কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ০৭ অক্টোবর ২০২৩, ০৯:৪১ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের দায়িত্বে অযোগ্যরা, মাশুল দেয় নাগরিক

গ্রাফিক্স : কালবেলা
গ্রাফিক্স : কালবেলা

দৈনিক কালবেলায় ৬ অক্টোবর (শুক্রবার) ‘বছরজুড়ে হয়রানির বৃত্তে জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন’ শিরোনামে প্রকাশিত খবরের বিষয়ে কালবেলার ফেসবুক পেজে (Kalbela Online) পাঠকের মতামত থেকে বাছাইকৃত ২০টি মতামত প্রকাশ করা হলো।

জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন করতে গিয়ে হয়রানির শিকার হয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন পাঠকরা। পাঠকদের একটি অংশ বলছেন, অযোগ্যদের হাতে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধনে তথ্য সন্নিবেশ করতে বানানসহ বিভিন্ন ভুল করছেন ওই কর্মকর্তারা। এর খেসারত দিতে হয় সেবাপ্রার্থীদের। পাঠকরা লেখেন-

বিএম হানিফ হোসাইন : জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন নিয়ে ভোগান্তি দীর্ঘদিনের। আমরা একেক সময় একেক নিয়ম দেখতে পাই, যা ভোগান্তির প্রধান কারণ। আরেকটি বিষয় হলো সার্ভার জটিলতা। প্রায় সময় শুনি সার্ভার বন্ধ বা সমস্যা। আসল সমস্যা হলো এর গোড়ায় যারা বসে আছেন তারা। এসব লোক নিজেদের ইচ্ছেমতো যখন যা খুশি তাই করেন। এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং সঠিক নীতিমালার মাধ্যমে কাজ করতে হবে। সরকারের সঠিক তদারকি করতে হবে। যাতে জনগণের কোনো ভোগান্তি না হয়।

সোহেল রানা : গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৩৩ নম্বর কাউন্সিল অফিস থেকে আমার দুই ছেলের জন্মনিবন্ধন করি। আমাকে যে সনদের কাগজ দিয়েছে তাতে সব ঠিক আছে। কিন্তু অনলাইনে জন্মনিবন্ধন নম্বর সার্চ করলে দেখতে পাই, দুই ছেলের ও আমার নিজের নাম ভুল।

হেলাল উদ্দিন : বাংলাদেশ এমন একটা দেশ যেখানে আইন সবার জন্য সমান নয়। অনেকে দুই-তিন মাস ঘুরেও করতে পারে না আবার অনেকে দুই-তিন দিনেই করে ফেলে। আসল কথা হলো এসব কার্যালয়গুলো দুর্নীতির হেডকোয়ার্টার।

আলামিন : এক কাগজের জন্য বেশ কয়েকবার আমাকে যেতে হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়েছে। বেশ কিছু টাকাও লেনদেন করতে হয়েছে। বাসায় জরুরি কাজ ফেলে ফোন করলেই যেতে হয়েছে। আবার ওমুক দিন আসবেন, সার্ভারের সমস্যা বলে আমাকে দিনের পর দিন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে বসে থাকতে হয়েছে। যা সত্যিই খারাপ ছিল আমার জন্য।

উজ্জ্বল মোল্লা : আমার ছেলের জন্ম নিবন্ধন করতে আনুমানিক ছয় মাস লেগেছে। এ ছয় মাসে দুই জোরা জুতা ক্ষয় করতে হয়েছে। এই সমস্যা সেই সমস্যা কত কী শুনতে হয়েছিল।

আল-আমিন ইসলাম আমিন : আমি একজন প্রবাসী। আমার জন্মনিবন্ধনের কাগজের তথ্য অনুযায়ী স্কুল সার্টিফিকেট, পাসপোর্ট, ড্রাইভিং লাইসেন্স করা হয়েছে। ওই জন্মনিবন্ধন দিয়েই আমার এনআইডি কার্ডের জন্য আবেদন করা হয়। কিন্তু তারা এনআইডি কার্ডে অনেক তথ্য ভুল দিয়েছে। যেমন আমার নাম, বাবার নাম, আমার বয়স এসব। ওইটা সংশোধন করার জন্য আমার পাঁচ হাজার টাকার ওপরে খরচ হয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় হয়রানির শিকার তো হয়েছি। এগুলোর দায়ভার কার?

এসএম সাখাওয়াত : জন্ম-মৃত্যু নিবন্ধনের হয়রানি প্রতিনিয়ত সাধারণ মানুষের সঙ্গে ঘটে যাচ্ছে। এই সমস্যার একটা অন্যতম কারণ হচ্ছে সার্ভারের সমস্যা। এই সমস্যার সুযোগ নিয়ে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে হাজার হাজার টাকা। আবার কেউ কেউ টাকা দিয়েও সময়মতো সেবা পাচ্ছে না। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে গড়ে উঠেছে কিছু দালাল চক্র। এমন পরিস্থিতি দাঁড়িয়ে গেছে, তাদের কালো টাকা না দিলে এই নিবন্ধন সময়মতো পাওয়া সম্ভব নয়। আর সাধারণ মানুষ নিরুপায় হয়ে সেই ফাঁদে পা দিয়ে তাদের কাঙ্ক্ষিত সময়ের মধ্যে কাজ করে নিচ্ছে। আসলে এই হয়রানির শেষ কোথায়? মানুষ কি তার নায্য পাওয়া সহজে পাবে না? শুধু নিবন্ধনের বিষয় নয়, প্রতিটি সরকারি অফিসে দালাল চক্র তৈরি হয়েছে। যারা মাঝখান থেকে হাতিয়ে নিচ্ছে সাধারণ জনগণের টাকা। এদের সঙ্গে কে কে জড়িত তা চিহ্নিত করে অবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।

আব্দুল্লাহ আল মুজাহিদ : হয়রানির শিকার তারাই হয় যারা ক্ষমতাহীন। জনগণ সর্বাত্মক হয়রানির শিকারে পরিণত হ‌ওয়া থেকে প্রমাণিত হয়, জনগণ ক্ষমতাহীন। সত্যিকার গণপ্রজাতন্ত্রী রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে দাঁড় করাতে হলে জনগণকে রাজনৈতিক দাসত্ব ও পলায়নপর মানসিকতা ত্যাগ করে অধিকার সচেতন এবং অধিকারের ব্যাপারে আপসহীন হতে হবে। জনগণকে বলতে হবে, ‘রাষ্ট্রীয় সেবা আমাদের অধিকার। আমাদের অধিকার লঙ্ঘিত হলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না।’

মাহিনুর রেজা চৌধুরী : সার্ভার সব সময় ডাউন থাকে। একটি জন্ম/মৃত্যু সনদ করতে গেলে ইউনিয়ন সচিবের একটাই উক্তি ‘এখন সার্ভার নেই’। অথবা ‘সার্ভার ডাউন, পরে আসেন’। আগে এই সার্ভারের সমাধান করা উচিত।

সোহেল : নির্ধারিত ফি থেকে কিছু টাকা বেশি দিলে তখন আর সার্ভারের সমস্যা থাকে না। এক সপ্তাহের মধ্যে নিবন্ধ করে দেয়। আর টাকা না দিলে মাসের পর মাস চলে যায় সার্ভার ঠিক হয় না।

মো. বদরুদ্দোজা : জন্মগ্রহণ ও মৃত্যুর চেয়ে এসব সনদ তোলা আরও কঠিন। সরাসরি অনলাইনে করার অনুরোধ করছি। সিল, সই সব যেন সেখান থেকেই ‘ওকে’ হয়ে আসে। অথবা অনলাইনে কাগজ ঠিক হওয়ার পর তা প্রিন্ট করে ইউনিয়ন, উপজেলা বা প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করার সহজ ব্যবস্থা করা হোক। শিক্ষিত মানুষ থেকে গ্রামের নিরক্ষর খেটে খাওয়া মানুষকে যেভাবে হয়রানির শিকার হতে হয়, তাতে সরকার এর দায়ভার এড়াতে পারে না।

মো. সাজেদুর রহমান : যাদের স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র আছে তাদের কেন জন্ম নিবন্ধন প্রয়োজন? এনআইডি দেখে তো ছেলেমেয়েদের জন্ম নিবন্ধন কার্ড করা যায়। তাহলে এই এনআইডি বা স্মার্ট কার্ড করে লাভ কী হলো? এই দুইটার কাজ বা তথ্য তো সব একই। তাহলে দুইটার মধ্যে পার্থক্য কেন। তাও তো একবার করলে হতো। এই পর্যন্ত আমার নিজের জন্ম নিবন্ধন কার্ড চারবার পরিবর্তন করতে হয়েছে। প্রথমে হাতে লিখে, দ্বিতীয়বার অনলাইনে তাও আবার হাতে লিখে। তৃতীয়বার ডিজিটাল, চতুর্থবার বাংলা থেকে ইংরেজি। বারবার পরিবর্তন এবং এই হয়রানির শেষ কোথায়?

মো. হোসেন : কিছু দিন আগে শুধু বাবার জাতীয় পরিচয়পত্র হলেই শিশুর জন্ম নিবন্ধন করা যেত। এখন নতুন করে আবার মা-বাবার অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদ লাগছে। এত হয়রানি কেন?

শিহাব মাহমুদ : এনালগে ভুল করেছে। ডিজিটালে এসে সেই ভুলের মাশুল আমরা দিচ্ছি। তাও যদি ছয় মাস ঘুরে ঠিক করতে পারতাম, মনে শান্তি পেতাম।

লিমা আক্তার মৌ : বাচ্চার জন্ম সনদ করাতে গিয়ে যে হয়রানির শিকার হয়েছি, তা জীবনেও ভোলার নয়। তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল ইনিয়ে-বিনিয়ে হাজার পাঁচেক টাকা খাওয়া। এদের মূল হোতা ছিলেন ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ও ওয়ার্ড মেম্বার। অবশ্য চেয়ারম্যানের ইশারায় সব হতো। রাগ করে আর জন্ম সনদ করাইনি।

ইয়াসিন আলী : আমার নিজের নিবন্ধন করতে ২৫০০ টাকা খরচ হয়েছে। অনেক দিন ঘুরতে হয়েছে। এক কথায় মানুষের ওপর জাহান্নামের আজাব চাপিয়ে দেওয়া।

মীর কাসেম : জন্ম নিবন্ধনের কাজ করতে গিয়ে দেখেছি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন নিয়ে স্থানীয় সরকারের কার্যালয়গুলোতে কত হয়রানি, জালিয়াতি ও ঘুষের কারবার চলে। ছেলের জন্ম নিবন্ধন করার আগে আমাদের (পিতা-মাতা) নিবন্ধন ঠিক করেছি। এনআইডি ও জাতীয়তা সনদ সঙ্গে দিতে হয়েছে। ভিটেবাড়ির দলিল, খতিয়ান ও খাজনা আদায় রশিদও দিয়েছি। ছেলেরটা তিনবার সংশোধনের পর পিতা-মাতার জাতীয়তার পরিচয়ের ঘর খালি রয়ে যায়। ইউনিয়ন পরিরষদ, সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কমিশনার ও জেলা পরিষদের স্থানীয় সরকার কার্যালয়ে আসা-যাওয়া করতে গিয়ে অনেক সময় ও টাকা খরচ হয়ে যায়। হয়রানি ও ভোগান্তিতে বিরক্ত হয়ে আর সংশোধন করিনি। আফসোস, এখনো ছেলেকে একটি সম্পূর্ণ ও শুদ্ধ জন্ম নিবন্ধন উপহার দিতে পারিনি। ভাবছি, এ দেশে জন্ম নিয়েও পাপ করেছি। আবার সন্তান জন্ম দিয়েও পাপ করেছি। দেশের ঘরে ঘরে মানুষ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধনের এই হয়রানি ও ভোগান্তির শিকার হয়েছে। সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের বিরক্তি প্রকাশের এটি একটি অন্যতম কারণ বলে আমি মনে করি।

মো. আবদুল আজিজ : জন্ম নিবন্ধন করতে গেলে তারা ইচ্ছেমতো ভুল করে। পরে তারা ইচ্ছেমতো টাকার অঙ্ক নিয়ে দরকষাকষি করে। বাধ্য হয়ে তা দিতে হয়। অনেকের পক্ষে টাকা খরচ করা সম্ভব নয়।

জিয়াবুল হোসেন তারেক : আমার চৌদ্দ গোষ্ঠী চট্টগ্রাম সাতকানিয়ার নলুয়ায় জন্মগ্রহণকারী। যেভাবে একজন সুনাগরিক নিজ নিজ ইউনিয়ন পরিষদে গিয়ে কাজ করে সেভাবে গিয়েছি। কিন্তু এই কাগজ, ওই কাগজ আনতে আনতে পান্তা শেষ। এদিকে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী নগদ অর্থ লেনদেনের মাধ্যমে সহজে জন্ম নিবন্ধন পেয়ে যাচ্ছে। আমার কথা হলো, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে আমার সহযোগিতা করি কীসের উদ্দেশ্যে? সব জনপ্রতিনিধি নির্বাচনের আগে বড় বড় পোস্টারে নিজেদের মানবতার ফেরিওয়ালা বলে, জনগণের সেবা দেওয়ার কথা বলে। দিনশেষে নির্বাচিত হওয়ার পরে কল দিলেও তারা নিজেদের ব্যস্ত দেখান।

মো. মাসুদ রানা : ছেলেমেয়ের জন্ম নিবন্ধন করতে লাগবে বাবা-মায়ের অনলাইন জন্ম নিবন্ধন, কেন? তখন আপনারাই তো দিয়েছেন, হাতে লেখা কিংবা কম্পিউটারে লেখা জন্ম নিবন্ধন। তখন কি আপনারা না দেখেই সেটা দিয়েছিলেন? এখন জন্মের ২৫ বছর পর এসে আবার সেই জন্ম নিবন্ধন অনলাইন করতে হচ্ছে কেন? যেটা আগে দিয়েছেন সেটা অটোমেশন করেন। কেন এত হয়রানি। একটা জন্ম নিবন্ধন টাইপ করতে সর্বোচ্চ পাঁচ মিনিট লাগলেও তারা এক মাসের বেশি সময় লাগায়, কিন্তু কেন? জন্ম নিবন্ধন যার দরকার, সে ইউনিয়ন পরিষদ/পৌরসভায় যাবে, সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড কাউন্সিলর যদি সেই ব্যক্তিকে চিনেন তাহলে তৎক্ষণাৎ জন্ম নিবন্ধন দেওয়া হোক।

বাকী বিল্লাহ : বাংলাদেশের বহুল সমস্যার মধ্যে এটি একটি পরিচিত সমস্যা। স্থানীয় সরকারের ইউনিয়ন পরিষদ থেকে শুরু করে সিটি করপোরেশন পর্যন্ত অসংখ্য প্রতিষ্ঠান জন্ম নিবন্ধন ও মৃত্যু নিবন্ধন সনদের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকলেও জনগণের ভোগান্তির সীমা নেই। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে সার্ভার জটিলতা। এ ছাড়া রয়েছে বিদ্যুৎ না থাকা, জনপ্রতিনিধি না থাকা, দায়িত্বে নিয়োজিত ব্যক্তি না থাকা বা তার কাজের চাপসহ অসংখ্য সমস্যা বা অজুহাত। যার ফলে বাধ্য হয়ে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয় দ্রুত সময়ে সনদ পেতে। স্থানীয় সরকারের এহেন দুর্নীতি প্রায় ওপেন সিক্রেট বলা যায় এবং তা গ্রামাঞ্চলের তুলনায় শহর/নগরে মাত্রারিক্ত। এই দুর্নীতিরোধে এবং জন ভোগান্তী দূর করতে স্থানীয় সরকারকে এসব বিষয়ে কঠোর তদারক ব্যবস্থার চালু করা প্রয়োজন। তবে সর্ষের মধ্যে ভূত থাকলে এর থেকে উত্তরণ পাওয়া কঠিন। লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা প্রচুর টাকা ব্যয় করে নির্বাচিত হয়ে আসেন। তাই ওই টাকা উত্তোলনের জন্য তারা এই খাতটিকে হরহামেশাই বেছে নেয়। কাজেই এই সমস্যা সহজে দূরীকরণ সম্ভব নয়, আবার তা অসম্ভবও নয়। পরিশুদ্ধ গণতন্ত্রের চর্চা ও বিকাশ এবং আইনের অনুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারলে এ রকম অসংখ্য সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব।

গ্রন্থনা : আব্দুল্লাহ আল মাছুম

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

‘সব আসনে এককভাবে প্রার্থী দেবে গণঅধিকার পরিষদ’

ঢাবির আওয়ামীপন্থি সিন্ডিকেট সদস্যদের পদত্যাগ দাবি

গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বগাথা জাতিসংঘে তুলে ধরবেন ড. ইউনূস

মিরপুরে ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

প্রকাশ পেল ইকরাম কবীরের ‘খুদে গল্পের বই’

সৈনিক থেকে শিল্পপতি হাবিবুর

‘নবীর দেখানো পথে রাষ্ট্র উপহার দিতে চায় জামায়াত’

টাঙ্গাইলে বাস-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ২

১৬ বছর পর সাতক্ষীরায় জামায়াতের রুকন সম্মেলন

‘মব জাস্টিস’ বন্ধের আহ্বান তরুণ কলাম লেখক ফোরামের

১০

ঢাবিতে হত্যাকাণ্ডে ৮ শিক্ষার্থীর সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে তদন্ত কমিটি

১১

দলের নির্দেশনা না মানলে কঠোর পরিণতির হুঁশিয়ারি নয়নের

১২

মোংলায় নিলামে উঠছে ৪০ গাড়ি

১৩

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না সিলেটের যেসব এলাকায়

১৪

একদিনে ৬ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল চীন

১৫

বগুড়া জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটিকে স্বাগত জানিয়ে মিছিল

১৬

নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে অর্থায়ন দাবিতে মোংলায় র‌্যালি

১৭

হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ছাত্রদল

১৮

‘হাসিনা লুকিয়ে থেকে তার প্রেতাত্মাদের উসকে দিচ্ছে’

১৯

পিটিয়ে মানুষ হত্যা ও ঢাবিতে রাজনীতি বন্ধে ইউট্যাবের উদ্বেগ

২০
X