বিয়ের দিন প্রতিটি নারী চায় নিজেকে সুন্দর করে সাজাতে। বিয়ের সাজ মানেই ভারী মেকআপ। তাই অনুষ্ঠান শেষে যখন মেকআপ তুলে ফেলা হয়, তখন ত্বক বেশ মলিন হয়ে যায়। কারণ, যেসব প্রসাধনী দিয়ে ব্রাইডাল মেকআপ করা হয় তার মধ্যে কম বেশি নানা ধরনের কেমিক্যাল থাকে, যা ত্বককে ক্ষতি করে। তাই বিয়ের সাজের পর ভালোভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ব্রাইডাল মেকআপ করার পর স্ক্রিন কেয়ারের প্রথম ধাপ হলো মুখে থাকা মেকআপ ভালোভাবে তুলে ফেলা। এজন্য ভালো একটি ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। পরে একটি টোনার ব্যবহার করুন। টোনার ত্বককে হাইড্রেট ও ফ্রেশ রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়া এটি আমাদের ত্বকে থাকা পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে। গোলাপজল টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ক্লিনজার দিয়ে দিনে অন্তত দুবার মুখ ধোয়ার চেষ্টা করুন।
বিয়ের দিন প্রতিটি নারী চায় নিজেকে সুন্দর করে সাজাতে। বিয়ের সাজ মানেই ভারী মেকআপ। তাই অনুষ্ঠান শেষে যখন মেকআপ তুলে ফেলা হয়, তখন ত্বক বেশ মলিন হয়ে যায়। কারণ, যেসব প্রসাধনী দিয়ে ব্রাইডাল মেকআপ করা হয় তার মধ্যে কম বেশি নানা ধরনের কেমিক্যাল থাকে, যা ত্বককে ক্ষতি করে। তাই বিয়ের সাজের পর ভালোভাবে ত্বকের যত্ন নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ব্রাইডাল মেকআপ করার পর স্ক্রিন কেয়ারের প্রথম ধাপ হলো মুখে থাকা মেকআপ ভালোভাবে তুলে ফেলা। এজন্য ভালো একটি ক্লিনজার দিয়ে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। পরে একটি টোনার ব্যবহার করুন। টোনার ত্বককে হাইড্রেট ও ফ্রেশ রাখতে সহায়তা করে। তাছাড়া এটি আমাদের ত্বকে থাকা পিএইচ লেভেল ঠিক রাখে। গোলাপজল টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। ক্লিনজার দিয়ে দিনে অন্তত দুবার মুখ ধোয়ার চেষ্টা করুন।
ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। এটি শুধু আপনার ত্বককে কোমল নয়, হাইড্রেট রাখতেও দারুণ ভূমিকা পালন করে। তবে ময়েশ্চারাইজার বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আপনার ত্বক ও মৌসুমের বিষয়টি মাথায় রাখুন।
সবশেষ আপনার ত্বকের জন্য সবচেয়ে বেশি যে জিনিটির প্রয়োজন তা হলো নিউট্রিশন। কারণ, এই জিনিসটি আপনার ত্বককে প্রাণবন্ত করে তুলতে সাহায্য করে। চেষ্টা করুন দিনে ৭ থেকে ৮ গ্লাস পানি পান করার। এ অভ্যাসটি আপনার ত্বক হেলদি করার পাশাপাশি গ্লোয়িং করতেও সাহায্য করবে।