ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ
প্রকাশ : ২৪ জুলাই ২০২৩, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৪ জুলাই ২০২৩, ০৫:৫১ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহর নিবন্ধ

বছরজুড়ে সক্রিয় থাকা জরুরি

বছরজুড়ে সক্রিয় থাকা জরুরি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ ২০১৯ সাল থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত চিকিৎসক। ১৯৭৮ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করে সেখানে চিকিৎসক হিসেবে যোগ দেন। চিকিৎসাক্ষেত্রে অবদানের জন্য ২০১৬ সালে একুশে পদক, ২০১৭ সালে বাংলা একাডেমি ফেলোশিপসহ ১২টি সম্মাননা পুরস্কার অর্জন করেছেন তিনি। দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন এম এম মুসা -

কালবেলা: বাংলাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি এখন কেমন দেখছেন? আগামীতে পরিস্থিতি কেমন হবে বলে ধারণা করছেন?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা প্রতি দিনই বাড়ছে। ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। মৃত্যুর সংখ্যাও বাড়ছে। এবার অনেক আগে থেকেই ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। ফলে ধারণা করা যায়, আগামী মাসগুলোয় যথাযথ ব্যবস্থা না নেওয়া হলে ডেঙ্গু আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। এডিস মশার বিস্তার ঘটার কারণে এমনটি হচ্ছে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হচ্ছে বলে বিভিন্নস্থানে পানি জমছে। সেখানে এডিস মশা ডিম দিচ্ছে। মশার বংশবৃদ্ধি বেশি বেশি হচ্ছে। মশার সংখ্যা বাড়ার কারণে সেসব মশা কামড়াচ্ছে। ফলে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। যদি এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে ডেঙ্গু জ্বরের রোগীর সংখ্যাও বাড়তে থাকবে শীতকাল পর্যন্ত। শীতকালে এডিস মশা থাকে না। সাধারণত সেসময় ডেঙ্গু জ্বর হয় না। মূল সমস্যা হচ্ছে মশার সংখ্যা বাড়ছে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় সিটি করপোরেশন প্রস্তুত ছিল না। গত মে ও জুন মাসে ডেঙ্গু বিস্তার লাভ করে। মশা এত বেশি যে, সে তুলনায় করপোরেশনগুলোর সক্ষমতা ও জনবল নেই। আবার মশা মারার ওষুধের কার্যকারিতা নিয়েও অভিযোগ উঠেছে। ওষুধ কার্যকর না হওয়ার মশা মরছে না। ফলশ্রুতিতে মশার বংশবৃদ্ধি হচ্ছে। এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে এখন পর্যন্ত সিটি করপোরেশন ব্যর্থ। এর কারণ, তারা মশা নিয়ন্ত্রণে প্রস্তুত ছিল না। তারা হয়তো বিষয়টি গুরুত্ব দেয়নি। তাই যা হওয়ার তাই হয়েছে। সিটি করপোরেশনগুলো যেভাবে ওষুধ ছিটাচ্ছে, সেভাবে মশা নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। ঢাকা উত্তর ও ঢাকা দক্ষিণ করপোরেশনের মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। দুটি করপোরেশন যদি একসঙ্গে কাজ না করে, তাহলে ডেঙ্গুর মশা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। যদি উত্তর সিটি করপোরেশন মশা মারতে শুরু করে, তাহলে মশা দক্ষিণে চলে আসবে। আবার দক্ষিণে মশা মারতে শুরু করলে সেগুলো উত্তরে চলে আসবে। তাই একই সঙ্গে দুটি করপোরেশনে মশা মারা শুরু না করলে এডিস মশা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে।

কালবেলা: ডেঙ্গু হলে কী করবে মানুষ?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: জ্বর হলে অবহেলা করা যাবে না। অমুক ওষুধ খেলে জ্বর ভালো হয়ে যাবে, এ জাতীয় ভাবনা যে কারও জন্য ভয়ংকর পরিণতি ডেকে আনতে পারে। অবহেলা করে ঘরে বসে থাকা যাবে না। জ্বর হলে ডাক্তার দেখাতেই হবে। অন্তত ডেঙ্গু হয়েছে কি না, তা পরীক্ষা করে নিতে হবে। জ্বর হলেই আতঙ্কিত হওয়া যাবে না। এমনকি ডেঙ্গু হলেও আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই, যদি চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যায়। গত কয়েক দিনে যে কয়েকজন মারা গেলেন, তারা তাদের জ্বরকে সাধারণ ভাইরাস জ্বর মনে করেছিলেন। তাই ঘরে বসে ছিলেন। হঠাৎ করে শরীর খারাপ হয়ে যাওয়ায় আর সামাল দিতে পারেননি। ডেঙ্গু জ্বরের সময় ভীষণ ব্যথা হয় বলে অনেকে বিভিন্ন রকমের ব্যথানাশক ওষুধ খেয়ে থাকেন। নিয়ম হচ্ছে এমন পরিস্থিতিতে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোনো ব্যথানাশক ওষুধ খাওয়া যাবে না। তা না হলে পরিস্থিতি বিপদজনক হতে পারে। জ্বর হলে কী ধরনের খাবার খাবেন, সে বিষয়েও ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজেরা সিদ্ধান্ত নিয়ে কিছু করা যাবে না।

কালবেলা: ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে করণীয় কী?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: ঘরের বাইরে মশা নিয়ন্ত্রণ করা সিটি করপোরেশনের কাজ। আর ঘরের ভেতরের মশা নিজেদেরই নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। সিটি করপোরেশন তো ঘরে ঘরে গিয়ে মশা মারতে পারবে না। তাই নিজের ঘরের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিজেকেই করতে হবে। ঘরে বা ছাদে রাখা গাছের টব, এসির নিচে, ফ্রিজের নিচে তিন থেকে পাঁচ দিনের বেশি জমা পানি রাখা যাবে না। এগুলো নিজেদেরই মেনে চলতে হবে। জনগণের সচেতনতা জরুরি। নিজের ঘর ও এর আশপাশের জায়গা পরিষ্কার রাখতে হবে। নিজেকে ডেঙ্গু থেকে রক্ষা করার জন্য আরও কিছু নিয়ম মানতে হবে। যেমন—কেউ যদি দিনের বেলায় ঘুমান, তাহলেও মশারি টাঙাতে হবে। বিশেষ করে বাচ্চা ছেলেমেয়েদের ফুলহাতা জামাকাপড় পরিয়ে রাখতে হবে, যাতে মশা না কামড়াতে পারে। মশার কামড় থেকে রক্ষায় বিভিন্ন ক্রিম ও লোশন এখন পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো ব্যবহার করা যেতে পারে। বাসাবাড়িকে মশামুক্ত রাখতে হবে।

কালবেলা: এবারে ডেঙ্গুতে কোন ধরনের রোগী বেশি দেখা যাচ্ছে?

ডা. এ বি এম আব্দুল্লাহ: ডেঙ্গু প্রধানত দুই ধরনের। এক. ক্লাসিক্যাল এবং দুই. হেমোরেজিক ফিভার। ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গুজ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর ও সেইসঙ্গে সারা শরীরে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। ডেঙ্গু হলে ১০৫ ডিগ্রি ফারেনহাইট পর্যন্ত জ্বর হতে পারে। শরীরে—বিশেষ করে হাড়, কোমর, পিঠসহ অস্থিসন্ধি, মাংসপেশিসহ মাথাব্যথা ও চোখের পেছনে তীব্র ব্যথা হয়। তাই এই জ্বরের আরেক নাম ব্রেক বোন ফিভার। এবার হেমোরিজিক ফিভার বেশি দেখা যাচ্ছে। শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যথার তীব্রতায় স্পর্শ করলেই তারা কেঁদে ওঠে, খিটখিটে মেজাজ হয়। জ্বর হওয়ার চার থেকে পাঁচ দিন সারা শরীরে লালচে দানা দেখা যায়। যাকে স্কিন র‌্যাশও বলা হয়ে থাকে, যা অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মতো। সেইসঙ্গে বমি বমি ভাবসহ বমি হতে পারে। ডেঙ্গু রোগীরা অতিরিক্ত ক্লান্তিবোধ করেন এবং রুচি কমে যায়। সাধারণত জ্বর চার থেকে পাঁচ দিন থাকার পর তা এমনিতেই চলে যায়। কোনো কোনো রোগীর দুই থেকে তিন দিন পর আবার জ্বর আসে। একে বাইফেজিক ফিভার বলে।

ডেঙ্গু জ্বরের ভয়াবহ রূপ হলো ডেঙ্গু শক নিড্রোম। ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারের সঙ্গে সার্কুলেটরি ফেইলিউর হয়ে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হয়। এর লক্ষণ হলো—রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া, নাড়ির স্পন্দন অত্যন্ত ক্ষীণ ও দ্রুত হওয়া, হাত-পা ও অন্যান্য অংশ ঠান্ডা হয়ে যাওয়া, প্রস্রাব কমে যাওয়া। এসব কারণে রোগী হঠাৎ করে অজ্ঞান হতে পারেন। এ সময় নাক ও মুখ দিয়ে রক্ত আসা, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। কারও জ্বর হলে সঙ্গে সঙ্গে ডেঙ্গুসহ করোনার টেস্ট করাতে হবে। সেইসঙ্গে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা নিতে হবে। বয়স্করা নানা ধরনের রোগে ভোগেন, ডায়াবেটিকস, ক্যান্সার, হার্টের রোগে আক্রান্তদের করোনা হলে যেমন ঝুঁকি রয়েছে, তেমনি ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হলেও ঝুঁকি রয়েছে। তাদের সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে ভর্তির ব্যবস্থা করতে হবে।

কালবেলা: ডেঙ্গু আক্রান্তদের প্রতি আপনার পরামর্শ কী?

এ বি এম আব্দুল্লাহ: এখন চলছে ডেঙ্গুর মৌসুম। তাই অবহেলা না করে উপসর্গ দেখা দিলে শুরুতেই পরীক্ষা করাতে হবে। অস্বাভাবিক জ্বরের পাশাপাশি শরীর ব্যথা, মাথাব্যথা, শরীরের যে কোনো স্থান থেকে রক্তক্ষরণসহ ডেঙ্গুর অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট তারিখের আগেই ঋতুস্রাব শুরু হলে কিংবা ঋতুস্রাব নির্দিষ্ট সময়ে শেষ না হওয়াও ডেঙ্গুর উপসর্গ। ডেঙ্গু পজিটিভ হলেও ভয়ের কারণ নেই। কারণ ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ রোগী ঘরে বসেই চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে যান। পানিসহ পর্যাপ্ত পরিমাণে তরল খেতে হবে। চার থেকে ছয় দিন এ জীবাণু মানবদেহে থাকে। তাই এ সময়ে মশারি টানিয়ে থাকতে হবে। কারণ, আক্রান্ত রোগীকে কামড়ানো মশা সুস্থ ব্যক্তিকে কামড়ালে সেই ব্যক্তিও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হবেন।

কালবেলা: ডেঙ্গুর চিকিৎসা নিশ্চিতে হাসপাতালগুলোর কী প্রস্তুতি নেওয়া প্রয়োজন?

এ বি এম আব্দুল্লাহ: ঢাকার বাইরে অনেক মেডিকেল কলেজ ও জেলা সদর হাসপাতাল এ ব্যবস্থা আছে। এ ছাড়া কোনো কোনো বেসরকারি হাসপাতাল ভালো চিকিৎসা দিচ্ছে। অনেক স্থানে রক্ত থেকে প্লাটিলেট প্রক্রিয়াজাতকরণের সুযোগ নেই। এটি কারিগরি দুর্বলতা। শুধু ডেঙ্গু নয়, অন্যান্য রোগেও প্লাটিলেট দরকার হয়। অন্তত জেলা সদর হাসপাতালে এ ব্যবস্থা থাকা উচিত। আশা করি, প্রযুক্তিগত দুর্বলতা কাটিয়ে তাড়াতাড়ি প্লাটিলেট প্রক্রিয়াজাতকরণ যন্ত্র জেলা সদর হাসপাতালে নিশ্চিত করা হবে।

কালবেলা: আক্রান্তরা কখন হাসপাতালে ভর্তি হবেন?

এ বি এম আব্দুল্লাহ: বেশিরভাগ রোগী চিকিৎসকের পরামর্শমতো চললে বাসায় থেকেই সুস্থ হয়ে যাওয়ার কথা। যদি রোগীর মধ্যে তীব্র উপসর্গ দেখা দেয় যেমন বমি, পাতলা পায়খানা, রক্তক্ষরণ; তাহলে কালবিলম্ব না করে হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে। তা ছাড়া আগে থেকেই ক্যান্সার, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, কিডনি, লিভারসহ জটিল রোগে আক্রান্তদের ক্ষেত্রে ঘরে বসে ঝুঁকি না নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াই শ্রেয়। অন্তঃসত্ত্বা ডেঙ্গু আক্রান্ত হলে ঝুঁকি এড়াতে হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

কালবেলা: স্থায়ীভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কি কোনো সমাধান নেই?

এ বি এম আব্দুল্লাহ: ডেঙ্গুর জীবাণু বহনকারী এডিস হচ্ছে গৃহপালিত মশা। এটি দালানকোঠায় থাকতে ও বংশবিস্তার করতে পছন্দ করে। তাই যত নগরায়ণ হবে, তত বেশি ডেঙ্গুর ঝুঁকি বাড়বে। শুধু আমাদের দেশে নয়; সিঙ্গাপুর-থাইল্যান্ডেও নগরায়ণের ফলে একই অবস্থা হয়েছে। কোথাও পানি জমে যেন এডিস মশা বংশবিস্তার করতে না পারে, সে জন্য প্রজনন স্থান ধ্বংস করতে হবে। এর পাশাপাশি উড়ন্ত মশাও নিধন করতে হবে। ডেঙ্গুর প্রকোপ কিন্তু এখন আর ঢাকা শহরে সীমাবদ্ধ নেই; মফস্বলেও ছড়িয়ে পড়েছে। কারণ মফস্বলেও দালানকোঠা তৈরি হচ্ছে। গণপরিবহনের মাধ্যমে এটি শহর থেকে গ্রামে ছড়িয়েছে। মৌসুমি তৎপরতা নয়; বছরজুড়ে সক্রিয়তা জরুরি। শুধু সিটি করপোরেশন বা পৌরসভাকে দোষ দিয়ে লাভ নেই। সমন্বিত পদক্ষেপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করতে হবে। পাড়া-মহল্লায় সব শ্রেণিপেশার মানুষকে সম্পৃক্ত করে এডিস মশার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। বাসাবাড়ি নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। এডিস মশার লার্ভা যেন না থাকে, নিতে হবে সে পদক্ষেপও। প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

এবার গাজার যোদ্ধাদের নেতৃত্ব দেবেন যিনি

ছাত্র আন্দোলনের নেতাসহ ২ শিক্ষার্থীর ওপর হামলা

নির্বাচন কবে হতে পারে, জানালেন আসিফ নজরুল

মুক্তি পেল দুই সিনেমা

মধ্যরাতে ৩০০ ফিট সড়কে সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযান

নোয়াখালীতে দখলমুক্ত ফুটপাত, ব্যবসায়ীদের জরিমানা

একুশে পদকপ্রাপ্ত সংগীতশিল্পী সুজেয় শ্যাম আর নেই

ছিলেন জন্মগত বয়রা, গ্রেনেড হামলার ভুক্তভোগী সেজে ‘আওয়ামী গডফাদার’

গাজার যোদ্ধাদের প্রধান নিহত, যা বলছে পশ্চিমা বিশ্ব

ত্রাণের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ যুবদলকর্মীর বিরুদ্ধে

১০

মন খারাপ হলেই বিল্লাল দখলে নিতেন অন্যের সম্পদ

১১

কে এই ইয়াহিয়া সিনওয়ার

১২

খাতা না দেখেই মনগড়া রেজাল্ট দিয়েছে, অভিযোগ শিক্ষার্থীদের

১৩

দেশের ৬ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৪

চিলমারীতে নদীতে ৫০০ হেক্টর জমি, নিঃস্ব ৩০০ পরিবার

১৫

বায়তুল মোকাররম মসজিদে নতুন খতিব নিযুক্ত 

১৬

১৮ অক্টোবর : ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা

১৭

১৮ অক্টোবর : নামাজের সময়সূচি

১৮

শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১৯

বেরোবিতে ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার

২০
X