কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহকারী প্রক্টরকে জানানোর নির্দেশনা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্ভাব্য সব সহযোগিতা প্রদান করা হবে।
মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ বিষয়ে জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে ছাত্রদের সহকারী প্রক্টর ড. মো. হাসান ফারুক এবং ছাত্রীদের সহকারী প্রক্টর ড. ফারজানা আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হলো। নিরপরাধ শিক্ষার্থীদের হয়রানি বন্ধে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্ভাব্য সব সহযোগিতা প্রদান করা হবে।
এর আগে, গতকাল (২৯ জুলাই) আরেকটি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও আইনশৃঙ্খলা বিনষ্টকারী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার অভিযোগে বিভিন্ন ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের নানা সংবাদ গণমাধ্যমে পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যাতে হয়রানির শিকার না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আহ্বান জানাচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে তাকে প্রক্টর অফিসকে অবহিত করার নির্দেশনা প্রদান করা হলো। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্ভাব্য সব সহযোগিতা প্রদান করা হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শিক্ষার্থীদের সর্বাঙ্গীন মঙ্গল কামনা করছে।
মন্তব্য করুন