কালবেলা ডেস্ক
প্রকাশ : ১৪ মার্চ ২০২৫, ০৮:৩১ এএম
অনলাইন সংস্করণ

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার কী পরিস্থিতি?

বায়ুদূষণের ফলে মুখে কাপড় দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছে পথচারীরা। ছবি : সংগৃহীত
বায়ুদূষণের ফলে মুখে কাপড় দিয়ে রাস্তা পার হচ্ছে পথচারীরা। ছবি : সংগৃহীত

বায়ুদূষণ বিশ্ববাসীর জন্য এক বড় সমস্যা। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের বিভিন্ন শহরগুলোর বায়ুদূষণের মাত্রা ক্রমেই বাড়ছে জলবায়ু পরিবর্তনসহ বিভিন্ন মানবসৃষ্ট কারণে। অস্বাভাবিকভাবে বায়ুদূষণ বৃদ্ধিতে মানুষসহ বিভিন্ন প্রাণীর মৃত্যুঝুঁকি বেড়েই চলেছে। জনবহুল ঢাকার বাতাসেও বাড়ছে দূষণ।

শুক্রবার (১৪ মার্চ) সকাল সোয়া ৮টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার বায়ুদূষণের তালিকা প্রকাশ করে।

তালিকা অনুযায়ী বায়ুদূষণের শীর্ষে অবস্থান করছে ভারতের ‘দিল্লি’। আর ১৪৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের শহরগুলোর মধ্যে রাজধানী ঢাকার অবস্থান নবম।

বায়ুদূষণের তালিকায় ভারতের দিল্লির স্কোর ২৬৭। তারপর ১৭৮ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের সর্বাধিক জনবহুল শহর ‘মুম্বই’। ১৬৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ‘লাহোর’। ১৬২ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে নেপালের রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর ‘কাঠমান্ডু’ এবং পঞ্চম অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের রাজধানী এবং দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর ‘হ্যানয়’ যার স্কোর ১৫৬।

আজ ঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় দেখাচ্ছে আইকিউএয়ার প্রদত্ত বায়ুদূষণের তালিকা।

উল্লেখ্য, আইকিউএয়ার সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান। যারা নিয়মিত বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। প্রতিষ্ঠানটি বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করে এই একিউআই সূচক, যা একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটা নির্মল বা দূষিত, সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং সতর্ক করে।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু। আর স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু ধরা হয়। এবং ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ ধরা হয়।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রোহিঙ্গারা আগামী ঈদ নিজ দেশে করবে প্রত্যাশা : প্রধান উপদেষ্টা

এক বছরেও চার্জশিট হয়নি অবন্তিকার আত্মহত্যার

ওসির প্রত্যাহারের খবর শুনে থানায় পাওনাদারদের ভিড়

কাপ ফাইনালের আগে লিভারপুল শিবিরে দুঃসংবাদ

তাসফিয়া হত্যা মামলা, ৮ বছরেও মেলেনি কূলকিনারা

কবিতাকে ডেপুটি রেজিস্ট্রার বানাতে বদলে গেল নিয়োগের আইন!

বিপিএলের পুরো পাওনা পাওয়ার অপেক্ষায় শরীফুল-ইমন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় / প্রশ্নফাঁসসহ অভিযোগের পাহাড় কাজী আনিছের বিরুদ্ধে

‘কেউ দেশবিরোধী চক্রান্ত করলে জনগণ কঠোরভাবে দমন করবে’

মাহমুদউল্লাহর ক্যারিয়ার সহজ ছিল না: ফাহিম

১০

রোহিঙ্গা গণহত্যার বর্ণনা শুনলেন গুতেরেস

১১

সেনাবাহিনীর ৭ মিনিটের আলটিমেটাম, দুই মিনিটেই সড়ক ছাড়ল অবরোধকারীরা

১২

রোহিঙ্গাদের তৈরি শিল্পকর্ম দেখলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

১৩

শিশু আছিয়ার ঘটনায় দেশবাসী কষ্ট পেয়েছে : জামায়াত আমির 

১৪

লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করলেন ড. ইউনূস-গুতেরেস

১৫

‘স্বাস্থ্য খাতে এত কম বাজেট বিশ্বের আর কোথাও নেই’

১৬

‘একটি চক্র ধর্মকে রাজনীতি হিসেবে ব্যবহার করতে চাচ্ছে’

১৭

রিচার্ড গ্রিফিথের বাংলাদেশ সফর নিয়ে আনসারীর টুইট

১৮

চলন্ত অটোরিকশায় ধর্ষণচেষ্টা, লাফ দিয়ে আহত কিশোরী

১৯

মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের ওপর ইসলামবিদ্বেষ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে : মাহফুজ আলম

২০
X