শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রকাশ : ০১ জানুয়ারি ২০২৩, ০৭:৪৮ এএম
অনলাইন সংস্করণ

প্রত্যাশার প্রতিটি নতুন বছরে

প্রত্যাশার প্রতিটি নতুন বছরে

নতুন বছর আসে নতুন আশা নিয়ে। মনে করা হয় যে দিন বদলাবে। কিন্তু বদলায় না; এবং বদলায় না যে সেই পুরাতন ও একঘেয়ে কাহিনিই নতুন করে বলতে হয়। না বদলানোর কারণ একটি ব্যাধি, যার দ্বারা আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র আক্রান্ত। ব্যাধিটির নাম পুঁজিবাদ। এই ব্যাধি থেকে মুক্তির জন্য আমাদের চেষ্টার অবধি নেই। রাজনৈতিকভাবে আমরা বারবার চেষ্টা করেছি কিন্তু সফল হইনি।

কিন্তু মুক্তি যে আসেনি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। জিনিসপত্রের দাম থেকে শুরু করে জীবনের সবক্ষেত্রে নিরাপত্তার অভাব পর্যন্ত সর্বত্রই ব্যর্থতার স্মারকচিহ্নগুলো জ্বলজ্বল করছে। সবকিছুই গা-সওয়া হয়ে যায়। তবে মাঝেমধ্যে দুয়েকটি ঘটনা ঘটে যাতে আমরা ধাক্কা খাই, চমকে উঠি, পরস্পরকে বলি যে আমরা তো ভালো নেই, কঠিন বিপদের মধ্যে রয়েছি।

আত্মহত্যার সংবাদ প্রায় সংবাদপত্রে দেখা যায়। আত্মহত্যা কেউ এমনি এমনি করে না। যন্ত্রণা কেমন দুঃসহ হলে, হতাশা কতটা গভীরে চলে গেলে, নিঃসঙ্গতা কী পরিমাণে বৃদ্ধি পেলে একজন তরুণ আত্মহত্যা করে, মনে করে যে তার জন্য মৃত্যুই হচ্ছে বাঁচার একমাত্র উপায়, তা বাইরে থেকে বোঝা যাবে না, এমনকি কল্পনা করাও সম্ভব নয়। জানে তা শুধু ভুক্তভোগী। আত্মহত্যার ঘটনা ঘন ঘন ঘটছে; সবাই যে ওই পন্থাকেই বাঁচার একমাত্র উপায় বলে মনে করে তা নয়, অনেকে দাঁত কামড়ে পড়ে থাকে, জীবনকে কঠিন বোঝা মনে করেও কোনোমতে টিকে থাকে; টিকেই থাকে শুধু, বেঁচে থাকে না। মেয়েরাই আত্মহত্যা করে বেশি, কেননা দুঃখের ঝড়ঝাপটাগুলো তাদেরই আক্রমণ করে প্রথমে এবং সহজে। ঘরে এবং ঘরের বাইরে, পথে, কর্মস্থলে, এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও তাদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। খাদ্যের অভাব হলে বনের বাঘ জনপদে চলে আসে। বনের বাঘের জন্য সেটা স্বাভাবিক, কিন্তু মানুষ যখন ক্ষুধার্ত বাঘে পরিণত হয় তখন সেই অস্বাভাবিকতাটা যে কেমন ভয়ংকর হতে পারে, দেশে ঘটে চলা আত্মহত্যা তারই নিদর্শন বটে।

নতুন বছর আসে নতুন আশা নিয়ে। মনে করা হয় যে দিন বদলাবে। কিন্তু বদলায় না; এবং বদলায় না যে সেই পুরাতন ও একঘেয়ে কাহিনিই নতুন করে বলতে হয়। না বদলানোর কারণ একটি ব্যাধি, যার দ্বারা আমাদের সমাজ ও রাষ্ট্র আক্রান্ত। ব্যাধিটির নাম পুঁজিবাদ। এই ব্যাধি থেকে মুক্তির জন্য আমাদের চেষ্টার অবধি নেই। রাজনৈতিকভাবে আমরা বারবার চেষ্টা করেছি কিন্তু সফল হইনি।

কিন্তু মুক্তি যে আসেনি তা বলার অপেক্ষা রাখে না। জিনিসপত্রের দাম থেকে শুরু করে জীবনের সবক্ষেত্রে নিরাপত্তার অভাব পর্যন্ত সর্বত্রই ব্যর্থতার স্মারকচিহ্নগুলো জ্বলজ্বল করছে। সবকিছুই গা-সওয়া হয়ে যায়। তবে মাঝেমধ্যে দুয়েকটি ঘটনা ঘটে যাতে আমরা ধাক্কা খাই, চমকে উঠি, পরস্পরকে বলি যে আমরা তো ভালো নেই, কঠিন বিপদের মধ্যে রয়েছি।

আত্মহত্যার সংবাদ প্রায় সংবাদপত্রে দেখা যায়। আত্মহত্যা কেউ এমনি এমনি করে না। যন্ত্রণা কেমন দুঃসহ হলে, হতাশা কতটা গভীরে চলে গেলে, নিঃসঙ্গতা কী পরিমাণে বৃদ্ধি পেলে একজন তরুণ আত্মহত্যা করে, মনে করে যে তার জন্য মৃত্যুই হচ্ছে বাঁচার একমাত্র উপায়, তা বাইরে থেকে বোঝা যাবে না, এমনকি কল্পনা করাও সম্ভব নয়। জানে তা শুধু ভুক্তভোগী। আত্মহত্যার ঘটনা ঘন ঘন ঘটছে; সবাই যে ওই পন্থাকেই বাঁচার একমাত্র উপায় বলে মনে করে তা নয়, অনেকে দাঁত কামড়ে পড়ে থাকে, জীবনকে কঠিন বোঝা মনে করেও কোনোমতে টিকে থাকে; টিকেই থাকে শুধু, বেঁচে থাকে না। মেয়েরাই আত্মহত্যা করে বেশি, কেননা দুঃখের ঝড়ঝাপটাগুলো তাদেরই আক্রমণ করে প্রথমে এবং সহজে। ঘরে এবং ঘরের বাইরে, পথে, কর্মস্থলে, এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও তাদের নির্যাতনের শিকার হতে হয়। খাদ্যের অভাব হলে বনের বাঘ জনপদে চলে আসে। বনের বাঘের জন্য সেটা স্বাভাবিক, কিন্তু মানুষ যখন ক্ষুধার্ত বাঘে পরিণত হয় তখন সেই অস্বাভাবিকতাটা যে কেমন ভয়ংকর হতে পারে, দেশে ঘটে চলা আত্মহত্যা তারই নিদর্শন বটে।

যেসব যুবক মেয়েদের উত্ত্যক্ত করে, দেখা যাবে তাদের অধিকাংশেরই কাজ নেই, কারও কারও কাজ থাকলেও কাজের কাজ নেই। মেয়েদের উত্ত্যক্ত করাকেই তারা বীরত্ব প্রদর্শনের সবচেয়ে সহজ পন্থা বলে মনে করে। তারা ভয় পায় না, কেননা তাদের শাস্তি হয় না। পাড়ায়, মহল্লায় স্কুলের সামনে মেয়েরা সন্ত্রস্ত থাকে। অভিভাবকরা নিজেদের নিতান্ত অসহায় অবস্থায় দেখতে পান। কর্মহীন এ বখাটেদের পেছনে রাজনৈতিক দলের পৃষ্ঠপোষকতা থাকে। এরা দলের কাজে লাগে, দলও এদের কাজে লাগায়। দল বদলাতে এদের যে সময় লাগে তাও নয়। সামাজিক চাপে নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধের আইন বিধিবদ্ধ হয়েছে, কিন্তু সে আইনকে যে আরও বিস্তৃত ও শক্ত করা আবশ্যক, মেয়েদের আত্মহত্যার ঘটনা সেই সত্যটাকেই জানিয়ে দেয়। আইনের প্রয়োগকেও কঠোর করা দরকার; সেই সঙ্গে আইনের বিধিগুলোর প্রচার ও তাদের প্রয়োগের দৃষ্টান্ত জনসমক্ষে তুলে ধরাও আবশ্যক।

কিন্তু যে ব্যাধির কারণে নির্যাতন ও আত্মহত্যা ঘটছে সেটা তো শুধু আইনের পরিধির বিস্তার এবং প্রয়োগের নিশ্চয়তা ও যথার্থতা দিয়ে দূর করা যাবে না, ব্যাধিটিকে উৎপাটিত করা চাই। পুঁজিবাদের যে গুণ নেই তা নয়, অবশ্যই আছে। সামন্তবাদের তুলনায় সে অবশ্যই উন্নত। ব্যক্তিকে সে স্বীকার করে, মর্যাদাও দিতে চায়, কিন্তু তার যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা তাতে ব্যক্তিকে যে নিরাপত্তা দেবে সে-কাজটি সে করতে পারে না। পুঁজিবাদ ব্যক্তিকে বিচ্ছিন্ন ও আত্মকেন্দ্রিক করে, তাকে ভোগবাদী হতে উৎসাহ দেয়। এর ফলে দুর্বল যাদের অবস্থান সেই ব্যক্তিরা অর্থাৎ দরিদ্র, শিশু ও মেয়েরাÑযাদের হাতে বিত্ত ও ক্ষমতা রয়েছে তাদের দ্বারা প্রতিনিয়ত নিষ্পেষিত হয়। আমরা স্বাধীনতা ও মুক্তির কথা অহরহ বলি, কিন্তু সব মানুষের মুক্তি তো কিছুতেই আসবে না যদি না পুঁজিবাদী ব্যবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়ে সেখানে প্রকৃত গণতান্ত্রিক অর্থাৎ সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা না ঘটাই। মুক্তির জন্য আমরা যে সংগ্রাম করিনি তাও নয়, কিন্তু মুক্তির জন্য সমাজব্যবস্থার অত্যাবশ্যক পরিবর্তনের বিষয়টা নিয়ে ভাবতে চাই না।

প্রকৃতি অনুকূলে থাকায় বছরের এ সময়ে বাঙালির ভাষা সংগ্রাম আর যুদ্ধ বিজয়ের স্মৃতিগুলো ফিরে আসে। বিশেষ করে এই কারণে যে, সময় বয়ে যাচ্ছে অথচ অঙ্গীকার আজও অপূর্ণ কিংবা ব্যর্থ। প্রাপ্তি শুধুই স্মৃতির সুখ-দুঃখে বহমান। হ্যাঁ, অর্জন অবশ্যই ঘটেছে যা জাতি স্বাধীন না হলে ছিল দূর-কল্পনা। যেমন, অর্জন হয়েছে নগরায়ণে। অপরিকল্পিত নগরায়ণ, উঁচু বাড়ি আর সুপার মার্কেট। নগরের ধারণক্ষমতার বাইরে নতুন-পুরাতন গাড়ি আমদানি, পরিবেশ বিপর্যয়। মানুষ তো অবশ্যই, নগরের এমন একটি গাছ বা লতাগুল্মের সবুজ পাতা নেই যা বিষাক্ত গ্যাস, বর্জ্য আর ধুলোয় আচ্ছাদিত নয়। ওরা নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের কাজেও স্বাভাবিক স্বাধীনতা হারিয়েছে। আগের তুলনায় জনগণের স্নায়ুর ওপর চাপ যে শতগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। মানুষ অস্থির, দুশ্চিন্তায় পতিত, বলতে গেলে মানসিক ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টায় বিব্রত। জাতীয় জীবনে এই যে মানসিক বিপর্যয়, এটি জাতীয় সম্পদের বিনাশের যে কোনো মাত্রার চেয়ে কম ক্ষতিকারক নয়।

পুরাতন বছর পার হয়ে নতুন বছরে পদার্পণে জমা-খরচের অনেক হিসাবই মিলবে না। এ কথা বলা যাবে না যে, আমরা বর্তমানে একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছি। ইতিহাসে ক্রান্তিকালের শেষ নেই। মানুষ সবসময়ই নতুন কালে পৌঁছতে চায়। সেই পৌঁছতে পারা না-পারাটাই বড় প্রশ্ন। স্বাধীনতার পর আমরা কতটা এগিয়েছি, পিছিয়েছি কতটা সেই জিজ্ঞাসা আমাদের আছে এবং থাকাটা জরুরিও বটে। অস্বীকার করার উপায় নেই যে, মানুষের নিরাপত্তা একেবারেই বাড়েনি। আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার উন্নতির জন্য র‌্যাব নামানো হয়েছে; চিতা, কোবরা ইত্যাদি ভয়ংকর সব প্রাণীর কথা শোনা গিয়েছে। সন্ত্রাস দিয়ে সন্ত্রাস নির্মূল করার যে চেষ্টা তা কোনো দেশে কখনো কার্যকর হওয়ার নয়, হবেও না। র‌্যাব অনেকটা আগের সামন্তযুগের রাজবাহিনীর মতো কাজ করছে। ওইসব অভিজ্ঞতা মোটেই সুখপ্রদ ছিল না, এমনকি তার স্মৃতিও মর্মান্তিক। র‌্যাব সন্ত্রাসীদের হত্যা করেছে বলে ধারণা তৈরি করা হচ্ছে, কিন্তু সন্ত্রাসীদের পেছনে যারা আছে র‌্যাব তাদের স্পর্শ পর্যন্ত করছে না। বরং মনে হচ্ছে সাক্ষীকে নির্মূল করে আসামিকে রক্ষা করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

শাসকশ্রেণির রাজনীতি যে আজ কতটা অন্তঃসারশূন্য হয়ে পড়েছে তা নতুন করে বলার প্রয়োজন নেই। প্রকৃতই জনগণ এদের সঙ্গে নেই। কিন্তু জনগণের সামনে কোনো বিকল্পও নেই। বাংলাদেশের রাজনীতির আসল সংকট এটাই। অনেক হট্টগোল করে সরকার শেষ পর্যন্ত একটি দুর্নীতি দমন কমিশন গঠন করেছিল। এই কমিশন যে কতটা স্বাধীন ও নিরপেক্ষ হবে তা নিয়ে শুরু থেকেই সন্দেহ দেখা দিয়েছিল। বস্তুত বর্তমান রাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থার কোনো কিছুর ওপরই মানুষের আস্থা নেই। তবুও যে তারা টিকে আছে তার কারণ জনগণ সংঘবদ্ধ নয়।

শিল্প হোক, সংস্কৃতি হোক, রাজনীতি হোক, সবারই দাঁড়ানোর ভূমি হচ্ছে অর্থনীতি। পুঁজিবাদী অর্থনীতি বিশ্বময় আজ ভয়ংকর পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশে যে নৈরাজ্য চলছে তা মোটেই বিচ্ছিন্ন একান্ত দেশীয় কোনো বিষয় নয়; আগ্রাসী সাম্রাজ্যবাদী অর্থনৈতিক মহাদানবীয় তৎপরতারই অবিচ্ছিন্ন অনিবার্য ফল। শুধু এশিয়া, আফ্রিকা বা লাতিন আমেরিকা নয়, সাম্রাজ্যবাদ তার জন্মভূমি ইউরোপেও আগ্রাসী থাবা বিস্তার করেছে। রাশিয়া ও আমেরিকার তথাকথিত যুদ্ধে প্রাণ দিচ্ছে নিরপরাধ ইউক্রেনের নাগরিকরা। জাতিসংঘ শুধু নির্বীযই নয়, দুর্নীতি আর ঘুষ কেলেঙ্কারিতেও ডুবে রয়েছে। তবে মানুষের ভরসা কোথায়? ভরসা হচ্ছে সম্মিলিত ও সুসংগঠিত প্রতিরোধে।

ব্যবস্থাটা বদলানো যায়নি, যে জন্য আমরা সুস্থ ও স্বাভাবিক থাকতে পারছি না। উন্নতি যা ঘটছে তা অল্প কিছু মানুষের, তারাও যে নিরাপদে রয়েছে তা নয়, আর বেশিরভাগ মানুষই কালাতিপাত করছে বিপদের মধ্যে। ব্যক্তিগত চেষ্টায় আমরা এ ব্যবস্থাকে যে বদলাতে পারব না তাতে তো কোনো সন্দেহই নেই। এমনকি রাজনৈতিক আন্দোলনের মধ্য দিয়েও সেটা অর্জন সম্ভব হচ্ছে না। হবেও না। যা প্রয়োজন তা হলো সমষ্টিগত, ধারাবাহিক এবং সুস্পষ্ট লক্ষ্যাভিসারী রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন। সেটা না করতে পারলে আমরা বাঁচার মতো বাঁচতে পারব না এবং সবাই আধমরা হয়েই থাকব, এখন যেমনটা রয়েছি।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নারায়ণগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনের ১০ বছর আজ

‘ভয়াল ২৯ এপ্রিল, ১৯৯১ স্মরণ ও প্যারাবন নিধন প্রতিবাদ’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

শাহ আমানতে ৯০ হাজার দিরহামসহ যাত্রী আটক

আবুধাবিতে চালু হচ্ছে উড়ন্ত ট্যাক্সি, ৩০ মিনিটেই দুবাই

গরু চোরাচালানে জড়িত ছাত্রলীগ নেতা ও জনপ্রতিনিধি

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধ চায় খেলাফত মজলিস

বাংলাদেশ এসএসসি ৯৮ ফ্রেন্ডস ফাউন্ডেশন যাত্রা শুরু

চিকিৎসার জন্য আমেরিকায় গেলেন আমির খসরু 

উত্তর কোরিয়া থেকে অস্ত্র নিয়ে চীনা বন্দরে রুশ জাহাজ

বর্জ্যবাহী গাড়ির ধাক্কায় নিহতের ঘটনায় ব্যবস্থা : তাপস

১০

বর্ণিল আয়োজনে রূপায়ণ সিটি উত্তরায় সামার ফেস্ট-২০২৪ অনুষ্ঠিত

১১

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা 

১২

বিসিএস পরীক্ষার্থীর আঁকুতি / ‘পরীক্ষা দিতে না পারলে আমি মরে যাব স্যার’

১৩

শনিবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১৪

ইউরোপজুড়ে চীন-রাশিয়া ও আরব রাষ্ট্রের ফাঁদ

১৫

বাংলাদেশের ধুলায় মাইক্রোপ্লাস্টিক, বেশি স্বাস্থ্যঝুঁকিতে শিশুরা

১৬

এবার মিল্টন সমাদ্দারের আরেক প্রতারণা ফাঁস!

১৭

বগুড়া জার্নালিস্ট ফোরামের সভাপতি তুহিন, সাধারণ সম্পাদক হাবিব

১৮

গাজার ধ্বংসস্তূপ পরিষ্কারে ১৪ বছর লাগতে পারে : জাতিসংঘ

১৯

নিয়োগ পরীক্ষার আগেই প্রার্থী চূড়ান্তের অভিযোগ

২০
*/ ?>
X