ড. এস এম আলাউদ্দীন
প্রকাশ : ১৫ জুলাই ২০২৪, ০৫:৪৫ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
কোটা সংস্কার আন্দোলন

যৌক্তিক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ও সংবিধান সম্মত!

ড. এস এম আলাউদ্দীন
দেশজুড়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। ছবি : সংগৃহীত
দেশজুড়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। ছবি : সংগৃহীত

কোটাবিরোধী আন্দোলন অত্যন্ত যৌক্তিক, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ ও সংবিধান সম্মত! ২০১৮ সালের কোটা সংস্কার আন্দোলনের কথা নিশ্চয়ই দেশের মানুষ ভুলে যায় নাই! কেবল ছাত্রদের নয়, গোটা দেশের মানুষের ব্যাপক সমর্থন পেয়েছিল ছাত্রদের যৌক্তিক ও ন্যায়সঙ্গত সে আন্দোলন। ২০১৮ সালেই আন্দোলনের যৌক্তিক সমাধান হয়ে যেতে পারত, যদি সরকার সে সময় সুচিন্তিত, ন্যায়ানুগ, সংবিধানসম্মত ও গঠনমূলক সিদ্ধান্ত নিতো। কিন্তু সেটা হয় নাই। সরকার সম্পূর্ণ কোটাপ্রথাই বাতিল করে দিল, যা সম্পূর্ণ অনাকাঙ্ক্ষিত, অযৌক্তিক ও সংবিধান পরিপন্থি ছিল।

ছাত্ররা বিশাল ৫৬% কোটা (যার মধ্যে কেবল মুক্তিযোদ্ধাদেরই ছিলো ৩০%) সংস্কার চেয়েছিল, সম্পূর্ণ কোটাপ্রথা বাতিল করা হোক তারা চায়নি। তারা অনগ্রসর জনগোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধীদের কোটার পক্ষে ছিলো এবং এখনো (জুলাই ২০২৪) এ তারা তাদের সেই একই দাবি আদায়ের জন্যে মাঠে নেমেছে। দেশের আপামর জনসাধারণ দলমত নির্বিশেষে এ আন্দোলনে ছাত্রদের পাশে থাকা প্রয়োজন। তাদের সহযোগিতা করা প্রয়োজন। কেননা এ দাবি কেবল বর্তমান ছাত্রসমাজের নয়। আপনার-আমার সন্তান তথা, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের স্বার্থ ও কর্মসংস্থানে সঙ্গে জড়িত। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, মানবাধিকার, মেধার মূল্যায়ন ও মুক্তির সঙ্গে জড়িত। সে অর্থে এটাও আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ। এ যুদ্ধ ন্যায় যুদ্ধ, বৈষম্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার যুদ্ধ।

মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন স্বার্বভৌম বাংলাদেশে যে অর্থনৈতিক, শিক্ষা, সাংস্কৃতিক মুক্তি মানুষ চেয়েছিল, যোগ্যতা অনুযায়ী স্বাধীন ও সম্মানজনক কর্মময় যে স্বচ্ছল জীবনের স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, এ আন্দোলনের লক্ষ্যও সে অর্থে এক ও অভিন্ন। স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সপরিবারে নিষ্ঠুর হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে আমাদের সে সব মুক্তির আকাঙ্ক্ষা ভূলুণ্ঠিত হয়েছিল। চাকরির কোটা সংস্কারের ২০১৮ এর ছাত্র আন্দোল যেভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত সিদ্ধান্তের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছিল, এবার যেন সেটা না হয়, সেজন্যে ছাত্রসমাজ, পেশাজীবী, অভিভাবকসহ সব মহলকে সচেতনভাবে এগুতে হবে।

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে এসে আর মুক্তিযোদ্ধা কোটা নামে কোনো কোটা থাকা উচিত নয়। ১২ বছর বয়সের নিচে কোনো ব্যক্তি যুদ্ধে যায় নাই (ব্যতিক্রম ছাড়া)। মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স সর্বনিম্ন সেটা ধরে হিসাব করলেও এখন সব মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স হয় ৬৫ বছর বা তার ঊর্ধ্বে। এই ৬৫ বছরোর্ধ মুক্তিযোদ্ধারা কি চাকরি করবে? কেন, কোন যুক্তিতে তাদের জন্যে কোটা রাখতে হবে? না কি ভুয়া, অমুক্তিযোদ্ধাদের অবৈধ-অনৈতিক সুবিধা দেয়ার জন্য এই কোটা (৩০%) রাখার জন্য বিশেষ মহল চেষ্টা চালাচ্ছে? যে দেশে ১৮ কোটি মানুষ। শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা ৪০% এর উপরে, সে দেশে ৫৬% কোটা থাকতেই পারে না, যার বড় অংশই মুক্তিযোদ্ধা কোটা (৩০%)! মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটা রাখার আর প্রয়োজন বা যুক্তি কোনোটাই এখন নেই। তাদের সন্তানদের পর্যন্ত কিছু কোটা থাকতে পারে। কিন্তু, কিছুতেই, কোনো যুক্তিতেই নাতি-নাতনিদের জন্যে কোটা থাকতে পারে না।

আমাদের মনে রাখতে হবে, মুক্তিযোদ্ধারা কোনো কোটারি স্বার্থের জন্য যুদ্ধ করেনি। দেশ-মাতৃকার আহ্বানে, তখনকার বাস্তব অবস্থার প্রয়োজনে দীর্ঘ আন্দোলন- সংগ্রামের পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ (১৯৭১) এর ঐতিহাসিক ভাষণে আন্দোলিত ও উদ্বেলিত গোটা দেশের কৃষক-শ্রমিক, ছাত্র-জনতা, ইপিআর-পুলিশ, আনসার, সেনাবাহিনীর সদস্যসহ সব শ্রেণিপেশার মানুষ জীবন বাজি রেখে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। লক্ষ লক্ষ মুক্তিযোদ্ধা জীবন উৎসর্গ করেছিল। নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে ৩০ লক্ষ শহীদ ও দুই লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে এসে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটা সংরক্ষণ তাদের দেশপ্রেম ও আত্মত্যাগকে ছোট করবে।

লক্ষ লক্ষ শহীদ, যারা হাসিমুখে দেশের জন্যে ত্যাগ ও জীবন উৎসর্গ করতে ন্যূনতম দ্বিধা করে নাই, সেই মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য কোটা সংরক্ষণ তাদের অবদানকে অসম্মান করার শামিল। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থি। সংবিধান পরিপন্থি। সংবিধানে কেবল অনগ্রসর জাতিগোষ্ঠী (নারী, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও প্রতিবন্ধী)'র জন্য কোটা রাখার বিধান রয়েছে)। মুক্তিযুদ্ধের সন্তানরা অনগ্রসর জনগোষ্ঠী কোটার মধ্যে পড়ে না। তাদের অসম্মানিত হতেও দেওয়া যাবে না।

কিছু মানুষ উল্টো কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীদের বলছে, এরা মেধাবী হলে কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন কেন? আরও নানা রকম কু-যুক্তি দেখানোর চেষ্টা করেছে। মুর্খের মতো কথা বলছে তারা। বিষয়টা উল্টিয়েও বলা যায়। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানরা মেধাবী হলে তারা কোটা চাইবে কেন? মেধার যাচাই করে মেধাবীদের সুযোগ দিতে হবে। দেশবাসীর এই বোধোদয় জরুরি। তাহলেই মেধাবীরা রাজনীতি, অর্থনীতি, শিল্প-বাণিজ্য, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, প্রশাসন, প্রভৃতি সব ক্ষেত্রে অবদান রাখতে পারবে। দেশকে উন্নয়ন ও অগ্রগতির দিকে এগিয়ে নিতে পারবে। ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে ভূমিকা রাখতে পারবে।

প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, তাদের গর্বিত সন্তানরা এবং একাত্তর প্রজন্মের একাধিক সংগঠনও কোটা সংস্কার আন্দোলনের পক্ষে তাদের সমর্থন ব্যক্ত করেছে। এ প্রতিবেদক নিজেও একজন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান ও শহীদ পরিবারের সদস্য (এক্সটেনডেড ফ্যামিলির ঘনিষ্ঠ সদস্য/আত্মীয় মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হয়েছেন)। তা সত্ত্বেও কোনোভাবেই মুক্তিযোদ্ধা কোটা যৌক্তিক বলে মানতে পারছি না। বরং মনে হয় মুক্তিযুদ্ধের বীরদের অসম্মান করছি।

মুক্তিযুদ্ধারা দেশের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান। এ নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই। যারা জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করেছেন, তাদের ত্যাগ তাদের পরিবারবর্গকে অনেক দুর্ভোগের মধ্যে ফেলেছে। সুতরাং তাদের সরকারের সহায়তা করা প্রয়োজন। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের সন্তানদের প্রতি দেশবাসীর গভীর আবেগ, ভালোবাসা ও সম্মান রয়েছে তাতে কোনো সন্দেহ নেই। এ জন্য সরকারেরও তাদের জন্যে বিভিন্ন কর্মসূচি রয়েছে, যেমন- মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বিধবা ভাতা এবং মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য আবাসন প্রকল্পের মাধ্যমে আবাসনসহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের জন্যে এসব সুবিধা প্রয়োজনে আরও বাড়ানো হোক।

স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সুবিধা পাওয়ার মতো কোনো মুক্তিযোদ্ধা খুঁজে পাওয়া যাবে না। কয়েকদিন আগেও পত্রিকায় দেখলাম ২০০০ মুক্তিযোদ্ধার বয়স ৫০ বছরের কম! কীভাবে এটা সম্ভব? সম্প্রতি দৈনিক প্রথম আলো ৫৫,০০০ মুক্তিযোদ্ধা ভুয়া বলে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। তাই মুক্তিযোদ্ধা কোটার কোনো যৌক্তিকতা এখন আর নেই। এই সব ভুয়া ও অমুক্তিযোদ্ধারা এবং তাদের সন্তানরাই মূলত কোটা সংস্কার আন্দোলনের বিরোধিতা করেছে অনৈতিক সুবিধার জন্যে। মুক্তিযোদ্ধা কোটা সংরক্ষণ মানেই মূলত ভুয়া ও অযুক্তি যোদ্ধাদের অবৈধ ও অনৈতিক সুবিধা দেয়া। দুর্নীতির একটা পথ খোলা রাখা, যা কিছুতেই কাম্য নয়।

কিন্তু প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্যে কিছু কোটা থাকতে পারে (অবশ্যই নাতি-নাতনিদের জন্য নয়)। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর জন্য কোটা রয়েছে। আমাদের দেশেও রয়েছে এবং থাকাই উচিত। আমার মতে কোটা সর্বোচ্চ ১০% হতে পারে। এর মধ্যে নারী ৫%, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ২%, অনগ্রসর জনগোষ্ঠী ২% এবং প্রতিবন্ধী ১%। এর বেশি কিছুতেই হওয়া উচিত নয়। তবে যদি এটা সর্বোচ্চ ১৫% হয়, সেক্ষেত্রে নারী কোটা ১০% করে বাকিগুলো একই রকম রাখা যেতে পারে।

আন্দোলনকারীদের একটা কথা মনে রাখতে হবে যে, ২০১৮ সালে বাতিলকৃত কোটাপ্রথা সম্প্রতি হাইকোর্টের এক আদেশে পুনরায় বহাল করা হয়েছে। হাইকোর্টের এই রায়ের কারনেই আবার এই কোটা সংস্কার আন্দোলনের শুরু। আন্দোলনকারীরা রাস্তা-ঘাট ব্লক করে জনদুর্ভোগ বাড়িয়েছে। সরকার এই রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আপিল করেছে। আপিলেট ডিভিশন ইতোমধ্যে হাইকোর্টের রায়ের ওপর স্থিতাবস্থা বজায় রাখার আদেশ জারি করেছেন। অর্থাৎ, হাইকোর্টের রায় আর বহাল রইল না। এক মাস পর পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শেষে চূড়ান্ত রায় ঘোষণা হবে। এমতাবস্থায় আন্দোলনকারীদের ধৈর্য ধরে শান্তিপূর্ণ অবস্থান বজায় রাখা উচিত। রাস্তা-ঘাট ব্লক করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টির মত কর্মসূচি থেকে বিরত থাকা উচিত। স্বাধীনতাবিরোধী ও অন্যান্য রাজনৈতিক দল যাতে তাদের ন্যায়সঙ্গত কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ভিন্নখাতে নিয়ে যেতে না পারে সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের আপিলেট ডিভিশনের প্রতি, তথা, বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থা রাখতে হবে। তবে শান্তিপূর্ণ আন্দোলন কর্মসূচি তারা অব্যাহত রাখতে পারে। সংবিধান, বিচার বিভাগের ওপর আস্থা নেই, এমন সব প্রসঙ্গ উত্থাপন না করাই উচিত।

দেশে গনতন্ত্র, সুশাসন বা আইনের শাসনের ঘাটতি থাকলে মানুষের এসবের ওপর অনাস্থা তৈরি হতে পারে। তবে তার অর্থ এই নয়, সংবিধান ও বিচারব্যবস্থার ওপর আস্থা থাকবে না। আশা করা যায় সুপ্রিম কোর্টের বিজ্ঞ বিচারকরা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন। জাতির মেধার মূল্যায়ন করতে হবে এমন সুদূরপ্রসারী চিন্তা বিজ্ঞ বিচারকদের মধ্যে সাধারণ জনগণের চেয়ে বেশি মাত্রায় রয়েছে আশা করা যায়। দেশকে মেধাশূন্য করার মত কোন সিদ্ধান্ত দেশের সর্বোচ্চ বিজ্ঞ আদালতের কাছ থেকে আসবে সেটা ভাবার অবকাশ নেই। সর্বোচ্চ আদালতের রায়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ, সংবিধান সম্মত ও দেশবাসীর আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে সেরকমটা আশা করাই যায় ইনশাআল্লাহ। জয় বাংলা।

ড. এস এম আলাউদ্দীন : সোসাল ডিভেলপমেন্ট ও পরিবেশবিষয়ক গবেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

তিন কোটি টাকা মূল্যের গাড়ি আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ৫

দাবানলে ৬০ লাখের বেশি মানুষ মারাত্মক ঝুঁকিতে

সরাইলে বিএনপির নতুন কমিটি বাতিলের দাবিতে ঝাড়ু মিছিল

মানিকগঞ্জে নিজ বাড়িতে নারীকে গলা কেটে হত্যা 

ভৈরবে আ.লীগ কার্যালয় থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

আন্দোলন-ধর্মঘটে ‘কার্যত অচল’ রাবি, ব্যাহত শিক্ষার পরিবেশ

রাজবাড়ীতে জমি বন্ধক নিয়ে গাঁজা চাষ, চাষি আটক

টিউলিপের বিরুদ্ধে ব্রিটিশ তদন্ত প্রতিবেদনে যা ছিল

নারী উদ্যোক্তা তনির স্বামী মারা গেছেন

ভারত থেকে এলো ২৪৫০ টন চাল

১০

নারায়ণগঞ্জে আগুনে পুড়ল দুই কারখানা

১১

উপসচিব বিতর্ক এবং আন্তঃক্যাডার বৈষম্যের বাস্তবতা 

১২

কিশোরগঞ্জে হাসপাতালে ভুল ইনজেকশনে ২ রোগীর মৃত্যু

১৩

আবারও আসছে শৈত্যপ্রবাহ

১৪

দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে শক্তিশালী মালদ্বীপের পাসপোর্ট

১৫

কুয়াশা ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৬

দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন দাবানলকে ভয়াবহ করছে আরও

১৭

ধুম ৪-এ রণবীর

১৮

আমি কারাগারে বৈষম্যের শিকার : পলক

১৯

পয়েন্ট হারানোর পর গোলকিপারের ওপর ক্ষোভ ঝাড়লেন গার্দিওলা

২০
X