মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১
কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১২ জুলাই ২০২৪, ০৫:২১ পিএম
আপডেট : ১২ জুলাই ২০২৪, ০৭:৪০ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

জলাবদ্ধতায় অচল ঢাকা, নগরবাসীর ক্ষোভ

বৃষ্টিতে ডুবে গেছে রাজধানীর আরামবাগ এলাকার রাস্তা। ছবি : কালবেলা
বৃষ্টিতে ডুবে গেছে রাজধানীর আরামবাগ এলাকার রাস্তা। ছবি : কালবেলা

ঢাকায় শুক্রবার (১২ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টায় ১৩০ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। তুমুল বর্ষণে নগরীর অনেক সড়ক পানির নিচে তলিয়ে গেছে। কোথাও হাঁটুপানি, কোথাও কোমরসমান পানি। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় বাইরে মানুষের চলাচল ছিল কম। প্রাইভেট কার, অটোরিকশাও বিকল হয়ে পড়ে থেকেছে বিভিন্ন রাস্তায়। যানবাহন চলেছে ধীরগতিতে, দেখা গেছে যানজটও।

কোনো কোনো এলাকায় যান চলাচল একেবারেই বন্ধ হয়ে গেছে। বৃষ্টিতে কার্যত অচল হয়ে পড়েছে গোটা রাজধানী। নগরবাসী পড়েছেন নজিরবিহীন দুর্ভোগে। চলতি বছরের মধ্যে আজ বৃষ্টিতে ভোগান্তির মাত্রা ছিল সবচেয়ে বেশি। সকাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে তুমুল সমালোচনা চলছে।

নগরীর বিভিন্ন সড়ক ঘুরে দেখা যায়, টানা বৃষ্টিতে কাকরাইল, মোহাম্মদপুর, শ্যাওড়াপাড়া, কাজীপাড়াসহ মিরপুরের বিভিন্ন এলাকা এবং মিরপুরে মাজার রোড, এলিফ্যান্ট রোড, মৎস্যভবন, সেন্ট্রাল রোড, ধানমন্ডির ২৭ নম্বর, কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, তেজগাঁও, বিজয় সরণি, পশ্চিম তেজতুরী বাজার, তেজকুনি পাড়া, দক্ষিণ মনিপুরের মোল্লাপাড়া, মহাখালীর বিভিন্ন রাস্তায় পানি জমেছে।

এছাড়া শান্তিনগর, মালিবাগ, মৌচাক, কাকরাইল, নয়াপল্টন, পুরানা পল্টন, আরামবাগ, শাহজাহানপুর, ফকিরেরপুল, বিজয়নগর সড়কে পানি উঠেছে। পানিতে তলিয়েছে দয়াগঞ্জ মোড়, সায়দাবাদ বাস টার্মিনাল, নিমতলী, কমলাপুরের কাছে টয়েনবি সার্কুলার রোড, যাত্রাবাড়ী, কাজলা, শনির আখাড়া, রায়েরবাগ, গোলাপবাগের নিচু এলাকাসহ আরও কয়েক এলাকায়। সড়কে কোথাও হাঁটু পানি আবার কোথাও কোমর সমান পানি জমে যায়। এতে বিঘ্নিত হয় যানবাহন চলাচল।

সকালে পানিতে ভিজে দোকানে যাচ্ছিলেন নাখালপাড়ার বাসিন্দা সফুরা বেগম। ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সকালে বাচ্চাগুলো কিছুই খায়নি। বাধ্য হয়েই বের হলাম। কয়দিন আগেই রাস্তা খোঁড়াখুঁড়ি করল। কিন্তু, লাভ হয়নি কোনো। প্রায় কোমরসমান পানি। এ জ্বালার কোনো সমাধানই নাই।’

তেজগাঁও থেকে মহাখালীতে রিকশায় করে আসা সবুজ হোসেন বলেন, রিকশায় উঠেও নিস্তার নেই, ভিজে যাচ্ছি, এত পানি। কাজে বের হয়েছিলাম। এখন মনে হচ্ছে ভুলই করলাম।

ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ড্রেনেজ ব্যবস্থা বন্ধ হয়ে গেছে। পানি যেতে পারছে না। উল্টো কোথাও কোথাও পানি ড্রেনের ঢাকনার মুখ দিয়ে ওপরে বের হয়ে আসছে। সিটি করপোরেশনের কেউ কাজ করছে না। বর্ষাকালে বৃষ্টি হবে এটাই স্বাভাবিক। আগে থেকে সতর্ক থাকা উচিত কর্তৃপক্ষের।

মতিঝিলে আটকে থাকা ব্যাংকার রবিউল ইসলাম বলেন, কাকে কী বলব, বুঝতে পারছি না। বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে যদি পানি চলে যেত তাহলে কোমর সমান পানি জমত না। পানি নামবে কীভাবে, ড্রেনের সব মুখ আটকানো। পানি নামার কোনো পথ নেই। পানি জমার ৫/৬ ঘণ্টা পরেও পানি নিষ্কাশনের জন্য সিটি করপোরেশনের কাউকে দেখা যায়নি।

দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর হেয়ার রোডের মাথায় প্রধান বিচারপতির বাসভবনের সামনের সড়কে প্রায় হাঁটুসমান পানি দেখা যায়। একইসঙ্গে বাসভবনের আঙিনাতেও হাঁটুসমান পানির দেখা মেলে। ধানমন্ডি ২৭ নম্বর সড়কে বিকাল ৩টার দিকেও কোমর সমান পানি দেখা গেছে। সেখানে কয়েকটি গাড়ি বিকল হয়ে পড়ায় এ সড়কে তীব্র যানজট হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সামনের সড়কেও হাঁটুসমান পানি ছিল তখন। মহাখালী থেকে বিজয় সরণি যাওয়ার পুরো পথেই যানজট ছিল।

রাজধানীর মসজিদগুলোতে জায়গা না পেয়ে রাস্তায় অনেকে জুমার নামাজ আদায় করতেন কিন্তু আজ বাইরে কোথাও সে উপায় ছিল না। কোনো মসজিদের সামনের সড়কে পানি জমেছে আবার কোনো মসজিদের সামনের সড়ক বৃষ্টিতে ছিল কর্দমাক্ত। সকাল ৮টার দিকে সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েন চাকরিপ্রার্থীরা। একদিকে যানবাহন ছিল না সড়কে, অন্যদিকে বৃষ্টি। অনেক কষ্টে দুএকটি যানবাহন মেলাতে পারলেও সড়কে বেশি পানি থাকায় বিকল হয়ে পড়েছে। আটকে থাকতে হয়েছে ঘণ্টার পর ঘণ্টা। কেউ বৃষ্টিতে ভিজে পরীক্ষা দিতে কেন্দ্রে পৌঁছান।

মিরপুর ২-এর বাসিন্দা তৌহিদা সুমি সকাল ৯টার দিকে বাসা থেকে বের হয়েও মিরপুর সরকারি বাংলা কলেজে নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি জলাবদ্ধতার কারণে। সুমি বলেন, বৃষ্টি মাথায় নিয়েই বাসা থেকে বের হয়েছিলাম কিন্তু বাসার সামনেই পানি থইথই করছিল। কোনো রিকশাও পাওয়া যাচ্ছিল না। পানি মাড়িয়ে কিছু দূর যাওয়ার পরও কোনো গাড়ি পাচ্ছিলাম না। পরে দেরি হয়ে যায় দেখে বাসায় ফিরে আসছি।

বেশিরভাগ রাস্তায় গাড়ি ছিল না। ফলে শেষ ভরসা ছিল সিএনজি ও রিকশা। কিন্তু রিকশা পেতে অনেককেই ঘণ্টা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে। অনেক এলাকায় আবার রিকশাও ছিল না। আবার দু-একটা পাওয়া গেলেও তারা যেতে চায় না গন্তব্যস্থলে। সদরঘাট এলাকা থেকে সেগুনবাগিচা পর্যন্ত রিকশা নিয়ে আসতে শওকত আলী নামে এক যুবককে গুনতে হয়েছে ২০০ টাকা ভাড়া। কিন্তু সাধারণত ১০০ টাকায় এ পথ যাতায়াত করেন তিনি। তার মতো আজ ঢাকার বিভিন্ন সড়কে যাতায়াত করতে গিয়ে বাড়তি ভাড়ার খড়গ ছিল সবার মাথায়।

হাতে গোনা কিছু প্রাইভেট কার আর মিনিবাস চলতে দেখা গেছে শান্তিনগরের রাস্তায়। সেগুলো চলার সময় যেভাবে পানি ছিটিয়েছে, তাতে রাস্তার ময়লা পানিতে ভিজে একাকার হয়েছেন ফুটপাত ধরে যাওয়া লোকজন। শান্তিনগরের ফুটপাত ধরে যাওয়া মিন্টু বলেন, পানির ঢেউ দেখে মনে হচ্ছে সমুদ্রের ঢেউ। বাস যাওয়ার সময় গাড়ির স্পিডে ময়লা পানিতে আমার সব জামাকাপড় ভিজে গেছে।

ধানমন্ডি এলাকায় বেশ কয়েকটি প্রাইভেটকারসহ অন্যান্য গাড়িও বিকল হয়ে সড়কের মাঝে পড়ে থাকতে দেখা গেছে। জয়নুল আবেদীন নামের একজন গাড়িচালক বলেন, সকাল ১০টার দিকে শ্যামলী থেকে ধানমন্ডি এলাকায় আসি। ধানমন্ডি আসতেই ইঞ্জিনে পানি ঢুকে গাড়ি বন্ধ হয়ে যায়। অনেক চেষ্টার পরও গাড়ি সচল করতে পারছি না।

মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডে সিএনজির জন্য অপেক্ষা করছিলেন বেসরকারি চাকরিজীবী মামুনুর রশীদ। তিনি জানান, ছুটির দিনে ব্যক্তিগত কাজে আজিমপুর যেতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আধাঘণ্টা চেষ্টা করেও কোনো অটোরিকশা পাইনি। বাসস্ট্যান্ডে অনেক অটোরিকশা দাঁড়িয়ে থাকলেও কেউই নিউমার্কেট-আজিমপুরের দিকে যেতে রাজি হয়নি।

এ বিষয়ে শফিকুল ইসলাম নামে এক অটোরিকশাচালক বলেন, এখন হাজার টাকা ভাড়া দিলেও ওই এলাকায় যাবে না কোনো চালক।

কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, আজিমপুর যাওয়ার পথে নিউমার্কেট এলাকায় এখন হাঁটুসমান পানি। ওই পথে গাড়ি চালানো সম্ভব না। পানির মধ্যে সিএনজি (অটোরিকশা) নষ্ট হলে সারাটা দিন শেষ। উল্টো সিএনজি টেনে গ্যারেজে নেওয়ার কষ্ট তো আছেই। পাশেই দাঁড়ানো আরেক অটোরিকশারচালক বলেন, শুধু নিউমার্কেট না, আরামবাগ, ফকিরেরপুল, মতিঝিলেও পানি জমে গেছে। শাপলাচত্বরে তো এখন নাকি এক কোমর পানি। এমন টানা বৃষ্টি হলে আমাদের লস। অনেক এলাকা ডুবে যায়, ভাড়া মারতে পারি না।

বৃষ্টি হলে জমে যাওয়া পানি নামতে কয়েক ঘণ্টা সময় লাগে জানিয়ে কাজলার হালটপাড় এলাকা নিবাসী জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, এখানের খাল দিন দিন সরু হচ্ছে দখলদারদের কারণে। পানি যে বুড়িগঙ্গায় গিয়ে পড়বে তা বাধা পায় জায়গায় জায়গায়। আমরা নিম্নাঞ্চলের পাশাপাশি সিটি করপোরেশনের তালিকায় সবার নিম্নে আছি। তাই জনগণের দুর্ভোগ নিয়ে মাথা ঘামায় না কেউ।

জলাবদ্ধতার কারণে বিভিন্ন রাস্তায় গাড়ি বিকল হয়ে যানজটের সৃষ্টি হওয়ায় রাজধানীবাসীকে বিভিন্ন গন্তব্যে যাওয়ার জন্য সময় হাতে নিয়ে বের হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগ।

সড়ক থেকে পানি সরাতে ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের ৬ হাজার কর্মী কাজ করছেন। তবে বিকাল পাঁচটায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত রাজধানীর অনেক সড়কে পানি জমে ছিল।

ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে সংবাদ বিজ্ঞপ্তি পাঠিয়ে জানানো হয়েছে, রাস্তা থেকে পানি সরাতে সকাল থেকেই কাজ চলছে। ঢাকা উত্তর সিটির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, জলাবদ্ধতা নিরসনে নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছেন পাঁচ হাজারের বেশি পরিচ্ছন্নতাকর্মী। এ ছাড়াও সংস্থাটির ১০টি অঞ্চলে কাজ করছে ১০টি কুইক রেসপন্স টিম। প্রতিটি কুইক রেসপন্স টিমে ১০ জন কর্মী রয়েছেন। ইতোমধ্যে প্রধান প্রধান সড়ক থেকে পানি নিষ্কাশন করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়েছে।

অতিবৃষ্টির কারণে সড়ক থেকে পানি সরাতে কিছু সময় লাগছে উল্লেখ করে ঢাকা উত্তর সিটির পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সৃষ্ট জলাবদ্ধতা দ্রুত নিরসনের জন্য কল্যাণপুরে ঢাকা উত্তর সিটির পাঁচটি পাম্প সকাল থেকে একযোগে চালু রাখা হয়েছে।

এ ছাড়া এখনো যেসব অঞ্চলে জলাবদ্ধতা দেখা যাচ্ছে কুইক রেসপন্স টিম পাঠিয়ে সেসব অঞ্চলের ড্রেন পরিষ্কার করে পানি প্রবাহ নিশ্চিত করা হচ্ছে। কোথাও কোনো পানি জমে থাকলে ঢাকা উত্তর সিটির হটলাইন ১৬১০৬ নম্বরে ফোন করে জানাতে অনুরোধ জানানো হয়েছে। এদিকে জলাবদ্ধাত নিরসনের লক্ষ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও প্রকৌশল বিভাগের সমন্বয়ে ১০০টি টিম মাঠপর্যায়ে কাজ করছে বলে সংস্থাটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এ সংস্থা গঠিত প্রতিটি টিমে ১০ জন করে রয়েছেন।

ঢাকা দক্ষিণ সিটির জনসংযোগ শাখা থেকে জানানো হয়েছে, কমলাপুর টিটি পাড়া পাম্প স্টেশনে পাঁচ কিউসেক ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি বড় পাম্প এবং পাঁচ কিউসেক ক্ষমতাসম্পন্ন তিনটি ছোট পাম্প চালু রাখা হয়েছে। এ ছাড়া ধোলাইখাল পাম্প স্টেশনে সাত দশমিক পাঁচ কিউসেক ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি পাম্পও চালু রাখা হয়েছে। অর্থাৎ বড় চারটি ও ছোট তিনটি পাম্প মিলিয়ে প্রতি সেকেন্ডে ২৫ হাজার ৪২৫ লিটার পানি নিষ্কাশন করা হচ্ছে।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ক্রীড়াবিদ শওকত আলীর স্মরণে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল

শাহরিয়ার কবির আটক

সাবেক রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন গ্রেপ্তার

রাসূল (স.) আদর্শ ধারণ করে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে

ঝিনাইদহে নাশকতা মামলায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

সাবেক রেলমন্ত্রী সুজনের গ্রেপ্তারের খবরে বিএনপির আনন্দ মিছিল

মানিকগঞ্জে ধলেশ্বরী নদী থেকে অজ্ঞাত লাশ উদ্ধার

ভূমি উপদেষ্টার পরিদর্শন, হয়রানি ছাড়া নামজারি খতিয়ান পেয়ে উৎফুল্ল নাজিম  

চট্টগ্রামে জশনে জুলুশে মানুষের ঢল  

বন্যা পরবর্তী প্রাণী চিকিৎসায় বাকৃবি শিক্ষার্থীরা

১০

‘দুনিয়া ও আখিরাতে মুক্তির জন্য রাসুল (সা.)-এর আদর্শ অনুসরণ করতে হবে’

১১

নার্সের ভুলে ৩ দিনের শিশুর মৃত্যুর অভিযোগ

১২

‘স্মরণকালের সবচেয়ে বড় গণসমাবেশ’ করার প্রস্তুতি বিএনপির

১৩

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত

১৪

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১৫

সিরাজগঞ্জে কবরস্থানে মিলল অস্ত্র ও গুলি

১৬

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে জামায়াতের নায়েবে আমিরের মতবিনিময়

১৭

২৮ থেকে ৪২তম বিসিএসের বঞ্চিত সেই ক্যাডাররা ফের বঞ্চনার শিকার

১৮

তিন বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

১৯

আমার কষ্ট নেই, আজ আমরা স্বৈরাচারমুক্ত : আহত তানভীরের পিতা

২০
X