দৈনিক কালবেলায় গত ৬ মার্চ ‘১৮টি কোম্পানির বালাইনাশক বাড়াচ্ছে কৃষকের বিপদ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রপ প্রোটেকশন অ্যাসোসিয়েশন।
প্রতিবাদলিপিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ক্রপ প্রোটেকশন অ্যাসোসিয়েশনের সংঘবিধির 16 (a) (iii) অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিধান অনুযায়ী সংগঠনটির মহাসচিব নির্বাচিত হওয়া স্বত্বেও ওই সংবাদ প্রতিবেদনে মহাসচিব হিসেবে নিযুক্ত ব্যক্তি সংগঠনটির সদস্য নয় মর্মে মিথ্যাচার করা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতিবেদনটিতে বাংলাদেশ ক্রপ প্রোটেকশন অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির নেতৃত্বে ভেজাল কীটনাশকের বাজার চলছে ও রাজস্ব ফাঁকি দিচ্ছে মর্মে যে বিবৃতি প্রদান করা হয়েছে, তা অবান্তর।
এতে আরও বলা হয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বালাইনাশক ও সার জাতীয় পণ্য ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বাংলাদেশ গ্রুপ প্রোটেকশন অ্যাসোসিয়েশন ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর একযোগে কাজ করছে।
বালাইনাশক পণ্যের মান নিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম বালাইনাশক আইন ২০১৮ ও বালাইনাশক বিধিমালা ১৯৮৫ (সংশোধনী ২০১০) দ্বারা নির্ধারিত। এ ছাড়া সার ব্যবস্থাপনা আইন ২০০৬ এর ধারা-৯: পরিদর্শক ও সার ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০০৭ এর বিধি- ১২: পরিদর্শন কমিটির কার্যপরিধি বর্ণিত রয়েছে। ওই বিধানগুলো প্রতিপালন না করে বালাইনাশক ও সার জাতীয় পণ্য পরীক্ষার কোনো আইনগত ভিত্তি নেই।
অথচ প্রকাশিত সংবাদ প্রতিবেদনটিতে নাম প্রকাশ না করে একটি সংস্থার বরাত দিয়ে যবিপ্রবি, মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট ও সাংহাই নেইপু টেস্টিং টেকনোলজির বিধিবহির্ভূত পরীক্ষা প্রতিবেদনের তথ্য উল্লেখ করে দেশের স্বনামধন্য বিভিন্ন কোম্পানির নাম ও সংশ্লিষ্ট কোম্পানিগুলোর বিভিন্ন বালাইনাশক ও সার জাতীয় পণ্য মানহীন মর্মে মিথ্যা বিবৃতি প্রচার করা হয়েছে।
মন্তব্য করুন