ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ
প্রকাশ : ১০ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:০৫ পিএম
আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২৩, ০৩:৩৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ
ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ-এর সাক্ষাৎকার

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে মশা নির্মূল করতে হবে

অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ 
অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ 

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ

ইমেরিটাস অধ্যাপক। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্বদ্যিালয়ের মেডিসিন অনুষদের সাবেক চেয়াম্যান ও ডিন হিসেবে কর্মরত ছিলেন। বর্তমানে সচিব পদমর্যাদায় তিনি প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বাংলাদেশে ডেঙ্গু পরিস্থিতি, মোকাবিলায় করণীয়, মশা নিরোধসহ দেশের চিকিৎসাব্যবস্থা নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেছেন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তৌহিদুল ইসলাম।

কালবেলা: ডেঙ্গুতে স্মরণকালের সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে এ বছর। একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক হিসেবে বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: ডেঙ্গুতে মৃত্যুর হার যেমন বেশি, তেমনি আক্রান্তের হারও বেশি। ডেঙ্গু নতুন কোনো রোগ না। ২০০০ সাল থেকেই আমি ডেঙ্গু রোগী দেখছি। চিকিৎসা দিচ্ছি। বিভিন্ন মিডিয়াতে প্রতিকার প্রতিরোধের বিষয়ে কথা বলে আসছি। প্রতি বছরই রোগটির প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। সবচেয়ে ভয়ানক বছর ছিল ২০১৮। তারপর ২০১৯, ২০২০, ২০২১ সালে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে থাকে। ভয়ানক ছিল ২০২২ সাল। ওই সময় মারা গেছে ২৮১ জন, আক্রান্ত ছিল ৬২ হাজারের বেশি। কিন্তু এ বছর সব রেকর্ড ছাড়িয়ে মৃত্যুর মিছিলে যোগ হয়েছে এক হাজারের বেশি। আক্রান্তও ২ লাখের উপরে। আক্রান্ত যেমন বাড়ছে মৃত্যুও তেমনি বাড়ছে। এটি সরকারি হিসাব। এর বাইরেও অনেকে আক্রান্ত ও মৃত্যু হচ্ছে। আমার ধারণা আমাদের মৃত্যু আর আক্রান্তের সংখ্যা আরও বেশি এবং এটা রেকর্ড।

কালবেলা: পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার কারণ কী?

ড. এ বি এম আব্দুল্লাহ: বিশ্বের ১২৯টিরও বেশি দেশে ডেঙ্গু রয়েছে। ভারত, ফিলিপিন, ব্রাজিল, ইন্দোনেশিয়াসহ অনেক দেশের নামই বলা যাবে। সুতরাং এই রোগটি শুধু আমাদের দেশে আছে, এমন মনে করার কোনো কারণ নেই। রোগটি হয় মশার কামড়ে। এডিস মশার মাধ্যমে রোগটি ছড়ায়। এই মশা যতদিন আছে, ডেঙ্গুও ততদিন থাকবে। তবে সমস্যা হল এবার ভয়াবহতা তুলনামূলক অনেক বেশি। তার পেছনে অনেক কারণ আছে। এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। আমরা মশা বিশেষত এডিস মশা নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি। মশার প্রজননক্ষেত্র ধ্বংস না করতে পারলে জন্মাবেই এবং ডেঙ্গু হতে থাকবেই।

কালবেরা: মশা নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে কি?

ড. এ বি এম আব্দুল্লাহ: এককভাবে কাউকে দায়ী করে লাভ নেই। ঢাকার সবাই মশা নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনের কথাই বলেন। একটা বিষয় আমাদের মনে রাখতে হবে, শুধু সিটি করপোরেশনের অধীনে ঢাকা না। এখানে ভূমি মন্ত্রণালয় আছে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় আছে, রাজউক আছে। এমকি বিমানবন্দরের সিভিল অ্যাভিয়েশনও আলাদা। সবার পক্ষ থেকেই কাজ করতে হবে। তারা হয়তো করছে। তাই এককভাবে কাউকে দায়ী করা ঠিক হবে না। কারণ সেখানে সবার সমন্বিত পদক্ষেপ দরকার। সিটি করপোরেশনের লোক আপনার ঘরে গিয়ে মশা মারতে পারবে না। এটা যার ঘর বাড়ি তারই দায়িত্ব।

কালবেলা: বিশ্বের অনেক দেশ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সফল হয়েছে। এমনকি ভারতের কলকাতাও ভালোভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এ বিষয়টিকে কীভাবে দেখছেন?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: ট্রপিক্যাল দেশগুলোয় ডেঙ্গুপ্রবণতা বেশি। ভারতের কলকাতা আগে থেকেই হয়তো কার্যকরী ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নিয়েছে। তাতে তারা সফলতার মুখও দেখেছে। তবে সম্প্রতি সেখানেও ডেঙ্গু বাড়ছে। সিঙ্গাপুরের কথা ধরেন, একটা শহরের মতো ছোট সুন্দর দেশ। তাদেরও ডেঙ্গু প্রচণ্ড আকারে বেড়ে যাচ্ছে। তবে তাদের আক্রান্ত বেশি হলেও মৃত্যু হার ততটা না। তারাও ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে।

কালবেলা: অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশে মৃত্যুহার অনেক বেশি হওয়ার কারণ কী?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, আমাদের দেশে মৃত্যুহার বেশি। ডেঙ্গু ভাইরাসের ৪টি সিরোটাইপ— ১,২,৩,৪। প্রথমবার কেউ আক্রান্ত হলে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চায় না। কিন্তু কেউ ২য়, ৩য়, ৪র্থ বার আক্রান্ত হলে রোগটি সিরিয়াস হয়ে যায়। এবার যারা মারা যাচ্ছেন তাদের অনেকেই আগেও আক্রান্ত হয়েছেন। দ্বিতীয়বার আক্রান্ত হলে অনেকের অবস্থা সিরিয়াস হয়ে যায়। এটা প্রথম কারণ। আমাদের দেশে 'ডেন ২' সিরোটাইপ রোগী বেশি পাওয়া যাচ্ছে। দ্বিতীয় কারণ হলো যারা বিভিন্ন রোগে ভোগেন, বয়স্ক মানুষ, ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি রোগী, লিভার, ক্যানসার, স্ট্রোক এমনকি অন্তঃসত্ত্বা নারী, বাচ্চারা আক্রান্ত হলে গুরুতর হয় বেশি।

তৃতীয় গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো, ডেঙ্গু তার ধরন পালাটাচ্ছে। আমরা এটাকে বলি মডিফাইড ফরম। নরমাল যে লক্ষণ থাকে সেটা অনেকের মধ্যে থাকে না। জ্বর হবে, গায়ে লাল র‍্যাশ হবে, শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা— যাকে বলে ব্রেক বন ফিবার। গিড়ায়-পিঠে, মাথায়, চোখের পিছনে প্রচণ্ড ব্যথা হয়, এটাকে বলে হাড়ভাঙা জ্বর। কিন্তু অনেকের সেটা দেখা যাচ্ছে না। রোগী বুঝতে পারে না তার ডেঙ্গু হয়েছে। অন্য ভাইরাস জ্বরের মতোই জ্বর হয়। কিন্তু এটা যে ডেঙ্গু সেটা অনেকে বুঝতে পারে না। মনে করে নরমাল সর্দিকাশি, জ্বর— এটা আর কি করবে। ‘দেখি দেখি’ করতে করতে কালক্ষেপন করে। এরপর দুই তিন দিনের মধ্যে রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। আগে এটা হতো না। এখন রোগী ডেঙ্গু শকে চলে যায়। পালস পাওয়া যায় না বা কম থাকে, হাত পা ঠান্ডা হয়ে যায়, অজ্ঞান হয়ে যাচ্ছে, প্রস্রাব হচ্ছে না—একে বলে ডেঙ্গু শক সিন্ড্রোম। এটা হঠাৎ করে হচ্ছে। আর এতেই রোগীর অবস্থা খারাপ হয়ে যাচ্ছে। অনেকে এই অবস্থায় হাসপাতালে আসে। পরে আমরাও সামাল দিতে পারি না। কারণ এর কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই।

কালবেলা: এ ক্ষেত্রে দায় কার বেশি? সরকার কি জনগণকে সচেতন করতে পারেনি?

ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ: প্রথম কথা হলো, জনগণকে সচেতন করতে পারিনি, কথাটা পুরোপুরি ঠিক না। আমরা প্রচার চালাচ্ছি। গণমাধ্যমের মাধ্যমেও কোটি কোটি মানুষ জানছে। আমরা এখনো বলছি, কারো সর্দিকাশি জ্বর মাথাব্যথা থাকলে অবহেলা করবেন না। একটা টেস্ট আছে, এনএস-১ অ্যান্টিজেন। দ্রুত করে নিবেন। এই টেস্ট করলে দুটি লাভ, আপনি দ্রুত চিকিৎসা পাবেন, সে সঙ্গে যিনি আক্রান্ত হবেন তাকে আইসোলেটেড রাখা যাবে মশারির মধ্যে।

কালবেলা: ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের প্রতি আপনার কী পরামর্শ থাকবে?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: ডেঙ্গু রোগের প্রধান শত্রু এডিস মশা, একে আমরা চিনি। এই শত্রুকে যতক্ষণ না আপনি নির্মূল করতে পারবেন, ততক্ষণ ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।

কালবেলা: আমরা দেখছি সিটি করপোরেশন বিভিন্ন অভিযান চালাচ্ছে, জরিমানা করা হচ্ছে। এই কার্যক্রম আসলে কতটুকু কার্যকর?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: জরিমানা তারা করছে। কিন্তু জরিমানা করে সমস্যা সমধান হবে না। জরিমানা করলে মশা পালাবে না। মশা মারার কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। তা না করে শুধু জরিমানা করে লাভ নেই। সুতরাং তাদের কাজ হলো, মশা উৎপাদনের জায়গাগুলো চিহ্নিত করা, আইসোলেট করা, মশা মারার ব্যবস্থা করা। কলকাতায় কোনো জায়গায় ডেঙ্গু রোগী পাওয়া গেলে প্রশাসন সেখানে গিয়ে মশা মারার সকল কার্যকর ব্যবস্থা নেয়। শাস্তি দিয়ে বাসায় এসে ঘুমাবেন তাতে লাভ হবে না। আমি এককভাবে কাউকেই দোষারোপ করছি না। সিটি করপোরেশনও একা দায়ী না। দরকার সমন্বিত পদক্ষেপ। মশা মারার কাজ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের না। সবচেয়ে জরুরি হলো, নিজেদের ঘরবাড়ি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

কালবেলা: ডেঙ্গুতে মৃত্যুর ৬৪ শতাংশই শক সিন্ড্রোমের কারণে। শক সিন্ড্রোম থেকে রক্ষায় করণীয় কী?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: পরামর্শ হলো, জ্বর আসলে প্যারাসিটামল খাবেন, কোনো ব্যথার ওষুধ খাবেন না। খেলে ক্ষতি বাড়বে। দ্বিতীয় হলো লিকুইড খাবার বেশি খেতে হবে। কারণ ডেঙ্গু রোগীর শিরা থেকে ফ্রুইড বা প্লাজমা বের হয়ে যায়। পরে বুকে, পেটে পানি জমে যায়, রক্তের ভলিউম কমে যায়। ফলে রক্তচাপ কমে যায়। পরিণতিতে পালস কমে যায়, প্রস্রাব হয় না। তখনই রোগী শকে চলে যায়। তাই পানি, ওরাল স্যালাইন, শরবত, ফলমূল খেতে হবে। আগে ডাবের কথা বলতাম, এখন বলি না। ডাবের কথা বললে ৪০ টাকার ডাব ২০০ টাকা হয়ে যায়। কেউ খেতে না পারলে তাকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। স্যালাইন দিতে হবে।

কালবেলা: ডেঙ্গু চিকিৎসার প্রটোকল ঠিকভাবে মানা হচ্ছে কী?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: আমাদের বেশিরভাগ রোগী ভালো হচ্ছে। দুই একটি রোগীকে ত্রুটিপূর্ণ চিকিৎসার শিকার। এর মানে সবাইকে দোষ দেওয়া বা ভয় দেখানো উচিত না। আমাদের ডাক্তাররা যথেষ্ট দক্ষ। শুধু ভর্তি রোগীদের আইভি স্যালাইন দেওয়া হয়। এটা ডাক্তারদের মাধ্যমে দিতে হবে। অনেকের প্রশিক্ষণ আছে। গাইডলাইন দিতে হবে। বিশেষ করে পেরিফেরিতে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকদের নিজেদেরই বিষয়গুলো শিখে নিতে হবে হবে। অন্যদিকে তাদের হাতে যাতে গাইড লাইন পৌঁছায় প্রশাসনকে সেটা নিশ্চিত করতে হবে।

কালবেলা: ডেঙ্গু টিকা আবিষ্কার হয়েছে। আমরা কেন সেটি ব্যবহার করছি না?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: সম্প্রতি দুটি ভ্যাকসিন পাওয়া যাচ্ছে। একটি হলো কিউডেঙ্গা, জাপানের তৈরি। তবে এর একটি সমস্যা হলো, এটা সবাইকে দেওয়া যাবে না। ৬ থেকে ১৬ বছর বয়সীরা নিতে পারবে। সুতরাং এটাকে গণটিকা বলা যায় না। এটার দুইটা ডোজ দিতে হয়। একটা ডোজ নেওয়ার ৩ মাস পর আরেকটা নিতে হয়। তার বলছে, এই টিকা নেওয়ার পরেও কেউ আক্রান্ত হলে ৮৪ ভাগ লোকেরই হাসপাতালে যাওয়া লাগবে না। এটা একটা ভালো দিক। আমাদের দেশেও একটি টিকার ট্রায়াল চলছে, এটার একটা ডোজ দিলেই হয়। এর নাম হল 'টিভি ০০৫'। বাংলাদেশের আইসিডিডিআরবি এবং আমেরিকার একটি সংস্থা যৌথভাবে টিকাটি তৈরি করছে। তারা বলছে, টিকাটি চারটি সিরোটাইপের বিরুদ্ধেই কাজ করবে।

[ নিবন্ধ, সাক্ষাৎকার, প্রতিক্রিয়া প্রভৃতিতে প্রকাশিত মতামত লেখকের নিজস্ব। দৈনিক কালবেলার সম্পাদকীয় নীতির সঙ্গে নিবন্ধ ও সাক্ষাৎকারে প্রকাশিত মত সামঞ্জস্যপূর্ণ নাও হতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির ব্যাখ্যা বা বিশ্লেষণ, তথ্য-উপাত্ত, রাজনৈতিক, আইনগতসহ যাবতীয় বিষয়ের দায়ভার লেখকের, দৈনিক কালবেলা কর্তৃপক্ষের নয়। ]
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মিছিলে বিএনপি নেতার গুলির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

রৌমারীতে ব্যবসায়ীদের আহ্বায়ক কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত

৬৫ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে নেয়ায় মামুনের বিরুদ্ধে যুবদলের মামলা

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ইসলামী আন্দোলনে যোগদান

ক্ষমা পেয়ে আমিরাত থেকে ১২ জন ফিরছেন চট্টগ্রামে

‘ছাত্র জনতার আন্দোলনে হাসিনা সরকার দুই ভাবে পরাজিত’

মহানবীকে (সা.) কটূক্তিকারী সেই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা

শিবচর আঞ্চলিক সড়কে গ্রামবাসীর বৃক্ষরোপণ

মাদ্রাসাছাত্রকে বলাৎকার চেষ্টার অভিযোগ ধামাচাপা, ৭ দিন পর ফাঁস

১২ দিনেও মেলেনি রানীনগরে নিখোঁজ নার্গিসের সন্ধান

১০

দায়িত্বশীলদের নিয়ে সাতক্ষীরায় ছাত্র শিবিরের সমাবেশ

১১

আযহারী শিক্ষার্থীরা হবে বাংলাদেশ ও মিশরীয় ঐতিহ্যের সেতুবন্ধন : মিশরীয় রাষ্ট্রদূত

১২

রাজশাহীতে বস্তাভর্তি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১৩

আন্দোলনের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই

১৪

আশুলিয়ায় গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ ও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে শ্রমিক সমাবেশ

১৫

কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

১৬

পাকিস্তানের জলসীমায় বিপুল তেল-গ্যাস মজুতের সন্ধান

১৭

বিসিবির দুর্নীতির তদন্ত দাবি সাবেকদের

১৮

পাবিপ্রবি ছাত্রলীগ কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৯

জেল খেটেছি তবু শেখ হাসিনার মতো পালিয়ে যাইনি : সাবেক এমপি হাবিব

২০
X