এম এম মাহবুব হাসান
প্রকাশ : ১৭ মার্চ ২০২৫, ১০:৫৬ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

আর্থিক সাক্ষরতা : বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান

এম এম মাহবুব হাসান। ছবি : সংগৃহীত
এম এম মাহবুব হাসান। ছবি : সংগৃহীত

এ বছর মার্চের ৩ তারিখে বাংলাদেশে তৃতীয়বারের মতো পালিত হয়ে গেল আর্থিক সাক্ষরতা দিবস। ২০২২ সালে বাংলাদেশ ব‍্যাংকের একটি সার্কুলারের মাধ্যমে প্রতি বছর মার্চ মাসের প্রথম সোমবার আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

একই বিজ্ঞপ্তির আলোকে, বাংলাদেশের সামগ্রিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধি এবং আর্থিক সাক্ষরতা সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ‘ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের জন্য আর্থিক সাক্ষরতা সহায়তা পুস্তিকা’ প্রকাশ করে বাংলাদেশ ব‍্যাংক, যেখানে প্রতি বছর আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ কর্মসূচি পালনের নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

এ নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে, এ বছর ১৭ থেকে ২৩ মার্চ পর্যন্ত বাংলাদেশে ‘আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ’ পালনের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে, যদিও পবিত্র রমজান মাসের কারণে ‘আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ’ কর্মসূচি পালন কিছুটা সীমিত রাখতে বলা হয়েছে।

আর্থিক সাক্ষরতা বলতে কোনো ব্যক্তির অর্থসংক্রান্ত সেই জ্ঞান, দক্ষতা ও মনোভাবকে বোঝানো হয়, যা ব্যক্তি তার অর্থ সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য ব্যবহার করে থাকেন।

এর মধ্যে আয় ও ব্যয়ের সঠিক পরিকল্পনা করা, সঞ্চয়ের অভ্যাস গঠন করা, বিনিয়োগের কৌশল বোঝা, ঋণ ব্যবস্থাপনা ও সুদের হার বোঝা এবং অর্থনৈতিক ঝুঁকি নিরূপণ করে তা মোকাবিলা করার ক্ষেত্রে সক্ষমতা অর্জন করা ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

সাধারণ জনগণের আর্থিক জ্ঞান বৃদ্ধি করা এবং আর্থিক বিষয়ে তাদের সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার ক্ষেত্রে আমাদের দেশে ক্রমেই আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচির গুরুত্ব বেড়ে চলেছে।

পৃথিবীর বিভিন্ন উন্নত দেশেও নানাবিধ কার্যক্রমের মাধ্যমে ‘আর্থিক সাক্ষরতা দিবস’ ও ‘আর্থিক সাক্ষরতা সপ্তাহ’ কর্মসূচি পালন করা হয়ে থাকে।

এটি আমাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে শুরু করে দীর্ঘমেয়াদি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ উচ্চতর আর্থিক সাক্ষরতা মানে, অধিকতর আর্থিক স্থিতিশীলতা যা একটি দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

বর্তমানে সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংক, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও এনজিও সম্মিলিতভাবে আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে, যাতে মানুষ সঠিকভাবে তাদের আর্থিক সম্পদ পরিচালনা করতে পারে। তারপরও বাংলাদেশের তিন কোটি মানুষ এখনো পুরোপুরি ব‍্যাংকিং সুবিধার বাইরে।

একটি জরিপের ফলাফল অনুসারে, বিশ্বব্যাপী ৩৩ শতাংশ বা এক-তৃতীয়াংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ আর্থিকভাবে শিক্ষিত। এর অর্থ হলো প্রায় ৩৫০ কোটি প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মৌলিক আর্থিক ধারণা সম্পর্কে শিক্ষা নেই, যাদের বেশির ভাগই উন্নয়নশীল দেশগুলোয় বসবাস করছে।

বিশ্বব্যাপী পরিচালিত আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচির ইতিহাস পর্যালোচনায় বরাবরের মতোই আমেরিকার ইতিহাস চলে আসে।

১৬০০ সালের পরে আমেরিকা মহাদেশের বেশির ভাগ উপনিবেশ গড়ে ওঠে। সে সময় অর্থ ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে দিকনির্দেশনাগুলো মা–বাবা, বন্ধুবান্ধব বা পেশাদার পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে আসত বলে মনে করা হয়।

আমেরিকার প্রতিষ্ঠাতা জনকদের অন্যতম বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন ১৭৩৭ সালে একটি বার্ষিক পঞ্জিকায় ‘যারা ধনী হতে চান, তাদের জন্য কিছু পরামর্শ’ শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছিলেন।

সেখানে তিনি লিখেছিলেন, ‘এক পয়সা বাঁচালে দুই পয়সা সঞ্চয় হয়। প্রতিদিন এক পিন (ছোট খরচ) করে বছরে এক গ্রোট (বড় খরচ) হয়। সঞ্চয় করুন এবং উপভোগ করুন’।

এ লেখা সে সময় অনেকের মধ‍্যে কৌতূহলের সৃষ্টি করেছিল। কারণ সে সময় ব্যক্তিগত আর্থিক শিক্ষা বা সঞ্চয়ের ধারণা তেমন একটা জনপ্রিয় হয়ে ওঠেনি।

তখনকার স্কুলগুলোয় ব্যক্তিগত অর্থায়নের ক্লাসও দেওয়া হতো না এবং বর্তমানের মতো প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য আর্থিক সাক্ষরতা শিক্ষা প্রদানের বিষয়টিও ছিল না।

যদিও তার অনেক আগেই ১৪০১ সাল থেকে ইতালীয় সরকারের উদ্যোগে ‘ব্যাংক অব বার্সেলোনা’ প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে ব‍্যাংকিং পদ্ধতিতে আধুনিকীকরণের যাত্রা শুরু হয়ে গেছে।

এরপর ১৮০০–এর দশকে আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে আর্থিক সাক্ষরতারও ব্যাপক প্রসার ঘটে, যার মাধ্যমে জনগণের মধ্যে সঞ্চয় ও ঋণের ধারণা তৈরি হতে শুরু করে।

এ ধারণা বিকাশের ফলে পৃথিবীর বর্তমান মোট প্রাপ্তবয়স্ক জনসংখ্যার মধ্যে ৭৬ শতাংশ মানুষ কোনো না কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে অ্যাকাউন্ট পরিচালনা করছেন। এটি প্রকারান্তরে আর্থিক সাক্ষরতা বিস্তারে বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।

আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার কার্যক্রম শুরু হওয়ার প্রায় ২০০ বছর পর অর্থাৎ ২০০০ সালের মধ্যেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিষ্ঠা, বিশ্বযুদ্ধপরবর্তী সময়ে ব্যাংকিং সেবা সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য হতে শুরু করে এবং স্কুল ও কলেজে আর্থিক শিক্ষার গুরুত্ব বাড়ে।

এর মধ্যে ক্রেডিট কার্ড ও ডেবিট কার্ড চালু হয়, ফলে ব্যক্তিগত আর্থিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা অনেকাংশে বেড়ে যায়।

ব্যাংকিং সেবার ডিজিটাল রূপান্তরও শুরু হয়। ইন্টারনেট ব্যাংকিং চালু হয়, বিশ্বব্যাপী কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো আর্থিক শিক্ষার ওপর গুরুত্ব দেওয়া শুরু করে, সরকার ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো আর্থিক সাক্ষরতার জন্য নানা কর্মসূচি গ্রহণ করে।

মোবাইল ব্যাংকিং ও ডিজিটাল পেমেন্টের ব্যবস্থা ব্যাপক জনপ্রিয় হয়। এমনকি উন্নয়নশীল দেশগুলোয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তির ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়।

মোটাদাগে আর্থিক সাক্ষরতা বলতে, আমরা বর্তমানে যে কর্মসূচি পালন করে চলেছি, সেটির ইতিহাস মূলত বিংশ শতকের প্রথম দিকে শুরু হয়। ১৯৯০-এর দশক থেকে এ উদ্যোগ বিশ্বব্যাপী ব্যাপক গতি লাভ করে। এরপরের ইতিহাস পরিক্রমা সবার কাছেই পরিষ্কার।

বাংলাদেশ ডিজিটাল হচ্ছে, কিন্তু বিশ্বব্যাপী নারী-পুরুষের আর্থিক সাক্ষরতার ব্যবধান ক্রমেই বাড়ছে। আপাতদৃষ্টে প্রাপ্তবয়স্ক ৩৫ শতাংশ পুরুষ এবং ৩০ শতাংশ নারী আর্থিকভাবে শিক্ষিত হলেও বিশ্বব্যাপী এ ব্যবধান নেহাত কম নয়।

শিক্ষার এই বৈষম্য উন্নত ও উন্নয়নশীল উভয় অর্থনীতিতেই বিদ্যমান এবং শিগগিরই এটি দূর হবে বলে মনে হচ্ছে না। বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে এ আর্থিক সাক্ষরতার ব্যবধান বাংলাদেশের অগ্রগতিতেও একটি বড় বাধা।

এখানে প্রায় ৭২ শতাংশ মানুষ এখনো ব্যাংকিং সেবা, ব্যাংকিং প্রোডাক্ট বা সেগুলো কীভাবে ব্যবহার করতে হয়, তা সম্পর্কে পরিচিত নন।

প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে ৪৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ নারী আনুষ্ঠানিক আর্থিক পরিষেবা গ্রহণ করছেন, যেখানে ৬২ দশমিক ৮৬ শতাংশ পুরুষ আনুষ্ঠানিক আর্থিক পরিষেবা গ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন।

ব্যক্তিজীবনে আর্থিক সাক্ষরতার গুরুত্ব অনুধাবন করে অর্থনৈতিক সহযোগিতা ও উন্নয়ন সংস্থা (ওইসিডি) ২০০৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে আর্থিক শিক্ষা ও সচেতনতা কর্মসূচি চালু করে, যা পরবর্তীকালে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে।

একই বছর যুক্তরাষ্ট্রে ‘আর্থিক সাক্ষরতা ও শিক্ষা কমিশন’ (এফএলইসি) গঠন করা হয় যা অর্থ ব্যবস্থাপনার শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ প্রচারের জন্য কাজ শুরু করে। তখন ইউরোপের বিভিন্ন দেশেও স্কুল পর্যায়ে আর্থিক শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়।

একইভাবে ভারতে বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ২০১৩ সালে আর্থিক সাক্ষরতা কেন্দ্র স্থাপন করে। যদিও ২০০৫ সালে একটি পাইলট প্রকল্পের মাধ্যমে ভারতের মঙ্গলম গ্রামের সব পরিবারকে ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও সাক্ষরতার একটি উদাহরণ সৃষ্টি করা হয়। তারপরও ভারতের ক্ষেত্রে, সাধারণ সাক্ষরতার হার ৭৭ শতাংশ, কিন্তু আর্থিক সাক্ষরতার হার ৩৫ শতাংশ।

এ ছাড়া জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০–এর মধ্যে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও শিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে স্থান পেয়েছে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংক বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশে আর্থিক শিক্ষা কর্মসূচি পরিচালনা করছে যা আর্থিক সাক্ষরতার হার বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

তবে বাংলাদেশে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির অংশ হিসেবে ২০১০ সাল থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক অন্তর্ভুক্তিমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি চালু করেছে, যার মধ্যে স্কুল ব্যাংকিং কার্যক্রম, লিড ব্যাংক পদ্ধতিতে জেলা পর্যায়ে স্টুডেন্ট ব্যাংকিং কনফারেন্সের আয়োজন করা, ন্যানো লোন, নিম্ন আয়ের মানুষের জন‍্য নো-ফ্রিল অ‍্যাকাউন্ট খোলা, মোবাইল ব্যাংকিং ও ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম অব্যাহত রাখা অন্যতম।

২০১৭ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক আর্থিক শিক্ষা ও অন্তর্ভুক্তির জন্য ‘জাতীয় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কৌশল’ চালু করে, যার ফলে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচি চালু করা হয়। ডিজিটাল লেনদেন, ই-ওয়ালেট ও অনলাইন ব্যাংকিংয়ের প্রসারের ফলে মানুষের মধ্যে আর্থিক সচেতনতা আরও বৃদ্ধি পায়।

আর্থিক সাক্ষরতার শিক্ষায় শিক্ষিত বর্তমান তরুণেরা পুঁজিবাজারে সক্রিয়ভাবে বিনিয়োগ করছেন। সেখানে ৭০ শতাংশ খুচরা বিনিয়োগকারীর বয়স ৪৫ বছরের কম। তবে, বিশ্বব্যাপী তরুণদের আর্থিক সাক্ষরতার হার ৫০ শতাংশের নিচে যেটি এখনো উদ্বেগের কারণ।

কিন্তু বৈশ্বিক গবেষণা বলছে ডেনমার্ক ও নরওয়েতে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের আর্থিকভাবে শিক্ষিত হওয়ার হার ৭১ শতাংশ, যা বৈশ্বিক গড়ের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি।

অন্যদিকে পূর্ব ইউরোপ, মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, সাবসাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াজুড়ে উদীয়মান ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশগুলোয় ইতিমধ্যেই উদ্বেগজনকভাবে বৈশ্বিক গড়ের নিচে রয়েছে।

কিন্তু আফগানিস্তান, আলবেনিয়া ও অ্যাঙ্গোলায় আর্থিকভাবে শিক্ষিত প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সংখ্যা ১৪ থেকে ১৫ শতাংশের মধ্যে কম।

তবে অর্থনৈতিক বিভিন্ন মানদণ্ডে বাংলাদেশ এসব দেশের বেশ ওপরে জায়গা করে নিলেও আর্থিক সাক্ষরতায় ২৮ শতাংশ অর্জন নিয়ে সামনে কতটুকু এগোনো যাবে, সেটি সময়ই বলে দেবে।

লেখক : এম এম মাহবুব হাসান, ব‍্যাংকার ও উন্নয়ন গবেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ফেসবুক স্টোরি থেকে আয়ের নতুন সুযোগ

১৫ মাসের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, ৫৫ বছরের বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

বিলবোর্ডে ভেসে উঠল ‘আ.লীগ আবার ফিরবে’

জাবিতে ৪ আবাসিক হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত

বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

‘যায়যায়দিন’ পত্রিকার ডিক্লারেশন ফিরে পেলেন শফিক রেহমান

জাতীয় স্মৃতিসৌধে দর্শনার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

রাতের সড়কে এলইডি লাইট যেন মরণফাঁদ

ট্রাম্পের সম্মতিতে গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলা

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৮২ মামলা

১০

জামায়াতকে নিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত মন্তব্য, রাফের দুঃখ প্রকাশ

১১

রাজধানীতে বাসের ধাক্কায় যুবক নিহত

১২

গাজায় হামলা করে ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তি’ ভেস্তে দিল ইসরায়েল

১৩

ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্রনেতাদের সঙ্গে মারমুখী আচরণ করছে পুলিশ : ছাত্রদল 

১৪

ঢাবিতে বহিষ্কার ১২৮ শিক্ষার্থীর তালিকা

১৫

নতুন দলের নিবন্ধন বিষয়ে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি স্থগিতের আদেশ

১৬

দেশের দীর্ঘতম রেলসেতুর উদ্বোধন

১৭

পিস্তল-গুলিসহ আটক ৩

১৮

কিশোরীকে ধর্ষণের পর হত্যা, আসামির মৃত্যুদণ্ড

১৯

সাবেক আইজিপি সৈয়দ সিরাজুল ইসলামের মৃত্যু

২০
X