সুভাষ সিংহ রায়
প্রকাশ : ১৭ মার্চ ২০২৪, ০১:৪৭ এএম
আপডেট : ১৭ মার্চ ২০২৪, ০৯:১৭ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
যা দেখি যা শুনি

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের উৎসব

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের উৎসব

আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৫তম জন্মদিন। ৫৩ বছর আগে ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৫২তম জন্মদিন কীভাবে পালিত হয়েছিল, তা সে-সময়কার পত্রিকার পাতায় ছাপা হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ১৭ ও ১৮ মার্চের দৈনিক পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে এই লেখার বাক-বিস্তারের প্রয়াস। ‘দৈনিক আজাদ’ পত্রিকার প্রতিবেদনে কী ছাপা হয়েছিল, তা যদি আমরা একটু দেখি। ৫৩তম জন্মদিবসে বঙ্গবন্ধু—‘আমি তোমাদেরই লোক’।

‘চারিদিকে নাগিনিরা ফেলিতেছে

বিষাক্ত নিঃশ্বাস,

শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে

ব্যর্থ পরিহাস’

১৯৭১ সালের ১৮ মার্চ, ‘দৈনিক আজাদ’-এর ৫৩তম (সেই দিনের পত্রিকায় ভুল লেখা ছিল) জন্ম দিবসে বঙ্গবন্ধু ‘আমি তোমাদেরই লোক’। গতকাল বুধবার সন্ধ্যার পূর্বক্ষণে আমি যখন শেখ মুজিবুর রহমানের ধানমন্ডির বাসভবনে প্রবেশ করি, তখন তাহার মুখে রবীন্দ্রকাব্যের উপরোক্ত চরণ কয়টি ঘুরিয়া-ফিরিয়া বারবার উচ্চারিত হইতেছিল।

গতকাল ছিল শেখ মুজিবের ৫৩তম জন্মদিন। কিন্তু এই জন্ম বত্রিশ নম্বর রোডের কালো পতাকা শোভিত এই বাড়িতে ছিল না কোনো বিশেষ আয়োজন। শেখ মুজিবের কথায়, ‘বাংলাদেশের মানুষের জন্মদিনইবা কী, আর মৃত্যুদিনইবা কী! যখন কেহ তাহাদের মারিতে উদ্ধত হয়, তখন তাহারা মরে। আর আমি তো সেই জনগণেরই একজন।’

জন্ম দিবস সম্পর্কে বিদেশি সাংবাদিকদের কাছে এরকম মনোভাব প্রকাশের পাশাপাশি ভক্ত-অনুরাগীদের বঙ্গবন্ধু বলেন, ‘আমার জন্ম দিবসের একমাত্র বক্তব্য—লক্ষ্য অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চলিতে থাকিবে। সত্য ও ন্যায় আমাদের পক্ষে। জয় আমাদের অনিবার্য।’

শেখ মুজিবের মুখে এই সংগ্রামের আহ্বান ও বিজয়ের বাণীই গতকাল মুখ্য হইয়া ওঠে। আর এই বাণী শোনার প্রস্তুতি লইয়াই গতকাল কেহবা ফুলের তোড়া, কেহবা কেক লইয়া প্রিয় নেতার বাসভবনে ভিড় জমায়।

একপর্যায়ে জনৈক ছাত্রনেতাকে সঙ্গীদের বলিতে শুনি, ‘জন্মদিনে সবাই তো ফুল কিংবা শুভেচ্ছা লইয়া আসিতেছে। আমরা নেতাকে কী দেব? হাতবোমা না রিভলবার?’

নেতার জন্মদিনে শ্রমিকরাও আসিয়াছে মিছিলের মুখে শুভেচ্ছার ডালি লইয়া। বিনিময়ে নেতার নিকট হইতে পাইয়াছে একই সংগ্রামী আহ্বান।

শ্রমিকদের উদ্দেশে উদ্দীপক বক্তৃতাদানের পর শেখ মুজিব লুঙ্গি ও পাঞ্জাবি পরিহিত অবস্থায় অত্যন্ত ঘরোয়া পরিবেশে আবার যখন ‘লনে’ শুভানুধ্যায়ীদের নিকট ফিরিয়া আসেন, তখনো তাহার মুখে ছিল কবিতা:

‘বিদ্রোহী রণক্লান্ত

আমি সেই দিন হব শান্ত;

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন রোল

আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না,

অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ

ভীম রণভুমে রণিবে না।।’

[দৈনিক আজাদ, ১৮ মার্চ, বৃহস্পতিবার, ১৯৭১]

১৭ মার্চ ১৯৭১, বুধবার ছিল শেখ মুজিবুর রহমানের ৫২তম জন্মদিন। ১৯২০ সালের ১৭ মার্চ তিনি জন্মগ্রহণ করেন। প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠকের পর বঙ্গবন্ধু যখন তার বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ করছিলেন, তখন একজন সাংবাদিক বঙ্গবন্ধুকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। জবাবে বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘হ্যাঁ, আজ আমার জন্মদিন। তবে ৫৩তম নয়। পত্রিকায় ভুল ছাপা হয়েছে, আজ আমার ৫২তম জন্মদিন।’

জনৈক বিদেশি সাংবাদিক প্রশ্ন করলেন—জন্মদিনের উৎসবের কোনো অনুষ্ঠান আজ আপনার হয়নি? মোমবাতি জ্বালিয়ে জন্মদিনের কেক সাজানো হয়নি? আপনি একেক করে সেই মোমবাতি ফুঁ দিয়ে নিভিয়ে ফেলার পর শুভেচ্ছা জানিয়ে কেউ গান গেয়ে ওঠেনি?

বঙ্গবন্ধু বললেন, ‘জন্মদিনের উৎসব! আমি আমার জন্মদিনের উৎসব পালন করিনি। আমার এই দুঃখিনী বাংলায়...।’ যখন এ কথাগুলো বলছিলেন, তখন আবেগে তার কণ্ঠ রুদ্ধ হয়ে এসেছিল।

বিদেশি সাংবাদিকরা এ পর্যায়ে শেখ মুজিবুর রহমানকে তার ৫২তম জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালে তিনি বলেন, ‘১৯২০ সালের ১৭ মার্চ আমার জন্মদিন। আমি জীবনে কখনো আমার জন্মদিন পালন করিনি। আপনারা আমার দেশের মানুষের অবস্থা জানেন, তাদের জীবনের কোনো নিরাপত্তা নেই। যখন কেউ ভাবতেও পারে না মরার কথা, তখনো তাদের মরতে হয়।’ গভীর দীর্ঘনিঃশ্বাস ত্যাগ করে শেখ মুজিব আরও বলেন, ‘আমার আবার জন্মদিন কী, মৃত্যু দিবসই বা কী? আমার জীবনই বা কী? মৃত্যুদিন আর জন্মদিন অতি গৌণভাবে এখানে অতিবাহিত হয়। আমার জনগণই আমার জীবন।’

পরে কয়েকজন বিদেশি সাংবাদিকের সঙ্গে এক ঘরোয়া সাক্ষাৎকালে শেখ মুজিব বলেন, ‘সাত কোটি মানুষ যখন পাহাড়ের মতো আমার এবং আমার দলের পশ্চাতে একতাবদ্ধ হয়েছে, তখন আমার চেয়ে সুখী মানুষ আর কে হতে পারে?’

প্রেসিডেন্টের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় তার (শেখ মুজিব) মন ভার হয়েছে কি না, জিজ্ঞাসা করা হলে শেখ মুজিব বলেন, ‘আমার মন ভার হতেই পারে না। জনসাধারণেরও মন ভার হয়নি। তারা লক্ষ্য অর্জনের জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।’

বঙ্গবন্ধুর গৃহে (১৭ মার্চ ১৯৭১) জন্মদিনের উৎসব পালিত হয়নি। কিন্তু জনগণ তাকে জানাতে গেছে জন্মদিনের শুভেচ্ছা। অনেকে সঙ্গে করে নিয়ে গেছেন শুভেচ্ছা সামগ্রী। শুধু তাই নয়, প্রিয় সংগ্রামী নেতার মঙ্গলময় জীবন কামনা করে শহরের বিভিন্ন স্থানে দোয়াখায়ের হয়েছে। প্রদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে এসেছে শুভেচ্ছা বাণী। নিখিল পাকিস্তান ইসলামি পরিষদের উদ্যোগে সেদিন বায়তুল মোকাররমে আসর নামাজের পর বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন উপলক্ষে কোরআনখানি ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। পরে বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘায়ু কামনা করে দোয়া করা হয়।

বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবসে স্থানীয় একটি গ্রামোফোন রেকর্ড প্রতিষ্ঠান ৭ মার্চের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রেসকোর্সের ভাষণের রেকর্ড বের করে। ঢাকা রেকর্ডের জনাব সালাহউদ্দিন ও নবনির্বাচিত এমএনএ আবুল খায়ের বাজারে রেকর্ড ছাড়া উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে একটি রেকর্ড আনুষ্ঠানিকভাবে বঙ্গবন্ধুকে উপহার দেন।

পরদিন ১৮ মার্চ ১৯৭১, ‘দৈনিক পাকিস্তান’ পত্রিকার শিরোনাম ছিল ‘আমি জন্মদিনের উৎসব পালন করি না: এই দুঃখিনী বাংলায় জন্মের আজ নেই কোনো মহিমা।’

দুই.

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহাকুমার টুঙ্গিপাড়া গ্রামে এই শেখ মুজিবের জন্ম। রাম জন্মের আগে যেমন রামায়ণ লেখা হয়েছিল, তেমনি বাঙালি জাতির দিশারি হিসেবে জন্ম নিয়েছিলেন তিনি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৮০ বছর বয়সে লিখেছিলেন ‘সভ্যতার সংকট’। ‘ভাগ্যচক্রের পরিবর্তনের দ্বারা একদিন না একদিন ইংরেজকে এই ভারত সাম্রাজ্য ত্যাগ করে যেতে হবে। কিন্তু কোন ভারতবর্ষকে সে পেছনে ত্যাগ করে যাবে? কী লক্ষ্মীছাড়া দীনতার আবর্জনাকে। একাধিক শতাব্দীর শাসন ধারা যখন শুষ্ক হয়ে যাবে, তখন এ কী বিস্তীর্ণ পঙ্কশয্যা দুর্বিষহ নিষ্ফলতাকে বহন করতে থাকবে।’ ব্রিটিশ শাসনে বাঙালি জাতি নিষ্পিত হওয়ায় রবীন্দ্রনাথের মনোযন্ত্রণার ভীষণ কারণ ছিল। কিন্তু তিনি আশা ছেড়ে তবু আশা রেখে দিয়েছিলেন। বাঙালি জাতির এক ভবিষ্যৎ নেতাকে দেখেছিলেন। ‘আজ আশা করে আছি, পরিত্রাণকর্তার জন্মদিন আসছে আমাদের এই দারিদ্র্য লাঞ্ছিত কুটিরের মধ্যে; অপেক্ষা করে থাকব, সভ্যতার দৈববাণী সে নিয়ে আসবে, মানুষের চরম আশ্বাসের কথা মানুষকে এসে শোনাবে এই পূর্বদিগন্ত থেকেই। যদি বলি, সেই পরিত্রাণকর্তার নাম শেখ মুজিবুর রহমান।’

চল্লিশের দশকে মনীষী এসএম ওয়াজেদ বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশের এমন একটা অজপাড়াগাঁয়ে তিনি জন্মাবেন। বাঙালি জাতিকে মুক্ত করে ছাড়বেন। যিনি সবাইকে মুক্ত করার জন্য জন্মালেন। তিনি তো কখনোই শান্তিতে থাকতে পারেননি।’... ‘ছেলেমেয়েদের জন্যে যেন একটু বেশি মায়া হয়ে উঠেছিল। ওদের ছেড়ে যেতে মন চায় না, তবু তো যেতে হবে। দেশ সেবায় নেমেছি, দয়ামায়া করে লাভ কী? দেশকে ও দেশের মানুষকে ভালোবাসলে ত্যাগ তো করতেই হবে এবং সে ত্যাগ চরম ত্যাগও হতে পারে।’

আমরা লক্ষ করি, টুঙ্গিপাড়ার বালক খোকা পরিবারের চেয়ে প্রতিবেশীর কথা, নিজের চেয়ে সহপাঠীদের প্রয়োজন নিয়ে ভাবে বেশি। আর পরিণত বয়সে সমগ্র জাতির জন্যে ভাবনা-চিন্তা। শেখ মুজিবই হয়ে ওঠেন বাঙালি জাতিসত্তার এক মহান নির্মাতা। এ জন্যই বোধহয় ইউরোপিয়ানরা বঙ্গবন্ধুকে অভিহিত করে থাকে ‘ফাউন্ডিং ফাদার অব দ্য নেশন’। বাঙালি জাতিসত্তার নির্মাতা তিনিই।

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল তার ‘ধূমকেতু’র পথে’ প্রবন্ধে লিখেছিলেন: ‘আমাদের সকলের মধ্যে নিরন্তর এই ফাঁকির লীলা চলেছে। আর বাঙলা হয়ে পড়েছে ফাঁকির বৃন্দাবন। কর্ম চাই সত্য, কিন্তু কর্মে নামবার বা নামাবার আগে এই শিক্ষাটুকু ছেলেদের, লোকদের রীতিমতো দিতে হবে যে, তারা যেন নিজেকে ফাঁকি দিতে না শেখে, আত্মপ্রবঞ্চনা করে নিজেকেই পীড়িত করে না তোলে।’

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব খাঁটি সোনার চাইতে খাঁটি দেশপ্রেমিক ছিলেন। টুঙ্গিপাড়ায় জন্ম নেওয়া এই সন্তান কাজী নজরুলের মতো বুঝতেন ‘স্বরাজ-টরাজ বুঝি না, কেননা, ও-কথাটার মানে এক এক মহারথী এক এক রকম করে থাকেন।’ ‘ভারতবর্ষের এক পরমাণু অংশও বিদেশির অধীন থাকবে না। ভারতবর্ষের সম্পূর্ণ দায়িত্ব, সম্পূর্ণ স্বাধীনতা রক্ষা, শাসনভার, সমস্ত থাকবে ভারতীয়দের হাতে। তাতে কোনো বিদেশির মোড়লি করবার অধিকারটুকু পর্যন্ত থাকবে না। যারা এখন রাজা বা শাসক হয়ে এদেশে মোড়লি করে দেশকে শ্মশান ভূমিতে পরিণত করছেন, তাদের পাততাড়ি গুটিয়ে, বোঁচকা-পুঁটলি বেঁধে সাগর পাড়ি দিতে হবে। প্রার্থনা বা আবেদন-নিবেদন করলে তারা শুনবেন না।’

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৫তম জন্মদিনে জানাই বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।

পাদটীকা

এ প্রসঙ্গে যোগাযোগ করা হয় এম আবুল খায়ের এমএনএ-এর পুত্র বিশিষ্ট নজরুল সংগীতশিল্পী খাইরুল আনাম শাকিলের সঙ্গে। তিনি এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ‘আমার বাবা আবুল খায়ের ও অভিনেতা আবুল খায়ের ছিলেন দুই বন্ধু। ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রচারে পাকিস্তান সরকারের নিষেধাজ্ঞা থাকায় তারা মঞ্চের নিচে লুকিয়ে ওই ভাষণের অডিও-ভিডিও ধারণ করেছিলেন। আমার বাবার একটি রেকর্ড কোম্পানি ছিল ‘ঢাকা রেকর্ড’ নামে, ফলে তিনি অডিও রেকর্ডের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অন্যদিকে অভিনেতা আবুল খায়েরের যেহেতু ক্যামেরা-জ্ঞান ভালো ছিল, তাই তিনি ভিডিওচিত্র ধারণ করেন। পরবর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনে এ ধারণকৃত অডিও-ভিডিও তাকে উপহার দেওয়া হয়েছিল এবং যুদ্ধ চলাকালীন এর কয়েকটি রেকর্ডেড কপি ভারতে পাঠানো হয়, সেখান থেকে বিশ্বখ্যাত রেকর্ড কোম্পানি এইচএমভির উদ্যোগে এ ভাষণের ৩ হাজার কপি বিনামূল্যে বিভিন্ন জায়গায় বিতরণ করা হয়।’ যারা আবুল খায়েরকে শুধু অভিনেতা হিসেবেই জানেন, তাদের জন্য হয়তো এ তথ্যটি বেশ চমকপ্রদ। উল্লেখ্য, নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের নাটকের মাধ্যমেই অভিনয়জগতে জনপ্রিয়তা লাভ করেন আবুল খায়ের। তিনি প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার ঋত্বিক কুমার ঘটকের পরিচালিত ‘তিতাস একটি নদীর নাম’ চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন। এ ছাড়া চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য তিনি চারবার ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ অর্জন করেন।

লেখক : রাজনৈতিক বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আইসিসির চুক্তিতে সই করা ১২৪ দেশে গেলেই গ্রেপ্তার হবেন নেতানিয়াহু

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে জনগণ উদগ্রীব : আমান

নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা দিয়ে যাব : ধর্ম উপদেষ্টা

নির্বাচনী সংস্কার সবার আগে দরকার : এ্যানি 

গুমের সঙ্গে জড়িতরা রাজনীতিতে ফিরতে পারবে না : প্রেস সচিব

এক ইলিশের দাম ৬ হাজার টাকা

ইয়াং অ্যাক্টিভিস্ট সামিট ২০২৪ লরিয়েট সম্মাননা পেলেন বাংলাদেশি তরুণ

ছায়ানটের লোকসংগীত আসরে দেশসেরা ৫ গীতিকবির গান

চাঁদাবাজদের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে পুলিশে দিন : হাসনাত আবদুল্লাহ

বিপ্লবী সরকারের উপদেষ্টা হবেন বিপ্লবী : রিজভী 

১০

ক্যারিবীয়দের বিপক্ষে বোলিংয়ে টাইগাররা

১১

নাটোরে আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ

১২

স্বামীকে মৃত দেখিয়ে ভুয়া মামলা, স্ত্রীসহ ৩ জন পুলিশ হেফাজতে

১৩

মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ : ধর্ম উপদেষ্টা

১৪

হঠাৎ কেন ইউরেনিয়ামের মজুত বাড়াল ইরান

১৫

দলকে আরও শক্তিশালী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করুন : যুবদল সভাপতি

১৬

গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্কের নির্বাহী কমিটি গঠন

১৭

মেহেরপুর ইসলামি আন্দোলনের উর্বর ভূমি : গোলাম পরওয়ার

১৮

রেলপথ যেভাবে পাল্টে দিয়েছে সময়ের ধারণা

১৯

‘সেন্টমার্টিনে নিষেধাজ্ঞা পর্যটনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে না’

২০
X