মোস্তফা কামাল
প্রকাশ : ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:০৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ভিন্ন হাইপ-হাইটে তারেক রহমান

ভিন্ন হাইপ-হাইটে তারেক রহমান

ক্ষমতায় যাওয়া সহজ নয়, আগামী নির্বাচন হবে ইতিহাসের অন্যতম কঠিন পরীক্ষা—তারেক রহমানের এ বার্তাটির ফের শুরুতে বুঝে উঠতে পারেননি তার দল বিএনপির অনেকেও। তা দুর্বোধ্য ঠেকে তাদের কাছে। কথার কথা বা অতিকথা মনে হয়েছে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের কারও কারও কাছেও। মাত্র মাস কয়েকের ব্যবধানে এখন তা হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করছেন তারা। তারেক রহমান কি কোনো জাদু জানতেন—প্রশ্ন ঘুরছে তাদের কাছে। সেইসঙ্গে তার অভিজ্ঞতার বিস্তার, সুদূর টেমস নদীর পাড়ের পরবাস থেকেও দেশের রাজনীতির সদর-অন্দর সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকার ম্যাজিক ঝানু-ঘাগু রাজনীতিক ও বিশ্লেষকদের কাছে ভাবনার উপাদান।

কদিন আগে তারেক রহমান বলেছেন, তার দলটির মিডিয়া ট্রায়ালের শিকার হওয়ার কথা। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে সর্বশেষ আরেকটি বার্তায় বলেছেন, যে কোনো মূল্যে দেশে গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তার নিয়ত পরিষ্কার বলেও জানান দিয়েছেন। তারেক রহমান কেন এভাবে বলছেন বা তাকে বলতে হচ্ছে নিয়তের কথাও? দুর্দান্ত ক্ষমতাকালে আওয়ামী লীগ তাদের অপকর্ম ঢাকতে নিয়ত নিয়েই বিএনপির বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত মিথ্যা তথ্য ছড়াত। তাদের গুম, খুন, অর্থ পাচার, দুর্নীতি, দুঃশাসনের খবর থেকে মানুষের মনোযোগ অন্যদিকে ফেরাতে পরিকল্পিতভাবে পয়দা করত নানা ইস্যু। এক ইস্যুতে কাজ না হলে এটিকে টিস্যুর মতো ছুড়ে ফেলে নিয়ে আসত আরেকটি ইস্যু। আনডান হয়ে বিএনপিকে অসহায়ের মতো তা হজম করতে হয়েছে। পাল্টা কিছু করার রাস্তা তাদের ছিল না। জুলুম নির্যাতন, বদনাম সহ্য করাই ছিল নিয়তি। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর সামনে এগোবার পথে ভিন্ন ধাঁচে ফের মিডিয়া ট্রায়ালে বিএনপি।

বিচারের আগে বিচার করে ফেলার একটি সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতি বাংলাদেশে বহুদিন থেকেই চলমান-বহমান। সম্প্রতি আরও ধাবমান। যে যাকে যেভাবে পারছে ঘায়েল করছে। তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ ও ইন্টারনেটের প্রসার মিডিয়া ট্রায়াল প্রবণতাকে আরও গতিময়তা দিয়েছে। সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অপতথ্য, ভুলতথ্যসহ নানা অনুষঙ্গ। গত কিছুদিন ধরে এর চরম শিকার দেশের বৃহৎ দল বিএনপি। এ ব্যথার প্রকাশ ঘটিয়েছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এক-এগারোর মতো বিএনপিকে আবারও মিডিয়া ট্রায়ালের সম্মুখীন করা হচ্ছে বলে অনুভূতি জানিয়েছেন তিনি। বলেছেন, নির্বাচনে জেতার জন্য বিএনপির যত বেশি সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে, তত বেশি বিএনপিকে মিডিয়া ট্রায়ালের মুখোমুখি করা হচ্ছে। রাজনীতির হাটে তোলা একটি হাইপে বলা হচ্ছে, বিএনপি কোনোভাবেই সংস্কার চায় না। দলটি চায় যেনতেনভাবে নির্বাচন দিয়ে মসনদে বসে যেতে। প্রচার করা হচ্ছে, ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই লুটপাটে ব্যস্ত বিএনপি। সেখানে আরও যোগ করে হাইপ তোলা হয়েছে, বিএনপি ক্ষমতায় গেলে লুটপাট করে দেশকে ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাবে। বিভিন্ন গণমাধ্যম, টকশো, সোশ্যাল মিডিয়ায় মন্তব্য করা হচ্ছে দলের চাঁদাবাজ, শৃঙ্খলাবিরোধীদের বিরুদ্ধে বিএনপির হাইকমান্ডের নেওয়া ব্যবস্থা লোকদেখানো। সামনের দিনগুলোতে এর আরও বিস্তার ঘটতে পারে।

সুষ্ঠু-অবাধ নির্বাচন হলে বিএনপি ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতায় ক্ষমতাসীন হবে এ হাইপকে সাইড লাইনে ফেলতে সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে আরও নানা প্রসঙ্গ। তাও ননস্টপে। একটার মধ্যেই আরেকটা। নির্বাচন, সংস্কার, ফ্যাসিস্টের বিচার, আগে স্থানীয় নির্বাচন না জাতীয় নির্বাচন ইত্যাদি টেনে এনে ভজঘট পাকানো হচ্ছে। নির্বাচন দরকার নেই, ড. ইউনূস সরকারই পাঁচ বছর ক্ষমতায় থেকে যাক—এমন হাইপও তোলা হচ্ছে। আবার জামায়াত, নতুন দল এনসিপির সঙ্গেও বিএনপির মাঝেমধ্যেই বাৎচিত বাধছে। দলটির নেতাদের বেশ কজন এ নিয়ে নিয়মিত কথা বলছেন। জবাব দিচ্ছেন। তারা এনসিপি নেতাদের কঠিন ভাষায় সমালোচনাও করছেন। লক্ষণীয় বিষয়, তারেক রহমান এসব বিষয়ের ধারেকাছেও যাচ্ছেন না। কোনো বাক্য বা শব্দও ব্যবহার করছেন না। এ সাবধানতা প্রকারান্তরে তারেক রহমানের ভিন্ন হাইট নির্দেশ করছে। চর্বিত বিষয়ের বিতর্কে না গিয়ে বক্তব্যে আনছেন মুনশিয়ানা। নিয়মিত জানাচ্ছেন, রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে তার ৩১ দফা ও জনসম্পৃক্ততা নিয়ে। তার ভাষায়—জনগণ বিশ্বাস করে দেশের জন্য ভালো কিছু করতে পারবে বিএনপি। মানুষের এই অস্থা-বিশ্বাস অর্জন করতে কত ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্য দিয়ে আসতে হয়েছে। ৩১ দফা প্রতিশ্রুতি পূরণে প্রস্তুতির কথা বলছেন। কত কঠিন সময়ে কোন প্রেক্ষাপটে একটি দানবীয় সরকারের চোখে চোখ রেখে এ সংস্কার প্রস্তাব তারা এনেছিলেন, সে কথাও মনে করিয়ে দিচ্ছেন বারবার।

বিএনপিকে রাজনৈতিকভাবে নার্ভাস করা এবং রাখার একটি মিশন পুরোদমে চলমান। মাঠে সক্রিয় একটি মহল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় না, দেশে দলের নেতাদের জানার আগে ব্রিটেন থেকে তা ওয়াকিবহাল তারেক রহমান। সংস্কারের কচলানিতে প্রশাসনকে আয়ত্তে নেওয়ার একটি খেলাও রয়েছে। এ খেলোয়াড়দের মাথায়ও ডামি-আমি নির্বাচনের ছক ঘুরছে। বিএনপিকে কাবু রেখে নির্বাচনে কিছু আসন বাগানোর মতলব তাদের। পুরো আবহটি বুঝতে পেরে তারেক রহমান শুরু থেকেই বিএনপিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের হাইপেই রেখেছেন। তার আন্তর্জাতিক যোগাযোগও সেইমুখী। দেশের ভেতরে অপরাপর রাজনৈতিক মহলকে বোঝানোর মধ্যে রাখা হচ্ছে যে, দ্রুত জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-কূটনৈতিক সব পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে আসবে।

বিএনপির এ কৌশল ও সতর্কতা দেশের বিজনেস কমিউনিটির মাঝেও ভরসা জাগিয়েছে। এ পর্যায়ে এসে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকেও বলতে হয়েছে, বিএনপির ৩১ দফা সংস্কারের ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথা। সংবিধান ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের অধিকাংশ সুপারিশে ভিন্নমত জানিয়েছে বিএনপি। দলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে যে, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির ক্ষমতা খর্বের সুপারিশ তারা মানে না। বিচার বিভাগ সংস্কারের ২৩ সুপারিশের সবকটিতে, দুদক সংস্কারের ২০ সুপারিশের ১৯টিতে একমত এবং আংশিক একমত। আর আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, একটি মহল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভিন্নভাবে উপস্থাপনের যে চেষ্টা করে যাচ্ছিল; বিএনপি সেটিও রুখে দিয়েছে। এজন্য জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পেশ করা দলটির মতামতে একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানকে সংবিধানে প্রস্তাবনা এককাতারে রাখাকে ন্যায্য মনে করে না বলে জানিয়েছে বিএনপি।

তারা ২০১১ সালের পঞ্চদশ সংশোধনীর আগে সংবিধানের প্রস্তাবনা ও মূলনীতি পুনর্বহালও চেয়েছে। এসবের পেছনে রয়েছে তারেক রহমানের একটি নিরবচ্ছিন্ন দিকনির্দেশনা। দলের ভেতর-বাইরেসহ গোটা রাজনীতিতে যে উচ্চতায় এখন তার অবস্থান সেটির ফলোআপ এবং আপডেট আরেক দায়। সঙ্গে কঠিন দায়িত্বও। এ দায় ও দায়িত্ব পালনকারীদের বাছাই করা হয়েছে অনেক ফিল্টারিং করে। তৃণমূলের সঙ্গে ব্যাপক সম্পৃক্তদের মধ্য থেকে বাছাই করা নেতাদের কয়েকজন পালন করছেন কঠিন দায়িত্ব। না পারতে তারা ফোকাস হন না। স্বীকারও করেন না বিশেষ দায়িত্ব পালনের কথা। কঠিন এ অভিযাত্রায় দলটির কোষাধ্যক্ষ সাবেক এমপি রশিদুজ্জামান মিল্লাত ধাঁচের কয়েকজনকে মনে করা হয় বিশেষ এই টিমের সদস্য। তবে চেষ্টা করেও এর স্বীকারোক্তি মেলানো যায়নি। রহস্য ভেদ করাও যায়নি। তবে সবার সঙ্গে যোগাযোগ এবং প্রচারের বাইরে থাকার একটি কৌশল চর্চা রয়েছে মিল্লাতসহ টিমটির মতিগতিতে। যেমন রহস্যঘেরা তারেক রহমানের প্রতিনিয়ত ভিন্ন হাইটে ওঠার পথপরিক্রমা। শুদ্ধ রাজনীতির তীর্থভূমি লন্ডন থেকে কেবল পল্টন-গুলশানসহ ঢাকায় কেন্দ্রীয় নেতা নন, মফস্বলের সামান্য কর্মীর সঙ্গেও তারেক রহমানের নিবিড় যোগাযোগের ম্যাজিকও রহস্যাবৃত। বিভিন্ন বিষয়ে তার তথ্য জোগাড় প্রক্রিয়াও আরেক অধ্যায়। এ নিয়েও একটা হাইপ ঘুরছে। এ হাইপের সমান্তরালে বাচনে বচনে এবং রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে তার হাইটের ছাপ সম্প্রতি আরও বেশি দৃশ্যমান। দেশের এ কঠিন সময়ে তার পরিপক্বতা কারও কারও কাছে ম্যাজিকাল। তার ‘টকশোতে এখন খুব আলোচিত সংস্কার প্রস্তাব বিএনপি আরও আগেই দিয়েছে, এখন অন্যরা দিচ্ছেন, এ ব্যাপারে বিএনপির নিয়ত পরিষ্কার’—সাম্প্রতিক বক্তব্যটি ঝানু রাজনীতিকদেরও রীতিমতো অবাক করে দিয়েছে।

ভোটাধিকার নিশ্চিত করা গেলে নিশিরাতে ভোট বা ডামি, স্বামী, আমি প্রার্থীর পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে—এ কথা বলেছেন চড়া গলায়। যার মধ্য দিয়ে আগামী দিনের রাজনীতিতে তার দায় ও দায়িত্বের কাঠিন্যের পারদ আরও উঠেছে। কখনো কখনো দলের চেয়ে ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠার দৃষ্টান্ত দুনিয়ার দেশে দেশে রয়েছে। এ দেশে রাজনীতিতে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান তার অনন্য দৃষ্টান্ত। সাবেক প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি সাহাবুদ্দীন, বর্তমান প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসও এর নজির। শেষ দুজনের তো দলই নেই। দলীয় পরিচয়ের বাইরেও কিছু বিষয় তারেক রহমানকে যে হাইটে নিয়ে গেছে, এ থেকে এক চুল পেছনে সরার পথ নেই তার। ব্যর্থতার সুযোগ নেই। অভিমানে চুপ হয়ে যাওয়ার কোনো দুয়ার নেই। ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র ফেরানোর অভিযাত্রার ফ্রন্টলাইনে তাকে থাকতেই হবে। শক্তি-ভয় নয়, ইনসাফ ও উদারতার নিয়ত পূরণ তাকে করতেই হবে। শত প্রতিকূলতা পেরিয়েও প্রমাণ দিতেই হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে বিশ্বস্ততার। যাদের আত্মত্যাগ, শ্রম-ঘাম, মেধায় বিএনপিকে তিনি এ জায়গায় আনতে পেরেছেন, তাদের সবার অবদানকে শ্রদ্ধা করতেই হবে।

ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষার বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়ার কঠিন এক চ্যালেঞ্জের মুখে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। গণঅভ্যুত্থানের সাফল্য এবং সম্ভাবনা নস্যাৎ করার অশুভ শক্তির ষড়যন্ত্র রোখার দায়িত্বও নিতে হবে। কথাচ্ছলে তিনি কথা দিয়েছেন, পছন্দ না হলে তাকে ভোট না দিক, তার দল যদি ক্ষমতায় নাও যায়, তবুও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতেই হবে। এমন ওয়াদা-অঙ্গীকার তার ব্যক্তিত্বকে দলের ওপরে ভিন্ন হাইটে নিয়ে গেছে। সেখান থেকে পেছনে তাকানোর সুযোগ নেই। কালের বিবর্তনে দেশে বহু ঘটনা-দুর্ঘটনা জন্ম হয়েছে। বহু নেতা এসেছেন, লড়েছেন, জিতেছেন। কেউ আবার হারিয়েও গেছেন। নেতার সঙ্গে সঙ্গে এসেছে অনেক রাজনৈতিক দলও। বাংলাদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে যাওয়া দল বিএনপিকে বাড়তি সৌন্দর্য দেওয়ার দায়িত্ব তার কাঁধে বর্তেছে ঐতিহাসিক কারণে। তারেক রহমানকে কোনো হাইপে-হাইটে আবেগতাড়িত হওয়ার একরত্তি সুযোগও রাখেনি চব্বিশে ইতিহাসের নতুন এ বাঁকবদল। অনিবার্য নতুন এ বন্দোবস্ত ও বাস্তবতাকে কেবল রাজনৈতিক নয়, নিতে হবে সামাজিক পর্যায়েও।

লেখক: সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

একই রশিতে ঝুলছিল মা-ছেলের মরদেহ

পাকিস্তানের ‘নিরপেক্ষ তদন্তের’ প্রস্তাবে ভারতের প্রতিক্রিয়া

হঠাৎ বন্ধ মেট্রোরেল 

ঢাকায় অটোরিকশা চলাচল বন্ধে শিগগিরই অভিযান : ডিএনসিসি প্রশাসক

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

নিখোঁজের ৭ দিন পর শিশু কাফির অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

তিন দাবিতে আবারও আন্দোলনে যাচ্ছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

ইরানের বন্দরে বিস্ফোরণ, শত শত আহত

আড়িয়াল বিলে ধান কাটলেন দুই উপদেষ্টা

ইসরায়েলে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইয়েমেন

১০

ওয়ালটনের নতুন স্মার্টওয়াচ ‘টিক এএমএক্স১৩’

১১

‘প্রতিবন্ধী নাগরিকদের সুরক্ষায় আইনি কাঠামো হলেও বাস্তবে প্রতিফলন ঘটেনি’

১২

টিসিবির সম্মাননা স্মারক পেল রূপালী ব্যাংক 

১৩

রাউজানে বারবার হত্যাকাণ্ড কেন, জানালেন বিএনপি নেতা

১৪

বাঁধ ভেঙে পানি ঢুকছে টাঙ্গুয়ার হাওরে

১৫

গাড়ির আমদানিতে শুল্ক কমাতে চায় বারভিডা

১৬

ফিল্মি স্টাইলে ডাকাতি, গুলিতে আহত ১

১৭

রাশিয়ার পক্ষে যুদ্ধ করে প্রাণ হারাল মার্কিন শীর্ষ কর্মকর্তার ছেলে!

১৮

‘হাসপাতালের সব বিষয়ে সাংবাদিকদের নজর দেওয়ার দরকার নেই’

১৯

সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতে কতটা ধরাশায়ী হবে পাকিস্তান

২০
X