বাচ্চারা কেউ পরে এসেছে রঙিন পোশাক, মুখে উৎসবের হাসি। পিছিয়ে নেই তরুণ-তরুণী থেকে শুরু করে বৃদ্ধ বয়সের মানুষজনও।
মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) যশোরের চৌগাছার সাঞ্চাডাঙ্গা-কাকুড়িয়া প্রাইমারি স্কুল মাঠে হারিয়ে যেতে বসা বৃহৎ গ্রামীণ খেলার আয়োজন করা হয়। এ সময় উৎসবে অংশগ্রহণ করে কয়েক হাজার মানুষ।
গ্রামীণ উৎসবে ছিল হাঁড়ি ভাঙ্গা, বাচ্চা, তরুণ ও বৃদ্ধদের দৌড়, মেয়েদের বালিশ খেলা, ভাগ্য পরীক্ষা, বিবাহিত-অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল খেলা। এ ছাড়া গ্রামীণ নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
এ সময় আনুষ্ঠানে ছিলেন ফরিদপুর পৌরসভার নির্বাহী প্রকৌশলী (এক্সএন) শামসুল আলম, ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান (লিটন), স্বরূপদাহ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম, ট্রাফিক পুলিশর উপ-পরিদর্শক জসিম উদ্দীনসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উৎসবে বক্তারা বলেন, দেশে গ্রামীণ খেলা ও উৎসব হারিয়ে যাচ্ছে। এখন থেকেই আমাদের এ উৎসব ও গ্রামীণ ঐতিহ্য ধরে রাখতে হবে। এজন্য ঈদ পরবর্তী আমাদের এ আয়োজন।
এ সময় বিভিন্ন গ্রামীণ খেলা অনুষ্ঠান পরিচালনায় আমিনুর রহমান, মতিয়ার রহমান, মফিজুর রহমান, হাফিজুর রহমান, সজীব হোসেন, উজ্জল হোসেন, কুতুব উদ্দীন, সজীব, জামশেদ ইকবাল নাহিদ, রাকিব হাসান, রকি আহমেদ, মো. সাইদুর রহমান রিংকু, ফারুক, মঈন উদ্দিনসহ আরও অনেকে দায়িত্ব পালন করেন।
মন্তব্য করুন