জলবায়ুর অর্থ হতে হবে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে। বর্তমানে অধিকাংশ জ্বালানির উৎস হলো নোংরা ও ব্যয়বহুল এবং জীবাশ্ম জ্বালানি, যা বৈশ্বিক উষ্ণতাকে বাড়াচ্ছে। ফলে জীবাশ্ম জ্বালানি জলবায়ুকে প্রভাবিত করছে। জি-৭ দেশগুলো বারবার দাবি করছে, তারা জলবায়ুর অর্থ প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কিন্তু তারা ক্রমাগতভাবে তাদের দায়িত্ব এড়িয়ে যাচ্ছে।
শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সকালে মোংলার মিঠাখালী বাজারে ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) আয়োজিত জলবায়ু অর্থায়ন এবং জীবাশ্ম জ্বালানির ফেজ আউট শীর্ষক বাইসাইকেল র্যালি এবং বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তারা এসব কথা বলেন।
কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন পশুর রিভার ওয়াটারকিপার মো. নূর আলম শেখ। তিনি বলেন, জীবাশ্ম জ্বালানিতে অর্থায়ন বন্ধ করতে হবে। জলবায়ুর উষ্ণতা থেকে আমরা বাঁচতে চাই। পশ্চিমা দেশগুলোকে প্রতিশ্রুতি অনুয়ায়ী জলবায়ু তহবিল প্রদান করতে হবে।
এ সময় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা)-এর নাজমুল হক, গীতিকার মোল্লা আল মামুন, মারুফ বিল্লাহ, হাছিব সরদার, মেহেদী হাসান বাবু প্রমুখ।
বাইসাইকেল র্যালিতে অংশগ্রহণকারীরা জীবাশ্ম জ্বালানিবিরোধী এবং জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক নানা রঙের ফেস্টুন-প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
মন্তব্য করুন