অমর একুশে বইমেলার শেষ শুক্রবার আজ। এদিন পাঠক, লেখক, প্রকাশকের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছে মেলা প্রাঙ্গণ। বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা ঘুরে পছন্দের বই ক্রয় করতে পারবেন পাঠকরা। যদিও শিশুপ্রহর খোলা ছিল দুপুর ১টা পর্যন্ত।
বিক্রয়কর্মী ও প্রকাশকরা বলছেন, মেলায় পড়ার মতো মানসম্পন্ন বহু বই আছে। এসব বই পাঠান মনের খুদা মিটাবে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিশুচত্বরে সিসিমপুরের আয়োজকরা জানান, শেষ দিনের শিশুপ্রহরের সিসিমপুর ছিল মুখর উপস্থিতি।
বইমেলার ২৩ তম দিনে মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে দেখা যায়, বড়দের পাশাপাশি উপস্থিতি ছিল শিশুদের। পরিবারের বড়দের হাত ধরে এসেছেন তারা। এসব খুদে পাঠকের কারও কারও ব্যস্ততা ছিল পছন্দের বই নিয়ে। ছুটে বেড়াচ্ছেন এক স্টল থেকে আরেক স্টলে। তবে শিশুদের আকর্ষণ ছিল সিসিমপুরের হালিম, টুকটুকি, ইকরিরা দিকে।
প্রথম শ্রেণিতে পড়েন জান্নাতুল আঁখি। বইমেলায় এসেছেন মায়ের সঙ্গে। সকালে রমনা পার্কসহ বিনোদনের স্থানগুলো ঘুরাঘুরি শেষে এসেছেন মেলায়।
গ্রিনরোড থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে আরিফকে নিয়ে মেলায় এসেছে তার বাবা শিহাব মাহমুদ। তিনি বলেন, শিশুপ্রহর ঘুরেছি। আরিফ বই কিনেছে। এবার নিজের কিছু পছন্দের বই নেব।
এদিকে বিক্রয়কর্মীরা জানান, আজ অন্য যে কোনো দিনের তুলনায় বইমেলায় ভিড় বেশি। বিক্রিও ভালো হচ্ছে। বেলা বাড়তেই মেলার প্রবেশদ্বারে দেখা যায় বইপ্রেমীদের দীর্ঘ সারি।
মন্তব্য করুন