ড. আলী ইমাম মজুমদার
প্রকাশ : ১৩ জুন ২০২৪, ০৩:২৯ এএম
আপডেট : ১৩ জুন ২০২৪, ০২:২৫ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ

উপমহাদেশে গণমাধ্যম : সেকাল-একাল

গ্রাফিক্স : কালবেলা
গ্রাফিক্স : কালবেলা

গণমাধ্যম নিয়ে লেখার ক্যানভাস অনেক বৃহৎ। তাই এটাকে ভারতীয় উপমহাদেশে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। সে তার পরিসরও নেহায়েতই সীমিত নয়। তাই সম্ভব নয় ব্যাপকভিত্তিক আলোচনা। এখানে বলা যেতে পারে, ভারতে ইউরোপীয়দের আগমনের আগে প্রাতিষ্ঠানিক কোনো গণমাধ্যম ছিল না। শাসকের আজ্ঞা ঢোলবাদ্য, কাড়া না-কাড়ার মাধ্যমে জনসমাগমের স্থানে জানিয়ে দেওয়া হতো। প্রকৃতপক্ষে আধুনিক বিজ্ঞানচর্চা, প্রযুক্তি এবং এগুলোর প্রয়োগও খুব বেশি দিনকার কথা নয়। এমনকি প্রথম ছাপাখানা ১৫৫৫ সালে পর্তুগিজরা গোয়ায় স্থাপন করে।

আর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসনকালে ১৭৮০ সালে কলকাতা থেকে জেমস হিকির হাত ধরে দ্য বেঙ্গল গেজেট নামক উপমহাদেশের প্রথম সংবাদপত্রের সূচনা হয়েছিল। উল্লেখ্য, সে সময়ে এ ধরনের প্রকাশনার ওপর সরকারি নিয়ন্ত্রণ ও বিধিনিষেধ ছিল। ১৮৫৭ সালে এ উপমহাদেশের সংবাদপত্র প্রকাশের যুগে একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়কাল। তখন ভারতীয় ও ব্রিটিশ প্রেস দুটো পৃথক কিন্তু সমান্তরাল ধারায় উন্নয়ন শুরু হয়। ১৮৭৬ সালে জারি করা হয় ভার্নাকুলার প্রেস অ্যাক্ট।

ব্রিটিশ জামানায় কলকাতার ন্যায় তখনকার অবিভক্ত ভারতের বিভিন্ন স্থানে পত্রপত্রিকা প্রকাশের একটি ঢেউ আসে। এর অনেকগুলোই ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অবদান রেখে চলে। একপর্যায়ে মুসলমানদের মধ্যে একটি পৃথক জাতীয়তাবোধের উন্মেষ ঘটলে এদের মুখপাত্র হিসেবেও বিভিন্ন সংবাদপত্র প্রকাশিত হতে থাকে। আজকের বাংলাদেশের সংবাদপত্রের সূচনা হয় অবিভক্ত বাংলার রাজধানী কলকাতাকে কেন্দ্র করে। ওই সময়ে বেঙ্গল রেনেসাঁর ধারক ও সুফলভোগী হিন্দু সমাজের পাশাপাশি মুসলমানদের একটি আলোকিত অংশ সংবাদপত্র প্রকাশনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হয়ে পড়ে।

গণমাধ্যম হিসেবে গ্রামোফোন রেকর্ড ও চলচ্চিত্র সামনে আসে ব্রিটিশ শাসনকালে। ১৮৯০ সালে ইতালীয় বিজ্ঞানী মার্কনির বেতার যন্ত্র আবিষ্কারের ধারাবাহিকতায় উপমহাদেশে রেডিও, সংবাদপত্রের পাশাপাশি গণমাধ্যমের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হিসেবে প্রসার ঘটতে থাকে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির প্রসার ঘটতে থাকে দ্রুত। আসে টেলিভিশন ও ইন্টারনেট। ইন্টারনেটের হাত ধরেই আমরা পেয়ে যাই ইমেইল, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, মেসেঞ্জার ইত্যাদি মাধ্যম। উল্লেখ্য যে, ভূ-উপগ্রহ ও সাবমেরিন কেবল সিস্টেম এখনকার গণমাধ্যম বিকাশে প্রধান ভূমিকা রাখছে। চল্লিশের দশক থেকে সংবাদপত্র হয়ে যায় একটি শিল্প। আজকের উপমহাদেশের তিনটি দেশে এ অবস্থানটি দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হচ্ছে।

গণমাধ্যম বিকাশের এক-একটি অধ্যায় অন্যটিকে পুরোপুরি অপ্রাসঙ্গিক না করলেও ফেলে দিচ্ছে চাপে। যেমন রেডিও এখন অনেকটাই লড়ছে অস্তিত্বের জন্য। সংবাদপত্র অনলাইন এডিশন প্রকাশ করতে বাধ্য হচ্ছে। আজকের ষাটোর্ধ্বরা যেমনি এখনো ছাপা সংবাদপত্রের ওপরই অনেকটা নির্ভরশীল, তেমনি তরুণ প্রজন্ম দ্রুত অনলাইনে কিছু নাড়াচাড়া করেই সংবাদপত্র পাঠ করার কাজটি করছে। অধিক মনোযোগী হচ্ছে ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ ইত্যাদির মাধ্যমে। তবে নিত্যকার নির্ভরযোগ্য খবর জানতে সংবাদপত্র ও টেলিভিশনের তেমন বিকল্প এখনো দেখা যায় না।

অন্যদিকে সচিত্র ও ত্বরিত খবরের জন্য টেলিভিশনের আবেদন সংবাদপত্রের চেয়ে বেশি এতে সন্দেহ নেই। সে ক্ষেত্রে সংবাদপত্র শিল্পকে টিকে থাকতে হলে অনলাইন সংস্করণের দিকে অধিকতর মনোযোগী হতে হবে। এতসব কথার শেষে বলতে হয়, যে কোনো প্রকৃতিতেই হোক না কেন, মানুষ তার আশপাশে এমনকি এ গ্রহটির কোথায় কী ঘটছে সেটা জানতে ইচ্ছুক থাকবে। সে জানার প্রয়োজনীয়তা শেষ হবে না। তবে কত দ্রুত, নির্ভরযোগ্য ও বিশদভাবে তা জানা যায়, এর ওপর নির্ভর করবে কোন শ্রেণি বা মাধ্যম টিকে ও কার্যকর থাকবে। মোটকথা, তাদের জনগণের প্রত্যাশার সঙ্গে তাল রেখে উন্নততর প্রযুক্তির দিকে চলমান থাকতেই হবে। গণমাধ্যম শুধু বিনোদন বা শখের জিনিস নয়। নিত্যকার ব্যবসা-বাণিজ্য, খেলাধুলাসহ অনেক কাজেই আমরা গণমাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল।

গণমাধ্যম আমাদের বিভিন্ন খবরাদি দেয়। এতে আমরা চলমান অবস্থা সম্পর্কে হালনাগাদ থাকি। এর বিকল্প কিছু আছে বলে আমার জানা নেই। এর মাধ্যমে আমরা শিখতেও পারি। যে জিনিস আমরা জানি না বা শুনিনি, তা এখনকার কোনো না কোনো গণমাধ্যম অনেকটাই নিখুঁত পরিবেশন করছে। এর উন্নতির কোনো সীমা নির্দিষ্ট করা যাবে না। চলমান বিশ্ব ও প্রযুক্তির সঙ্গে তাল রেখে এদেরও চলতে হবে। কিছু অসত্য বা একপেশে তথ্য যুগে যুগে অনেক অনিষ্টের কারণ ঘটিয়েছে। এখনো এমনটা আদৌও ঘটছে না, এমনও বলা যাবে না। তবে প্রতিযোগিতামূলক অবস্থায় প্রকৃত সত্যকে জানতে আমরা একাধিক মাধ্যমের ওপর নির্ভর করতে পারি। আর এ অবস্থা চলমান থাকবে। বিশেষ করে বর্তমান গণমাধ্যম জগৎ যেভাবে বৃহৎ উদ্যোক্তা বা শিল্পপতিদের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছে, সে অবস্থায় আমাদের আরও সতর্ক থাকতে হবে।

এখন দেখা যেতে পারে, গণমাধ্যমের ওপর সরকারের প্রভাব ও ভূমিকা কেমন হওয়া উচিত আর এ উপমহাদেশে কী হচ্ছে। গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের শাসন, বিচার ও আইন বিভাগ তিনটি স্তম্ভ। এগুলো শক্তিশালী ও পরস্পরের ভারসাম্য রাখার ওপর অনেকাংশেই নির্ভর করে দেশটির গণতন্ত্রের ভিত। তেমনি আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানীদের মতে, একটি স্বাধীন, দায়িত্বশীল ও শক্তিশালী মাধ্যম কোনো রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হিসেবে কাজ করে।

অন্য তিনটি অঙ্গের পরিপূরক ভূমিকাও গণমাধ্যমের। চলমান বিভিন্ন ঘটনা প্রবাহ, এগুলোর নির্মোহ বিশ্লেষণ রাষ্ট্রীয় পদাধিকারীদের দায়বদ্ধতা সম্পর্কে সতত জনগণকে অবগত করছে এগুলো। এতে সহজতর হয় অন্য স্তম্ভগুলোর দায়িত্ব সম্পাদন। দেখা যাচ্ছে বেশ কিছু ক্ষেত্রে গণমাধ্যম পক্ষপাতসুলভ আচরণ করছে। এমনটা শুধু গণতন্ত্রের ঘাটতির জন্যই হয় তেমন বলা যাবে না। বিষয়টি আমরা লক্ষ করি যুক্তরাষ্ট্রসহ পাশ্চাত্যের বেশ কিছু দেশের গণমাধ্যমের ভূমিকায়। ইসরায়েলের ফিলিস্তিনে অমানবিক ও অযৌক্তিক আচরণ অনেক ক্ষেত্রেই সেসব গণমাধ্যমে গুরুত্বের সঙ্গে আসে না। এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে লক্ষ করা যায় বিপরীতধর্মী প্রতিবেদনও। গণমাধ্যমের মালিকানায় ক্রমান্বয়ে করপোরেট পুঁজির নিরঙ্কুশ প্রভাবে এমনটা ঘটতে পারে। ব্রিটিশ শাসনামলে এ উপমহাদেশে একমাত্র ইলেকট্রনিকস মাধ্যম রেডিওর মালিকানা ছিল সরকারেই। আর সংবাদপত্রের মালিকানা অনেক ক্ষেত্রেই ব্যক্তি বা গোষ্ঠীকেন্দ্রিক হলেও তখনকার শাসকদের মর্জির ওপর নির্ভরশীলতা কম ছিল না।

পরবর্তীকালে এ উপমহাদেশের স্বাধীনতা ও ১৯৪৭ সালে এর দেশ ভাগের পর ভারতে বেশ কিছুটা উদার গণতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গির শাসকদের কল্যাণে একটি নিরপেক্ষ গণমাধ্যমের বিকাশ ঘটতে থাকে। অন্যদিকে পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠী অনেকটাই ছিল অসহিষ্ণু। অন্যদিকে ১৯৫৮ সালে জারি হয় সামরিক শাসন। এসবের প্রভাব তখনকার পাকিস্তান রাষ্ট্রে গণমাধ্যমের ওপর ব্যাপক চাপ ফেলেছিল। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের অভ্যুদয়ে আশা করা হয়েছিল গণমাধ্যমের বিষয়ে আমাদের স্বাধীনতার চেতনা অনুসৃত হবে। সূচনায় এমনটা লক্ষ করা গেলেও আমাদের সৌভাগ্য বেশিদিন স্থায়ী হয়নি। সরকারবিরোধিতাও ক্ষেত্রবিশেষে ছিল দায়িত্বহীন। অন্যদিকে শাসক মহলেও লক্ষণীয় হয় অদূরদর্শিতা। একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমের পর গণমাধ্যমের কার্যত টুঁটি চেপে ধরা হয়। অন্যদিকে ভারতেও নিরবচ্ছিন্নভাবে উদার গণতান্ত্রিক সরকার ছিল না।

জরুরি অবস্থাসহ অনেক কারণে পত্রপত্রিকা বন্ধ ও সাংবাদিক গ্রেপ্তারের ঘটনাও ঘটতে থাকে। তবে তারা ব্যবস্থাটি একপর্যায়ে ফিরিয়ে এনেছিল। বাংলাদেশেও তা হয় ১৯৯১ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে। অন্যদিকে টেলিভিশন উপমহাদেশের তিনটি দেশেই নিরঙ্কুশ সরকারের মালিকানায় ছিল। একপর্যায়ে সর্বত্র সংবাদের প্রকাশনা-সংক্রান্ত নিয়মাদিও সহজ করা হয়। ব্যক্তিমালিকানাও বহুসংখ্যক টিভি চ্যানেলে। আশা করা হয়েছিল সংবাদপত্রসহ ইলেকট্রনিক মাধ্যম সরকারি নিয়ন্ত্রণমুক্ত হয়ে প্রতিযোগিতামূলক হওয়ায় তথ্য প্রবাহ অনেকাংশেই স্বাধীন ও নিরপেক্ষ হবে।

অন্যদিকে আমরা অতি দ্রুতই হতাশ হতে শুরু করি। এমনকি অবাধ ও তথ্যপ্রবাহের যুগের ফসল ইন্টারনেট সমপর্যায়ের প্রযুক্তি চালু হওয়ার পরও হতাশা দূরীভূত হবে তেমন কোনো সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন জাতীয় ব্যবস্থাদি অপপ্রয়োগে শিল্পটি চাপে রয়েছে। অন্যদিকে সরকারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মালিকানায় বেশ কিছু সংবাদপত্রে চলে গেছে। তাদের ব্যাপক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয় ইলেকট্রনিকের মাধ্যমে। এসবের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অনেকেই চাপ, ভয় ও ক্ষেত্রবিশেষে লোভের বশবর্তী হয়ে অনেকটাই একতরফাভাবে সরকারি প্রচারমাধ্যমের কাজ করছে।

অবাধ তথ্যপ্রবাহের সুযোগ চালু হলেও আমরা ভালোভাবে এটা ব্যবহার করতে পারছি না। এখানেও রয়েছে আইনি নিপীড়নের ভয়। আবার রয়েছে সরকারের পক্ষ থাকলে সুবিধাদি পাওয়ার প্রলোভন। অন্যদিকে প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে গুজব রটানোর অপপ্রয়াস আমরা লক্ষ করছি। ভারতে আমাদের চেয়ে কিছুটা উন্নত পরিবেশ থাকলেও সাম্প্রতিককালে অনেকটা একই রূপ নিয়েছে। আর পাকিস্তানের অবস্থাও বরাবরের মতো নিম্নতর থেকে যাচ্ছে। এসবের মধ্যেও আমরা গণমাধ্যম জগতের সহায়ক হিসেবে তথ্য অধিকার আইনটি পেয়েছি। প্রাতিষ্ঠানিক সীমাবদ্ধতা অথবা ক্ষেত্রবিশেষে ব্যক্তিবিশেষের অনীহা আইনের মাধ্যমে পুরো তথ্যপ্রাপ্তি নিশ্চিত না করলেও উন্মুক্ত গণমাধ্যমের জন্য যথেষ্ট সহায়ক হয়েছে।

এত কিছু আলোচনার উদ্দেশ্য ছিল এ দেশে আধুনিক গণমাধ্যমের সূচনা, বিকাশ, বিভিন্ন রূপ, সম্ভাবনা ও সমস্যা তুলে ধরা। এ প্রসঙ্গে জনগণের প্রত্যাশার বিষয়টিও আলোচনা করা হয়েছে। এর সঙ্গে কাজ করে অনেকেই নন্দিত হয়েছেন। এমনকি পেয়েছেন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক স্বীকৃত। এর চলার পথ কুসুমাস্তীর্ণ নয়। ছিল না এবং হবেও না। বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও এসব ক্ষেত্রে কাজ করতে হয়। এখনো তাই করতে হবে। প্রযুক্তির বিকাশ আমাদের সংবাদ পরিবেশনার ব্যবস্থাদি পাল্টাতে থাকবে।

নতুন প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এগিয়ে নিতে হবে। তবে পাঠক, দর্শক ও শ্রোতাদের থেকে যাবে চাহিদা। এ দায়িত্বের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট ছিলেন বা আছেন তারা সর্বতোভাবে আপদহীন ছিলেন এমন নয়। জেল-জুলুমের ভীতিরও নজির রয়েছে। এটা দ্রুত কেটে যাবে এমন আশা করাও সংগত ভিত্তি দেখতে পাই না। অন্যদিকে করপোরেট জগতের স্বাভাবিক নিয়মে এখানেও থাকবে, এমনকি জোরদারও হবে পুঁজির প্রভাব। যারা পুঁজি খাটাবেন তাদের ইচ্ছা-অনিচ্ছা গুরুত্ব পেতে থাকবে যথেষ্ট। তবে পাঠক, দর্শক, শ্রোতার রুচি, ইচ্ছা ও চাহিদা যে কোনো গণমাধ্যমের টিকে থাকা এবং বিকাশ ঘটার অন্যতম নিয়ামক হিসেবে বিদ্যমান থাকবেই।

লেখক: সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

হত্যা মামলার আসামি নোয়াখালীর ইউপি চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেপ্তার

দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অফিস

১৭ বছর রেমিট্যান্স পাঠানো হান্নানের মরদেহ দেশে আনতেও জোটেনি সরকারি সাহায্য

রিকশাচালকদের বিকেল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে বললেন ডিএমপি কমিশনার

কী হচ্ছে পাকিস্তানে, মুক্তি পাবেন ইমরান খান?

ক্ষুধা-দারিদ্র্য ও দুঃশাসনমুক্ত বাংলাদেশ উপহার দিতে চাই : সেলিম উদ্দিন

টয়লেট দিবসের পোস্ট দিয়ে কাকে খোঁচা দিলেন অপু?

নিম্নচাপের পিঠে চড়ে আসছে শীত

সরকার পতনের ডাক ইমরান খানের, গণঅভ্যুত্থানের দিকেই যাচ্ছে পাকিস্তান?

মামলা না নিলে ওসিকে ১ মিনিটে সাসপেন্ড করব : কমিশনার

১০

বাজারে আসছে মেসির সাইকেল, দাম কত?

১১

ফের সড়ক অবরোধ করল ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকরা

১২

চকরিয়ায় দুই পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

১৩

জিপিএস দেখে পথ চলতে গিয়ে গাড়ি নদীতে, নিহত ৩

১৪

মাত্র ৭ রানে অলআউট হওয়ার লজ্জার রেকর্ড গড়ল যে দেশ

১৫

ফুটবল থেকে অবসরের কথা ভেবেছিলেন নেইমার

১৬

ঢাবি থেকে বিতাড়িত হলো শাহবাগে সমাবেশে আসা বহিরাগতরা  

১৭

বাঁশ লাঠি নিয়ে জমায়েত হচ্ছেন কবি নজরুল-সোহরাওয়ার্দীর শিক্ষার্থীরা

১৮

মামুন ৩ দিনের রিমান্ডে, কারাগারে আমু-ইনু-জিয়াউল-জাহাঙ্গীর 

১৯

নারী নির্যাতন মামলায় গ্রেপ্তার হয়নি ৬৮ শতাংশ আসামি

২০
X