জুলিয়া আলম
প্রকাশ : ২২ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:১৬ পিএম
আপডেট : ২২ অক্টোবর ২০২৩, ০৬:৪৯ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধি কেন পরবাসে?

বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ পাচ্ছেন না প্রবাসীরা। ছবি : সৌজন্য
বৈধপথে রেমিট্যান্স পাঠাতে আগ্রহ পাচ্ছেন না প্রবাসীরা। ছবি : সৌজন্য

বাংলাদেশের প্রবাসী আয় খাতে প্রবৃদ্ধির পতন শুরু হয়েছে এক দারুণ উত্থানের পর। সদ্য প্রকাশিত ওয়ার্ল্ড মাইগ্রেশন রিপোর্টে ২০২২ আমাদের তাই স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০১৮ সালেও বাংলাদেশ রেমিট্যান্স আর্নিংস নেশনগুলোর তালিকায় টপটেন এ ছিল না কিন্তু ২০২২ সালেই তালিকায় অষ্টম অবস্থানে উঠে আসে বাংলাদেশ যার বাৎসরিক রেমিট্যান্স আয় সাড়ে ২১ বিলিয়ন ডলার।

অভিবাসন ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান থেকে দেশেগুলোর তুলনামূলক আয়ের সবচেয়ে নির্ভরশীল তালিকা বলছে প্রবাসী আয়ে বিশ্বে প্রথম স্থানে আছে ভারত; এ খাতে দেশটির বাৎসরিক আয় ৮৩ দশমিক ১৫ বিলিয়ন। দ্বিতীয় চীন যার প্রবাসী আয় ৫৯ দশমিক ৫১ বিলিয়ন ডলার। তালিকায় তৃতীয় মেক্সিকোর আয় ৪২ দশমিক ৭ বিলিয়ন, এরপর ফিলিপাইন ৩৪ দশমিক ৯১, মিশর ২৯ দশমিক ৬ বিলিয়ন ডলার আর আর ষষ্ঠ অবস্থান থাকা পাকিস্তানের প্রবাসী আয় ২৬ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার।

বাংলাদেশের আগে সপ্তম অবস্থানে আছে ফ্রান্স, যে দেশের প্রবাসী আয় ২৪ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন ডলার। ওয়ার্ল্ড মাইগ্রেশন রিপোর্ট যে সময়টায় বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ে সবচেয়ে বেশি উত্থান দেখেছে সেটি কিন্তু করোনাকালের শুরু এবং করোনাপরবর্তী বিশ্ব অর্থনীতির অস্থির সময়ে। করোনাকালে দেশের অর্থনীতি যে লড়াকু শক্তিতে এগিয়েছিল, এর অন্যতম কারণ ছিল রেমিট্যান্সে প্রবৃদ্ধি। সেই দুর্দিনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে তাদের স্বজনদের কাছে আরও বেশি অর্থ প্রেরণ করেছিল আর এখন করোনা মহামারি কেটে গেলেও অন্যরকম এক দুর্দিনে পড়েছে দেশ। দুই বছর আগে ব্যাংকার ও অর্থনীতিবিদসহ অনেকেই প্রক্কলন করেছিলেন চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশের বাৎসরিক প্রবাসী আয় ৩০ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়ে যেতে পারে। কিন্তু এই দুই বছরে বাংলাদেশের রিজার্ভ উল্টো প্রতিমাসে গড়ে ১ বিলিয়ন ডলারের বেশি কমে আজকের স্তরে এসেছে।

প্রবাসী আয়ের প্রবৃদ্ধির উল্টোরথে চড়ে এখন বাৎসরিক ১৫ বিলিয়ন ডলারের স্তরে নেমে আসার ঝুঁকিতে পড়েছে। চলতি বছরে দশম মাস সেপ্টেম্বরে আসা মাত্র ১৩৪ কোটি ডলার সেই ঝুঁকিকে স্পষ্ট করছে। রেমিট্যান্সের এই ধারা চলতে থাকলে দুই বছর আগে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের রেকর্ড ছোঁয়া বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চলতি অর্থবছর শেষে এর এক তৃতীয়াংশে নেমে গেলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। রেমিট্যান্সে এমন নিম্নগতিই বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ। আর ইতিমধ্যেই ২০ বিলিয়নে নেমে যাওয়া রিজার্ভ অর্থনীতির সব খাতে শঙ্কাও ছড়িয়ে দিচ্ছে।

প্রবাসী আয়ে কেন এই অপ্রত্যাশিত পতন?

বিশ্বজুড়ে ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক সংকট বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও বেশি চিন্তায় ফেলেছে। আর এখানে ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকা প্রবাসী আয় পরিস্থিতি বাংলাদেশের জন্য সবচেয়ে বেশি চিন্তার কারণ। সেপ্টেম্বরে যা রেমিট্যান্স এসেছে, তা গত প্রায় সাড়ে তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কিন্তু এই সময়ে তো আগের তুলনায় বিভিন্ন দেশে যাওয়া শ্রমিক সংখ্যা বেড়েছে। রিক্রুটিং এজেন্সি মালিকদের সংগঠন বায়রার হিসেবে, গত দুই বছরে ২০ লাখের বেশি নতুন বাংলাদেশি কর্মী বিভিন্ন দেশে গেছেন।

জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) বলছে, চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ছয় মাসেই বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে কর্মী গেছেন ছয় লাখের বেশি। আর ২০২২ সালে প্রবাসে যাওয়া কর্মী সংখ্যা ছিল সাড়ে ১১ লাখ, যা এর আগের বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। কিন্তু তারপরও গত বছর প্রবাসী আয় তার আগের বছরের তুলনায় কমেছিল সাড়ে ৩ শতাংশ। প্রবাসী বাড়ছে কিন্তু প্রবাসী আয় বাড়ার বদলে কমছে! রেমিট্যান্সে আড়াই শতাংশ প্রণোদনা দিয়েও কেনো প্রবাসী আয় বাড়ানো যাচ্ছে না? বৈধ বা ব্যাংক পথে দেশে টাকা পাঠাতে প্রবাসীদের উৎসাহিত করা যাচ্ছে না? এই হিসাব মেলানো কিন্তু খুব কঠিন কিছু নয়।

ইতোমধ্যেই অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা অনেক যুক্তি ও ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন, ডলারের নানা ধরনের এক্সচেঞ্জ রেট ও নীতির সমস্যা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া রেটের সঙ্গে বাইরে ডলারের রেটের বড় পার্থক্য। ব্যাংকে হিডেন চার্জসহ আরও অনেক প্রক্রিয়াগত সমস্যার কারণে ব্যাংক থেকে মুখ ফিরিয়ে অবৈধ হুন্ডিওয়ালাদের দ্বারস্থ হচ্ছেন প্রবাসীরা।

হুন্ডিকোনমি অনেক বড়!

বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ের বাজার ভিত্তি করে গড়ে ওঠা হুন্ডিবাজার কিন্তু অনেক বড়। হুন্ডিতে কত টাকা আসে—সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন খোদ অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। গত বছর তিনি বলেছিলেন, আনুষ্ঠানিক বা অফিশিয়াল চ্যানেলে দেশে প্রবাসী আয় আসে ৫১ শতাংশ, আর হুন্ডিতে আসে ৪৯ শতাংশ। আর কয়েক বছর আগে আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা বা আইএলওর গবেষণায় দেখা যায় ২০১২-১৩ অর্থবছরে প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশে পাঠান ১ হাজার ৪৪৬ কোটি ডলার, যা প্রবাসী আয়ের কমপক্ষে ৬০ শতাংশ। এখন যা অবস্থা আইএলওকে বাংলাদেশের হুন্ডিবাজার নিয়ে নতুন করে জরিপ করতে হবে আর অর্থমন্ত্রীও অস্বীকার করবেন না যে হুন্ডির হিস্যা আগের চেয়ে অনেক বেড়ে গেছে।

আসলে বিপুল পরিমাণ প্রবাসী আয় আগে থেকেই হুন্ডিতে লেনদেন হচ্ছিল। তবে কয়েক মাস ধরে রেমিট্যান্স আসা বেশি হারে কমছে। আর টানা কমছে-তার মানে কিন্তু এই নয় যে প্রবাসীরা টাকা পাঠানো বন্ধ করে দিচ্ছেন। প্রবাসীদের পাঠানো অর্থের খোঁজ মেলে কার্ব মার্কেটে। ব্যাংকিং সংশ্লিষ্টরাও বলছেন আগের তুলনায় খোলাবাজারে ডলার রিয়েলের প্রবাহ কয়েকগুণ বেড়েছে। তাহলে প্রবাসী আয় কমার মানে হলো প্রবাসীরা ব্যাংক এবং বৈধ মানি এক্সচেঞ্জ ছেড়ে হুন্ডির দিকে বেশি ঝুঁকছেন।

প্রবাসীরা কেন হুন্ডির দিকে ঝুঁকছেন?

কেনো হুন্ডির দিকে ঝুঁকেছেন প্রবাসীরা এর উত্তর আমি পেয়েছি সাংবাদিকতার কাজে কয়েকটি দেশে গিয়ে। কাজের ফাঁকে বা ভ্রমণের সময়ে প্রবাসীদের সঙ্গে কথা বলে জেনেছি আমি। গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে আমাকে পেয়ে কয়েকজন প্রবাসী খোলাখুলিই বললেন ব্যাংক বা বৈধ চ্যানেলে প্রতি ডলার পাঠালে তারা দাম পাচ্ছেন ১১০ টাকার কম। কিন্তু খোলাবাজারে কখনো ১২০ টাকাও পাচ্ছেন। খোলাবাজারে গিয়ে ডলার পাঠালে তাদের এজেন্ট বাংলাদেশে তাদের স্বজনদের বাসায় গিয়ে টাকা পৌঁছে দিয়ে আসে। একদিকে নেই কাগজপত্রের ঝামেলা, অন্যদিকে ডলারপ্রতি ১০ টাকা বা তারও বেশি পাওয়া যাচ্ছে।

দু’মাস আগে জাপান থেকে দেশে ফেরার পথে মালয়শিয়ায় যাত্রাবিরতির সময়ে একজন প্রবাসীর সঙ্গে আলাপে জানলাম, কুয়ালালামপুরে বেশকিছু শপ রয়েছে সেখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন মোবাইল ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠানের সাইনবোর্ড ঝোলানো থাকে। সেখানে গিয়ে টাকা জমা দিলে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে অথবা সরাসরি টাকা পৌঁছে যায় বাংলাদেশের স্বজনদের কাছে। আর ব্যাংকিং রেটের চেয়ে টাকাও বেশি পাওয়া যায়। হুন্ডিতে উৎসাহিত হতে এর চেয়ে আকর্ষনীয় কারণ আর কী হতে পারে!

মধ্যপ্রাচ্য সহ অনেক জায়গায় প্রবাসী বাংলাদেশি শ্রমিকরা নাকি হুন্ডিরবৈধ না অবৈধ তা নিয়ে খুব বেশি ভাবেনই না। হুন্ডির মাধ্যমে যে টাকালেনদেন বেআইনি সেটিও প্রবাসীদের অনেকের ধারনাই নেই¬¬¬। -তারা শুধুচান তাদের শ্রমে ঘাম অর্জিত কষ্টের টাকাটা দ্রুত যেনো কোন প্রশ্ন ওঝামেলা ছাড়া তাদের পরিবারের কাছে পৌঁছায়।

তাহলে সমাধান কী?

সরকার কী করবে? হুন্ডিওয়ালাদের সাথে পাল্লা দিয়ে নিশ্চয়ই প্রণোদনাখুব বাড়ানো যাবে না। তাহলে নীতি নির্ধারকরা শুধু কী দেশপ্রেমের কথাবলে ওয়াজ করতে থাকবেন যেনো প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারপাঠায়? এমন আহ্বানে পরিস্থিতির কী খুব একটা উন্নতি হবে?

আমি এটাও মানতে নারাজ যে ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা না পাঠানোপ্রবাসীর দেশপ্রেম নেই। একজন প্রবাসী শ্রমিকের অন্তরে দেশপ্রেম আছেবলেই সে বিদেশে গিয়ে কাজের ফাকে শরীরের ঘাম মুছতে মুছতে তারচোখে পরিবার ও দেশ ভেসেওঠে আর কষ্ট ভুলে আবার কাজে ডুবে দেয়।কিন্তু দিনরাত খেটে তাদের কেনো ইচ্ছে হবে ব্যাংক খুঁজে খুঁজে কম লাভেটাকাপাঠাতে? তারা হাতের কাছে সহজ ও লাভজনক যেটা সেটাই বেছেনেবে এটাই স্বাভাবিক।

সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ব্লগে সংস্থাটির সাউথ এশিয়া বিভাগের জ্যেষ্ঠঅর্থনীতিবিদ জো লিউ শি এবং পরামর্শক শিয়াও জুওলিখেছেন যে মুদ্রারঅবমূল্যায়ন বা আর্থিক প্রণোদনা আনুষ্ঠানিক চ্যানেলে প্রবাসী আয়বাড়াতে পারে না। বাংলাদেশের উদাহরণ টেনে শি এবং শিয়াও লিখেন, সম্প্রতি দক্ষিণ এশিয়ার অনেক দেশ তাদের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ঠিকরাখতেবৈদেশিক মুদ্রা ব্যবহারের ওপর নানা বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।এতে উল্টো সংকট আরও বেড়েছে। এলসি বাআমদানির ঋণপত্র খুলতেবাধ্যবাধকতা আরোপ করা হলে হুন্ডির ওপর নির্ভরশীল হন ছোট ছোটআমদানিকারকেরা । তখন খোলাবাজারে ডলারের দর আরও বাড়ে।বিশ্বব্যাংকের দুই অর্থনীতিবিদের মতে, যতক্ষণ না পর্যন্ত কর্তৃপক্ষবৈদেশিকমুদ্রা সাধারণ মানুষের জন্য সহজলভ্য রাখতে না পারবে, ততক্ষণ হুন্ডিবাজারে যাবেই মানুষ।

হন্ডি বন্ধ করতে প্রণোদনা বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে আসছে অনেক মহল, কেন্দ্রীয় ব্যাংক হুন্ডিওয়ালাদের নেটওয়ার্কে আটকে পড়া প্রবাসীদের ব্যাংকিং চ্যানেলে ফিরিয়ে আনতে এবার ব্যাংকগুলোকে রাজি করিয়েছে সরকারি আড়াই শতাংশ প্রণোদনার সাথে তাদের থেকে আরো আড়াই শতাংশ প্রণোদনা যোগ করতে। আরো নির্দেশনা দেয়া হয়েছে রেমিট্যান্স দেশে ব্যাংকিং সিস্টেমে পৌঁছানোর দুই দিনের মধ্যে তা প্রাপকের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। দু’টোই ভালো সিদ্ধান্ত যদিও এগুলো বাস্তবে কতোটা কাজে দেয় তা দেখার অপেক্ষায় থাকতে হবে।

তবে আমারও সোজাসাপ্টা পর্যবেক্ষণ হলো যে, একটি দেশ বা রাষ্ট্রসামান্য প্রণোদনা দিলেই প্রবাসীরা হুন্ডি থেকে ফিরে আবার নানা নিয়মকানুনে বাধা পড়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিটেন্স পাঠাতে থাকবে তাআশা করাই যায় তবে বাস্তবতা ভিন্ন। দেশে সরকারি বেসরকারি মিলিয়ে৬০টির বেশি ব্যাংক আছে। প্রবাসীদের সেবার অঙ্গিকার দিয়েও ব্যাংকহয়েছে তিনটি যদিও তারা সে অঙ্গিকার পালন করছে না। এতোগুলোব্যাংক থাকার পরও হুন্ডিতে কেনো প্রবাসীদের আস্থা বেশি । এ প্রশ্ন নীতিনির্ধারককরা তাদের নিজেদেরকে করেছেন কিনা বা করলেও তাতেকতোটা গুরুত্ব দিয়েছেন সেটাও বড় প্রশ্ন।

জুলিয়া আলম: সাংবাদিক; টিভি উপস্থাপক এবং অর্থনীতি ও আর্ন্তজাতিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভারতীয় দলে আচমকা পরিবর্তন

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ২৮ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৮ বিভাগেই বৃষ্টির পূর্বাভাস

৬ অক্টোবর : নামাজের সময়সূচি

কুমির ভেবে ঘড়িয়াল বেঁধে রাখলেন স্থানীয়রা

ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা

টাঙ্গাইলে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ আহত ২১

রোববার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

বন্যা মোকাবিলা ও পুনর্বাসনে আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশনের বৈঠক

খুবিতে তৃতীয় নৈয়ায়িক ন্যাশনালসে চ্যাম্পিয়ন চবি

১০

গণহত্যায় জড়িতদের বিচার দাবি সমমনা জোটের

১১

সিলেট কারাগারেই চিকিৎসা চলছে সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী মান্নানের

১২

৬ কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ : মাহফুজ

১৩

রায় দিয়ে ‘বাবার ট্রাস্টে’ টাকা নেন বিচারপতি

১৪

‘সাংবাদিকরা সমাজে মেডিয়েটরের ভূমিকা পালন করে থাকেন’

১৫

দুর্গাপূজায় সনাতনীদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করবে বিএনপি : মাহবুবের শামীম

১৬

নাসা স্পেস অ্যাপস প্রতিযোগিতায় ঢাকা বিভাগে চ্যাম্পিয়ন জবি

১৭

ষড়যন্ত্র বানচালে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে : প্রিন্স

১৮

কার হাতে কত সোনার মজুত?

১৯

পিএসসির চাকরির পরীক্ষা নিয়ে সমন্বয়ক সারজিসের স্ট্যাটাস

২০
X