মাছুম বিল্লাহ
প্রকাশ : ২০ আগস্ট ২০২৩, ০৪:২৭ পিএম
আপডেট : ২০ আগস্ট ২০২৩, ০৪:২৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

প্রাথমিক শিক্ষার মান বাড়াতে জাদুকরী পদক্ষেপ

প্রাক-প্রাথমিকে শিশুদের স্কুলে ধরে রাখতে ‘স্কুল ফিডিং’ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। ছবি : সৌজন্য
প্রাক-প্রাথমিকে শিশুদের স্কুলে ধরে রাখতে ‘স্কুল ফিডিং’ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। ছবি : সৌজন্য

মাননীয় অর্থমন্ত্রী (২০২৩-২৪) অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় বলেছেন, ‘স্কুল ফিডিং’ কর্মসূচি (২০২৩-২৬) শুরু হতে যাচ্ছে। দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের ৩৫টি জেলার ১০৪টি উপজেলায় ১৫ হাজার ৪৭০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২৯ লাখের বেশি শিক্ষার্থীর জন্য চলমান স্কুল ফিডিং কার্যক্রম সম্প্রতি শেষ হয়েছে।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষায় ৩৪ হাজার ৭২২ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে যা চলমান ২০২২-২৩ অর্থবছরে ছিল ৩১ হাজার ৭৬১ কোটি টাকা। স্কুল ফিডিং কর্মসূচিকে অত্যন্ত গুরুত্বসহকারে গ্রহণ করেছে সরকার এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষায় গতবারের চেয়ে বাজেট বৃদ্ধির সম্ভবত এটিও একটি কারণ।

স্কুল ফিডিং প্রকল্পের আওতায় দেশের দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় বিস্কুট বিতরণ কর্মসূচি চালু করা হয় ২০১০ সাল থেকে। দফায় দফায় তা বাড়িয়ে বর্তমানে ১০৪ উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিস্কুট বিতরণ করা হয়। আর মিডডে মিলের জন্য মজুদ যেসব চাল, ডাল রয়েছে তা বিতরণ করে সরকার। করোনার সময় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় এই পদক্ষেপ নেয় সরকার।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জানিয়েছেন, চলতি বছরের জুলাই থেকে স্কুল ফিডিং কর্মসূচি চালু করা হবে। এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী ঝরেপড়া রোধ, শিশুদের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ, বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি, নিয়মিত বিদ্যালয়ে উপস্থিতির মাধ্যমে শিখন ঘাটতি রোধ করে মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতে বড় ধরনের অগ্রগতি সাধিত হবে।

প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে শতভাগ ভর্তি ও উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দেশজুড়ে চালু করা হয়েছিল স্কুল ফিডিং কর্মসূচি।

২০১০ সালে দেশের কয়েকটি জেলার ৯৩টি স্কুলে এই কর্মসূচি শুরু হয়। স্বল্প পরিসরে কর্মসূচিটি শুরু হলেও পরে ব্যাপক বিস্তৃতি লাভ করে। এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্কুলের শিশুরা বিশেষভাবে তৈরি করা পুষ্টিকর ৭৫ গ্রাম বিস্কুট পেত। পরে সরকার এ কর্মসূচির কলেবর বাড়ানোর উদ্যোগ নেয় এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করে।

নতুন নীতিমালা অনুযায়ী প্রতিটি প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা দুপুরের খাবার পাবে। জনপ্রতি বিশেষভাবে তৈরি করা পুষ্টিকর ৭৫ গ্রাম বিস্কুট সরবরাহ করা হয়।

কিছু বিদ্যালয়ে পরীক্ষামূলকভাবে রান্না করা খাবার শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হয়। শিগগিরই দেশের অন্য স্কুলগুলোতেও রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হবে। নতুন নীতিমালায় শিক্ষার্থীদের কী ধরনের খাবার সরবরাহ করা হবে তা উল্লেখ করা হয়। খাবারের তালিকায় ছিল ভাত, খিচুড়ি, ডাল, সবজি ইত্যাদি। এই খাবার গ্রামাঞ্চলে স্থানীয় কমিউনিটি এবং শহর এলাকায় উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান সরবরাহ করবে। স্কুল চলাকালে সব শিক্ষার্থীকে পুষ্টিকর বিস্কুটও সরবরাহ করা হবে।

কখনও কখনও শিক্ষার্থীদের সরবরাহ করা হবে প্রক্রিয়াজাত খাবার। যেমন পাউরুটি, শুকনো ফল, দুধ ইত্যাদি। খাবারগুলো স্থানীয়ভাবে সরবরাহ করা হবে। মৌসুমি ফল, বিশেষ করে কলা, পেয়ারা, আম, আমড়া স্থানীয়ভাবে সংগ্রহ করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে সরবরাহ করা হবে। খাদ্য তালিকা প্রস্তুতে ভৌগোলিক পরিবেশকে আমলে নেওয়া হয়েছে। চরাঞ্চল, হাওড়-বাঁওড় ও পাহাড়ি এলাকার কথা বিবেচনায় রাখা হয়েছে। কর্মসূচি বাস্তবায়নে অর্থের উৎস হিসেবে শুরুতে সরকারি বরাদ্দই থাকছে। পাশাপাশি বিভিন্ন পরিষেবার সারচার্জ, লেভি আরোপ, দাতা সংস্থা থেকে পাওয়া অর্থে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করা হবে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার তহবিল, করপোরেটে সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি, বেসরকারি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা, কমিউনিটিভিত্তিক সংগঠন এবং অভিভাবকদের অংশগ্রহণ থেকেও অর্থ সংগ্রহ করার কথা ছিল।

দেশের মানবসম্পদ উন্নয়নের মূল ভিত্তি হচ্ছে শিশু জনগোষ্ঠী; যারা প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরে লেখাপড়া করছে। তাদের খাদ্য সহায়তা দেওয়া হলে পুষ্টিহীনতা দূর হবে।

এ কর্মসূচি বাস্তবায়নে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে একটি সেল গঠন করা হবে। কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও পর্যবেক্ষণে থাকবে একটি উপদেষ্টা কমিটি। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নির্দিষ্ট মেয়াদে উপদেষ্টা কমিটির সভাপতি নিয়োগ দেবে। এ কমিটি কর্মসূচি বাস্তবায়নে সব ধরনের পরামর্শ দেবে। নীতিমালায় আরও বলা হয়েছে, উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের প্রাথমিক শিক্ষাস্তরের কর্মকর্তারা কর্মসূচি বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত থাকবেন। উন্নয়নসহযোগী, সুশীল সমাজের প্রতিনিধি, বিভিন্ন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী সংগঠনসহ অন্যান্য অংশীজন কর্মসূচি বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত হতে পারবেন। স্কুল ফিডিং কর্মসূচির ফলে অভিভাবক ও শিক্ষার্থীরা জীবন ও পুষ্টি বিষয়ে ধারণা পাবে। তারা খাদ্যের পুষ্টিমান ও খাবার গ্রহণ বিষয়ে সচেতন হবে। বিভিন্ন রোগের টিকা, ভিটামিন-এ ট্যাবলেট, কৃমিনাশক ওষুধ, রোগপ্রতিরোধ এবং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও নিরাপদ পানি পানের বিষয়ে সচেতন হবে।

খাদ্য তালিকায় শাকসবজি রাখা এবং তা উৎপাদনে সচেতন করা হবে। খাদ্য নিরাপত্তাহীন এলাকার প্রাইমারি স্কুলগুলোয় ছাত্র ভর্তি ও উপস্থিতির হার বৃদ্ধির পাশাপাশি পুষ্টির মান বাড়ানোর মাধ্যমে এসব শিক্ষার্থীর স্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও শিক্ষা গ্রহণের সক্ষমতা বাড়ানোর লক্ষ্যেই স্কুল ফিডিং প্রকল্পটির প্রস্তাব করা হয়েছে বলে পরিকল্পনা কমিশন জানায়। এ জন্য দারিদ্র্যপীড়িত এলাকায় স্কুল ফিডিং কর্মসূচি শীর্ষক প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। ২০২৩-২৪ বাজেট ঘোষণার পূর্বের এ ঘটনা আমরা পত্রিকার মাধ্যমে জেনেছি। এই প্রকল্পের আওতায় দেশের ছয়টি বিভাগের নির্বাচিত ৭২টি উপজেলার সরকারি ও রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাইমারি স্কুল, কমিউনিটি স্কুল, ইবতেদায়ি মাদ্রাসা, শিশুকল্যাণ ট্রাস্ট স্কুল ও অনুমোদনপ্রাপ্ত বেসরকারি স্কুলের ২৬ দশমিক ৪০ লাখ শিক্ষার্থীর প্রত্যেককে প্রতি স্কুল দিবসে ৭৫ গ্রাম পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট সরবরাহ করা হবে।

আমরা জানি, ১৯৯০ সালে থাইল্যান্ডের জমতিয়েনে অনুষ্ঠিত শিক্ষা সম্মেলনে বাংলাদেশ ‘সবার জন্য শিক্ষা’ কর্মসূচিতে অঙ্গীকার ব্যক্ত করার পর থেকেই মূলত প্রাথমিক শিক্ষায় সব শিশু ভর্তির বিষয়টি গুরুত্ব পেতে থাকে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ৬-১০ বছর বয়সী সব শিশুর জন্য প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক ও অবৈতনিক করা হয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি সংগঠনগুলোও এ কাজে এগিয়ে আসে। প্রথম দিকে প্রাথমিক শিক্ষায় শিশুদের ভর্তির বিষয়টি সরকারের মূল ফোকাসে থাকলেও এ হার সন্তোষজনক পর্যায়ে পৌঁছার পর সরকার প্রাথমিক শিক্ষার গুণগতমান বৃদ্ধিসহ অন্য কিছু বিষয়ে মনোযোগ দিতে শুরু করে। ভর্তির ক্ষেত্রে সাফল্য এলেও শিক্ষার গুণগতমান ও ভর্তিকৃত সব শিশুর প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করা নিশ্চিত করা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।

গবেষণা থেকে দেখা গেছে, প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিশুদের প্রায় অর্ধেক পঞ্চম শ্রেণি পাস করে। তার অর্থ হচ্ছে অর্ধেক শিশুই মাঝপথে কোনো না কোনো শ্রেণিতে ঝরে পড়ছে। গবেষণা থেকে এটাও দেখা গেছে, পঞ্চম শ্রেণি পাসের পর শিশুরা তৃতীয় শ্রেণির যোগ্যতা অর্জন করেছে, মাত্র দুই শতাংশ শিশু পঞ্চম শ্রেণির উপযোগী সব যোগ্যতা অর্জন করতে পারছে। এই ফলাফলই প্রমাণ করে ভর্তির উচ্চহার শেষ পর্যন্ত সফল সমাপ্তিতে পরিণত হতে পারছে না।

এই অবস্থার পরিবর্তন হলেও বিষয় দুটো বর্তমান সরকারকে প্রাথমিক শিক্ষায় বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণে সহায়তা করে এবং বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষায় ভর্তির হার স্থির অবস্থায় পৌঁছেছে। পূর্ববতী ‘স্কুল ফিডিং’-এর অভিজ্ঞতাও কাজে লাগানো হয় আর তাই সরকার প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচি পুনরায় চালু করতে যাচেছ।

এখন প্রথম শ্রেণিতে যা যা শেখানো হয়, তার কিছু কিছু প্রাক-প্রাথমিকে শুরু করা হয়েছে যাতে পরবর্তী শ্রেণিতে এই শিখনগুলো দৃঢ়তা লাভ করে। এতে শিশুর পরবর্তী শ্রেণির শিক্ষার প্রতি আগ্রহ ও সেটিকে আরও ভালোভাবে বোঝার ক্ষমতা তৈরি হবে। অর্থাৎ প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষায় একদিকে শিশুর উপস্থিতি ও পড়ালেখা চালিয়ে যাওয়ার আগ্রহ তৈরি করা যাবে। তেমনি তা পড়ালেখার গুণগতমান বৃদ্ধিতেও সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে আসা শিশুরা প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ালেখা ও অন্যান্য কর্মকাণ্ড তুলনামূলকভাবে ভালো ফল করে। আর প্রাক-প্রাথমিকে শিশুদের ধরে রাখতে হলে ‘স্কুল ফিডিং’ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। সরকার বিষয়টিকে তাই অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখছে।

সরকারের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা ও স্কুল ফিডিং কর্মসূচির উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে এগুলো একাধারে শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে, শিশুদের প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিত করছে। তারা প্রাথমিক শিক্ষায় প্রবেশের আগেই আনন্দদায়ক নানা কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিদ্যালয়-ব্যবস্থার সঙ্গে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পাচ্ছে।

এ সময় নানা খেলা, সংগীত বা হাতেকলমে কাজের মাধ্যমে বর্ণমালা, সংখ্যা, গণনা ইত্যাদির সঙ্গে যে পরিচয় ঘটে। এগুলো শিশুর শিখনকে তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী করে। দেশের বিপুল পরিমাণ শিক্ষার্থী শিশুশিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে যেতে পারে না, পারলেও পড়ালেখায় মনোযোগ দিতে পারে না খাবারের অভাবে। যে শিশু সকালে বাড়ি থেকে না খেয়ে আসে, বিদ্যালয়ের পড়ালেখায় স্বভাবতই সে মনোযোগী হতে পারে না। ক্ষুধা পেটে কতটুকু পড়ালেখা সম্ভব, স্কুল ফিডিংয়ের পুষ্টিকর খাবার কর্মসূচির শিশুদের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

যে স্কুলে বিস্কুট খাওয়ানো হয়, সেসব স্কুলে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতির হার থাকে বেশি। খাবারের কারণে তাদের ক্ষুধা নিবৃত্তি হয় বলে তারা পড়ালেখায় মনোযোগ দিতে পারে। পুষ্টিকর খাবার বা বিস্কুট শিশুর স্বাস্থ্যের ওপরও ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।

বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশ যে কয়টি ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে তার একটি হচ্ছে প্রাথমিক স্তরে শিশুদের ভর্তির হার সন্তোষজনক পর্যায়ে উন্নীত করা। বছরের পর বছর এই সাফল্যটি ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে। এ অর্জন বৈশ্বিক পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে নতুন পরিচিতি দিয়েছে। প্রাথমিক স্তরে শিশুভর্তি বিষয়ে আন্তর্জাতিক মহলে কথাবার্তা উঠলে বাংলাদেশ সেখানে উদহারণ হিসেবে বিবেচিত হয়। এর পেছনে অন্যান্য যে বিষয়গুলো কাজ করেছে সেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে শিশুদের জন্য উপবৃত্তি ও সরকারের স্কুল ফিডিং কর্মসূচি।

মাছুম বিল্লাহ : শিক্ষা বিশেষজ্ঞ ও গবেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রথম দিনে উইন্ডিজ তুলল ২৫০ রান

গাঁজা-জাল নোটসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

ঢাকা কলেজ ছাত্রদলের শীতবস্ত্র বিতরণ

উইন্ডিজের প্রতিরোধ ভেঙে বাংলাদেশের স্বস্তি

টাইম ম্যাগাজিনকে ড. ইউনূস / ট্রাম্প ব্যবসায়ী, আমরাও একজন ব্যবসায়িক অংশীদার চাই

২০২৪ সালের হাইয়েস্ট কালেকশন দরদের : শাকিব 

নায়িকা পরীমনির প্রথম স্বামী নিহত

রাজনীতিতে আ.লীগের পুনর্বাসন ঠেকাতে হবে: নুর

নির্বাচন যত দ্রুত হবে, সমস্যা তত কমে আসবে : মির্জা ফখরুল

খাসজমির দখল নিয়ে সংঘর্ষে দুজন নিহত

১০

মাদকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে ক্রীড়াঙ্গন অন্যতম একটি মাধ্যম : আমিনুল হক 

১১

তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা নিয়ে সিয়ামের বাড়িতে মীর হেলাল

১২

আহত রানার পাশে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’

১৩

ফেসবুকে দাবি ‘মুগ্ধ ও স্নিগ্ধ একই ব্যক্তি’, যা বলছে ফ্যাক্ট চেক

১৪

একদিকে প্রশান্তি, অশান্তিও বিরাজ করছে: শামা ওবায়েদ

১৫

চোর সন্দেহে খুঁটিতে বেঁধে যুবককে নির্যাতন

১৬

র‍্যানকন মটরসের সঙ্গে ক্র্যাক প্লাটুন চার্জিং সলুশনের চুক্তি

১৭

জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য : নয়ন

১৮

‘এক ফ্যাসিস্টকে হটিয়ে আরেক ফ্যাসিস্টকে ক্ষমতায় দেখতে চাই না’

১৯

জুলাই বিপ্লবে আহত মুক্তিযোদ্ধার ছেলে বাবুকে নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

২০
X