কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১২ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:২৮ এএম
অনলাইন সংস্করণ

মেট্রোরেলের টিকিটের নকশা বদল যে কারণে

ছবি : সংগৃহীত
ছবি : সংগৃহীত

মেট্রোরেলের একক যাত্রার টিকিটের নকশা বদলের ব্যাখ্যা দিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল)।

সম্প্রতি ডিএমটিসিএলের ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে বলা হয়, এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের আওতায় প্যাকেজ-সিপি-৭ মোট-৩ লাখ ১৩ হাজার একক যাত্রার টিকিট এবং ৮ লাখ ২৫ হাজার ৫০০টি এমআরটি পাস সরবরাহ করে। একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসের ডিজাইন একই রকম হওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়। এমআরটি পাসধারী যাত্রী এক্সিট গেটে কার্ড টাচ করে বের হয় এবং একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রীকে টিকিট এক্সিট গেটের স্লটে প্রবেশ করাতে হয়। উভয় কার্ডের ডিজাইন একই রকম হওয়ায় একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী এমআরটি পাসধারী যাত্রীকে অনুসরণ করে একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী টিকিটটি এক্সিট গেটের স্লটে প্রবেশ না করিয়ে টাচ করায় এক্সিট গেট অ্যালার্ম প্রদান করে এবং সাময়িক সময়ের জন্য অকার্যকর হয়ে যায়। ফলে এক্সিট গেটে যাত্রীদের দীর্ঘ লাইন দেখা যায়।

ডিএমটিসিএল জানায়, এরই মধ্যে ২ লাখের বেশি একক যাত্রার টিকিট হারিয়ে গেছে। একক যাত্রার টিকিটধারী যাত্রী টিকিটটি স্লটে জমা না দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় ডিজাইন একই রকম হওয়ায় এক্সিট গেটে কর্তব্যরত ব্যক্তি একক যাত্রার টিকিটধারীকে বাধা দিতে বিভ্রান্ত হন এবং এতে যাত্রী হয়রানিসহ জটিলতার সৃষ্টি হয়।

একক যাত্রার টিকিট এবং এমআরটি পাসের মধ্যে পার্থক্য করার জন্যে ইতোপূর্বে ৫০ হাজার একক যাত্রার টিকিটের রং পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু তাতেও সুফল পাওয়া যায়নি। একক যাত্রার টিকিটের পরিমাণ কমে যাওয়ায় নতুন টিকিট সংগ্রহের এবং ডিজাইন পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত হয়। এ অবস্থায় ডিএমটিসিএল ২০ হাজার একক যাত্রার টিকিট জাপানের সনি কোম্পানি থেকে আনে। এই পরিবর্তনের প্রক্রিয়া গত সরকারের আমলে শুরু হয় এবং ডিজাইন চূড়ান্ত হয় ও সরবরাহ আদেশ প্রদান করা হয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

জেডআরএফের পরিচালনা পর্ষদ 'বোর্ড অব ডাইরেক্টরস কমিটি’ গঠন

হাসপাতালে ফিরছেন না, রাতেও রাস্তায় থাকছেন আহতরা

প্রধান উপদেষ্টা না আসা পর্যন্ত রাজপথ ছাড়ব না: আন্দোলনকারী

ঢাবির সিন্ডিকেট সভায় নতুন ছয় সদস্যের যোগদান

গাজায় ইসরায়েলের অভিযান বন্ধের সময় এসেছে : যুক্তরাষ্ট্র

ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বাতিল চায় ঢাকা রেসিডেনসিয়ালের শিক্ষার্থীরা

রোহিঙ্গা সংকটের প্রভাব নির্ধারণ ও ভবিষ্যৎ উত্তরণের উদ্যোগ

আওয়ামীপন্থি শিক্ষক নিয়ে ঢাবির সিন্ডিকেট সভা, প্রতিবাদে বিক্ষোভ

শতাধিক ইঞ্জিনিয়ার নেবে টেকনোনেক্সট সফটওয়্যার

লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎ ফোন, ‘আমি মরে যাইনি, বেঁচে আছি’

১০

ঢাকায় সেমিনার বৃহস্পতিবার / ৩১ দফাকে পুনরায় জাতির সামনে তুলে ধরবে বিএনপি

১১

থানায় হামলার ঘটনায় ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১২

‘বন্য হাতির সুরক্ষায় সহাবস্থান নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার’

১৩

চসিককে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে : ডা. শাহাদাত

১৪

১০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে গড়িমসি, পরিচালকের বিরুদ্ধে পরোয়ানা

১৫

রাবিতে ন্যায্য জ্বালানি রূপান্তর বাস্তবায়নের দাবি

১৬

তিনমাস পর ছাত্র আন্দোলনে নিহত মাহিন-রাজুর লাশ উত্তোলন

১৭

চরম শিক্ষক সংকট, ক্লাস নিলেন উপাচার্য নিজেই

১৮

একবিংশ শতাব্দীর কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে হবে : সেনাপ্রধান

১৯

৭৫নং ওয়ার্ড যুবদলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত

২০
X