ই-কমার্স ব্যবসায়ীদের সংগঠন ই-ক্যাব এর সংস্কার এবং কার্যনির্বাহী পরিষদের নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আবেদন জমা পড়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগে। ই-ক্যাবের বর্তমান নির্বাহী পরিষদের তিন সদস্যের পদত্যাগ, বিগত ৬ বছরের অডিট করা, ভোটার তালিকা পুনঃপ্রণয়ন করা এবং নির্বাচনের আগের তপশিল বাতিল করে নতুন করে নির্বাচনের দাবি জানিয়েছে ‘বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাব’ নামক এক গোষ্ঠী।
বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) সচিবালয়ে বাণিজ্য সংগঠনের অনুবিভাগের মহাপরিচালক বরাবর লিখিতভাবে এসব দাবি জানানো হয় এই গোষ্ঠীর পক্ষ থেকে।
‘বৈষম্যবিরোধী ই-ক্যাব’ এর ছয় সমন্বয়কদের একজন মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন কালবেলাকে বলেন, ই-ক্যাবের বর্তমান নেতারা দীর্ঘদিন ই-ক্যাবকে নিজেদের মুঠোয় রেখেছেন। তারা আওয়ামী লীগ সরকারের সঙ্গে লিয়াজোঁ রেখে ই-কমার্স খাতে নিজেদের আধিপত্য রাখত। তাই ই-ক্যাবকে সংস্কার করতে হবে। এজন্য সভাপতি শমী কায়সার, সাধারণ সম্পাদক নাসিমা আক্তার নিশা এবং অর্থ সম্পাদক আসিফ আহনাফের পদত্যাগ চাই আমরা। শমী কায়সার ইতোমধ্যে পদত্যাগ করেছেন, বাকিদেরও চাই। পাশাপাশি আর্থিক লেনদেনের অডিট করতে হবে।
ইসমাইল হোসেন আরও বলেন, নির্বাচনের আগে নতুন ভোটার তালিকা প্রণয়ন করতে হবে। বর্তমান ভোটার তালিকায় তাদের প্রণীত অনেক ভুয়া ভোটার আছে। তারপর নতুন করে নির্বাচনের তফসিল দিতে হবে। তবে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।
মন্তব্য করুন