কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ০৮ জুলাই ২০২৪, ১২:০৩ পিএম
আপডেট : ০৮ জুলাই ২০২৪, ১২:৩৮ পিএম
অনলাইন সংস্করণ

ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন নিয়ে সংবাদ সম্মেলন 

রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত। ছবি : কালবেলা
রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত। ছবি : কালবেলা

বাংলাদেশে ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ। সোমবার (৮ জুলাই) সকাল ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবে মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক রানা দাশগুপ্ত সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন। এ সময় বিগত এক বছরের অর্থাৎ জুলাই ২০২৩ থেকে জুন ২০২৪ পর্যন্ত সময়কালে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরেন।

রানা দাশগুপ্ত বলেন, ‘২০২৩ সালের জুলাই মাস থেকে ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত হত্যার ঘটনা ঘটেছে ৪৫টি; মরদেহ উদ্ধার (হত্যাকাণ্ড বলে প্রতীয়মান) হয়েছে ৭ জনের; হত্যার চেষ্টা হয়েছে ১০ জনকে; হত্যার হুমকি দেওয়া হয়েছে ৩৬ জনকে; হামলা বা শারীরিক নির্যাতন বা জখম হয়েছে ৪৭৯ জন; চাঁদা দাবি করা হয়েছে ১১ জনের কাছ থেকে; বসতঘর, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাংচুর , লুটপাট, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে ১০২টি; বসতবাড়ি, জমিজমা দখলের ঘটনা ঘটেছে ৪৭টি; বসতবাড়ি, জমিজমা দখলের, উচ্ছেদের তৎপরতা ও হুমকির ঘটনা ঘটেছে ৪৫টি; দেশত্যাগের হুমকি বা বাধ্য করার চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে ১১টি।’

‘এছাড়া দেবোত্তর, মন্দির, গীর্জার সম্পত্তি দখল ও দখলের চেষ্টার ঘটনা হয়েছে ১৫টি; শশ্মশানভূমি দখল বা দখলের চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে ৭টি; মন্দিরে হামলা, ভাংচুর, লুটপাট, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে ৯৪টি; প্রতিমা ভাংচুর হয়েছে ৪০টি; গণধর্ষণ, ধর্ষণ বা ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনা ঘটেছে ২৫টি; অপহরণ, নিখোঁজ ও জোরপূর্বক ধর্মান্তরকরণের ঘটনা ঘটেছে ১২টি, ধর্ম অবমাননার কল্পিত অভিযোগে আটক হয়েছে ৮ জন; জাতীয় নির্বাচনে সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে ৩২টি; স্থানীয় নির্বাচনে সাম্প্রদায়িক ঘটনা ঘটেছে ৫টি; অন্যান্য ঘটনা ঘটেছে ১৪টি। এ নিয়ে মোট ঘটনা ঘটেছে ১ হাজার ৪৫টি।’ যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘এ সংখ্যাটি সাম্প্রদায়িক চালচিত্রের একটি আংশিক অংশমাত্র । বিগত বছরগুলোর সাম্প্রদায়িক সহিংসতার তুলনামূলক পর্যালোচনায় দেখা যায়, সহিংসতার ঘটনার খুব বেশী হেরফের আজও হয়নি। এহেন বিরাজমান সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতিতে লক্ষ্মণীয় ১৯৭০ এর নির্বাচনকালীন সময়ের প্রায় ১৯% সংখ্যালঘু ৮.৬%-এ নেমে এসেছে।’

রানা দাশগুপ্ত অভিযোগ করে বলেন, ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিশেষ করে সংখ্যালঘু স্বর্ণব্যবসায়ী ও তাদের পরিবার, মন্দির ও উপাসনালয় এবং বিগ্রহ, সংখ্যালঘুদের জায়গা-জমি ও স্কুল কলেছে পড়ুয়া অপ্রাপ্তবয়স্ক মেয়েরা সন্ত্রাসীদের টার্গেটে পরিণত হয়েছে। স্বাধীনভাবে ধর্মচর্চার পরিবেশ একেবারেই সংকুচিত করা হয়েছে। পুলিশ প্রহরায় ধর্মীয় অনুষ্ঠান ও উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চলাকালে সন্ত্রাসীদের কাউকে জনগণ আটক করলে পুলিশ প্রশাসন তাকে ‘পাগল’ বানিয়ে মূলত সাম্প্রদায়িক অপশক্তিকেই উৎসাহিত করে। ফেইসবুক হ্যাক করে ধর্ম অবমাননার কল্পিত অভিযোগে সাম্প্রদায়িক অপশক্তি সংখ্যালঘুদের ঘরবাড়িকে আক্রমণের শিকার করছে, অহেতুক যুবকসম্প্রদায়কে হয়রানি করছে।’

সংখ্যালঘুদের ওপর সহিংসতার ৭০ থেকে ৭৫ শতাংশই ভূমিকেন্দ্রিক বলে জানান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের এ নেতা। তিনি আরও বলেন, ‘ভূমি জবরদখলের বদমতলবে ভূমিখেকো সন্ত্রাসীরা প্রায় বেশিরভাগ সময় নানান রাজনৈতিক দলের প্রভাবপুষ্ট হয়ে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে এ সাম্প্রদায়িক সহিংস আক্রমণ পরিচালনা করছে। সিটি কর্পোরেশনের মতো সরকারী সংস্থাও জমি জবরদখলের ঘৃণ্য কাজে জড়িত। ঢাকায় অতিসাম্প্রতিককালে বংশালের আগাসাদেক লেনের মিরনজিল্লা হরিজন পল্লী, যাত্রাবাড়ীর ধলপুরের তেলেগু কলোনী এবং কমলাপুর রেল লাইনের পাশের হরিজন পল্লীর বাসিন্দাদের পুর্ব্বাসনের কোনো ব্যবস্থা না করে তাদের জোরপূর্বক উচ্ছেদের অপপ্রয়াসের দুঃখজনক অমানবিক ঘটনা আমরা প্রত্যক্ষ করেছি।’

চলতি বছরের জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের ধর্মীয় বিদ্বেষ ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, এ দু'টি নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন তারা মূলত সরকারি দলের। কেউ দলীয় প্রতীকে, কেউবা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে। লক্ষ্য করা গেছে ব্যতিক্রমবাদে প্রার্থীদের অনেকে ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘুদের ভোটদানে নানানভাবে শুধু বিঘ্নই সৃষ্টি করেনি, প্রকারান্তরে সংখ্যালঘুদের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করেছে। এ বিভাজনের কারণে নির্বাচনের পক্ষ-বিপক্ষের হাতে সংখ্যালঘু জনাগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতন নির্বাচনে নতুন এক মাত্রা যুক্ত করেছে।

মুক্তিযুদ্ধ তথা দেশের স্বাধীনতায় সংখ্যালঘু বিভিন্ন সম্প্রদায়ের অংশগ্রহণের কথা তুলে ধরে তিনি আরও বলেন, ভাষা ও সংস্কৃতিভিত্তিক বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আপামর বাঙালি ও আদিবাসী জনগোষ্ঠী একাকার হয়ে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছে, সীমাহীন আত্মত্যাগ করেছে। এরই মধ্য দিয়ে বিশ্ব মানচিত্রে আবির্ভাব ঘটে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের। ৭২’র সংবিধানে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে ঘোষিত হয়। সংবিধানের ১২ নম্বর অনুচ্ছেদে ‘ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা’ ব্যক্তিজীবনে, সমাজজীবনে, রাষ্ট্রজীবনে ও রাজনৈতিক পর্যায়ে কিভাবে নিশ্চিত করা যাবে তা বিশদভাবে উল্লেখিত ছিল। কিন্তু, সংবিধানের এই যে সাংবিধানিক ধারা তার চর্চা ও প্রয়োগের সূচনা ঘটার মূহুর্তে ১৯৭৫’র ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে খুন করা হয় এবং এর মধ্য দিয়ে স্বাধীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশকে মিনি পাকিস্তানে পরিণত করা হয়।

১৯৭৭ সালে জারিকৃত মার্শাল ল প্রক্লেমেশনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের অধিকতর সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করার চেষ্টা করা হয় বলে অভিযোগ করেন তিনি। তারভাষ্য, এরপরই সংবিধানকে পাকিস্তানি সংবিধানের আলোকে ধর্মীয় মোড়কে আচ্ছাদিত করা হয় এবং শেষ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ধর্মীয় সংখ্যাগুরু জনগণের ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম হিসেবে সংবিধানে সংযোজিত করে ঐক্যবদ্ধ বাঙালি জাতিসত্তাকে ধর্মের ভিত্তিতে শুধু খন্ডিত করা হয়নি, জনগণনার দিক থেকে সংখ্যালঘু ও আদিবাসী এক বিশাল জনগোষ্ঠীকে ধর্মীয় বৈষম্যের দিকে ঠেলে দেওয়া হয় এবং তাদের দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করা হয়। প্রায় ২১ বছর সামরিক বেসামরিক নানান লেবাসে ক্ষমতা দখলকারী শক্তিসমূহ ৭১’র পরাজিত শক্তিকে সাথে নিয়ে তৃণমূল পর্যন্ত সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদকে ছড়িয়ে দেয়।

বর্তমান সরকারের সময়েও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে দেশত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন রানা দাশগুপ্ত। তিন বলেন, ‘বিগত ১৫ বছর আগে মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল ক্ষমতায় আসীন হওয়া সত্বেও আজও সংবিধানকে ৭২’র ধারায় ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হয়নি। পঞ্চদশ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে বাতিলকৃত ‘ধর্মনিরপেক্ষতা’ এবং ১২ নম্বর অনুচ্ছেদ সংবিধানে ফিরে এলেও সাম্প্রদায়িক আবরণ ও আভরণ থেকে সংবিধান মুক্ত হতে পারেনি। বরং কোনো কোনো ক্ষেত্রে সাম্প্রদায়িক অপশক্তির সাথে মেলবন্ধন বা তোষণ কার্যতঃ তাদেরকে উৎসাহিত করেছে। এর ফলে বাঙালি ও বাঙালিত্ব ক্রমশঃ সংকুচিত হচ্ছে, আত্মপরিচয়ের সংকট তীব্রতর হচ্ছে, সংস্কৃতিতে সংকট চলছে। এ সুযোগে সাম্প্রদায়িক ও মৌলবাদী অপশক্তি রাষ্ট্র, সরকার, প্রশাসন, রাজনীতি, সমাজসহ সর্বক্ষেত্রে নিজেদের প্রভাব বিস্তার করে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়কে অধিকতর নিরাপত্তাহীন ও আস্থাহীন করে তুলছে এবং তাদের দেশত্যাগকে কৌশলে বাধ্য করা হচ্ছে।’

ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু ও আদিবাসীদের ভূমির অধিকার নিয়ে তিনি আরও বলেন, ১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হলেও আজও তা কার্যকর হতে পারেনি এবং এর মধ্যে দিয়ে পাহাড়ে অশান্তি ও অস্থিতিশীলতা জিইয়ে রাখা হয়েছে, যা উদ্বেগজনক। ২০০১ সালে তথাকথিত শত্রু (অর্পিত) সম্পত্তি আইন বাতিল করে অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন পার্লামেন্টে গৃহীত হলেও বাস্তবায়নের মুখ দেখতে পারেনি। প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ঘাপটি মেরে থাকা সাম্প্রদায়িক অপশক্তি এদেশের ধর্মীয়-জাতিগত সংখ্যালঘু ও আদিবাসীদের ভূমির অধিকার নিশ্চিত করতে দেয়নি। বরং নানান উছিলায় তাদের হয়রানি ও সর্বস্বান্ত করে তুলেছে। অব্যাহত সাম্প্রদায়িক নিপীড়ন ও আইনের প্রয়োগে বাধা সৃষ্টি করে কার্যতঃ সংখ্যালঘুদের ভূমিহীন করার এহেন দুষ্ট অভিসন্ধি একদিকে সংখ্যালঘুদের দেশত্যাগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে অন্যদিকে দেশের গণতান্ত্রিক ভিতকে ক্রমশই দুর্বল করে দিচ্ছে।’

এমন পরিস্থিতিতে ঐক্য পরিষদের দাবিকে যথাযথ বিবেচনায় এনে সরকারি দল আওয়ামী লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে বেশকিছু সংখ্যালঘু স্বার্থবান্ধন অঙ্গীকার করে। কিন্তু সেসব অঙ্গীকারও বাস্তবায়ন হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী অঙ্গীকারসমূহের মধ্যে রয়েছে- (ক) সংবিধানের ২৩ (ক) অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিভিন্ন উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের অনন্য বৈশিষ্ট্যপূর্ব আ লিক সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য সংরক্ষণ, উন্নয়ন ও বিকাশের ব্যবস্থা গ্রহণের ধারা সুরক্ষার উদ্যোগ অব্যাহতকরণ (খ) অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন প্রয়োগের বাধা দূরীকরণ (গ) জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন গঠন এবং সংখ্যালঘু বিশেষ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন। (ঘ) বিএনপি-জামাত জোট সরকারের ‘এথনিক ক্লিনজিং’ অপনীতির কবলে যে সব অমানবিক ঘটনা ঘটেছে তার বিচারকার্য সম্পন্নকরণ এবং তার পুনরাবৃত্তি রোধকরণ; (ঙ) ধর্মীয় সংখ্যালঘু, ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বা ও চা বাগানে কর্মরত শ্রমজীবী জনগোষ্ঠীর ওপর সন্ত্রাস, বৈষম্যমূলক আচরণ এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের চির অবসান, জীবন সম্পদ সম্ভ্রম মান-মর্যাদা সুরক্ষা এবং রাষ্ট্র ও সমাজ জীবনের সর্বক্ষেত্রে সমান অধিকার নিশ্চিতকরণের নীতি অব্যাহতকরণ, (চ) দেশের সকল অনগ্রসর অঞ্চলের সুষম উন্নয়ন এবং ঐ সব অঞ্চলের জনগণের জীবনের মানোন্নয়নে অগ্রাধিকার প্রদান।

সংবাদ সম্মেলন থেকে বিরাজমান সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে ইতোমধ্যে প্রতিশ্রুত সংখ্যালঘু স্বার্থবান্ধব অঙ্গীকারসমূহ পূরণে সরকারের কাছে জোর দাবি জানান ঐক্য পরিষদের এ নেতা।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

স্প্যানিশ তারকার কান্নায় মাটি জয়ের আনন্দ

ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়েও আসামি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী সিয়াম

মধ্যপ্রাচ্যে কত সেনা মোতায়েন রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র?

ইমন হত্যা / আ.লীগের আরও ২ নেতা গ্রেপ্তার

ঢাকা মেডিকেলে অনেক লাশের মধ্যে পড়ে ছিল শহীদ রনির লাশ 

এমন বৃষ্টি আর কতদিন?

ইসরায়েলকে প্রতিশোধের রাস্তা দেখিয়ে দিলেন ট্রাম্প

মসজিদ টার্গেট করে চালানো হচ্ছে বিমান হামলা

আর এক জয় দূরে মেসির মায়ামি!

নির্যাতনের তথ্য চেয়ে আ.লীগের বিশেষ বার্তা

১০

পূজায় বুড়িমারীতে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে ৬ দিন

১১

প্রতি সপ্তাহে সহায়তা দেবে জুলাই ফাউন্ডেশন : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

১২

আন্দোলনে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি, সেই যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৩

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করছে যমুনা গ্রুপ

১৪

জনবল নেবে স্যামসাং বয়সসীমা  ২১ থেকে ২৮ বছর 

১৫

বায়ুদূষণে শীর্ষে হ্যানয়, ঢাকার খবর কী

১৬

সুস্থ থাকতে ভাত নাকি রুটি, কী বলছেন চিকিৎসক

১৭

লিটনের শরীরে ৫ শতাধিক বুলেট

১৮

সপ্তম রাউন্ডে জমে উঠেছে প্রিমিয়ার লিগের লড়াই

১৯

পাচারের টাকায় আমিরাতে মিনি সিটি নিয়ে আসিফের স্ট্যাটাস

২০
X