মাহমুদ রেজা চৌধুরী
প্রকাশ : ০২ জুলাই ২০২৪, ০৮:৫৩ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

আল্লামা ইকবাল : একজন শ্রেষ্ঠ মুসলিম চিন্তাবিদ

দার্শনিক ও কবি আল্লামা ইকবাল। ছবি : সংগৃহীত
দার্শনিক ও কবি আল্লামা ইকবাল। ছবি : সংগৃহীত

দার্শনিক ও কবি আল্লামা ইকবাল। (১৮৭৩-১৯৩৮) মাত্র ৬০ বছর জীবিত ছিলেন। অবশ্য অনেকেই কবি ইকবালের জন্ম সাল কোথাও, কোথাও ১৮৭৭ বলেও উল্লেখ করেন। ফটোগ্রাফে প্রতিকৃতি হয়, কিন্তু রচনায় মানবজীবনকে অবিকল প্রতিফলিত করা যায় না। এই কারণেও অনেক মনীষীদের জীবন এবং কাজ নিয়ে যতটুকু অনুভূতি কাজ করে মনে, সবটা লেখা কঠিন আমার মত অতি সাধারণ এক মানুষের জন্য। তবু ধৃষ্টতা দেখাই। সাহস দেখাই এইসব লিখতে। লেখাগুলো তাই অনেক সময় অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

মনে পড়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের একটা বিখ্যাত গানের কয়েকটা কথা -

‘দৃষ্টিতে আর হয় না সৃষ্টি

আগের মত গোলাপ ফুল।

কথায় সুরে ফুল ফুটাতাম, হয় না

এখন আর সে ভুল।’

কখনো বিখ্যাত কারোর বিষয়ে লিখতে গেলে কেন জানি এই কথাগুলোও মনে পড়ে। যারা একসময় অনেকে তাদের কথাতেও ফুল ফুটাতে পারতেন, অনেকেই আজকে তারা আমাদের মধ্যেও নাই। সেই তাদের কথা মনের বারান্দায় যখন উঁকি ঝুঁকি দেয়। ব্যক্তিগতভাবে তাদের মত করে নিজের কথাতে তাদের কথা ও চিন্তার সুর না তুলতে পারলেও দুই একটা গদ্দের লাইন লেখা যায় যদি! এটা তার ই একটা সীমিত প্রয়াস।

যারা মনে রেখেছি এই দার্শনিক কবি ইকবালের কথা, অধিকাংশ মনে করি, তিনি একটা মুসলিম স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখেছিলেন ব্রিটিশ সরকার আমলে। কিন্তু এর বাইরেও কবি ইকবাল একজন বিশাল মন ও চিন্তার মানুষ এবং দার্শনিক ছিলেন মানব জ্ঞানের অনেক শাখায়। কবি ইকবালকে নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনাও আছে। থাকাটাই স্বাভাবিক। ইকবালের অবদানও আছে অনেক কিছুতে তার সময়ের প্রেক্ষাপটে।

কবি ইকবাল সম্পর্কে একটা লেখায় পড়েছি, আল্লামা ইকবাল কবি হিসাবে স্বীকৃতি পান প্রথম তার শিক্ষক, সাইয়িদ মীর হাসানের কাছ থেকে। ইকবাল জন্মগ্রহণ করেছিলেন বর্তমান পাকিস্তানের শিয়ালকোটে। তার মৃত্যু হয় লাহোরে। ওই সময় এর পুরোটাই ছিল ব্রিটিশদের অধীন। ব্রিটিশ ভারত নামে পরিচিত ছিল এই অঞ্চল। ১৯২৩ সালে ব্রিটিশ সরকার ইকবালকে ‘নাইট’ খেতাবেও সম্মানিত করেন। সমাজের নিপীড়িত এবং নির্যাতিত বিশেষ করে মুসলমানদের জন্য কবি ইকবালের একটা বিশেষ সহানুভূতি ছিল। তিনি মাস্টার ডিগ্রি অর্জন করে কিছুদিন শিক্ষকতাও করেন। সরকারি চাকরি করেছেন। উর্দু ও ফার্সি অনেক কবিতাও রচনা করেন। অর্থনীতি বিষয়েও তার একটা বিখ্যাত বই আছে, ‘ইলমুল ইকতিসাদ’ নামে।

অনেক আলোচকদের মতে, কবি ইকবালের প্রথম কাব্যগ্রন্থের নাম, আসরার ই খুদী। ১৯১৫ সালে যেটা প্রকাশিত হয়। যাইহোক, কবি ইকবালের কাব্য প্রতিভা বা তার সাহিত্য প্রতিভা নিয়ে এই আলোচনা না। দার্শনিক কবি ইকবালের চিন্তা ও দর্শন নিয়ে অল্প কিছু কথা লেখার চেষ্টা করি। উল্লেখ্য যে, ১৯০৫ সালে ইকবাল ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হন এবং সেখানে তিনি সুবিখ্যাত দার্শনিক, মেকটেগারটের সান্নিধ্যে আসেন। দার্শনিক ইকবাল, জার্মানির মিউনিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পারস্য দর্শন সম্বন্ধে নিবন্ধ লিখে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। তার নিবন্ধের নাম ছিল, Development to Metaphysics in Persia। একই সাথে কবি ইকবাল তখন ইসলাম সম্বন্ধে ছয়টা বক্তৃতা প্রদান করেন। উল্লিখিত আছে ইকবাল ব্যারিস্টারিও পাস করেছিলেন।

একজন শ্রেষ্ঠ মুসলিম চিন্তাবিদ তিনি তখন। একাধারে কবি এবং দার্শনিক। তখন তিনি ইসলাম সম্বন্ধে তার মতবাদ ব্যক্ত করেছেন এবং প্রচলিত ধর্মবিশ্বাসের পূর্ণ ব্যাখ্যা প্রদান করেন। তখন শিক্ষিত অনেক মুসলিম সম্প্রদায় কর্তৃক তার সেই ভাবধারা ব্যাপকভাবে সমর্থিত হয় এবং সেটা বিপুল সাড়া জাগায়। ইকবাল তার চিন্তাধারায় এশিয়াবাসীদের ভাবুকতার সাথে ইউরোপীয় কর্মতৎপরতার একটা সংযোগ সাধনের চেষ্টা করেন।

দার্শনিক কবি ইকবালের দৃষ্টিভঙ্গির একটা মৌলিক দিক ছিল বিশ্ব ইসলামবাদ বা Pan Islamism. তিনি ইসলামকে সমকালীন চিন্তার সাথে সমন্বয় করার জোর প্রচেষ্টা চালান এবং ইসলাম প্রচারকে তিনি আধুনিক চিন্তাধারার দৃষ্টিকোণ থেকে উপস্থাপিত করেন। নিষ্ক্রিয় বা বৈরাগ্য জীবনের পরিবর্তে তিনি মুসলমানদেরকে কর্মতৎপর জীবন পরিচালনার জন্য অনুপ্রাণিত করেন।

অনেক আলোচকদের মতে, ইকবাল এমন একটা সমাজবাদ প্রচার করেন যা ইসলামী আদর্শের উপর প্রতিষ্ঠিত। এমন একটা আদর্শ সমাজ গঠনই তার লক্ষ্য যার ভেতরে সব মানুষ তার ব্যক্তিত্বকে বিকাশ ঘটাবার সুযোগ পাবে। বলা হয়, এই দুই বিশেষ উৎস তিনি লাভ করেন প্রথমত পবিত্র কোরআন, দ্বিতীয়ত : হাদিস এবং জালাল উদ্দিন রুমির দর্শন থেকে। পাশাপাশি উইলিয়াম জেমস, নিটশে এবং এই রকমের অন্যান্যদের দর্শন থেকেও। কবি ইকবাল, জাতীয় এবং ভৌগোলিক জাতীয়তাবাদের বিরোধী ছিলেন। তিনি বিশ্বজাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষকে কর্মে উদ্বুদ্ধ করেন। তিনি বলেন, প্রকৃতির রহস্য উন্মোচন এবং এর নিয়ম বিধি আবিষ্কার করাও জীবনের আরেকটা লক্ষ্য। এই বিষয়টা কিন্তু আমাদের উপমহাদেশের আরো দুই বিখ্যাত ও দার্শনিক কবি, রবীন্দ্রনাথ ও নজরুলের চিন্তা ধারাতেও লক্ষ্য করি না, বলা যাবে না।

১) ইকবাল দর্শনের রূপরেখা: ইকবাল গবেষকরা বলেন, দুইটা স্তরের মধ্য দিয়ে ইকবালের দর্শন বিকশিত হয়েছে। "সজ্ঞা- পূর্ব স্তর" ও "সজ্ঞা স্তর"। প্রথম পর্যায়ে তিনি তার কালের মুসলিম সমাজের অবক্ষয়ের কথা বর্ণনা করেন এবং এই পর্যায়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি ছিল, সর্বেশ্বরবাদী। পাশ্চাত্যে তার শিক্ষা সমাপ্তির পর দ্বিতীয় পর্যায় শুরু হয়। এই পর্যায়ে তিনি নিষ্ক্রিয়তা, আত্ম-অস্বীকৃতি এবং বৈরাগ্যের পরিবর্তে কর্মবাদ বা activism এবং আত্মবিশ্বাসকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করেন। ইকবাল আত্মার বাস্তব সত্তা এবং ইচ্ছা শক্তিকে মৌলিক হিসাবে গ্রহণ করেন। ইকবালের দর্শন উপলব্ধি করতে এই সব ধারণার অপরিহার্য বিষয়বলির সতর্ক এবং সূক্ষ্ম বিশ্লেষণ দরকার।

২) ইকবালের দর্শনে মূলত চারটা মৌলিক ধারণা: সজ্ঞা, আত্মা, জগত এবং এক আল্লাহ। এর মধ্যে তিনি ইসলামের অভিজ্ঞতা ভিত্তিক ভাবের সন্ধান পেয়েছিলেন। ইকবাল বলেন জগৎ হচ্ছে বাস্তব। এটা অতিক্রান্ত হয়ে যাওয়া প্রদর্শনী নয়। উইলিয়াম জেমসের ন্যায় ইকবাল অভিমত পোষণ করেন যে, জগত উৎপাদিত এক শেষ পর্যায়ের বস্তু নয়, এটা এখনো ক্রমবর্ধমান এবং বিকাশ প্রক্রিয়ারত। অভিজ্ঞতা হচ্ছে জ্ঞানের অনিবার্য উৎস।

আধুনিক দর্শন এবং বিজ্ঞানের দৃষ্টিভঙ্গি নিঃসন্দেহে অভিজ্ঞতামূলক কিন্তু তা নির্বিচারী কারণ, এটা ইন্দ্রিয়কে একমাত্র সত্তা বলে মনে করে এবং ইন্দ্রের অতীত এক অন্তর্ভুক্তি সত্তার জগত আছে যা সন্দেহাতীতভাবেই বাস্তব সত্তা, কিন্তু তাই একমাত্র বাস্তব না। ইকবাল এইরকম একটা অভিমত ব্যক্ত করেন।

৩) ইকবালের সজ্ঞা বা Intuition: দার্শনিক ইমানুয়েল কান্ট (১৭২৪-১৮০৪) এর ন্যায় ইকবালও মনে করেন যে, জ্ঞানের পরিসীমা অবিভাসিক জগতের Phenomena এর মধ্যে সীমাবদ্ধ। এই জ্ঞান সাবজেক্টিভ বা আত্মগত, দেশ এবং কালের আকারে পরিবেশিত এবং অতীন্দ্রিয় জগতের ক্ষেত্রে সব সময় তা প্রযোজ্য না। ইকবাল বিশেষজ্ঞরা অনেকে বলেন, অতিন্দ্রিয় জ্ঞানের সম্ভাবনা বিষয়ে ইকবাল দার্শনিক কান্টের সাথেও দ্বিমত পোষণ করেন। ইকবালের মতে, মানবীয় জ্ঞানের আকার দেশ এবং কাল দ্বারা নিয়ন্ত্রিত না বরং মানসিক শক্তির হ্রাস বৃদ্ধির সাথে সাথে এই গুলির অর্থ পরিবর্তিত হয়।

মানে, মনোবিকাশের উচ্চতম পর্যায়ে এমন এক ধরনের অস্তিত্ব আছে যা দেশ কাল নির্ভর স্বাভাবিক অভিজ্ঞতার স্তরের উপরে। এখানে সবকিছু অদৈশিক ও অকালিক। অস্তিত্বের এই স্তরকে ইকবাল 'সজ্ঞা' বলে অভিহিত করেন। অতীন্দ্রিয় অনুভূতির মাধ্যমে আমরা এই স্তরের জ্ঞান লাভ করতে পারি।

৪) ইকবালের দর্শনের আরো দুই একটা স্তর: এরমধ্যে একটাকে বলা যায় অহম বা আত্মসত্ত্বা। সেল্ফ বা ইগো। ইকবাল যেটাকে বলেন খুদি khudi. ইকবালের দর্শনের মূল সুর ইকবাল আলোচক অনেকের মতে, এটা অহম বা আত্মসত্ত্বা। তাদের মতে, এর উপরে ভিত্তি করে আছে ইকবালের দর্শন চিন্তার সমগ্র কাঠামো। অহমবোধ বা ব্যক্তিত্ব অর্জনের এই প্রবণতা শুধু মানব জীবনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ না, সমগ্র জীবজগতে এর প্রকাশ আছে।

৫) জড় জগৎ: কবি ইকবালের এই দর্শনটা সম্বন্ধেও একটু আলোচনা করা যায়। এটা কোন বিশেষ আলোচনা না, কারণ ইকবাল সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে যে পরিমাণ ইকবালের উপর গবেষণা ও পড়াশোনা দরকার। সেখানে ব্যক্তিগত সীমাবদ্ধতাও আছে। ইকবালের উপর নানান ব্যক্তিত্বদের কিছু লেখা অল্পস্বল্প যা পড়া, উল্লেখিত কথা সেখান থেকেও গ্রহণ করা। বহির্জগত মায়া বা অবাস্তব কোনটাই না। বহির্জগত বাস্তব এবং এর অস্তিত্ব আছে। প্রত্যেকটা জ্ঞানের ব্যাপারে একজন বিষয়ী ও বিষয় সম্পর্কেও অপরিবর্তনীয়ভাবে সচেতন হয়ে ওঠে। এরিস্টটলের সময় থেকেই জগতের শুরুতে একে নিশ্চল ও স্থির বলে ধরে নেয়া হয়।

ইকবাল বদ্ধ, স্থির এবং পূর্বনির্ধারিত জগৎ মতবাদের এই ধারণা প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ, এতে করে এখানে নতুন কিছু ঘটতে পারে না। ইকবাল বলেন, মানবতার সাথে তার চরিত্র সম্পর্কিত। সমগ্র বিশ্বে চলছে ব্যক্তিত্বের বিকাশ এবং ব্যক্তিত্বকে গড়ে তোলার প্রয়াস। যাই হোক, কবি ইকবাল উদ্দেশ্য বাদে বিশ্বাস করেন। কিন্তু তার এই উদ্দেশ্যবাদ বাইরে থেকে চাপিয়ে দেয়া না। জীবনের সমৃদ্ধি এবং বিস্তৃতির সাথে সাথে নতুন লক্ষ্য, নতুন উদ্দেশ্য মূল্য মানেরও অভিব্যক্তি ঘটনা দরকার বলে কবি আল্লামা ইকবাল মনে করেন।

৬) আল্লাহ: ইকবালের চিন্তা এবং দর্শনের পরিপ্রেক্ষিতে বলা যায় এটা হচ্ছে একটা স্বাধীন সৃজন মূলক ইচ্ছার প্রকাশ। এটা সকল অস্তিত্বের ভিত্তিমূল। ইচ্ছাশক্তি বহু ঘটনার মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রকাশ করেন। এই ইচ্ছাশক্তি স্বাধীন, এটা কোন বন্ধনে আবদ্ধ না। এটা সৃজনমূলক, কারণ এর ভবিষ্যৎ কোনো আদর্শায়িত কর্মসূচি দ্বারাও নির্ধারিত না। ইকবালের শিক্ষা দর্শন এবং সমাজনীতি দর্শন নিয়ে একটা আলাদা লেখার ইচ্ছা আছে।

পরিশেষে এইটুকু বলা, ইকবালের একজন দৃঢ় সমর্থক ছিলেন কেজি সাইয়েদাইন। তিনি একজন প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ। তিনি ইকবালের দেওয়া যুক্তি বাক্য থেকে যৌক্তিক সিদ্ধান্তে উপনীত হন। তার মতে, একজন মুসলিমের কর্তব্য, বৈজ্ঞানিক জ্ঞান আহরণ করা এবং একটা উৎকৃষ্টতর জগত গঠনে সেই গুলিকে প্রয়োগ করা। একজন মানুষের স্বভাব তার প্রত্যয় এবং সংকল্পের দ্বারা বিবেচিত হয় না, বরং বিবেচিত হয় জীবনের প্রতি তার দৃষ্টিভঙ্গির দ্বারা। অর্থাৎ, সামাজিক, নৈতিক এবং আধ্যাত্মিক মূল্যবোধ বিকাশে ব্যক্তি তার প্রজ্ঞা ও শক্তির যথাযথ ব্যবহার করেছেন কিনা সেটা বিচার্যের বিষয়। কবি আল্লামা ইকবাল এই চেষ্টাটা করেছেন বিভিন্নভাবে তার লেখা এবং চিন্তাভাবনায়। বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বে বিশেষ করে মুসলিম জাতির নানান অধঃপতনেও এমন একজন কবি ও দার্শনিকের অভাব অনুভব করি। তাই কবি আল্লামা ইকবালের কথা অনুভূতির কানে গুনগুন করে।

কবি ইকবালের দর্শনের মূল কথা তার এক কবিতায়: (বাংলা অনুবাদ)

"আজকের সভ্যতার

জমকালো এ জীবন

তুমি খুজতে যেও না,

বিশ্বাসের চূড়ান্ত সীমায়

একই পরিতৃপ্তি তুমি পাবে"।

মাহমুদ রেজা চৌধুরী : সমাজ ও রাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

কানেক্টিভিটির মর্ম বিএনপি বোঝে না : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

জবি ছাত্রলীগ নেতার মাদক সেবনের ছবি ফাঁস

যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার

দেশবিরোধী চুক্তি বাতিল না হলে কঠোর আন্দোলন : ইসলামী আন্দোলন

ইঁদুরের সঙ্গে মানুষের প্রেম

যাত্রী ছাউনিতে ফলের দোকান

ডিভিশনাল মিট করবে ইয়াং বাংলা

দাবা খেলতে খেলতেই মারা গেলেন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়া

রত্নাকে চেয়েছিলেন শাকিব খান

নতুন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারকে প্রধানমন্ত্রীর অভিনন্দন

১০

পাখির অভয়াশ্রম জাহাঙ্গীর মাস্টারের বাড়ি

১১

কোটাবিরোধী আন্দোলনে ঢাবি সাদা দলের সংহতি

১২

আদর্শ-ভক্তের লড়াই যেভাবে দেখবেন

১৩

সরকারের ময়ুর সিংহাসন ভেঙে চুরমার করে দিবে জনগণ : রিজভী

১৪

কোটা সংস্কারের দাবিতে ফের উত্তাল খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

১৫

একজন নোবেলজয়ী এত লালায়িত কেন, প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর

১৬

রেলকর্মীর কামড়ে সাপের মৃত্যু

১৭

সরকারের হাতে দেশের সার্বভৌমত্ব নিরাপদ নয় : এ্যানি

১৮

‘বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড় তুলতে হবে’

১৯

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে এবারও বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৪ নারী

২০
X