রাজন ভট্টাচার্য
প্রকাশ : ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০২:৩৩ এএম
আপডেট : ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৮:২৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
আজ উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কমাবে ঢাকার যানজট

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কমাবে ঢাকার যানজট

সরকারি হিসাব অনুযায়ী, রাজধানীতে এখন ২ কোটি ১৭ লাখের বেশি মানুষের বসবাস। বিশ্বের ১১তম জনবহুল এই শহরে প্রতি বর্গকিলোমিটারে প্রায় ৩৯ হাজার ৫০০ মানুষের বসতি। নগরীতে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা ২০ লাখ ২৯ হাজারের বেশি। অনিবন্ধিত যানবাহনের প্রকৃত কোনো হিসাব নেই। ধারণা করা হয়, এই সংখ্যা ৫ লাখের কম নয়। পরিকল্পিত নগরে যানবাহন চলাচলে ২৫ ভাগ রাস্তার প্রয়োজন হলেও রাজধানীতে আট ভাগের স্থলে অন্তত তিন ভাগ দখলে। যানজটে মহাভোগান্তির শহরে প্রশান্তির স্বপ্ন নিয়ে অবশেষে দ্বার খুলছে বহুল প্রত্যাশিত ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের। কেউ বলছেন, যানজট নিরসনে জাদুর কাঠি হিসেবে কাজ করবে সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক এই প্রকল্পটি। তিন ধাপে নির্মিত প্রকল্পের প্রথম অংশ বিমানবন্দরের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশ খুলে দেওয়া হচ্ছে আজ। যানবাহন চলাচলের জন্য প্রস্তুত পথ। এই টোল সড়ক পাড়ি দিতে সময় লাগবে মাত্র ১০ মিনিট। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেও যানবাহন চলাচল করবে আগামীকাল রোববার থেকে।

প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুরোপুরি কাজ শেষে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করে দেশের পূর্বাঞ্চল ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের রাস্তায় প্রবেশ করা যাবে। এটি ঢাকা শহরের উত্তর-দক্ষিণ করিডোরের সড়কপথের ধারণক্ষমতা বাড়াবে। এ ছাড়া প্রকল্পটি ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের সঙ্গে সংযুক্ত হলে ঢাকা-ইপিজেড ও উত্তরবঙ্গের সঙ্গে চট্টগ্রাম বন্দরের যোগাযোগ সহজতর হবে। নগরীর যানজট নিরসনে যেসব প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে, এর মধ্যে মেট্রোরেলের পাশাপাশি এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বড় ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন যোগাযোগ বিশেষজ্ঞরা। এতে সহনীয় মাত্রায় আসবে চলাচলের ভোগান্তি। উদ্বোধন হওয়া অংশে ১৫টি র্যাম্পের মধ্যে মহাখালী ও বনানী এ দুটি পুরোপুরি প্রস্তুত না হওয়ায় ১৩টি খুলে দেওয়া হবে রোববার থেকেই। মোট র্যাম্পের মধ্যে বিমানবন্দরে দুটি, কুড়িলে তিনটি, বনানীতে চারটি, মহাখালীতে তিনটি, বিজয় সরণিতে দুটি ও ফার্মগেটে একটি রয়েছে। এই অংশে মেইন লাইনের সঙ্গে র্যাম্পের দৈর্ঘ্য ১১ কিলোমিটার। র্যাম্পসহ মোট দৈর্ঘ্য ২২ দশমিক ৫ কিলোমিটার।

গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ থেকে পাঠানো গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩ সেপ্টেম্বর ভোর ৬টা থেকে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত অংশের উভয় দিকে যানবাহন চলাচলে উন্মুক্ত করা হবে। এক্সপ্রেসওয়েতে দুই ও তিন চাকার যানবাহন (থ্রি হুইলার- মোটরবাইক-বাইসাইকেল) এবং পথচারী চলাচল, যানবাহন দাঁড়ানো, যানবাহন থেকে নেমে দাঁড়িয়ে ছবি তোলা সম্পূর্ণ নিষেধ।

এক্সপ্রেসওয়েল মূল সড়কে ঘণ্টায় যানবাহনের সর্বোচ্চ গতিসীমা হবে ৬০ কিলোমিটার গণবিজ্ঞপ্তিতে এ কথা উল্লেখ করে আরও বলা হয়, ওঠানামার জন্য র্যাম্পের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ গতিসীমা ৪০ কিলোমিটার। নির্ধারিত টোল পরিশোধ করে এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করা যাবে।

এক্সপ্রেসওয়েতে উত্তর-দক্ষিণমুখী যানবাহন বিমানবন্দরের কাওলা, প্রগতি সরণি এবং আর্মি গলফ ক্লাব অংশ নিয়ে উঠবে। নামার স্থান বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউ, মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে এবং ফার্মগেট প্রান্তে ইন্দিরা রোডের পাশে। দক্ষিণ থেকে উত্তর অভিমুখী যানবাহনের ওঠার স্থান বিজয় সরণি ওভারপাসের উত্তর এবং দক্ষিণ লেন ও বনানী রেলস্টেশনের সামনে। নামার স্থান মহাখালী বাস টার্মিনালের সামনে, বনানী কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউর সামনে বিমানবন্দর সড়ক, কুড়িল বিশ্বরোড এবং বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনালের সামনে।

উদ্বোধন উপলক্ষে শেরেবাংলা নগরে পুরোনো বাণিজ্য মেলার মাঠে সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। গতকাল শুক্রবার সকাল ১০টায় সুধী সমাবেশের প্রস্তুতি দেখতে মাঠ পরিদর্শন করেছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

এ সময় তিনি বলেন, যানজট নিরসনে তৈরি করা হয়েছে ‘ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে’। এখন পর্যন্ত প্রকল্পের ৬৫ শতাংশ কাজ শেষ করা হয়েছে। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, যেদিকে উদ্বোধন হচ্ছে না, সেখানেও অনেক কাজ শেষ হয়ে গেছে। দ্বিতীয় ফেজের কাজ পুরোদমে চলছে। আশা করছি, ২০২৪ সালে পুরো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে চালু করতে পারব।

মূলত দূরপাল্লার যানবাহনকে রাজধানী ঢাকার এক প্রান্ত থেকে সরাসরি অন্য প্রান্তে চলাচলের ব্যবস্থা করে দিতে এই প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। লক্ষ্য শহরের ভেতরে সড়কে গাড়ির চাপ কমানো। সরকারের অগ্রাধিকারভিত্তিক ৪৬ কিলোমিটারের এই প্রকল্পের পুরো কাজ শেষে হলে দিনে ৮০ হাজার যানবাহন চলাচল করতে পারবে। আগামী বছরের জুনে প্রকল্পের পুরো কাজ শেষ হবে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।

যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ও প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে যানজট কমানোর পাশাপাশি যানবাহন চলাচলে গতি বাড়াবে। অবশ্য এটি পুরোপুরি চালু হলেই এর সুফলের বিষয়টি মূল্যায়ন করা যাবে। তারা বলছেন, শুধু একটি অংশ চালু হলে কাকলী ও বিজয় সরণিতে যানজটের প্রবণতা বাড়তে পারে। তবে বিমানবন্দর থেকে ধানমন্ডি-লালমাটিয়াসহ আশপাশের এলাকার যাত্রীরা সংসদ ভবন এলাকায় চওড়া সড়কের কারণে অনেকটাই নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারবেন।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ ড. শামসুল হক কালবেলাকে বলেন, ২০১৩ সালে উদ্বোধনের লক্ষ্য নিয়ে প্রকল্পটির নির্মাণকাজ শুরু হয়। প্রায় ১১ বছর পর অর্ধেক অংশের উদ্বোধন হচ্ছে। দীর্ঘ সময়ে নগরীতে মানুষ ও যানবাহন দুটোই বেড়েছে।

তিনি বলেন, ঢাকাকে বাইপাস করতে দূরপাল্লার যানবাহনের কথা চিন্তা করেই এ প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। যদি সুফলের কথা চিন্তা করি তাহলে পুরো প্রকল্প উদ্বোধন না হওয়া পর্যন্ত তা বলা যাবে না।

বিমানবন্দর থেকে টোল দিয়ে কাকলী নামার পর রাস্তা সরু হওয়ায় যানজট হবে উল্লেখ করে এই যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, কাকলীর যানজট দূর করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে একটি প্রেসক্রিপশন দেওয়া হলেও তা মানা হয়নি।

উদ্বোধন শেষে উত্তরা থেকে ধানমন্ডিসহ আশপাশের এলাকার যাত্রীরা সুফল পাবেন। বিজয় সরণি মোড়ে র্যাংগস ওভারপাসে ট্রাফিক বেশি ও ভিআইপিদের যাতায়াত বেশি। তেমনি রাস্তাও চাপা। এ কারণে কাকলী ও বিজয় সরণিতে যানজট বাড়বে বলেও মনে করেন তিনি।

এ বিষয়ে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) এ এইচ এম এস আকতার কালবেলাকে বলেন, ‘সুফলের চিন্তা থেকেই প্রকল্পটি নেওয়া হয়েছে। আশা করি, নগরবাসী যানজটের ভোগান্তি থেকে মুক্তি পাবেন। বিমানবন্দর থেকে ফার্মগেট পৌঁছতে সময় লাগবে মাত্র ১০ মিনিট। এখন তো দীর্ঘ সময়ে এই পথটুকু পাড়ি দিতে হচ্ছে।’

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহারে চার ক্যাটাগরিতে টোল আদায় করা হবে। ক্যাটাগরি-১-এ কার, ট্যাক্সি, জিপ, স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল, মাইক্রোবাস (১৬ সিটের কম) এবং হালকা ট্রাক (৩ টনের কম) ৮০ টাকা; ক্যাটাগরি-২-এ মাঝারি ট্রাক (৬ চাকা পর্যন্ত) ৩২০ টাকা; ক্যাটাগরি-৩-এ ট্রাক (৬ চাকার বেশি) ৪০০ টাকা; ক্যাটাগরি-৪-এ সব ধরনের বাস (১৬ সিট বা তার বেশি) ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

প্রকল্পের নথি বলছে, পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) আওতায় এ পর্যন্ত যত অবকাঠামো প্রকল্প নেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে সবচেয়ে বড়। এক্সপ্রেসওয়ের মোট ব্যয় ৮ হাজার ৯৪০ কোটি টাকা। এর মূল অংশের দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। সেইসঙ্গে মূল উড়াল সড়কে ওঠানামার জন্য ২৭ কিলোমিটার দীর্ঘ ৩১টি র্যাম্প থাকবে। এই র্যাম্পসহ মোট দৈর্ঘ্য ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। গত জুলাই পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক অগ্রগতি ৬৪.৪৪ প্রায় ৬৫ শতাংশ। এর মধ্যে প্রথম অংশের ভৌত অগ্রগতি ৯৪ দশমিক ৭৫ ভাগ। দ্বিতীয় অংশের ৫৮. ১০ ভাগ।

প্রকল্পের বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান ফার্স্ট ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে কোম্পানি লিমিটেডের সঙ্গে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ২০১৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর সংশোধিত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। প্রকল্পটি হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে শুরু হয়ে কুড়িল-বনানী-মহাখালী-তেজগাঁও-মগবাজার-মালিবাগ-খিলগাঁও-কমলাপুর হয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক (কুতুবখালী) পর্যন্ত যাবে।

প্রকল্পটি থাইল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইতালিয়ান থাই ডেভেলপমেন্ট পাবলিক কোম্পানি লিমিটেড (৫১ শতাংশ) এবং চায়নাভিত্তিক প্রতিষ্ঠান শেনডং ইন্টারন্যাশনাল ইকোনমিক অ্যান্ড টেকনিক্যাল কো-অপারেশন গ্রুপ (৩৪ শতাংশ) ও সিনোহাইড্রো করপোরেশন লিমিটেডের (১৫ শতাংশ) যৌথ উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে।

প্রকল্পের প্রথম ধাপ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের দক্ষিণে কাওলা থেকে বনানী রেলস্টেশন পর্যন্ত। দ্বিতীয় ধাপ বনানী রেলস্টেশন থেকে মগবাজার লেভেল ক্রসিং পর্যন্ত। তৃতীয় ধাপ মগবাজার লেভেল ক্রসিং থেকে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুতুবখালী পর্যন্ত। ২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি প্রকল্পটির নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হয়ে অবশেষে আলোর মুখ দেখছে। এই প্রকল্পের নির্মাণকাল ধরা হয়েছে ২০১১ সালের জুলাই থেকে ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত।

দেশে অবকাঠামো নির্মাণ প্রকল্পগুলোর মধ্যে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পটি অন্যতম ধীরগতির প্রকল্প। ২০১১ সালের ১৯ জানুয়ারি এর চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু জমি বুঝে না পাওয়া, নকশায় জটিলতা ও অর্থায়নের অভাবে কাজ এগোয়নি। এ ক্ষেত্রে ১৩ বছর পর চালু হচ্ছে সাড়ে ১১ কিলোমিটার পথ। প্রকল্পের মূল সড়কের বাকি থাকবে আরও প্রায় ৯ কিলোমিটার। সেতু কর্তৃপক্ষের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আগামী বছরের জুনের মধ্যে বাদবাকি কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব হবে না।

প্রকল্পের কাজ চলমান অবস্থায় হাতিরঝিল, খিলগাঁও ও কমলাপুর এই তিন অঞ্চলে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের জায়গা নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়। বিতর্ক শেষে হাতিরঝিলেও র্যাম্প নামছে। খিলগাঁওয়ে রেললাইনের পাশের জায়গা নিয়ে আপত্তি ছিল রেলপথ মন্ত্রণালয়ের। তারও সমাধান হয়েছে।

রেল বলেছে, ভবিষ্যতে তৃতীয় ও চতুর্থ রেললাইনের পাশে আরও দুটি নতুন রেললাইন তৈরি হতে পারে। আর কমলাপুরে জটিলতা মীমাংসা করতে গিয়ে পদ্মা রেল সংযোগ প্রকল্পের রেললাইনের নিচ দিয়ে আন্ডারপাস তৈরি করা হচ্ছে। এসব জটিলতার কারণে এক্সপ্রেসওয়ের কাজ আরও পিছিয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২৩ সালের মধ্যে যেখানে কুতুবখালী পর্যন্ত উদ্বোধন হওয়ার কথা ছিল, সেখানে খুলছে ফার্মগেট পর্যন্ত।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রিয়াদের অবসর ইস্যুতে কী বললেন আশরাফুল

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, কী বলছে আবহাওয়া অফিস?

দুর্গাপূজায় নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা: ডিবি প্রধান

ব্রাহ্মণপাড়ায় সড়কের ওপর বাঁশের সাঁকো!

ইরানের পরবর্তী পরিকল্পনা জানালেন আলী খামেনি

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

ফেসবুক থেকে আয় করা সহজ হচ্ছে

আট মাসে বজ্রপাতে মৃত্যু ২৯৭

অবৈধভাবে সীমান্ত পারাপারের সময় আটক ৬

ডিবি কার্যালয়ে আয়নাঘর থাকবে না

১০

টাইগারদের বিপক্ষে কেমন হবে ভারতের একাদশ?

১১

শরীয়তপুরে ১০২ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা, চলছে শেষ সময়ের প্রস্তুতি

১২

ঢাকার রামকৃষ্ণ মঠ ও মিশনে কুমারী পূজা হচ্ছে

১৩

বদরুদ্দোজা চৌধুরীর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত

১৪

ইয়েমেনের ১৫ নিশানায় মার্কিন হামলা

১৫

‘বিরল’ এক সফরে পাকিস্তান যাচ্ছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬

গাজীপুরে বাসচাপায় যুবক নিহত

১৭

দুর্গাপূজায় নিরাপত্তা নিশ্চিতে মাঠে থাকবে বিএনপি : আজাদ

১৮

সাড়ে ৩ কোটি টাকার চাল নিয়ে লাপাত্তা খাদ্যগুদাম কর্মকর্তা

১৯

সাতক্ষীরায় ৯ মাস বেতন পাচ্ছেন না ৪২০ শিক্ষক

২০
X