সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রকাশ : ২৩ জুন ২০২৪, ০২:২৯ এএম
আপডেট : ২৩ জুন ২০২৪, ০৯:০৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আওয়ামী লীগের ইতিহাসই বাংলাদেশের ইতিহাস

আওয়ামী লীগের ইতিহাসই বাংলাদেশের ইতিহাস

২৩ জুন বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি অনন্য, অসাধারণ দিন। আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আওয়ামী লীগ তার অভিযাত্রার ৭৫ বছর পূর্ণ করল। শুধু বাংলাদেশে নয়, এই উপমহাদেশে অন্যতম প্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। এই ৭৫ বছর আওয়ামী লীগ যেমন সুসময় পার করেছে, তেমনি পাড়ি দিয়েছে প্রতিকূলতার ঝঞ্ঝা। সবকিছু সামাল দিয়ে আওয়ামী লীগ স্বমহিমায় উদ্ভাসিত। একটি শক্তিশালী, বর্ণাঢ্য এবং চিরসবুজ রাজনৈতিক দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে নিজেকে। আওয়ামী লীগ যেন অমলিন, আওয়ামী লীগ যেন চিরসজীব, প্রাণস্পন্দনে ভরপুর। এই ৭৫ বছরে আওয়ামী লীগের ইতিহাস যদি আমরা নির্মোহভাবে মূল্যায়ন করি, তাহলে দেখব, আওয়ামী লীগের ইতিহাস এবং বাংলাদেশের ইতিহাস একবিন্দুতে মিলিত হয়েছে। আওয়ামী লীগের ইতিহাসই যেন বাংলাদেশের ইতিহাস। এ ইতিহাসের দুটি অধ্যায়। প্রথম অধ্যায় সংগ্রামের ইতিহাস আর দ্বিতীয় অধ্যায়টি হলো বিনির্মাণের ইতিহাস। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাংলাদেশের অভ্যুদয়, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, আমাদের জাতীয় পতাকা, মানচিত্র এবং এ ভূখণ্ড। আওয়ামী লীগর মাধ্যমেই জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা। আওয়ামী লীগই বাংলাদেশের উন্নয়নের কান্ডারি।

১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পাকিস্তানি শাসক-শোষকদের বঞ্চনা, লাঞ্ছনা এবং অপশাসনের বিরুদ্ধে। মুসলিম লীগের প্রতি মানুষের আক্রোশ এবং আশাহতের বেদনা থেকেই জনগণের আকাঙ্ক্ষা এবং প্রান্তিক দরিদ্র মানুষের ভালোবাসার এক সামষ্টিক রূপ ছিল আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগ তার প্রতিষ্ঠার পর থেকেই বাঙালির মুক্তির অবিচল সংগঠন হিসেবে যাত্রা শুরু করেছিল। এ অভিযাত্রায় আওয়ামী লীগ বারবার বাধা পেয়েছে। সংগ্রাম করতে হয়েছে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। মানুষের মৌলিক অধিকার সুরক্ষার জন্য। আর এটি করতে গিয়ে আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতাকর্মী নির্যাতিত হয়েছেন, নিপীড়িত হয়েছেন। এ দলটি বিভিন্ন সময় অস্তিত্বের সংকটে পড়েছে। কিন্তু তার পরও আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা বুকে ধারণ করেছে এবং স্বাধীনতার সুপ্ত বাসনাকে ধীরে ধীরে প্রস্ফুটিত করেছে। এই দল কখনো লক্ষ্যচ্যুত হয়নি।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আওয়ামী লীগের দায়িত্ব নেওয়ার পরই আওয়ামী লীগের নবযাত্রার সূচনা হয়। তিনিই আওয়ামী লীগকে তিল তিল করে গড়ে তুলেছিলেন। জাতির পিতাই আওয়ামী লীগকে গণমানুষের সংগঠনে পরিণত করেছিলেন। তিনি গ্রামগঞ্জে প্রত্যন্ত এলাকায় মানুষের কাছে গিয়েছিলেন। মানুষের অধিকারের বার্তা দিয়েছিলেন, দিয়েছেন মুক্তির বার্তা। সে কারণেই আওয়ামী লীগ জনমানুষের প্রাণের দলে পরিণত হয়েছে। আর এ গণমানুষের আকাঙ্ক্ষা ধারণ করেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তিল তিল করে বাংলাদেশকে স্বাধীনতার দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর নির্বাচন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ছয় দফা ঘোষণা, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ’৭০-এর নির্বাচন প্রতিটি ধাপে আওয়ামী লীগ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আরও বিকশিত হয়েছে। বাঙালির অধিকার আদায়ের সংগ্রামে দীপ্ত হয়েছে। জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। জনগণের ঐক্যের শক্তিতেই আওয়ামী লীগ বলীয়ান।

’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। আওয়ামী লীগের সংগ্রামের ইতিহাসের পথ ধরেই বাংলাদেশ স্বাধীন-সার্বভৌম দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। বাংলাদেশের মুক্তির সংগ্রামের ইতিহাস আওয়ামী লীগের ইতিহাস একই সূত্রে গাঁথা। দুটি নদী যেমন এক মোহনায় মিলিত হয় ঠিক তেমনি বাংলাদেশের সংগ্রামের ইতিহাস আর আওয়ামী লীগের ইতিহাস এক মোহনায় মিলিত হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে। শহীদের রক্তে রঞ্জিত পবিত্র স্বাধীনতা এসেছে, এ পথ দিয়েই।

স্বাধীনতার পর আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশকে পুনর্গঠনের সংগ্রাম শুরু করে। বঙ্গবন্ধু শুরু করেন সোনার বাংলা বিনির্মাণের এক কঠিন যুদ্ধ। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এবং ’৭১-এর পরাজিত শক্তিরা নতুন করে ষড়যন্ত্র করে। সেই ষড়যন্ত্রে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। পথ হারায় বাংলাদেশ। বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তান বানানোর এক নীল নকশা বাস্তবায়ন শুরু করে। এমন একটি পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের অস্তিত্ব অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ধূসর অন্ধকারে ঢাকা পড়ে যায়। সেখান থেকেই ঘুরে দাঁড়ানোর যে গল্প সেই গল্পের নায়ক ‘শেখ হাসিনা’। তার হাত ধরেই আওয়ামী লীগ পুনরুজ্জীবিত হয়। তার হাত ধরেই বাংলাদেশ আবার জেগে ওঠে। অধিকারহারা মানুষ আবার আশার আলো দেখে। অন্ধকার টানেল থেকে বাংলাদেশের জনগণ এক নতুন যুদ্ধের সূচনা করে। ১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে আওয়ামী লীগ তার অস্তিত্ব রক্ষার জন্য এক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ওই কাউন্সিলে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত করা হয় সর্বসম্মতভাবে। তখন আওয়ামী লীগ একটি বিপর্যস্ত-বিধ্বস্ত রাজনৈতিক দল। অস্তিত্বের সংকটে ভুগছে। এরকম এক অবস্থায় দলটির হাল ধরেন শেখ হাসিনা। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে তিনি ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন। এখান থেকেই শুরু হয় আওয়ামী লীগের ঘুরে দাঁড়ানোর সূচনা আর এখান থেকেই বাংলাদেশের গণতন্ত্রের সংগ্রামের নবযাত্রা।

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব গ্রহণ করার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগের সংগ্রামের দ্বিতীয় অধ্যায়ের সূচনা হয়। একই সময় শুরু হয় বাংলাদেশে গণতন্ত্রের সংগ্রামের জন্য এক নতুন যুদ্ধের। এ যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত গণতন্ত্র জয়ী হয়। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়, ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার দীর্ঘ সংগ্রামে বিজয়ী হন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ দেশ পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এরপর শুরু হয় বাংলাদেশের উন্নয়ন এবং মর্যাদা প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। ‘সোনার বাংলা বিনির্মাণের’ উন্নয়নের অভিযাত্রার গল্প এখান থেকেই শুরু হয়। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের পর যে দেশটিকে তলাবিহীন ঝুড়ি বলা হয়েছিল, যে দেশটি টিকবে কি না, তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে রীতিমতো গবেষণা হতো, সেই বাংলাদেশ ঘুরে দাঁড়ানো শুরু করে। স্বাধীন-সার্বভৌম, আত্মনির্ভর, আত্মপ্রত্যয়ী এবং আত্মমর্যাদাশীল একটি রাষ্ট্র বিনির্মাণ শুরু করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল, মাত্র পাঁচ বছরে তিনি বাংলাদেশকে বদলে দেন। আশার প্রদীপ জ্বালান দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তিনি একদিকে যেমন গঙ্গার পানি চুক্তি, পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তিচুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশের দীর্ঘমেয়াদি সমস্যাগুলোর দিকে নজর দেন, তেমনি অন্যদিকে তিনি বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতা, কমিউনিটি ক্লিনিক, আশ্রয়ণ, আমার বাড়ি আমার খামার প্রকল্পের মাধ্যমে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে উন্নয়নের অংশীদার করেন। স্বাধীনতা প্রতিটি মানুষের জন্য। স্বাধীনতার সুফল যেন সব মানুষ পায় তা নিশ্চিত করার জন্য এক অনবদ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক কর্মকৌশল গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর আবার ভাগ্য বিপর্যয় ঘটে বাংলাদেশের। আবার ক্ষত-বিক্ষত হয় আওয়ামী লীগ। সারা দেশে দলটির ওপর জুলুম-নিপীড়ন চলে সীমাহীনভাবে। আওয়ামী লীগ নিধন যেন একটি রাষ্ট্রীয় কর্তব্যে পরিণত হয়। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার দেশব্যাপী শুরু করে হত্যা, নির্যাতন, অগ্নিসংযোগ, লুণ্ঠন। আর এ কর্মসূচির কারণে ঘরহারা হয়ে পড়ে বহু মানুষ। বহু মানুষ প্রাণ দেয়। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগ নিধনের চূড়ান্ত নীল-নকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য আওয়ামী লীগের জনসভায় চালানো হয় নজিরবিহীন গ্রেনেড হামলা। কিন্তু তার পরও অলৌকিকভাবে বেঁচে যান আওয়ামী লীগ সভাপতি, বেঁচে যায় বাংলাদেশ। ২০০৭ সালে আওয়ামী লীগকে নিয়ে আবার ষড়যন্ত্র হয়, ষড়যন্ত্র হয় গণতন্ত্র এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। সংস্কারপন্থিরা আওয়ামী লীগকে আবার বিভক্ত করার চেষ্টা করে। আওয়ামী লীগ নিয়ে শুরু হয় ষড়যন্ত্র। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার অপচেষ্টা শুরু হয়। কিন্তু আওয়ামী লীগের তৃণমূল ও শেখ হাসিনার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা এ ষড়যন্ত্রকে মোকাবিলা করে সফলভাবে।

২০০৭ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয় বিপুলসংখ্যক গরিষ্ঠতা নিয়ে। এর পরই শুরু হয়েছে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। বাংলাদেশের ইতিহাস উন্নয়নের ইতিহাস, বাংলাদেশের ইতিহাস অগ্রযাত্রার ইতিহাস। বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অনুকরণীয় উদাহরণ। শেখ হাসিনা তার দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি শাসনকালে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন। বাংলাদেশকে বিশ্বের কাছে একটি উদাহরণ হিসেবে দাঁড় করিয়েছেন। একদিকে যেমন তিনি মেগা প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশকে বদলে দিয়েছেন; পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেলের মাধ্যমে তিনি দেশের অবকাঠামো উন্নয়নের এক বিপ্লব ঘটিয়েছেন, ঠিক তেমনি ডিজিটাল বাংলাদেশের মাধ্যমে তিনি তথ্যপ্রযুক্তি ছড়িয়ে দিয়েছেন সারা দেশে। যার সুফল ভোগ করছে প্রতিটি নাগরিক।

বাংলাদেশের উন্নয়ন পরিকাঠামো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বাংলাদেশে শুধু অবকাঠামোগত উন্নয়ন হয়নি, বাংলাদেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে। উন্নয়নের সুফল পেয়েছে প্রতিটি মানুষ। আর এ কারণে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু বেড়েছে। বেড়েছে মাথাপিছু আয়। প্রান্তিক মানুষ পাচ্ছে নানা সুযোগ-সুবিধা। বয়স্ক ভাতা, বিধবা ভাতার মতো সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচিগুলো আজ ছড়িয়ে গেছে গোটা দেশে। গৃহহীনরা ঘর পাচ্ছে, কোনো মানুষ কর্মহীন থাকছে না। খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ স্বয়ংসম্পূর্ণ। প্রতিটি ক্ষেত্রে আজ বাংলাদেশের সাফল্যের গল্পগুলো চর্চা হচ্ছে সারা বিশ্বে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে আজ বাংলাদেশ অনুকরণীয় মডেল। সারা বিশ্বকে বাংলাদেশ দেখিয়ে দিয়েছে, সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব এবং কারও সঙ্গে বৈরিতা নয়—এটি স্রেফ কথার কথা নয়, এটি বাস্তবতা। আর এ সবকিছুই শেখ হাসিনার প্রজ্ঞায় হয়েছে। নির্মোহভাবে বাংলাদেশের ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, আজ পর্যন্ত বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন তার সবকিছুই আওয়ামী লীগের হাত ধরেই। আওয়ামী লীগ বিগত নির্বাচনে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের ঘোষণা দিয়েছে। স্মার্ট বাংলাদেশ মানে মুক্ত মনের বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ মানে আধুনিক প্রগতিশীল এক বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ মানে শিক্ষিত-উদ্দীপ্ত, অগ্রসর এক বাংলাদেশ। আর এরকম একটি বাংলাদেশ বিনির্মাণের মাধ্যমে বিশ্বে উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে আমাদের দেশ। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাংলাদেশের জন্ম, আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাংলাদেশের বিকাশ। আওয়ামী লীগের ইতিহাস আর বাংলাদেশের ইতিহাস যেন একাকার হয়ে গেছে, মিলেছে একবিন্দুতে।

লেখক: নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

ইমেইল: [email protected]

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ইরাকে তুর্কি বিমান হামলা, ২৪ স্থাপনা ধ্বংস

দ্বিতীয় সেশনেও টাইগারদের দাপট

ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের অস্তিত্ব রক্ষায় ৮ দফা বাস্তবায়নের দাবি ঐক্য পরিষদের

ভিসার মেয়াদ শেষ আজ, কী ঘটবে শেখ হাসিনার ভাগ্যে

লক্ষ্মীপুরে পিটিআই প্রশিক্ষকের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ

সালমানকে নিয়ে যা বললেন শাবনূর

ট্রাম্পের তথ্য হ্যাক করে বাইডেনকে দিয়েছে ইরান!

শেষ ম্যাচে ৮ উইকেটের বড় জয় বাংলাদেশের

নামাজ পড়ে বাসায় যাওয়া হলো না পুলিশ সদস্য জহিরুলের

বিদেশি শিক্ষার্থী-কর্মীদের কানাডার দুঃসংবাদ

১০

পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ঢাবি প্রশাসনের মামলা

১১

জবির নতুন রেজিস্ট্রার অধ্যাপক শেখ গিয়াস উদ্দিন

১২

ঢাবিতে মব জাস্টিসের প্রতিবাদে ‘ব্রিং ব্যাক জাস্টিস’ কর্মসূচি

১৩

ঢাবিতে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় জড়িতদের পরিচয় মিলল

১৪

আ.লীগ নেতা তুষার কান্তি মন্ডল ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত ১৫

১৬

ঢাবি ও জাবিতে ‘পিটিয়ে হত্যা’ দুঃখজনক : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭

জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে সম্প্রদায়িক সহিংসতার তদন্ত দাবি ঐক্য পরিষদের

১৮

ঢাবির হলে পিটিয়ে হত্যা, তদন্তে প্রত্যক্ষদর্শীদের সহায়তার আহ্বান

১৯

জাবিতে ছাত্রলীগ নেতা হত্যা নিয়ে আ.লীগের বিবৃতি

২০
X