মো. মাঈন উদ্দীন
প্রকাশ : ১২ আগস্ট ২০২৪, ০৯:২৪ পিএম
আপডেট : ১২ আগস্ট ২০২৪, ০৯:৪৯ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব

আইনশৃঙ্খলা উন্নয়ন ও অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে করণীয়

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকার প্রথম দায়িত্ব হবে দেশের আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন করা। আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সচল করা। মানুষের মাঝে স্বস্তি ফিরিয়ে আনা। আমদানি রপ্তানিতে স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা। নতুন বাংলাদেশ, বৈষম্যহীন দুর্নীতিমুক্ত গণআকাঙ্ক্ষার বাংলাদেশ গঠনের প্রত্যয় নিয়ে নতুন প্রজন্ম যে গণজাগরণ সৃষ্টি করেছে তাকে সবাই দ্বিতীয় স্বাধীনতা উল্লেখ করেছে। এ দ্বিতীয় স্বাধীনতার সুফল এবং সুফল অর্জনের জন্য এ সরকারকে কাজ করতে হবে। যদিও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় কতদিন তা এখনো পরিষ্কার নয় তবুও অন্তর্বর্তীকালীন নাম যেখানে রয়েছে সেখানে তারা সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা দিয়ে দেশের আইন-শৃঙ্খলা ও অর্থনীতি পুনর্গঠন এর কাজগুলো স্বল্পসময়ের মধ্যে স্বচ্ছতার সাথে করবে।

আমাদের অর্থনীতিতে অনেক ক্ষত তৈরি হয়েছে। কার্পেটের নিচে অনেক ময়লা। উলটালেই দুর্গন্ধ বের হবে। তাই এইসব ময়লা দূর করতে হলে আগে আইনশৃঙ্খলার পরিবেশ ঠিক করা চাই। সৎ অফিসারদের উপযুক্ত পদে বসাতে হবে। অর্থপাচার রোধ করতে হবে। কালোবাজারি ও খেলাপি গ্রাহকদের মুখোশ উন্মোচন করতে হবে।দেশ প্রেমিক ও অভিজ্ঞ চৌকস অফিসারদের উপযুক্ত পদে আসীন করতে হবে। নতুন অন্তর্বর্তী সরকারকে যে কয়েকটি বিষয় গুরুত্ব দেওয়া উচিত তা হলো-

আইনশৃঙ্খলার উন্নয়নও অর্থনীতির পুনরুদ্ধার, ব্যাংক খাতের শৃঙ্খলা, ব্যাংকিং কমিশন গঠন ,আমদানি রপ্তানি স্বাভাবিক পরিবেশ, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের দিকে নজর দেওয়া। রাজস্ব আহরণের স্বচ্ছত আনা, বাজারে সাপ্লাই চেইন ঠিক রাখা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করা, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনা। ধাপে ধাপে বিভিন্ন সেক্টরে গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনা। পরিশেষে একটি অবাধ সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে জনগণের প্রতিনিধির নিকট ক্ষমতা হস্তান্তর করা। এ কাজ এসব কাজ করতে প্রয়োজন একটি নির্দিষ্ট সময়। প্রয়োজন জনগণের সহযোগিতা ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আন্তরিক সহযোগিতা ।

অর্থনীতির যে ক্ষত তৈরি হয়েছে তার এতো সহজে কাটবে না এর জন্য তাৎক্ষণিক, স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। এজন্যই দেশের পেশাজীবী, শিক্ষক, ব্যবসায়ী, সুশীল সমাজ, অর্থনীতিবিদ, গবেষক ও অভিজ্ঞ সচিবদের সাথে মতবিনিময় করা যেতে পারে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধার ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সামনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনা রয়েছে। মোটামুটি গুরুত্বপূর্ণ ও চ্যালেঞ্জগুলো হলো-

একটি সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে এনে নির্বাচনের জন্য ময়দান তৈরি করে সুষ্ঠু, অবাধ, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। যেহেতু সরকার অন্তর্বর্তীকালীন তাই সকল সমস্যা এ সরকারের সমাধান করা সম্ভব নাও হতে পারে। তারা অন্তত একটি কাঠামো দাঁড় করিয়ে দিতে পারলে পরবর্তী রাজনৈতিক সরকার তা সমাধান করতে সহজ হবে।

আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার : আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের প্রথম দাবি হল বৈষম্যের অবসান। এ বৈষম্য দূর করতে হবে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। নতুন অন্তর্বর্তী সরকার প্রথমে আইনশৃঙ্খলা পুনরুদ্ধার করতে হবে। প্রত্যেক থানায় ছাত্র জনতার নেতৃত্বে থানার ওসি সহ কমিটি গঠন করতে পারেন। এলাকা চাঁদাবাজ চোর, মাস্তানরা যাতে পালিয়ে যেতে না পারে সেদিকে নজর রাখতে হবে। তাদেরকে ধরে এনে আইনের আওতায় আনতে হবে। সড়কের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। ট্র্যাফিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে হবে। ট্র্যাফিক ব্যবস্থার পুনর্গঠন করতে হবে। ভাল কাজের পুরস্কারের ব্যবস্থা থাকা চাই। দেশপ্রেম, জবাবদিহিতা ও রিওয়ার্ড অপরাধ দমনের উৎসাহ হিসেবে কাজ করতে পারে।

সরকারের একটি বড় কাজ হচ্ছে ১৫ বছরের যারাই মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে, হত্যা, খুন-গুম ও এসবের নির্দেশ দিয়েছে তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।

অর্থনীতি পুনরুদ্ধার : অর্থনীতির অবস্থা টাল মাটাল। অর্থনীতি গুরুত্বপূর্ণ অনেক খতে দুর্নীতি চেয়ে গেছে। দেশের অর্থনীতির প্রকৃত অবস্থা এতদিন আড়ালে ছিল। এগুলো এখন পর্যায়ক্রমে বের হচ্ছে, সরকার উচিত অর্থনীতির ক্ষত গুলো চিহ্নিত করে কোন কোন সেক্টরে বেশি ক্ষতি হয়েছে তা জরুরিভাবে সেগুলো চিহ্নিত করে সমাধানের ব্যবস্থা করা।

ব্যাংকিং খাতে সংস্কার : ব্যাংকিং খাত হলো অর্থনীতির মেরুদণ্ড। বিগত সরকার এই মেরুদন্ডকে ভেঙ্গে দিয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোতে তারল্য সংকট বিরাজ করছে। ভুগছে মানুষের আস্থার সংকটে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব হবে ব্যাংকিং কাজে অনতিবিলম্বে সুশাসন ফিরিয়ে আনা। খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য দক্ষ ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা। দুর্বৃত্তদের ব্যাংকের বিভিন্ন পদ থেকে বিদায় করা। আমদানি রপ্তানি বাণিজ্য স্বাভাবিক করা। বড় ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার পাশাপাশি ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের স্বার্থ রক্ষার ব্যবস্থা করা। গ্রামীণ অর্থনীতির প্রতি নজর দেওয়া উচিত। তৈরি পোশাক ও এ খাতে সাপ্লাই চেইন ঠিক করা।

পত্রিকা থেকে জানা গেছে সাড়ে ১৫ বছরের সরকারের ঋণ সাড়ে ১৫ লাখ কোটি টাকার ও বেশি। পাচার হয়েছে ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০০৯ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত পাচার হয়েছে ১৭ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা। অর্থনীতিতে সমস্যা গুলো যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করতে হবে। অর্থনীতির খাতগুলো চিহ্নিত করে যতটুকু সম্ভব সমাধান করার চেষ্টা করা উচিত।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের যে হিসাব রয়েছে তাও ঠিক করা উচিত। বৈদেশিক রিজার্ভ এখন থেকে আশা করি বাড়বে তবে বিগত দিনগুলোতে যেসব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছিল তা যাতে না হয় সে ধরনের ইমেজ তৈরি করা উচিত। বাংলাদেশের অর্থনীতি আর একটি সমস্যা হলো কাঙ্ক্ষিত মানের রাজস্ব আদায় না হওয়া। কোন বছরেই রাজস্ব আদায় সঠিক লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী হয় না। কাঙ্ক্ষিত হারে রাজস্ব আদায় না হওয়ায় সরকার উন্নয়ন কার্যক্রমের ব্যাহত হয়। ফলে সরকারি ও বেসরকারি উৎস থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে। অতিমাত্রায় ঋণ গ্রহণ কোন অবস্থাতেই কাম্য নয়। বিগত সরকারের বাজার সিন্ডিকেট, সড়কে চাঁদাবাজি, অবৈধ দালাল ও মধ্যস্বত্বভোগীর অধিক বিস্তার ছিল।

বাজার ব্যবস্থাপনা সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি ছিল। এখন পরিবত্তিত পরিস্থিতিতে সড়কের চাঁদাবাজি, পরিবহণ ব্যবস্থায় গতিশীলতা এবং সিন্ডিকেটের দোরাত্ব থেকে জাতিকে রক্ষা করতে হবে। কঠোর হস্তে দমন করতে হবে চাঁদাবাজদের। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো তথ্য অনুযায়ী খাদ্যের মূল্যস্ফীতি ১২ শতাংশ ছাড়িয়েছে, ৩৮ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ঘাটতি নিয়ে অর্থবছর ২০২৩-২৪ শেষ করেছে সরকার। বিদেশি ঋণের কিস্তির পরিমাণ প্রায় দ্বিগুণ হওয়ায় আইএমএফ এর ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি পাওয়ার পরও রিজার্ভের পতন ঠেকানো সম্ভব হচ্ছে না।

শুধু তাই নয় সামষ্টিক অর্থনীতির অন্যান্য সূচক গুলো ও নেতিবাচক ধারাতে রয়েছে অনেক দিন ধরে। আর একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো ক্রমহ্রাসমান কর-জিডিপি অনুপাত। কর-জিডিপি অনুপাত কমতে কমতে ৮ শতাংশের নিচে নেমে গেছে, যা দক্ষিণ এশিয়ায় সর্বনিম্ন। কর-জিডিপির অনুপাত কমতে থাকায় বাজেটের ব্যয়-সংকুলানের জন্য সরকারি ঋণের বোঝা দিন দিন বাড়ছে। সংবাদপত্রে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে বিদেশি কনট্রাক্টরদের অর্থ যা এখনো পরিশোধ করা সম্ভব হয়নি। এদিকে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোও আমাদের থেকে অর্থ পাবে। বিদেশ থেকে আমরা যে বিদ্যুৎ আমদানি করছি, সেক্ষেত্রেও কিছু অংশ বকেয়া রয়েছে। এগুলো তো বাংলাদেশকে শোধ করতে হবে। আর শোধ করতে গেলে বাংলাদেশের রিজার্ভের ওপর যে চাপ পড়বে, তা আমাদেরকে সামলাতে হবে।

বছর শেষে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৭৩শতাংশ। ২০২৩ অর্থবছরের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯.৩০ শতাংশ। ইতিমধ্যে বিশ্ব ব্যাংকের খাদ্য মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় বাংলাদেশকে লাল তালিকা ভুক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ আমদানি রপ্তানির রেমিটেন্স আহরণে যে ঘাটতি দেখা দিয়েছিল তা পুনরুদ্ধারের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেয়া উচিত। বাংলাদেশ ব্যাংকের ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যে বৈদেশিক বাণিজ্যের যে হিসাব তাতে অনেক গরমিল রয়েছে। এতে অর্থনীতির অনেক হিসাবই পরিবর্তন হয়ে যাবে। যেমন ব্যালেন্স অফ পেমেন্ট, ফিন্যান্সিয়াল একাউন্টে ও প্রভাব পড়বে। প্রবৃদ্ধি ও মাথাপিছু আয়ের হিসাবেও পরিবর্তন আসবে। আমাদের রিজার্ভ বৃদ্ধি করতে হলে বৈদেশিক বাণিজ্যের সমস্যা ও তা দূর করতে হবে। অর্থপাচার রোধ করতে হবে বৈধ পথে রেমিট্যান্স আনতে হবে। এতদিন স্বৈরতান্ত্রিক ধারায় দেশ চলে আসছিল তবে গণতান্ত্রিক ধারা ফিরিয়ে আনার কাজটি অত্যন্ত কঠিন। আমার বিশ্বাস নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস সঠিকভাবে কাজ করবে এবং গণতান্ত্রিক ধারা ফিরে আনবে।

আমরা বিশ্বাস করি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোর পুনর্গঠনের মাধ্যমেই দেশকে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক ধারায় ফিরিয়ে আনার কাজে নতুন সরকার সফল হবে। আমাদের মনে রাখতে হবে যে দীর্ঘদিন স্বৈরশাসন ও তিন দফা ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত হওয়ায় জনগণ বঞ্চিত হওয়ার ক্ষোভ থেকে ছাত্র ও জনতা গণ-অভ্যুত্থান ঘটিয়ে হাসিনা সরকারকে বিদায় দিয়েছে। ফলে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে আনাই হবে এই সরকারের মূল লক্ষ্য। একটি নতুন বাংলাদেশ ও শোষণমুক্ত সমাজ ব্যবস্থা গড়ে উড়বে এটাই সকলের প্রত্যাশা।

মো. মাঈন উদ্দীন : অর্থনীতি বিশ্লেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ছেলেদের সমান সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন জ্যোতিরা : হাবিবুল বাশার

হজ এজেন্সিগুলোকে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা 

চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে লক্ষ্মীপুরে মিছিল

শাহবাগ থেকে ফিরেই ঋণের লোভ দেখানো সংগঠকের বাড়ি ঘেরাও

‘আব্দুর রাজ্জাক সাধারণ চালচলনের এক অসাধারণ মানুষ ছিলেন’

ডিজিটাল নিরাপত্তা এবং জেন্ডারভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক প্রচারণা 

চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে খুলনায় বিক্ষোভ

গর্ভধারণের নামে ভয়ঙ্কর প্রতারণার খেলা

সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে সহিংসতা প্রতিরোধ নিশ্চিত করার আহ্বান

চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের ঘটনায় পূজা পরিষদের উদ্বেগ 

১০

সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা চরম আক্রমণের মুখে : নোয়াব

১১

সমন্বয়কদের বৈঠকে যাচ্ছে না কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজ

১২

আইপিএলে দল পেলেন ১৩ বছরের বৈভব

১৩

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা সেন্ট গ্রেগরি স্কুল 

১৪

ওয়ালটন ডেস্কটপে বিশাল মূল্যহ্রাস, অনলাইন অর্ডারে আরও ১০ শতাংশ ছাড়

১৫

আইপিএল নিলামে সাকিবের জন্য হতাশার দিন

১৬

চিন্ময়কে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

১৭

পিছিয়ে থেকেও ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, ব্যাটিং বিপর্যয়ে ক্যারিবীয়রা

১৮

চীনা রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জামায়াত নেতাদের বৈঠক

১৯

হাসপাতালের মতো জায়গায় হামলা নিন্দনীয় : ড্যাব

২০
X