মাহমুদ রেজা চৌধুরী
প্রকাশ : ২৮ জুলাই ২০২৪, ০৯:৫৭ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হলে যুক্তরাষ্ট্রে যা ঘটবে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি : সংগৃহীত
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ছবি : সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রে এখন যা ঘটছে এর ধারাবাহিকতা বজায় থাকলে ২০২৫ থেকে এর ভয়াবহ সর্বনাশ ঘটার সম্ভাবনা অনেক। বিষয়টা একেকজন একেকভাবে দেখতেই পারেন। সেটা ভিন্ন কথা। আজকের সমাজ, রাজনীতি ও অর্থনীতির প্রেক্ষাপটে বিষয়টা একেকজন একেকভাবে ব্যাখ্যাও দিতে পারেন। সেটাও আরেক কথা। কিন্তু যে ব্যাখ্যার পেছনে কোনো সন্দেহ নাই, যুক্তরাষ্ট্রে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির শেষ ঘণ্টা বাজার এটা শুরু বা শুরুর শেষ। হতে পারে, আরও ভয়ংকর কিছু!

যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আদালত (সুপ্রিম কোর্ট) প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে তার সমস্ত অপরাধের বিশেষ করে ৬, জানুয়ারি, ২০২২ ঘটনার ব্যাপারে এক ধরনের অপরাধ মুক্ত থাকার সুযোগ দিয়েছেন। এই ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চ আদালত যে ব্যাখ্যা দেয়, সেটা সুস্পষ্টভাবে প্রমাণ করে, এই দেশেও আইন সবার জন্য সমান না। এখানেও আইনের বিচার শুধু আইনেও হয় না। ক্ষমতা এবং প্রভাবেও হয়। ব্যক্তি ও শ্রেণি স্বার্থেও হয়।

এটাও ডোনাল্ড ট্রাম্প চেয়েছিলেন। তাই বিষয়টা ডোনাল্ড ট্রাম্পকে আগামী নির্বাচনে জিতে আসার সম্ভাবনাকেও প্রশস্ত করে দিল। ২০১৬-২০২০ পর্যন্ত আমেরিকার প্রেসিডেন্ট মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প তার আচার-আচরণে যেসব মিথ্যাচারিতা এবং উদ্ধত চরিত্রের দৃষ্টান্ত দিয়েছেন। সেটাকে আমেরিকার সর্বোচ্চ আদালত ব্যক্তির রাজনৈতিক অধিকারের আওতায় রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ ব্যক্তির অন্যায় কার্যকলাপকেও এক ধরনের ‘বৈধতা’ দেয়। এটা কাম্য ছিল না। এতে প্রমাণ হলো, এখানকার উচ্চ আদালতের বিচারে সত্যের চাইতেও প্রভাব রাখছে মিথ্যাচারিতা এবং ক্ষমতার অপব্যবহার। এটাকে আমরা অন্তত গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি তো বলতে পারি না। এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টের গঠন এবং তার বিচারকদের ক্ষমতা। এটাও অগণতান্ত্রিক।

২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যদি মিস্টার ট্রাম্প বিজয়ী হয়ে আসেন, আমেরিকার গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো এমনকি উচ্চ আদালত প্রেসিডেন্টের একক নির্দেশে চলার সম্ভাবনা আরও বেশি সুস্পষ্ট হবে। এই ধারাবাহিকতা চলতে থাকলে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের যে সমস্ত ইতিবাচক ভূমিকা ছিল প্রশাসনে, সেটাও সমূলে ধ্বংস হয়ে যাবে। প্রতিষ্ঠিত হবে প্রেসিডেন্ট একাই সর্বোচ্চ ‘ক্ষমতার’ অধিকারী এখানে। এই দেশের প্রশাসনে লেজিসলেটিভ, এক্সিকিউটিভ এবং জুডিশিয়াল ক্ষেত্রে যে কথিত ক্ষমতার ব্যালেন্স ছিল, সেটাও থাকবে না। সবকিছুই চলবে চিফ এক্সিকিউটিভ (প্রেসিডেন্ট) তার অর্ডারে।

এর নিদর্শন এবং মহড়া ইতোমধ্যে শুরু হয়েও গেছে। মাত্র দেড় মাস আগে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ফক্স’ টেলিভিশনের সাক্ষাৎকারে মিস্টার ট্রাম্প বলেন, নর্থ কোরিয়া, চায়না এবং ক্ষেত্রবিশেষে রাশিয়াতে রাষ্ট্রপ্রধানের যে একক ক্ষমতা এবং প্রভাব আছে। তিনি সেরকম একটা ক্ষমতা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের থাকুক আশা করেন। এদের তিনজনের তিনি বেশ প্রশংসাও করেন। সাধারণ নাগরিক এবার ভেবে দেখতে পারেন, বিগত ২০০ বছরের বেশি সময়ের যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান এবং শাসন ক্ষমতার পরিবর্তন কতটা হতে পারে মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার ক্ষমতায় ফিরে আসলে! এই সম্ভাবনা এখনো প্রায় শতকরা ৭০ ভাগ। বাকি ৩০ ভাগে যে দোলাচলে আছে, হতে পারে সেটাও পুরো উল্লিখিত ভাবনাকে মিথ্যা প্রমাণ করে দিতেও পারে। তবে আপাতত এর সম্ভাবনা কম। এর জন্য আরও কয়েক মাস অপেক্ষা করতে হবে চূড়ান্ত ফলাফলের।

পাশাপাশি এটাও সত্য, যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ডেমোক্রেট দলের। আসন্ন নির্বাচনে তার ক্ষমতায় পুনরায় আসার সম্ভাবনা প্রায় ক্ষীণ হয়েও আসছে। আনলেস নাথিং হ্যাপেন মিরাক্কেল। বিগত চার বছর তার শাসন আমলে তিনি এমন কোনো চমক দেখাতে পারেননি যুক্তরাষ্ট্রে তার নেতৃত্বে যা তার সমর্থন বৃদ্ধিতে সহায়ক হতে পারে। তার বয়স এবং এবং মিস্টার ট্রাম্পের বয়স প্রায় কাছাকাছি হলেও, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ফিজিক্যাল স্টেমিনা, ফিটনেস, পাশাপাশি নেতৃত্বের বলিষ্ঠতা মিস্টার জো বাইডেনের মধ্যে অনেকেই দেখেন না। দ্বিতীয়ত মিস্টার বাইডেনের সাম্প্রতিক কিছু রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত মিস্টার জো বাইডেনের পক্ষে কাজ করেনি। অনেক ক্ষেত্রে বাইডেন প্রশাসন অনেক বিষয়ে তাদের সিদ্ধান্ত এবং ভূমিকা অনেকের মনে সন্দেহ এবং বিতর্কের সৃষ্টি করে। বিশ্বে যুদ্ধের আরও সম্ভাবনা এবং বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ক্ষতিকেও কমাতে পারেনি।

এর একটা সুযোগ খুব সুসংগঠিত ভাবে ক্যারিশমেটিক ও ‘প্যাথলজিকাল লায়ার’ মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যবহার করছেন তার কৌশল হিসাবেও। এখানে মিস্টার জো বাইডেন ভীষণভাবে পরাজিত ও পেছনে আছেন। সারা বিশ্বেও এখন একক ক্ষমতার একটা রাজনৈতিক সংস্কৃতির প্রভাব চলছে। গণতন্ত্র এই সময় অনেকটাই মুখ থুবড়ে আছে দেশে-বিদেশে। গণতন্ত্রকে কেউ মানছে না। যারা মানছেন তাদের সংখ্যা খুবই সীমিত। সবাই নগদ হাতে কী আসছে সেটার মূল্য দিচ্ছেন বেশি। এখানে মিস্টার ট্রাম্প অনেক সাধারণ নাগরিককে স্বপ্ন দেখাতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে, যা অস্বীকার করাও কঠিন। যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা কেউ কেউ ভিন্ন কথা বললেও আল্টিমেটলি ‘ভোটের রাজনীতি’ গণতন্ত্রের বিপক্ষে যেতেও পারে। সারা বিশ্বে ভোট কমবেশি এখন স্টাবিলিমেন্টের পক্ষেই থাকে অথবা কৌশলে একে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা হয় নানা দেশে ক্ষমতাসীনদের পক্ষে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রে কখনোই তেমন কোনো চমক ছিল না, যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা এবং গণমানুষের স্বার্থে যা কাজ করে। এর পাশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে বড় একটা হিপোক্রেসি আছে সেটা, পৃথিবীর সব দেশে তারা গণতন্ত্র বা গণতন্ত্রের কথা মুখেই বলে। বাস্তবে যুক্তরাষ্ট্র কোথাও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তেমন কোনো সাহায্য করেনি কেবলমাত্র নির্দিষ্ট দেশে তাদের মতো করে একটা পুতুল সরকার বা আধিপত্যবাদী সরকার সৃষ্টি করা ছাড়া। যুক্তরাষ্ট্রে গণতন্ত্র মুখের বুলি। এর শাসনব্যবস্থা এবং উচ্চ আদালত সবটাই এর বিপক্ষে কাজ করে। এতদিন যেটা করত খুব কৌশলে, আগামীতে সেটা হবে প্রকাশ্যে মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত হয়ে আসেন ২০২৫ এ। এই ব্যাপারে কোনো সন্দেহই থাকবে না।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখন পর্যন্ত, স্বীকার করেননি, তিনি গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যে হেরেছেন। পাশাপাশি এটাও বলছেন না, পুনরায় হেরে গেলে সেটাকে তিনি মেনে নেবেন কি না! ডোনাল্ড ট্রাম্পের চরিত্রের কোনো অংশকেই গণতান্ত্রিক বলে কোনোভাবেই প্রতিষ্ঠা করা যায় না। মিস্টার ট্রাম্প নিজেও গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না। তিনি বিশ্বাস করেন তার একক ক্ষমতা এবং তার একক আধিপত্যে। তিনি এবার ক্ষমতায় ফিরে এলে, আর কখনোই ‘হোয়াইট হাউস’ ছাড়বেন কি না! সেই ব্যাপারেও সন্দেহ আছে অনেক!

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা চেয়েছিলেন একটা জনগণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পৃথিবীতে স্থাপনের। যেখানে মানুষের মৌলিক অধিকারকে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে অগ্রাধিকার দেওয়া থাকবে। যেখানে রাষ্ট্র শাসন বা পরিচালনায় রাষ্ট্রের নির্বাহী বিভাগকে সাহায্য এবং সহযোগিতা করবে বিচারবিভাগ এবং আইন প্রণয়ন বিভাগ। জানি না সম্ভবত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এই ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ বদলে ফেলতে চাচ্ছেন কি না। সেখানে তিনি নর্থ কোরিয়া, চায়না ও‌ রাশিয়ার মতো একটা প্রেসিডেন্টশিয়াল সরকার বহাল রাখতে চান সব অর্থে। যুক্তরাষ্ট্র এখনো ‘ম্যাটার’ করে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের অনেক বিষয়েও। বিশেষ করে অর্থনীতি এবং রাজনীতিতে। ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রেসিডেন্ট হলে, সম্ভাবনা আছে, বহির্বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্র তার ‘ইমেজ’ হারাবে। পাশাপাশি একটা ‘পূর্ণ কর্তৃত্বপরায়ণ’ সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এটা কতটা ইতিবাচক ভবিষ্যতের নিশ্চয়তা দিবে! এই ব্যাপারেও সাধারণ নাগরিকদের মনে একটা শঙ্কা, আতঙ্ক ও উদ্বেগ আছে।

আমাদের চারপাশের বিভিন্ন দেশে এবং সমাজে বিগত কয়েক বছরে গণতন্ত্রকে বারবার পরাজিত হতে দেখে আসছি, কিছু প্রভাবশালী শ্রেণি-গোষ্ঠী এবং ব্যক্তি ও দলের অগণতান্ত্রিক নানা আচরণে। এখন যুক্তরাষ্ট্রকে দেখলেও মনে হয়, এই আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্র অন্তত গত ৪০ বছর যা দেখিনি। আগামী ৪০ বছর কখনো কী আর ফিরে আসা সম্ভব হবে কি না যুক্তরাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যে! বলা মুশকিল। তাই সর্বনাশের ডাক শুনি। প্রলয়ের ডাক শুনি। শুনি না কোনো নবসৃষ্টি সুখের উল্লাসের গান। চারদিকে নিরবে তিক্ত দুঃখের সুর শুনি। কেউ এখন বলে কি না জানি না : ‘মোর ডাইনে শিশু সত্যজাত জরায়-মরা বাম পাশে। মন ছুটেছে গো আজ বলগা হারা অশ্ব যেন পাগলা সে, আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাসে’।

কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্পের দল ও ঘরে এবং তার মনেও আজ সৃষ্টি সুখের উল্লাস আছে। সেটা, আজীবন যা মিস্টার ডোনাল্ড ট্রাম্প : একা সে- ই সেরা! আমি আর আমি। বাদবাকি সব আমার অন্ধ অনুসারী বা ভৃত্ত। তবে একটা সত্যতো আছেই, আজ শুধুই আজ। আগামীকাল তো আগামীকালই। এটা কে বিশ্বাস করেন বা করেন না। তাতে কিচ্ছুই যায় আসে না। সকাল তো হবেই। নির্দিষ্ট নিয়মে, প্রকৃতির নিয়মেও। রাত আর কত দীর্ঘ হয়! রাতের অপেক্ষাই তো সকালের প্রতীক্ষা। আবার সকাল হলে রাত হয়। দুইটাই সত্য। সময়ের ব্যবধান। এইতো! এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রে ও বিশ্বেও যা ঘটছে, এখানে সংক্ষেপে তাই বললাম।

মাহমুদ রেজা চৌধুরী : নিবন্ধকার, প্রাবন্ধিক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বুধবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

ডিএমপির ২ থানায় নতুন ওসিসহ ৭ পুলিশ পরিদর্শকের পদায়ন

১৮ সেপ্টেম্বর : নামাজের সময়সূচি

এমবাপ্পে-এনড্রিকে ভর করে রিয়ালের জয় 

মহাসড়ক অবরোধ করে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের বিক্ষোভ

সাবেক সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জ গ্রেপ্তার

বড় জয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ শুরু মার্তিনেজের ভিলার

শিক্ষায় ৩১ বছরের বৈষম্যের অবসান চান মাউশির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

১২ জেলারসহ ৩৪ কারা কর্মকর্তাকে বদলি

১০

ডিএমপির ৮ কর্মকর্তাকে বদলি

১১

মাজার ভাঙার প্রতিবাদে হরিরামপুরে সমাবেশ

১২

ভারতবিরোধী পোস্ট শেয়ার করায় বিএনপি নেতার ভিসা বাতিল

১৩

ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান মো. শাহজাহানের

১৪

সাড়ে ১০ কেজি স্বর্ণালংকারসহ মিয়ানমারের ২ নাগরিক আটক

১৫

অপহৃত ইউপি চেয়ারম্যানকে উদ্ধার করল সেনাবাহিনী

১৬

আবাসিক হলের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিদের সঙ্গে ঢাবি উপাচার্যের মতবিনিময়

১৭

বরিশাল মেট্রোপলিটনে চার থানায় নতুন ওসির যোগদান

১৮

পাবনা-কুষ্টিয়া মহাসড়ক অবরোধ / পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

১৯

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু

২০
X