমাদ্দার (সংস্কৃত) ৩। মীর আব্দুল কাইউম (মনোবিজ্ঞান)

চিকিৎসক

১। মোহাম্মদ ফজলে রাব্বি (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ) ২। আব্দুল আলিম চৌধুরী (চক্ষু বিশেষজ্ঞ) ৩। শামসুদ্দিন আহমেদ ৪। হুমায়ুন কবির ৫। আজহারুল হক ৬। সোলায়মান খান ৭। আয়েশা বদেরা চৌধুরী ৮। কসির উদ্দিন তালুকদার ৯। মনসুর আলী ১০। মোহাম্মদ মুর্তজা ১১। মফিজউদ্দিন খান ১২। জাহাঙ্গীর ১৩। নুরুল ইমাম ১৪। এস কে লালা ১৫। হেমচন্দ্র বসাক ১৬। ওবায়দুল হক ১৭। আসাদুল হক ১৮। মোসাব্বের আহমেদ ১৯। আজহারুল হক (সহকারী সার্জন) ২০। মোহাম্মদ শফী (দন্ত চিকিৎসক)

অন্যান্য

১। শহীদুল্লাহ কায়সার (সাংবাদিক) ২। নিজামুদ্দিন আহমেদ (সাংবাদিক) ৩। সেলিনা পারভীন (সাংবাদিক) ৪। সিরাজুদ্দীন হোসেন (সাংবাদিক) ৫। আ ন ম গোলাম মুস্তফা (সাংবাদিক) ৬। আলতাফ মাহমুদ (গীতিকার ও সুরকার) ৭। ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত (রজনীতিবিদ) ৮। রণদা প্রসাদ সাহা (সমাজসেবক ও দানবীর) ৯। যোগেশচন্দ্র ঘোষ (শক্ষিাবদি আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক) ১০। জহির রায়হান (লেখক চলচ্চিত্রকার)-৩০ জানুয়ারি শহীদ হন ১১। মহেরেুন্নসো (কবি) ১২। আব্দুল কালাম আজাদ (শিক্ষাবিদ, গণিতজ্ঞ) ১৩। নজমুল হক সরকার (আইনজীবী) ১৫। নতুন চন্দ্র সিংহ (সমাজসেবক, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক) ১৬। রমণকান্ত নন্দী (চিকিৎসক ও সমাজসেবক)

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ও শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর ঢাকা হতে দুইশতাধিক বুদ্ধিজীবীকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে ঘাতকরা হত্যা করে। স্ত্রী সন্তানদরে সামনে থেকে এভাবে তুলে নিয়ে যাওয়া কী মর্মান্তিক! এদিনের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর বাংলাদেশে পালিত হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ঢাকার মিরপুরে বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে। প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যুষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, সামরিক ও বেসামরিক সিনিয়র কর্মকর্তা, মুক্তিযোদ্ধা এবং শহীদ বুদ্ধিজীবীদের পরিবারের সদস্যরা বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সমবেত হয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।

বুদ্ধিজীবীগণসহ বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। ১৪ ডিসেম্বরসহ ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে নিহত ত্রিশ লক্ষ শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা। বাংলার স্বাধীনতার জন্য এদের আত্মত্যাগ জাতি চিরদিন মনে রাখবে।

মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া : সিনিয়র সচিব, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)-এর সাবেক চেয়ারম্যান; বর্তমানে জার্মানিতে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ওয়ানডে সিরিজেও মুশফিককে নিয়ে শঙ্কা

বিধানসভা উপনির্বাচন / পশ্চিমবঙ্গে ৬ আসনেই তৃণমূলের জয়

জোর করে পদত্যাগ করানো সেই উপাধ্যক্ষের হৃদরোগে মৃত্যু!

বিচ্ছেদের যন্ত্রণা নিয়ে পরীমণির স্ট্যাটাস

টেস্টে হাসানের দারুণ রেকর্ড

নির্দোষ ব্যক্তিদের নামে হওয়া মামলা আইন মেনে প্রত্যাহারের নির্দেশ

ব্র্যাকের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা হটলাইন ‘মনের যত্ন’ চালু

৮ মাসে কোরআন মুখস্থ করলেন ৮ বছরের ওমর

নৌবাহিনীকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন সেনাবাহিনী

বিধানসভা নির্বাচন / ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি-কংগ্রেসের, মহারাষ্ট্রে বিজেপি জোটের জয়

১০

বেসিস ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্যান্ডিং কমিটির দ্বিতীয় সভা অনুষ্ঠিত

১১

নেতাদের বাঁচার উপায় বাতলে দিলেন তারেক রহমান

১২

গল্পে গল্পে পাপনকে খোঁচা ফারুকের

১৩

পাকিস্তানে কাল আরেক অভ্যুত্থান হবে?

১৪

ছাত্র আন্দোলনে ‘২৮ রাউন্ড গুলি’ করা সেই তৌহিদ গ্রেপ্তার  

১৫

‘অনন্যা সাহিত্য পুরস্কার ১৪৩১’ পেলেন নূরে জান্নাত ও নুসরাত নুসিন

১৬

আড়াই কোটি টাকা আত্মসাৎসহ নানা অভিযোগে সেই অধ্যক্ষ বরখাস্ত

১৭

ঢাকাবাসীকে যে কোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে : ডিএমপি কমিশনার

১৮

অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে ডাক্তার দেখাতে গিয়ে বিএনপি নেতাকর্মীর হাতে পিটুনি

১৯

মানসিক ট্রমায় ইসরায়েলি সেনাদের আত্মহত্যা

২০
X