মো. শামছুল হক
প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৪, ১০:১৬ পিএম
আপডেট : ০৯ জুলাই ২০২৪, ০৭:০১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
মো. শামছুল হকের নিবন্ধ

কোটা ব্যবস্থা : কতটা যৌক্তিক ও নীতিসম্মত?

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

কোটা ব্যবস্থা রাখা, না রাখা নিয়ে বিতর্ক বহুদিনের পুরোনো। সম্প্রতি হাইকোর্ট থেকে ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তটি অবৈধ ঘোষণা এবং কোটা বহালের পর পুরোনো বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। একদিকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবিতে কোটা সংস্কারের আন্দোলন চলছে। অন্যদিকে, অপর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে কোটা রাখা না রাখাবিষয়ক সিদ্ধান্ত আদালতের ওপর।

কোটাব্যবস্থা পৃথিবীর অনেক দেশে আছে, এমনকি আমাদের দেশেও অতীতে ছিল, বর্তমানে আছে, ভবিষ্যতেও থাকবে। চলমান এই কোটা বিতর্কে জনমনে কতগুলো প্রশ্নের উদ্রেক হয়েছে। আর তা হলো, প্রচলিত কোটা সংস্কারের বা বাতিলের দাবি কতটা যৌক্তিক? কোটা ব্যবস্থার বিরোধিতা করা মানেই কী আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিরোধিতা করা? সর্বোপরি, যুগ যুগ ধরে কোটা ব্যবস্থা চালু রাখাই বা কতটা নীতিসম্মত? এসব প্রশ্নের সদুত্তর খোঁজার প্রয়াস নেওয়া হয়েছে আমার এ লেখায়।

যে ৫টি বিষয়ে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চলছে সেগুলো হলো- ১. কোটা ব্যবস্থা ৫৬ শতাংশ থেকে ১০ শতাংশে নামিয়ে আনা। ২. কোটায় যোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে মেধাতালিকা থেকে শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়া। ৩. সরকারি চাকরিতে সবার জন্য অভীন্ন বয়স সীমা নির্ধারণ। ৪. কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ পরীক্ষা না নেওয়া। ৫. চাকরির নিয়োগ পরীক্ষায় একাধিকবার কোটার সুবিধা ভোগ করার সুযোগ না রাখা। কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উল্লিখিত ৫টি দাবিকে সামনে রেখে মেধার মূল্যায়ন চাইছে। তাদের এই দাবিকে অযৌক্তিক বলে উড়িয়ে দেয়া যায় না। কারণ একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, সুখী, সমৃদ্ধ, ও স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়তে হলে চাকরির নিয়োগসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কোটার নয়; চাই মেধার মূল্যায়ণ। আর তা করতে হলে হয় কোটা ব্যবস্থা বাতিল করতে হবে অথবা কোটা ৫৬ শতাংশ থেকে কমিয়ে একটা যৌক্তিক ও গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে।

বর্তমানে দেশের জনসংখ্যার ১ দশমিক ১৩ শতাংশ ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ৫ ভাগ কোটা। ০.৯ শতাংশ প্রতিবন্ধীর জন্য সংরক্ষিত রয়েছে ১ ভাগ কোটা। মুক্তিযোদ্ধাদের সঠিক সংখ্যা ঠিক হয়নি ৪৭ বছরেও। তবে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত এক গেজেটে মুক্তিযোদ্ধাদের সংখ্যা দুই লাখ ৯ হাজার বলে দাবি করা হয়েছে। যা দেশের মোট জনসংখ্যার দশমিক ১৩ শতাংশ, যাদের জন্য ৩০ ভাগ কোটা সংরক্ষিত রয়েছে। এই হিসাব অনুযায়ী দুই দশমিক ১৬ শতাংশের জন্য বরাদ্দ রয়েছে ৩৬ ভাগ কোটা। সাধারণ চাকরি প্রার্থী আর কোটাধারী চাকরি প্রার্থীদের আনুপাতিক হার থেকে এটা সহজেই অনুমেয় যে প্রচলিত কোটা ব্যবস্থায় সাধারণ চাকরি প্রার্থীরা চরম বৈষম্যের শিকার হচ্ছে।

অথচ আমাদের সংবিধানের ১৯ অনুচ্ছেদের ১. এ বলা আছে- সকল নাগরিকের মধ্যে সুযোগের সমতা নিশ্চিত করিতে রাষ্ট্র সচেষ্ট হইবেন। ২৯ অনুচ্ছেদের ২. কেবল ধর্ম, গোষ্ঠী, বর্ণ, নারী-পুরুষভেদ বা জন্মস্থানের কারণে কোনো নাগরিক প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ লাভের অযোগ্য হইবেন না কিংবা সেই ক্ষেত্রে তাহার প্রতি বৈষম্য প্রদর্শন করা যাইবে না। যদিও ২৯ অনুচ্ছেদের ৩ এর (ক) এ বলা আছে - নাগরিকদের যে কোন অনগ্রসর অংশ যাহাতে প্রজাতন্ত্রের কর্মে উপযুক্ত প্রতিনিধিত্ব লাভ করিতে পারেন, সেই উদ্দেশ্যে তাঁহাদের অনুকূলে বিশেষ বিধান প্রণয়ন করা হইতে আগের অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রকে নিবৃত্ত করিবে না। এ ধারায় অনগ্রসর অংশের বিশেষ বিধানের কথা বলা হলেও তা থেকে আবশ্যিকভাবে নিঃসৃত হয়না যে কোটা ৫৬ শতাংশই হতে হবে।

সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকা সত্ত্বেও সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে মেধাবীদের সমান সুযোগ না দেয়ায় মূলত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে রাষ্ট্র নিজেই। বিভিন্ন সময়ে টকশোতে আলোচিত হয়েছে, প্রশাসনের উচ্চপদে এমন অনেকই আছেন যারা সরকারি নোট লিখতেও জানেন না। সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা যায় যে বিগত কয়েক বছরের বিসিএস পরীক্ষার ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, কোটায় যোগ্য প্রার্থী না থাকায় প্রাধিকার কোটার প্রায় ৪ হাজার ২৮৭ টি পদ শূণ্য রাখতে হয়েছে। বর্তমানে নন-ক্যাডার থেকে বিভিন্ন সরকারি চাকরিতে নিয়োগ দেয়া হচ্ছে নিঃসন্দেহে এটা এই সরকারের ইতিবাচক দিক। কিন্তু তা যথেষ্ট নয়। বিশ্ব ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী দেশের ৪৭ শতাংশ স্নাতক ডিগ্রিধারি বেকার। আর আমরা দেখছি শুধুমাত্র কোটার মারপ্যাঁচে হাজার হাজার পদ শূন্য রাখতে হচ্ছে। কোটার জটিলতা না থাকলে মেধাতালিকা থেকে শূন্যপদগুলো পূরণ করা যেত।

দল মত নির্বিশেষে এ ব্যাপারে সবাই একমত যে মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি লালসবুজের পতাকাখচিত স্বাধীন বাংলাদেশ। মুক্তিযোদ্ধাদের এই অসামান্য ত্যাগের প্রতি সম্মান দেখনোর জন্য ১৯৭২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর তৎকালীন সংস্থাপন সচিব (বর্তমানে জনপ্রশাসন) এমএম জামান স্বাক্ষরিত এক নির্বাহী আদেশে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ দেয়া হয়। স্বাধীনতাপরবর্তী যুদ্ধ-বিধ্বস্ত একটি দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনযাত্রার মান্নোয়নে এ বাড়তি সুযোগ সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে যৌক্তিক ছিল। কিন্তু স্নাতকদের ৪৭ শতাংশই যে দেশে বেকার সে দেশে দশমিক ১৩ শতাংশের জন্য ৩০ ভাগ কোটা সংরক্ষিত রাখার কোন যৌক্তিকতা থাকতে পারে না।

স্বাধীনতা অর্জনের ৪৭ বছর পর দেশ যখন স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের পথে তখন অর্থনৈতিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে সমতা বিধান না করে বরং বৈষম্য জিইয়ে রাখা কোনোভাবেই সমীচীন নয়। তাছাড়া মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান যদি দেখাতেই হয় তবে কোটা ছাড়া আরও অনেক উপায়ে তাদের সম্মান দেখানো যেতে পারে। যারা মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানের কথা বলেন তারা কী সেই মুক্তিযোদ্ধার খবর রাখেন যিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে রিকশা চালিয়ে সংসার চালান? আমি তাদের অনুরোধ করব তার মতো অসহায়, অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।

একবিংশ শতাব্দীর বিশ্ব চরম প্রতিযোগিতামূলক বিশ্ব। এখানে চূড়ান্ত বিচারে যোগ্যতমরাই ঠিকে থাকবে। তাই মেধার ভিত্তিতে একদল সৎ ও যোগ্য জনপ্রশাসক এখন সময়ের অপরিহার্য দাবি। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখছি, মেধাবীরা আজ কোটার গ্যাড়াকলে আটকা পড়েছে। বিসিএসসহ সব সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও রাষ্ট্রায়াত্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের চাকরির নিয়োগে প্রচলিত কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে থাকে। ফলে বিভিন্ন সময়ে এসব প্রতিষ্ঠানে অপেক্ষাকৃত কম মেধাবী ও অযোগ্যদের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ দিতে দেখা গেছে। বাংলাদেশ উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১২ এ উল্লিখিত শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজনীয় শর্ত (স্নাতক অথবা স্নাতকোত্তর পর্যায়ে যে কোনো একটিতে .০০ এর স্কেলে সিজিপিএ ৩.৫০) পূরণ না করেও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় আবেদন করে আমার পরিচিত একজন ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হয়েছেন।

কোটার সুযোগ নিয়ে জাল সনদে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় সরকারি চাকরি করছে এই সংখ্যাটাও নেহাত কম নয়। গত ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখলাম জাল মুক্তিযোদ্ধা সনদে পুলিশ বাহিনীতে কনস্টেবল পদে চাকরি করছেন ৪৪৩ জন। সরকারি চাকরিতে তাই কোটা ব্যবস্থাকে ‘উদ্ভট’ আখ্যায়িত করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা আকবর আলী খান বলেন, কোনো কোটাই চিরস্থায়ী হতে পারে না। কোটাব্যবস্থা পর্যালোচনা করে নতুনভাবে সংস্কার করা উচিত।

‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা’ কথাটি আজকাল প্রায়ই শোনা যায়। কখনও জেনে কখনওবা না জেনে অনেক কিছুর সাথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বিষয়টিজুড়ে দেওয়া হচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার দোহাই দিয়ে আজ এমন অনেক কিছুই হচ্ছে যার সাথে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সম্পর্কও হয়তো নেই। এমনকি যখনই কোটা সংস্কারের প্রসঙ্গ এসছে কেউ কেউ একে আমাদের মহান স্বাধীনতা সংগ্রামের চেতনাবিরোধী বলেও মন্তব্য করেছেন। তাহলে দেখা যাক কী ছিল মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়। সাম্য, মানবিক মর্যাদা, ও সামাজিক ন্যায়বিচার এই ৩টি বিষয় ছিল আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমানে বাংলাদেশ) জনগণ সাম্য, মানবিক মর্যাদা, ও সামাজিক ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত ছিল। ফলে এই বিষয়গুলোকে বুকে লালন করে আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা মহান স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রে যা প্রতিফলিত হয়েছে এভাবে : ‘বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা আমাদের পবিত্র কর্তব্য বিবেচনা করে আমরা বাংলাদেশকে সার্বভৌম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে রূপান্তরিত করার সিন্ধান্ত ঘোষণা করছি।’ তাই কোটা সংস্কারের দাবি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিরোধী এ বক্তব্য সত্যের অপলাপ।

আমাদের বাস্তব জীবনের সাথে সম্পর্কিত এমন কিছু বিষয় যা নিয়ে সমাজে এক ধরনের বিতর্ক রয়েছে সেসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করে ব্যবহারিক নীতিবিদ্যা। যেমন-কোটা নিয়ে বিতর্ক। নীতিবিদদের মতে সমাজে বসবাসরত অগ্রসর ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর মাঝে বৈষম্য দূর করতে প্রয়োজনে অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে কোটা সুবিধা দিয়ে তাদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ঘটানো অনৈতিক কিছু নয়। তবে কোটা ব্যবস্থা চিরস্থায়ী হওয়া উচিত নয়।

নীতিবিদ্যার একটি সাধারণ সুত্র হচ্ছে ‘ডো নো হার্ম’ (অন্যের ক্ষতি করো না)। প্রচলিত কোটা ব্যবস্থা যেহেতু অন্যের ক্ষতির কারণ সেহেতু এই সুত্র অনুসারে একে নীতিসম্মত বলা যায় না। নীতিবিদ জেরোমি বেনথাম এর উপযোগ নীতি (কোন একটি কাজ তখনই নৈতিক বিচারে সঠিক বলে বিবেচিত হবে যখন তা সর্বাধিক মানুষের জন্য সর্বাধিক সুখকর ফলাফল উৎপাদন করবে) অনুসারেও কোটা ব্যবস্থাকে নৈতিক বলার সুযোগ নেই। কোটা ব্যবস্থা দুই দশমিক ১৬ শতাংশ জনগোষ্ঠীর জন্য ৩৬ ভাগ চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করলেও সরকারি চাকরির সুযোগ থেকে বঞ্চিত করছে বেশিরভাগ জনগোষ্ঠীকে যা উপযোগ নীতির পরিপন্থি।

পরিশেষে, বলতে চাই যে প্রচলিত এ ব্যবস্থাটিকে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা এখনই সম্ভব না হলে কোটা সংস্কার করে হলেও মেধাবীদের জন্য সুযোগ তৈরি করা হোক।

মো. শামছুল হক : প্রভাষক, দর্শন বিভাগ, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইনজুরির ১২ ঘন্টা পরেই কার্ভাহালের সাথে রিয়ালের ‍চুক্তি নবায়ন

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস প্রত্যাহারের অনুরোধ মন্ত্রণালয়ের

রাতের মধ্যে ১১ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

‘ভাত জুটাতেই কষ্ট, ঘর মেরামত করব কী দিয়ে’

‘জুলাই অভ্যুত্থানে নিহত-আহত ১০৫ শিশুকে ৫০ হাজার করে সহায়তা করা হবে’

সাত দিন বন্ধ থাকবে আখাউড়া স্থলবন্দর

সাত দিন বন্ধ থাকবে আখাউড়া স্থলবন্দর

এবার সুলতান’স ডাইনকে জরিমানা

অমিকে চ্যালেঞ্জ করলেন রাফী

‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে সবচেয়ে বেশি ভুগতে হয় মায়েদের’ 

১০

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

১১

খাস্তগীরকে পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত করার সিদ্ধান্ত বা‌তিল

১২

জবিতে ‘জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় বিনির্মাণ ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১৩

৯ নির্দেশনা দিয়ে কুবিতে রাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা

১৪

আজমিরীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেপ্তার 

১৫

গাজায় মসজিদ-স্কুলে ইসরায়েলের বিমান হামলা, নিহত ২৪

১৬

রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় স্কোয়াড্রন লিডার মো. সাইফুল মনিরের দাফন সম্পন্ন

১৭

সাতক্ষীরায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে অস্ত্রসহ আটক ৩

১৮

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত : হেলেনা ও রাসেল মিয়ার বিরুদ্ধে মামলা

১৯

বেকারত্ব কমিয়ে আনা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান লক্ষ্য : নাহিদ ইসলাম

২০
X