র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক অতিরিক্ত আইজিপি একেএম শহিদুর রহমান বলেছেন, র্যাবের আয়নাঘর ছিল, তদন্তের স্বার্থে জুলাই বিপ্লবের পরেও সেভাবেই রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টার সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পর আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি ঘটে। পরে র্যাবের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে। এ কাজ করতে গিয়ে র্যাবের ১৬ জন সদস্য বিভিন্ন অপরাধে সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে। তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, মাদক ও ছিনতাইয়ের অভিযোগ পাওয়া যায়। এসব অপরাধের কারণে এসব সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা চলছে।
র্যাব মহাপরিচালক বলেন, ৫ আগস্টের পর আমাদের কিছু চ্যালেঞ্জ ছিল। আনসার বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে বিদ্রোহ, গার্মেন্টস সেক্টরে অস্থিতিশীল, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে কর্মবিরতিসহ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছে র্যাব। সাড়ে ১৪ হাজার আসামিসহ এ পর্যন্ত অবৈধ ২০ হাজার অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
র্যাব ডিজি বলেন, আমি যতদিন দায়িত্ব পালন করবো ততদিন র্যাব গুম, খুনে জড়িত হবে না বলে নিশ্চয়তা দিচ্ছি।
মন্তব্য করুন