মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রকাশ : ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৬ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:২৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আমাদের হারিয়ে যাওয়া গল্প

আমাদের হারিয়ে যাওয়া গল্প

একসময় প্রচুর সিনেমা দেখতাম। বন্ধুমহলে সিনেমাপাগল বলে বেশ সুনাম ছিল আমার। মূলত সিনেমা দেখতে গিয়ে আমি অনুসন্ধান করতাম আমাদের জীবনের গল্প। সমাজের প্রতিচ্ছবি দেখতে চাইতাম। ফোক-ফ্যান্টাসি সিনেমায় বিনোদন পাওয়া গেলেও সমাজচিত্র পাওয়া যেত না। খান আতাউর রহমান, নারায়ণ ঘোষ মিতা, আমজাদ হোসেন, কাজী জহির, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, কাজী হায়াৎ প্রমুখ পরিচালকদের তৈরি করা সিনেমায় জীবনে গল্প খুঁজে পেতাম। একসময় অশ্লীলতা ও উদ্ভট কাহিনি গ্রাস করে ঢাকাই চলচ্চিত্রকে। তারপর ধীরে ধীরে মুখ ফিরিয়ে নিই সিনেমা থেকে। তখন বিনোদনের ভরসাস্থল হয়ে ওঠে বাংলাদেশ টেলিভিশনের নাটক। একমাত্র টিভি চ্যানেল হওয়ায় দর্শক হুমড়ি খেয়ে পড়ত এর নাটক ও নানা ধরনের বিনোদনমূলক অনুষ্ঠোন দেখতে। আতিকুল হক চৌধুরী, নওয়াজেশ আলী খান, মোস্তাফিজুর রহমান, আবদুল্লাহ আল মামুন, মামুনুর রশীদ, হ‍ুমায়ূন আহমেদের বানানো নাটক ছিল দর্শকদের কাছে সুস্বাদু রসমালাই। একদম চেটেপুটে খেতাম আমরা। ফজলে লোহানীর ‘যদি কিছু মানে না করেন’, আনিসুল হকের (পরে ঢাকার মেয়র) উপস্থাপনায় ‘ঈদ আনন্দমেলা’ ছিল দর্শকদের বিনোদন-চাহিদা মেটানোর অন্যতম অনুষঙ্গ। তারপর সেখানেও ধস নামে। টিভি চ্যানেল বাড়ে চৈত্রের একপশলা বৃষ্টির পর গজিয়ে ওঠা ঘাসের মতো। কিন্তু দর্শকদের বিনোদনের ঘাটতি বাড়তেই থাকে। বিটিভির হাজারো সমালোচনা থাকলেও এখনো অনেক দর্শক তিন মাস অন্তর উন্মুখ হয়ে থাকেন হানিফ সংকেতের ‘ইত্যাদি’ দেখার জন্য। সিনেমা দেখতে দেখতে একসময় অভিনয়ের প্রতি আকৃষ্ট হই। আশির দশকের শেষদিকে যোগ দিয়েছিলাম ঢাকার ‘রঙ্গনা নাট্য গোষ্ঠী’তে। প্রখ্যাত অভিনেতা ও নাট্যনির্দেশক সিরাজ হায়দারের নির্দেশনায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতি মঞ্চে অভিনয়ও করেছি। কিন্তু রাজনীতির দুর্নিবার আকর্ষণে নেতা হওয়ার খায়েশে অভিনেতা হওয়া আর সম্ভব হয়নি। তবে নাটক-সিনেমার প্রতি মহব্বতটা রয়েই গেছে।

দেশে এখন প্রায় চল্লিশটির মতো বেসরকারি টিভি চ্যানেল। প্রতি বছর দুই ঈদ ছাড়াও সপ্তাহ জুড়ে এগুলো নানারকম অনুষ্ঠান প্রচার করে। ভারতীয় টিভি চ্যানেলের অনুকরণে এখানেও এখন প্রচারিত হয় ‘ডেইলি সোপ’ নামে ধারাবাহিক নাটক। প্রতিদিন বা সপ্তাহে অন্তত পাঁচ দিন সেগুলো প্রচারিত হয়। মাঝেমধ্যে সেগুলোর প্রতি চোখ রাখি। কিন্তু বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকা সম্ভব হয় না। উদ্ভট কাহিনি, অসংলগ্ন সংলাপ আর অভিনয়ের নামে কতিপয় তরুণ-তরুণীর ন্যাকামো-ভাঁড়ামো দৃষ্টি ও শ্রবনেন্দ্রীয়কে ভারাক্রান্ত করে তোলে। তবে মনে রাখার মতো নাটক যে দুয়েকটি হয় না, তা নয়। যেমন বাংলাভিশনে প্রচারিত সাগর জাহান পরিচালিত ‘আরমান ভাই’ সিক্যুয়ালটির এখনো দর্শক-চাহিদা রয়েছে। বিশেষত আরমান ভাই চরিত্রে শক্তিমান অভিনেতা জাহিদ হাসানের আদি ঢাকাইয়া ভাষায় সাবলীল অভিনয় মনে রাখার মতো। এখনো প্রতি ঈদের দিন সকালে নাটকটির অংশবিশেষ প্রচার করা হয়ে থাকে।

এবার ঈদুল ফিতর উপলক্ষে একটি ইউটিউব-ফিল্ম মুক্তি পেয়েছে। ‘তোমাদের গল্প’ শিরোনামের ওই ইউটিউব-ফিল্মটিতে যে গল্পটি তুলে ধরা হয়েছে, তা আমাকে দারুণভাবে বিমোহিত করেছে। ফেসবুকে নাটকটির খণ্ডাংশ দেখতে দেখতে কৌতূহল জাগে এটি দেখার। একদিন তা দেখি। দেখে চমকিত হই। এ যে আমাদেরই গল্প! আমাদের হারিয়ে যাওয়া গল্প। যারা নাটকটি দেখেননি, তাদের জ্ঞাতার্থে কাহিনি-সংক্ষেপ তুলে ধরছি। গ্রামের এক সম্পন্ন পরিবারের মেজো ছেলে নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করে সংসার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে শহরবাসী হন। এক পুত্রসন্তান রেখে মারা যান তিনি। তার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে দাফন করা হয় গ্রামের পারিবারিক গোরস্তানে। দীর্ঘদিন পর তার ছেলে রাতুল দাদির ডাকে সাড়া দিয়ে অনিচ্ছা সত্ত্বেও ঈদ করতে গ্রামে আসে। আসার আগে তার মনে সংশয় ছিল গ্রামের আত্মীয়রা তাকে কীভাবে গ্রহণ করবে তা নিয়ে। কিন্তু গ্রামে এসে দাদিমা, চাচি, চাচাতো ভাইবোনরা তাকে যে আন্তরিকতা নিয়ে গ্রহণ করে, সে অভিভূত হয়ে পড়ে। তার জানাই ছিল না, জীবনে যাদের সে দেখেনি, যাদের সঙ্গে তার পরিচয় নেই, তারা এতটা আপন হতে পারে! অন্যরকম অনুভূতি সৃষ্টি হয় তার মনে। বুঝতে পারে এটাই আত্মীয়তার সম্পর্ক, রক্তের বন্ধন। মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত এতে অনবদ্য অভিনয় করেছেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী দিলারা জামান, ফারহান আহমেদ জোভান, তানজিম সাইয়েরা তটিনী, সাবেরী আলম, নাদের চৌধুরী, শিল্পী সরকার অপু, মনিরা মিঠু প্রমুখ। নিজ নিজ চরিত্রের সঙ্গে তারা এমনভাবে মিশে গেছেন যে, তা অভিনয় মনে হয়নি। নাটকটি আমি একাধিকবার দেখেছি। দেখতে দেখতে আবেগাপ্লুত হয়েছি। মনে পড়েছে ফেলে আসা সেই দিনগুলোর কথা, যখন আমাদের মন আজকের মতো কলুষতায় আক্রান্ত হয়নি। কী আনন্দেই না কেটেছে সে সময়গুলো! আত্মীয়স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী আবদ্ধ ছিল আত্মার বন্ধনে। একে অন্যের সুখে-দুঃখে পাশে থাকত। ভাগ করে নিত হাসি-আনন্দ, দুঃখ-বেদনা। নদীভাঙনে গ্রাম-নগর-জনপদ বিলীন হয়ে যাওয়ার মতো সে দিনগুলো কালের করালগ্রাসে যেন বিলীন হয়ে গেছে! কদিন আগে আমরা উদযাপন করেছি আমাদের অন্যতম উৎসব ঈদুল ফিতর। কিন্তু আগের সে আবেগ-অনুভূতির ছোঁয়া পাইনি। শহুরে যান্ত্রিক জীবনে সে অনুভূতি খুঁজতে যাওয়াও বৃথা। কারণ মানুষের চিন্তা-চেতনা এখন আচ্ছন্ন নিজেকে কেন্দ্র করে।

আমি গ্রামের ছেলে। গ্রাম আমার অস্তিত্বে মিশে আছে নিবিড়ভাবে। আমাদের ছেলেবেলাটা ছিল এক অসাধারণ সময়। গত শতাব্দীর ষাটের দশকের শেষদিকের কথা বলছি। তখন ঈদ হতো শীতের সময়। আমাদের ঈদের আনন্দ শুরু হয়ে যেত রমজান মাসের চাঁদ দেখার দিন থেকেই। দিন গুনতে থাকতাম কবে আসবে সে মাহেন্দ্রক্ষণ—ঈদুল ফিতর। এখন ঢাকা থেকে আমাদের গ্রামে যেতে লাগে বড়জোর ত্রিশ মিনিট। সে সময় যাতায়াতের একমাত্র বাহন ছিল লঞ্চ। সদরঘাট থেকে রওনা করলে থানা সদর বিক্রমপুরের শ্রীনগরে পৌঁছতে সময় লাগত প্রায় চার ঘণ্টা। তারপর ১৯৮৪ সালে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক চালু হলে বাসে যাতায়াতে লাগত দুই ঘণ্টা। আর এখন এক্সপ্রেসওয়ের কল্যাণে তা ত্রিশ মিনিটে এসে দাঁড়িয়েছে।

যাক সে কথা। ঈদের কথায় ফিরে যাই। ঈদের আগের দিন আমরা দল বেঁধে শ্রীনগরে গিয়ে লঞ্চঘাটে বসে থাকতাম চাতক পাখির মতো। কারও বাবা, কারও চাচা, কারও বড় ভাই আসবেন ঢাকা থেকে। তাদের ব্যাগে থাকত মহার্ঘ্য বস্তু ঈদের নতুন জামা-স্যান্ডেল। সন্ধ্যায় সবাই গভীর আগ্রহে তাকিয়ে থাকতাম পশ্চিম আকাশের দিকে। এক ফালি বাঁকা রুপালি চাঁদের দর্শন লাভের আশায়। চাঁদ দেখা গেলে সবাই ছুটতাম বাড়ি বাড়ি গিয়ে মুরুব্বিদের কদমবুচি করে দোয়া নিতে। এটাই ছিল তখনকার রেওয়াজ। এখন আর কদমবুচিতে আগ্রহী নয়। তারা এখন ফেসবুকে ‘ঈদ মোবারক’ পোস্ট দিয়ে কর্তব্য সম্পাদন করে।

ঈদের দিন সকালবেলা গোসল সেরে ঈদের নামাজ পড়তে যেতাম। সেখান থেকে এসে বড়দের কাছ থেকে ঈদসালামি নিয়ে দল বেঁধে বেরিয়ে পড়তাম পাড়া বেড়াতে। ঈদের দিন বলে পারিবারিক শাসনে কিছুটা ছাড় দেওয়া হতো। কোথায় গেলাম, কার সঙ্গে ঘুরলাম তা অভিভাবকরা খবর রাখতেন না। আমরা এ-বাড়ি ও-বাড়িতে স্বজন ও বন্ধুদের ঘরে সেমাই-জর্দা, ফিরনি-পায়েস খেয়ে পেট করে ফেলতাম টইটম্বুর। তারপরও মা-চাচিদের স্নেহমাখা ডাক—‘আয় বাবা, একটু কিছু মুখে দিয়ে যা।’ আহা, সেই স্নেহমাখা আহ্বান এখন আর শুনি না।

এরকমই ছিল আমাদের সামাজিক-পারিবারিক বন্ধন। এটাই আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। সংস্কৃতি তো আকাশ থেকে নাজিল হয় না। যুগ যুগ ধরে একটি দেশ বা জনপদের মানুষের দৈনন্দিন জীবনাচার কেন্দ্র করেই সংস্কৃতি তার রূপ ধারণ করে। ঈদ হোক কিংবা পূজা, উৎসবের দিনে আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে মিলিত হওয়া আমাদের আবহমান সংস্কৃতিরই অংশ। এখনো দুই ঈদে রাজধানীসহ বড় বড় শহর থেকে দলে দলে মানুষের গ্রামে ছুটে যাওয়ার দৃশ্য বলে দেয়, আমাদের সে বন্ধন একেবারে ছিন্ন হয়ে যায়নি। তবে ঢিলে হয়েছে। এই ঢিলে হওয়ার পেছনে রয়েছে নানাবিধ কারণ। সংকীর্ণতা, স্বার্থপরতা, সর্বোপরি আত্মকেন্দ্রিকতা আমাদের একটি নির্দিষ্ট গণ্ডিতে বন্দি করে ফেলেছে। সে ঘেরাটোপ থেকে মুক্ত হয়ে হৃদয়কে প্রসারিত করে মানুষকে ভালোবাসার বোধ আমরা ক্রমশ হারিয়ে ফেলছি। স্বার্থপরতা আমাদের বিবেককে এমনভাবে আচ্ছন্ন করে ফেলেছে যে, রক্তের সম্পর্ককেও অস্বীকার করতে আমরা দ্বিধা করি না। কখনো কখনো মানুষ হয়েছে যাচ্ছে অমানুষ। স্বজনের বুকে ছুরি চালাতে দ্বিধা করে না কেউ কেউ। কেন, তার উত্তর রয়েছে ‘এতটুকু আশা’ সিনেমায় কিংবদন্তি শিল্পী আবদুল জব্বারের কণ্ঠে ‘তুমি কি দেখেছ কভু’ গানের কলিতে—‘কেউ তো জানে না প্রাণের আকুতি বারে বারে সে কী চায়/ স্বার্থের টানে প্রিয়জন কেন দূরে সরে চলে যায়/ ধরণীর বুকে পাশাপাশি, তবু কেউ বুঝি কারো নয়?’ বস্তুত পাশাপাশি থেকেও অনেক সময় আমরা একে অন্যের আপন হতে পারি না, রয়ে যাই যোজন যোজন দূরে। এই দূরে সরে যাওয়ার মূলে রয়েছে স্বার্থপরতা। স্বার্থ হাসিলের জন্য আমরা কখনো কারও প্রিয় হওয়ার অভিনয় করি, আবার কখনো হয়ে উঠি ‘জানি দুশমন’। আর সে কারণেই দিন দিন এই সমাজ হয়ে উঠছে শ্বাসরুদ্ধকর।

কবি শেখ ফজলুল করিম তার কবিতায় বলেছেন, ‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক, কে বলে তা বহুদূর?/ মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক, মানুষেই সুরাসুর।/ রিপুর তাড়নে যখনই মোদের বিবেক পায় গো লয়,/ আত্মগ্লানির নরক-অনলে তখনই পুড়িতে হয়।/ প্রীতি ও প্রেমের পুণ্য বাঁধনে যবে মিলি পরস্পরে,/ স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদেরি কুঁড়েঘরে।’ কী অমোঘ সত্য বলে গেছেন কবি! হিংসা-বিদ্বেষ-লোভ-ক্রোধ নামের রিপুকে দমন করে আমরা যদি পরস্পর প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারি, তাহলে এই সমাজ-সংসারে স্বর্গীয় আবহ সৃষ্টি হতে পারে। ‘তোমাদের গল্প’ ইউটিউব-ফিল্মটিতে মূলত সে কথাই বলা হয়েছে।

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভারতের পদক্ষেপে ‘পাকিস্তানও উপযুক্ত জবাব দিতে প্রস্তুত’

অস্ত্রের মুখে দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেল আরাকান আর্মি

স্বামী-স্ত্রীর একসঙ্গে বিষপান, অতঃপর...

‘অস্বাস্থ্যকর’ ঢাকার বাতাস 

করতোয়ার পাড় ঘেঁষে বালু উত্তোলন, হুমকির মুখে মসজিদসহ বিভিন্ন স্থাপনা

কাশ্মীরে হামলা / এটি কি ভারতের ‘ফলস ফ্ল্যাগ’ নাটক?

কেমন থাকবে আজ ঢাকার আবহাওয়া

কৃষকের আধাপাকা ধান কেটে নিলেন যুবদল নেতা

পোপের মৃত্যুতে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক বাংলাদেশে

সিন্ধু চুক্তি স্থগিত / জরুরি বৈঠকে বসছে পাকিস্তানের নিরাপত্তা কমিটি

১০

ডাস্টবিনে কুড়িয়ে পাওয়া অসুস্থ শিশুর দায়িত্ব নিলেন বিএনপি নেতা

১১

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১২

২৪ এপ্রিল : কী ঘটেছিল ইতিহাসের এই দিনে

১৩

২৪ এপ্রিল : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৪

কাশ্মীর নিয়ে টানটান উত্তেজনা, যুদ্ধের পথে ভারত ও পাকিস্তান?

১৫

নির্বাচন শুধু প্রলম্বিত নয়, বানচাল করতেও যড়যন্ত্র চলছে : এমরান সালেহ প্রিন্স

১৬

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশ প্রত্যাখ্যান করল মহিলা জামায়াত

১৭

বাঙলা কলেজ ডিবেটিং সোসাইটির নেতৃত্বে সাদী-জামিল

১৮

জবি রেজিস্ট্রারের পদত্যাগের দাবি শিক্ষার্থীদের

১৯

ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে প্রীতি সমাবেশ / জালেমদের দেশে ফিরিয়ে এনে বিচার করতে হবে : জামায়াত আমির

২০
X