সিকৃবি প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২৪ মে ২০২৪, ০৮:৩৬ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

সিকৃবিতে দুদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

সিকৃবিতে ‘অ্যাডভান্সড কৃষি গবেষণা’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত। ছবি : কালবেলা
সিকৃবিতে ‘অ্যাডভান্সড কৃষি গবেষণা’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত। ছবি : কালবেলা

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (সিকৃবি) রিসার্চ সিস্টেম-সাউরেসের উদ্যোগে ‘অ্যাডভান্সড কৃষি গবেষণা’ শীর্ষক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৪ মে) এই সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

এর আগে বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকালে ‘সম্ভাবনার উন্মোচন ও সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এ সম্মেলন শুরু হয়।

কৃষি সেক্টরের সকল বিষয়কে অন্তর্ভুক্ত করে প্রথমবারের এই আন্তর্জাতিক সম্মেলনে বাংলাদেশ ছাড়াও আমেরিকা, জাপান, ইতালি, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, দক্ষিণ কোরিয়া, ভারত, চায়না ও কেনিয়াসহ বিভিন্ন দেশের ৪৫টি শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ৬ শতাধিক শিক্ষক, গবেষক ও বিজ্ঞানী অংশগ্রহণ করেন।

সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষক সিকৃবি ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা, বিশেষ অতিথি সিকৃবির সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. মো. মতিয়ার রহমান হাওলাদার, ইউজিসির পরিচালক ড. মো. ফখরুল ইসলাম এবং ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সেস অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলাম ও সাউরেস পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ছফি উল্লাহ ভূইয়া অংশগ্রহণকারী সেরা ২৬ জন বিজ্ঞানী ও গবেষকদের হাতে সনদ তুলে দেন।

দুদিনব্যাপী এই সম্মেলনে ৮টি সেশনে মোট তিন শতাধিক বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অংশগ্রহণকারীরা। বাসযোগ্য বিশ্ব গড়তে কৃষি গবেষণার বিভিন্ন কৌশল উপস্থাপন করা হয় বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধে।

সাউরেসের অতিরিক্ত পরিচালক ড. মুহাম্মদ মাহমুদুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান পৃষ্ঠপোষকের বক্তৃতায় সিকৃবির ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ডা. মো. জামাল উদ্দিন ভূঞা বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় সমূহকে মানসম্পন্ন শিক্ষার্থী ও গবেষক তৈরি করতে হবে।

তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর থেকে কৃষিক্ষেত্রে বাংলাদেশ অসাধারণ উন্নয়ন সাধন করেছে কৃষি বিজ্ঞানীদের কল্যাণে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গবেষক ও বিজ্ঞানীদের সম্বলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে।

অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা বলেন ১৯৭১ সালে স্বাধীন দেশে ৬টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হলেও বর্তমানে ৯টি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় সহ ৬০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে শিক্ষা, গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

মিছিলে বিএনপি নেতার গুলির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

রৌমারীতে ব্যবসায়ীদের আহ্বায়ক কমিটির শপথ অনুষ্ঠিত

৬৫ ভরি স্বর্ণ ছিনিয়ে নেয়ায় মামুনের বিরুদ্ধে যুবদলের মামলা

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের ইসলামী আন্দোলনে যোগদান

ক্ষমা পেয়ে আমিরাত থেকে ১২ জন ফিরছেন চট্টগ্রামে

‘ছাত্র জনতার আন্দোলনে হাসিনা সরকার দুই ভাবে পরাজিত’

মহানবীকে (সা.) কটূক্তিকারী সেই যুবকের বিরুদ্ধে মামলা

শিবচর আঞ্চলিক সড়কে গ্রামবাসীর বৃক্ষরোপণ

মাদ্রাসাছাত্রকে বলাৎকার চেষ্টার অভিযোগ ধামাচাপা, ৭ দিন পর ফাঁস

১২ দিনেও মেলেনি রানীনগরে নিখোঁজ নার্গিসের সন্ধান

১০

দায়িত্বশীলদের নিয়ে সাতক্ষীরায় ছাত্র শিবিরের সমাবেশ

১১

আযহারী শিক্ষার্থীরা হবে বাংলাদেশ ও মিশরীয় ঐতিহ্যের সেতুবন্ধন : মিশরীয় রাষ্ট্রদূত

১২

রাজশাহীতে বস্তাভর্তি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

১৩

আন্দোলনের ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ছাত্রলীগ কর্মীকে গণধোলাই

১৪

আশুলিয়ায় গার্মেন্টস শ্রমিক অসন্তোষ ও ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে শ্রমিক সমাবেশ

১৫

কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি

১৬

পাকিস্তানের জলসীমায় বিপুল তেল-গ্যাস মজুতের সন্ধান

১৭

বিসিবির দুর্নীতির তদন্ত দাবি সাবেকদের

১৮

পাবিপ্রবি ছাত্রলীগ কর্মীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ

১৯

জেল খেটেছি তবু শেখ হাসিনার মতো পালিয়ে যাইনি : সাবেক এমপি হাবিব

২০
X