সিলেটের গোলাপগঞ্জে ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারে বাকবিতণ্ডার জেরে ছাত্রলীগ নেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবলীগ নেতার মৃত্যু ঘটনায় তিনজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
শনিবার (২১ অক্টোবর) রাতে নিহতের ভাই রাসেল আহমদ বাদী হয়ে গোলাপগঞ্জ মডেল থানায় এই মামলা দায়ের করেন। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ২-৩ জনকে আসামি করা হয়।
গোলাপগঞ্জ মডেল থানার ওসি মো.রফিকুল ইসলাম মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আসামিরা হলেন উপজেলার পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নের কদমরসুল গ্রামের সুফিল আহমদের ছেলে অপু আহমদ (২০), ঢাকা দক্ষিণ ইউনিয়নের কানিশাইল গ্রামের সাইফুল ইসলাম রানার ছেলে ছাইদ আহমদ (২২) ও আমুড়া ইসলামটুল গ্রামের জালাল আহমদের ছেলে সাইফুল ইসলাম জাফর (২৫)।
গত ১৯ অক্টোবর সন্ধ্যায় উপজেলার পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নের আমনিয়া বড় মসজিদের পাশে ম্যাসেঞ্জারে গালাগালের দ্বন্দ্বে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত যুবলীগ নেতা তাজেল আহমদ ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তাজেলের বন্ধু তানভীর আহমদ বর্তমানে ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
নিহত তাজেল আহমদ উপজেলার পশ্চিম আমুড়া ইউনিয়নের আমুড়া গ্রামের ময়েন আলীর ছেলে। সে পেশায় রাজমিস্ত্রীর কাজ করত। আহত তরুণ তানভীর আহমদ একই গ্রামের সফিক উদ্দিনের ছেলে।
মন্তব্য করুন