চলমান শিল্পী সমিতির নির্বাচন ঘিরে জল্পনা-কল্পনার যেন শেষ নেই। তবে সবকিছু ছাপিয়ে শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টা থেকে শুরু হয় ভোট।
ভোট শুরু হলেও সকাল থেকে ভোটার উপস্থতির সংখ্যা ছিল অসন্তোষজনক। দুপুর গড়িয়ে বিকেল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার সংখ্যা কিছুটা বেড়েছিল।
এদিকে ৫৭০ জন ভোটারের সংবাদ সংগ্রহের জন্য সাংবাদিক উপস্থিত ছিল ৩০০ জন। এফডিসি প্রাঙ্গণ ভোটার দিয়ে পূর্ণ না থাকলেও আইন শৃঙ্খলাবাহিনী ও গণমাধ্যমের কর্মীদের উপস্থিতিতে পূর্ণ ছিল। লাইট ক্যামেরা ও মোবাইলের ফাঁকা দিয়ে কোনোভাবে দেখা গেছে একেকজন ভোটারের মুখ।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির এই নির্বাচনে সংবাদ সংগ্রহের জন্য বৃহস্পতিবার রাতে নামে-বেনামে অনেক মিডিয়াকে পাস কার্ড দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার। যারা এই পাস কার্ড পাবে শুধুমাত্র তারাই এ নির্বাচনে সরেজমিনে সংবাদ সংগ্রহ করতে পারবে, এমনটি বলেছিলেন তিনি। তবে সেই পাস কার্ড পৌঁছে গিয়েছিল ৩০০ গণমাধ্যমকর্মীর কাছে।
৫৭০ ভোটারের নির্বাচনে এতো সংবাদকর্মী কেন, এমন প্রশ্নে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, একটি টেলিভিশন থেকে আবেদন করে ১০ জনের বেশি। সব প্রতিষ্ঠানের সংবাদকর্মী ও ক্যামেরা পারসন থাকে। আবার তাদের যদি দুই শিফটে কাজ করতে হয় তাহলে অনেকজন হওয়া স্বাভাবিক।
মন্তব্য করুন