নদীর রূপান্তরের ফলে নাইট্রোজেনের অতিরিক্ত পরিমাণ জলে মিশে যাচ্ছে, যা জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর। নদীর প্রাকৃতিক অবস্থা বজায় রাখতে এবং নাইট্রোজেন দূষণ রোধ করতে সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগকে আরও জোরদার করতে হবে।
সোমবার (১১ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের গ্যালারিতে বাংলাদেশ বোটানিক্যাল সোসাইটি আয়োজিত এক বৈজ্ঞানিক সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা এসব কথা বলেন। সেমিনারে নদীর রূপান্তরের ফলে নাইট্রোজেন সংরক্ষণে যে প্রভাব পড়ছে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোকপাত করা হয়।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আখতার হোসেন খান। স্বাগত বক্তা ছিলেন বাংলাদেশ বোটানিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. জসীম উদ্দিন। ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন অ্যাসোসিয়েশনের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. আলমোজাদ্দেদী আলফেসানী।
সেমিনারে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আতাউল গনি।সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ বোটানিক্যাল সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আজিজুর রহমান।
সেমিনারে বিশেষজ্ঞরা নদীর রূপান্তরের সমস্যা সমাধানে বিভিন্ন পরামর্শ দেন। তাদের মতে, নদীর রূপান্তরের ফলে নাইট্রোজেন সংরক্ষণে যে হুমকি রয়েছে, তা অত্যন্ত গুরুতর। এই সমস্যা সমাধানে সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টা অত্যন্ত জরুরি।
মন্তব্য করুন