কোয়ালিটি এডুকেশন ফর অল— এই মূলমন্ত্রে দুদশকেরও বেশি সময় নিয়ে সগর্বে শিক্ষাসেবা দিয়ে চলেছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। জন্মলগ্ন থেকে এই বিদ্যাপীঠ সমাজের অসচ্ছল পরিবারের কথা মাথায় রেখে, কোর্স ও এডমিশনসহ অন্যান্য ফি প্রায় সব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়রে তুলনায় অনেক কম রেখে চলেছে।
এ ছাড়াও দরিদ্র কিন্তু মেধাবী, আদিবাসী ও মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য চালু রয়েছে নানা ধরনের স্কলারশিপ ও ওয়েভার। এ ছাড়া সেমিস্টারের শুরুতে অ্যাডমশিন ফেয়ারে বিশেষ মূল্য ছাড়ের ব্যবস্থা রেখেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সব প্রোগ্রামে ১০ থেকে ১০০ শতাংশ মেরিট ওয়েভার রয়েছে। অন্যদিকে সহোদর ও দম্পতিদের জন্য রয়েছে বাড়তি ১০ শতাংশ ওয়েভার। মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকে গোল্ডেন এ প্লাস প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য আছে ১০০ শতাংশ স্কালারশিপ সুবিধা।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য আদর্শ পরিবেশ নিশ্চিত করেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভবিষ্যত বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের সামগ্রিক মানোন্নয়নে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এই বিশ্ববিদ্যালয়। যুগপোযোগি বিভিন্ন বিষয়ে পড়াশোনার সুযোগ রয়েছে এই বিদ্যাপীঠে। তা ছাড়া শিক্ষার্থীদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটিতে চালু রয়েছে স্যোশাল সার্ভিস ক্লাব, বিজনেস ক্লাব, ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ ক্লাবসহ প্রকৌশল ও সংস্কৃতি সংস্লিষ্ট বেশ কিছু ক্লাব। সেগুলোতে নিয়মিত আয়োজিত হয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতা ও ওয়ার্কশপ।
এ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক সম্পন্ন করে শিক্ষার্থীরা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে উচ্চপর্যায়ে কর্মরত রয়েছেন। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় নিজেদের ল্যাব ও মননকে প্রস্তুত রেখেছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি।
ভবিষ্যত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বেশ কিছু পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আইটি বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একাত্ম হয়ে সফটওয়ার ডেভেলপমেন্টের কাজ করে চলেছে এ বিশ্ববিদ্যালয়েরর আইটি বিভাগের শিক্ষার্থীরা।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন ও শিক্ষামন্ত্রণালয়ের অনুমোদনক্রমে ২০০৩ সালে নিজেদের কার্যক্রম শুরু করে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। খুব শিগগিরই এই বিদ্যাপীঠে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, ফার্মেসি, মেডিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ও জার্নালিজম বিভাগ খোলা হবে।
মন্তব্য করুন