কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২২ জুন ২০২৪, ০২:৩৭ এএম
আপডেট : ২২ জুন ২০২৪, ০৭:৫০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, উত্তরে অবনতি

শেরপুরে নৌকা ডুবে শিক্ষার্থীসহ নিহত ২
সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি, উত্তরে অবনতি

নতুন করে বৃষ্টি না হওয়ায় কমতে শুরু করেছে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের নদনদীর পানি। তাতে সিলেট, সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা জেলায় চলমান বন্যা পরিস্থিতির উন্নতির আভাস দিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র; কিন্তু ব্রহ্মপুত্র-যমুনা এবং গঙ্গা-পদ্মা অববাহিকার নদনদীর পানি বাড়তে থাকায় দেশের উত্তর জনপদের জেলাগুলোর বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।

বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী সরদার উদয় রায়হান গতকাল শুক্রবার বলেন, আগামী ৭২ ঘণ্টায় দেশের উত্তরাঞ্চলের দুধকুমোর, তিস্তা ও ধরলা নদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পেতে পারে। এ সময়ে কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও নীলফামারী জেলার নিম্নাঞ্চলে স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে রংপুর জেলার কিছু নিম্নাঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা অবনতি হতে পারে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদনদীর পানি সমতল বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টায় অব্যাহতভাবে বৃদ্ধি পেয়ে কিছু পয়েন্টে বিপৎসীমায় পৌঁছাতে পারে। গঙ্গা-পদ্মা অববাহিকার নদীগুলোর পানি সমতলও বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা আগামী ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। অন্যদিকে, দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান নদীগুলোর পানি সমতল হ্রাস পাচ্ছে, যা আগামী ৪৮ ঘণ্টা পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে।

গতকাল সকাল ৯টায় সিলেট অঞ্চলের সুরমা, কুশিয়ারা, পুরোনো সুরমা ও কুশিয়ারা এবং নেত্রকোনা অঞ্চলের সোমেশ্বরী নদীর পানি ৯টি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে বইছিল। এর মধ্যে সাতটি পয়েন্টে পানি আগের দিনের তুলনায় কমেছে। অন্যদিকে উত্তরের তিস্তা নদী একটি পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে বইছিল। সেখানে গত ২৪ ঘণ্টায় পানির উচ্চতা বেড়েছে ৩৬ সেন্টিমিটার। আগামী ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টায় উত্তরাঞ্চল এবং তৎসংলগ্ন উজানে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। সেক্ষেত্রে এসব অঞ্চলের নদীর পানি আরও বাড়বে।

সিরাজগঞ্জে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বাড়ছে অভ্যন্তরীণ নদনদীর পানিও। ফলে প্লাবিত হচ্ছে নিম্নাঞ্চল। তলিয়ে যাচ্ছে ফসলি জমি। চরাঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে বন্যা আতঙ্ক। চরাঞ্চলের বিভিন্ন ইউনিয়ন ছাড়াও যমুনার পশ্চিম তীরবর্তী সদর উপজেলার বাঐতারা, পূর্ব মোহনপুর, বেলুটিয়া এলাকায় নিম্নাঞ্চল তলিয়ে গেছে।

গতকাল সকালে সিরাজগঞ্জ হার্ড পয়েন্টে যমুনা নদীর পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৯৭ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় ২০ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৯৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অন্যদিকে কাজীপুর মেঘাই পয়েন্টে পানির সমতল রেকর্ড করা হয়েছে ১৩ দশমিক ৭১ মিটার। ২৪ ঘণ্টায় ২৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১ দশমিক ৯ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিরাজগঞ্জ পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান বলেন, আরও চার দিন যমুনায় পানি বাড়বে। এতে বিপৎসীমা অতিক্রম করে ছোট থেকে মাঝারি বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।

লালমনিরহাটে তিস্তার পানি কিছুটা কমেছে। তবে নিম্নাঞ্চলের এখনো তিন শতাধিক পরিবার পানিবন্দি রয়েছে। গতকাল দুপুর ১২টায় তিস্তা ব্যারাজ পয়েন্টে পানি কমে বিপৎসীমার ৪৩ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। একই পয়েন্টে পানি আরও কমে বিকেল ৩টা থেকে বিপৎসীমার ৪৭ সেন্টিমিটার দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ডালিয়া পাউবোর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রাশেদীন ইসলাম জানান, প্রচুর পরিমাণ বৃষ্টিপাত ও উজানের ঢলে তিস্তায় পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চলে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে। পানি বেড়ে বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে তিস্তা কাউনিয়া পয়েন্টে। তবে গতকাল সকাল থেকে তিস্তা ডালিয়া পয়েন্টে পানি কিছুটা কমেছে।

এদিকে তিস্তায় পানি বৃদ্ধিতে লালমনিরহাট সদর উপজেলার খুনিয়াগাছ, কালমাটি, রাজপুর, গোকুণ্ডা ইউনিয়ন, আদিতমারী উপজেলার মহিষখোচা, পলাশী ইউনিয়ন, কালীগঞ্জ উপজেলার ভোটমারী, শৈইলমারী, নোহালী, চর বৈরাতি ইউনিয়ন, হাতীবান্ধা উপজেলার গড্ডিমারী, দোয়ানী, সানিয়াজান ইউনিয়নের নিজ শেখ সুন্দর, বাঘের চর, সিঙ্গামারি ইউনিয়নের ধুবনী, সিন্দুর্না, পাটিকাপাড়া, ডাউয়াবাড়ী এবং পাটগ্রাম উপজেলার দহগ্রাম ইউনিয়নের তিস্তা তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের পাঁচ শতাধিক পরিবার পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।

গাইবান্ধার ব্রহ্মপুত্র, ঘাঘট ও করতোয়া নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেলেও এখনো বিপৎসীমার নিচে রয়েছে। গত ২১ ঘণ্টায় এ নদীর পানি ৪৩ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে গতকাল বিকেল ৩টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৫৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয় বলে গাইবান্ধা পাউবোর কন্টোল রুম সূত্রে জানা গেছে।

অপরদিকে পানি বৃদ্ধির কারণে গাইবান্ধা সদর উপজেলার মোল্লারচর, গিদারি, ঘাগোয়া, কামারজানি, ও ফুলছড়ি উপজেলার এরেন্ডাবাড়ি, ফুলছড়ি ও ফজলুপুর এবং সুন্দরগঞ্জ উপজেলার তারাপুর, কাপাসিয়া ও হরিপুর ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকতে শুরু করেছে। কয়েকটি এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। তবে পানি ধীরে কমায় দুর্ভোগে পড়েছেন মানুষ। জেলা শহরের বেশিরভাগ জনবসতি ও সড়কে এখনো হাঁটু সমান পানি। এসব আবাসিক এলাকায় নৌকা ছাড়া যাতায়াতের কোনো উপায় নেই।

কালীপুর গ্রামের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম বলেন, ঘরে পাঁচ দিন হয় পানি, ঈদের দিন হাঁটুর উপরে ছিল পানি, এখনো ঘরে সামান্য পানি আছে। ঘরের ক্ষতি যা হবার, হয়ে গেছে। পানি দ্রুত নামলে এত ক্ষতি হতো না।

অবসরপ্রাপ্ত জ্যেষ্ঠ আবহাওয়াবিদ সাইদ আহমদ জানিয়েছেন, উজানে অর্থাৎ মেঘালয়ের চেরাপুঞ্জিতে আগামী তিন দিন বৃষ্টি নেই। আসামের শেষ মাথায় রংপুরের দিকে চলে গেছে বৃষ্টি। সুনামগঞ্জ-সিলেটেও আগামী তিন দিন হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি ছাড়া ভারি কোনো বৃষ্টি হবে না।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ সজীব আহমদ বললেন, একেবারে নিরাপদ হয়ে গেছে সিলেট জোন এটি বলা যাবে না। তবে অনেকটাই নিরাপদ হয়ে গেছে। অবনতির আশঙ্কাও কম।

মৌলভীবাজারে বিপৎসীমার ওপরে থাকা মনু ও কুশিয়ারা নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। গতকাল বিকেলে জেলায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে।

পাউবো সূত্রে জানা যায়, গতকাল বিকেল ৩টার মনু নদীর রেলওয়ে ব্রিজের পানি বিপৎসীমার ২৭০ সেন্টিমিটার, চাঁদনীঘাট ব্রিজে মনুর পানি বিপৎসীমার ২৯ সেন্টিমিটার, ধলাই নদীর রেলওয়ে ব্রিজের পানি বিপৎসীমার ২৭৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে কুশিয়ারা নদীর পানি শেরপুর ব্রিজে বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ ছাড়া জুড়ী উপজেলার জুড়ী নদীর ভবানীপুর ব্রিজে পানি বিপৎসীমার ২০৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী জাবেদ ইকবাল বলেছেন, মৌলভীবাজারে দুদিন ধরে বৃষ্টি কম হয়েছে। এ ছাড়া উজানে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় জেলার নদনদীর পানি কমতে শুরু করেছে। তবে নদীর ঝুঁকিপূর্ণ স্পটগুলোতে বালুভর্তি বস্তা ও মাটি দিয়ে ঝুঁকিমুক্ত রাখার কাজ চলমান।

নেত্রকোনার মদন উপজেলায় গতকাল পর্যন্ত পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে ৩৪টি গ্রামের ১ হাজার ৬২০টি পরিবার। ভারি বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ধনু, মগড়া, বালই, ধলাই ও বর্নি নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে উপজেলার প্রতিটি হাওরে পানি বাড়ছে। এতে করে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে।

মাঘান ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জহিরুল ইসলাম খান মাসুদ জানান, তার ইউনিয়নের প্রায় ৪০০ পরিবার পানিবন্দি অবস্থায় রয়েছে। ফতেপুর ইউপি চেয়ারম্যান সামিউল হায়দার তালুকদার জানান, তার ইউনিয়নের বিয়াশি ও ফতেপুর গুচ্ছগ্রামসহ কয়েকটি গ্রামে প্রায় ৩০০ পরিবার পানিবন্দি রয়েছে।

এদিকে জেলার কলমাকান্দায় গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি না হওয়ায় পানি কমতে শুরু করেছে। বৃহস্পতিবার রাত থেকে পানি ধীরে ধীরে কমছে। গতকাল সকাল থেকেই রোদের দেখা মিলছে। এতে স্বস্তি ফিরেছে হাওর এলাকার মানুষের মনে। পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সারওয়ার জাহান জানান, গতকাল বিকেল ৫টার দিকে কলমাকান্দার উব্দাখালী নদীর পানি ডাকবাংলো পয়েন্টে বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এই পয়েন্টে বিপৎসীমা ৬ দশমিক ৫৫ মিটার। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে কোনো বৃষ্টি হয়নি। ভারি বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢল না হলে পরিস্থিতি দ্রুত উন্নতি হবে।

শেরপুরে নৌকা ডুবে নিহত ২

শেরপুরে ঝিনাইগাতীর দক্ষিণ কান্দুলীতে বন্যার পানিতে নৌকা ভ্রমণে গিয়ে নৌকা উল্টে পানিতে ডুবে মেডিকেল শিক্ষার্থীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন আরও ছয়জন। গতকাল সকাল ১১টায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত মোশারফ হোসেন মিল্টন (২১) উপজেলার ধানশাইল ইউনিয়নের দক্ষিণ কান্দুলী গ্রামের মো. সোরহাব আলীর ছেলে। তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। নিহত অন্যজনের নাম আমানুল্লাহ আমান (২১)। তিনি একই গ্রামের মো. আবু সাইদ সাদা মিয়ার ছেলে ও স্থানীয় একটি কলেজের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।

পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, ঈদের ছুটিতে বাড়িতে এসে গজারমারি বিলের বন্যার পানিতে দুটি নৌকা নিয়ে ঘুরতে যান আট বন্ধু। হঠাৎ একটি নৌকা তলিয়ে যায়। তলিয়ে যাওয়া নৌকার ডুবে যাওয়া বন্ধুরা বাকি নৌকায় উঠতে গিয়ে ডুবে যায় অন্য নৌকাটিও। স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। পরে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় দুজন মুমূর্ষু অবস্থায় শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। বাকিরা স্থানীয় প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা নিয়েছেন।

শেরপুর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতালের চিকিৎসক খন্দকার রাহাত মাহফুজ বলেন, আমরা মৃত অবস্থায় দুজনকে পেয়েছি। আহত দুজনের চিকিৎসা চলছে।

ঝিনাইগাতী সদর থানার পরিদর্শক ইস্কান্দার হাবিবুর রহমান বলেন, নৌকা ভ্রমণে দিয়ে তাদের মৃত্যু হয়েছে। পরিবারের সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফনের প্রস্তুতি চলছে।

(ঢাকার বাইরে প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন সিরাজগঞ্জ, শেরপুর, লালমনিরহাট, হাতিবান্ধা, গাইবান্ধা, মৌলভীবাজার, জগন্নাথপুর, নেত্রকোনার মদন ও কলমাকান্দা প্রতিনিধি)

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রথম কার্য দিবসে কী করবেন যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রী?

এসিআইয়ে অভিজ্ঞতা ছাড়া চাকরি, আছে বিদেশ ভ্রমণের সুবিধা

বাবাকে খুঁজে পেতে নড়াইলের তরুণী পাবনায়

এবার বেনজীরের ডুপ্লেক্স বাড়ি জব্দ

লিপি মনোয়ারকে বাংলাদেশ লেখিকা সংঘের স্বর্ণপদক প্রদান

নৌকাডুবে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

১৩০০ বছর আগের ঐতিহাসিক ‘জাদুর’ তলোয়ার উধাও!

সুপার স্পেশালাইজডের বিদ্যমান আইনে নতুন সংযোজন প্রয়োজন : বিএসএমএমইউ উপাচার্য

ছাত্রলীগের বাধা উপেক্ষা করে ঢাবিতে কোটাবিরোধী বিক্ষোভ শুরু

এশিয়া কাপের আম্পায়ারিং প্যানেলে জেসি

১০

যে কারণে ইয়ামালকে পুরো ম্যাচ খেলাচ্ছে না স্পেন?

১১

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

১২

চমেক হাসপাতালে বার্ন ইউনিটের নির্মাণকাজ সেপ্টেম্বরে শুরু : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৩

পুলিশি বাধায় সড়কেই বসে পড়ল জবি শিক্ষার্থীরা

১৪

আকর্ষণীয় বেতনে রিসার্চ অ্যাসোসিয়েট নেবে সিপিডি

১৫

যমুনায় পানি কমায় ব্রহ্মপুত্রে ভাঙন

১৬

আ.লীগ সরকারের কাছে আলেম-ওলামারাও রেহাই পায়নি : টুকু

১৭

কোটা পদ্ধতি সংস্কারের দাবিতে বেরোবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

১৮

ইউরো ২০২৪ / স্টুটগার্টে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, পিতা-পুত্রের স্মরণীয় উদযাপন

১৯

বেসরকারি সংস্থায় চাকরির সুযোগ, বেতন ৬০ হাজার

২০
X