মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার মেঘনা নদীতে স্পিডবোট-ট্রলারের সংঘর্ষে শান্ত আহমেদ নামে এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও চারজন। পরিবারের দাবি, ঘটনাটি পূর্বপরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) রাত আড়াইটার দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত শান্ত আহমেদ (৩৫) সদর উপজেলা চরকেওয়ার ইউনিয়নের উত্তর চরমশুরা এলাকার বোরহান সরকারের ছেলে। তিনি উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।
জানা গেছে, শুক্রবার রাত ১০টার দিকে সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের জাজিরা এলাকায় ঢাকা থেকে আসা স্পিডবোটের সঙ্গে ওই এলাকায় অবস্থান করা ট্রলারের সংঘর্ষ হয়। এ সময় যুবদল নেতা শান্ত আহমেদ গুরুতর আহত হন। পরে তাকে মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
মুন্সীগঞ্জ জেলা যুবদলের আহ্বায়ক দেওয়ান মজিবুর রহমান বলেন, ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শান্ত মারা গেছেb।
মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকার বলেন, পরিবারের দাবির বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মন্তব্য করুন