ড. মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
প্রকাশ : ৩০ নভেম্বর -০০০১, ১২:০০ এএম
আপডেট : ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৯:৩০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও টেকসই উন্নয়ন

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও টেকসই উন্নয়ন

বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা (Political Stability) শুধু সব শান্তিকামী মানুষের একটি কাঙ্ক্ষিত চাওয়াই নয়, এটি টেকসই উন্নয়নেরও পূর্বশর্ত। বাংলাদেশ একটি বিপুল সম্ভাবনার দেশ, যেখানে রয়েছে ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের (Demographic Dividend) হাতছানি। সম্ভাবনাময় তরুণ প্রজন্ম এ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ডের অংশ। ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড বা জনমিতিক লভ্যাংশ হলো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির একটি সুবিধাজনক অবস্থা, যেখানে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। ফলে তারা অর্থনৈতিক উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। ইউনাইটেড নেশন পপুলেশন ডিভিশনের (ইউএনডিপি) এক জরিপে দেখা যায়, বাংলাদেশ জাপানের তুলনায় জনমিতিক লভ্যাংশের ক্ষেত্রে সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে, কারণ বাংলাদেশে এখনো কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি এবং বৃদ্ধির এ ধারা অব্যাহত রয়েছে। অন্যদিকে, জাপান জনমিতিক লভ্যাংশের সুবিধা এরই মধ্যে হারিয়েছে, কারণ দেশটির জনসংখ্যা ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে এবং বয়স্ক জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বাড়ছে। সেখানে কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা ৫৯ শতাংশের নিচে এবং তা ক্রমেই হ্রাসমান। যাহোক, এ বিপুল সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হলে, রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হবে। আর এ রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হলো সেই ভিত্তি, যার ওপর ভিত্তি করে বৈদেশিক বিনিয়োগ (FDI) বৃদ্ধি পায়।

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং বৈদেশিক বিনিয়োগের সম্পর্ক: বৈদেশিক বিনিয়োগকারীরা এমন পরিবেশ খোঁজেন, যা নিরাপদ, স্থিতিশীল ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার জন্য উপযোগী। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এ নিশ্চয়তা প্রদান করে যে, যা বিদেশি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে উৎসাহিত করে। বৈদেশিক বিনিয়োগ শুধু মূলধনই নিয়ে আসে না, এটি উন্নত প্রযুক্তি, দক্ষ ব্যবস্থাপনা এবং বিশ্ববাজারে প্রবেশের সুযোগও প্রদান করে এবং শিল্পের আধুনিকীকরণ, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি ও বিশ্বব্যাপী প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে সক্ষমতা বৃদ্ধি করে।

কর্মসংস্থান সৃষ্টি: বৈদেশিক বিনিয়োগের সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো কর্মসংস্থান সৃষ্টি। বিদেশি কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করলে তারা উৎপাদন থেকে শুরু করে সেবা খাত পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ সৃষ্টি করে। কর্মসংস্থান ব্যক্তিদের ক্ষমতায়ন করে, তাদের ডিসপোজেবল ইনকাম বা ব্যয়যোগ্য আয় বৃদ্ধি করে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করে। এটি পরোক্ষভাবে ভোগের মাত্রা বৃদ্ধি করে, ফলে মানুষ পণ্য ও সেবা বেশি পরিমাণে ক্রয় করতে সক্ষম হয়।

উন্নয়নের চক্র: ভোগ, উৎপাদন ও পুনর্বিনিয়োগ

ভোগের মাত্রা বৃদ্ধি পেলে পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পায়, যা স্থানীয় ও বিদেশি ব্যবসায়ীদের উৎপাদন বৃদ্ধিতে উৎসাহিত করে। এ সম্প্রসারণ ব্যবসায়ীদের আয় ও মুনাফা বৃদ্ধি করে, যা পরবর্তীকালে বিনিয়োগকারীদের পুনর্বিনিয়োগে উৎসাহিত করে। পুনর্বিনিয়োগ উদ্ভাবন, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং আরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে সাহায্য করে, যা অর্থনৈতিক উন্নয়নের একটি চক্র সৃষ্টি করে। এ চক্র টেকসই উন্নয়ন অর্জন ও দারিদ্র্য বিমোচনে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করে।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং আয় বৃদ্ধি পেলে দারিদ্র্যের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই হ্রাস পায়। কর্মসংস্থানের সুযোগ ব্যক্তির ও তার পরিবারকে সহায়তা করার, শিক্ষা গ্রহণের এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করার উপায় প্রদান করে। একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করে যে, এ অর্জনগুলো দীর্ঘমেয়াদে টেকসই হয়, যা একটি সমৃদ্ধিশালী সমাজ গঠনে সাহায্য করে এবং দারিদ্র্য বিমোচিত হয়। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনের জন্য বাংলাদেশের শক্তিশালী ও গতিশীল নেতৃত্ব, অন্তর্ভুক্তিমূলক শাসন এবং জাতীয় ঐক্য ও অর্থনৈতিক উন্নয়নকে অগ্রাধিকার দেওয়া প্রয়োজন। রাজনৈতিক নেতাদের সম্মিলিতভাবে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা, সংলাপ তৈরি এবং এমন একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে যেখানে সব স্টেকহোল্ডার প্রতিনিধিত্ব ও নিরাপত্তা অনুভব করে। স্বচ্ছ নীতি, আইনের শাসন ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের প্রতি নাগরিক এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ও বিশ্বাস গড়ে তুলতে অপরিহার্য ভূমিকা পালন করবে।

একটি সুশৃঙ্খল বিনিয়োগ চক্র দেশের আর্থসামাজিক উন্নয়ন পরিস্থিতিকে দ্রুত পরিবর্তন করতে পারে। এটি এমন একটি প্রক্রিয়া, যা বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে উৎপাদনশীল অর্থনৈতিক কার্যকলাপে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে। যেমন ব্যবসা, অবকাঠামো প্রকল্প বা অর্থনৈতিক মূল্য তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ প্রক্রিয়া বিনিয়োগের সমগ্র জীবনচক্রকে অন্তর্ভুক্ত করে, তহবিলের প্রাথমিক উৎস থেকে মূলধন গঠন, বিনিয়োগ ব্যবস্থাপনা এবং উৎপন্ন-রিটার্ন পর্যন্ত। সম্পদের সুষম বণ্টন, উদ্ভাবনকে উৎসাহিত এবং প্রবৃদ্ধিকে ত্বরান্বিত করে বিনিয়োগ চক্র অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আমাদের করণীয় কী?: রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষের করণীয় বিষয়গুলো হচ্ছে:

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আমাদের করণীয়: দেশের প্রতিটি নাগরিকের উচিত সংবিধান ও দেশের প্রচলিত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা এবং সহনশীল আচরণ করা। পাশাপাশি, দেশের সবার উচিত গণতান্ত্রিক চর্চা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বহুল কাঙ্ক্ষিত সুষ্ঠু নির্বাচন ও অংশগ্রহণমূলক রাজনীতির পক্ষে দলমত নির্বিশেষে সব নাগরিকদের অবস্থান নেওয়া। বর্তমান সোশ্যাল মিডিয়ায় গুজব ও অপপ্রচার থেকে দূরে থাকা এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভ্রান্তিকর তথ্য কোনো রকম যাচাই-বাছাই না করে প্রচার বা শেয়ার না করা। জাতি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব নাগরিকের মধ্যে সহনশীলতা বজায় রাখা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা করা।

অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও আত্মনির্ভরতা: বর্তমান বিশ্ব অর্থনীতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং দেশের উন্নয়নে অর্থনৈতিক কার্যক্রম সচল রাখা জরুরি। প্রত্যেক নাগরিকের উচিত সঞ্চয় ও বিনিয়োগে উৎসাহী হওয়া এবং অপ্রয়োজনীয় ব্যয় পরিহার করে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগে মনোযোগী হওয়া । ছাত্রছাত্রীদেরসহ যুবক সমাজের উচিত উদ্যোক্তা সংস্কৃতি গড়ে তোলা নতুন নতুন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সর্বোপরি কৃষি ও প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি দেশীয় উৎপাদন খাতকে সমৃদ্ধ করতে স্থানীয় পণ্যের উৎপাদন ও ব্যবহারকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত।

শিক্ষা ও দক্ষতা উন্নয়ন: প্রযুক্তিনির্ভর বিশ্বে টিকে থাকতে হলে দক্ষতা ও জ্ঞান অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে নাগরিকদের উচিত প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জন করা যেমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (AI), ডাটা অ্যানালিটিকস, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টসহ নতুন প্রযুক্তি শিখতে মনোযোগী হওয়া। শুধু একাডেমিক শিক্ষা নয়, বরং ব্যবহারিক ও কারিগরি শিক্ষাকে গুরুত্ব দেওয়া এবং তরুণদের উচিত নতুন চিন্তা, গবেষণা ও উদ্ভাবনী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করা।

সামাজিক দায়িত্ব ও নৈতিকতা: একটি সুস্থ, সুন্দর ও মানবিক সমাজ গঠনের জন্য সব নাগরিকের উচিত দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করা। এ ক্ষেত্রে সরকার ও প্রতিটি জনগণের উচিত নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখা। শুধু সরকারের একার পক্ষে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়। তাই সব পক্ষের অপরাধ, দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে দূরে থাকা এবং আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া উচিত। সমাজের সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া ও সহায়তা প্রদান করা উচিত এবং সমাজের স্বাস্থ্য সচেতনতা নিশ্চিত করা, ডেঙ্গু, করোনা ও অন্যান্য রোগ প্রতিরোধে উদ্যোগী হওয়া উচিত।

পরিবেশ সংরক্ষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলা: জলবায়ু পরিবর্তনের দিক দিয়ে বাংলাদেশ পৃথিবীর অনন্যা দেশের তুলনায় অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ দেশ। এ ক্ষেত্রে নাগরিকদের উচিত বেশি বেশি গাছ লাগানো ও বন সংরক্ষণ এবং পরিবেশবান্ধব জীবনধারা অনুসরণ করা। প্লাস্টিক বর্জন ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য পণ্য ব্যবহার নিশ্চিত করা, যা প্লাস্টিকের ব্যবহার কমিয়ে পরিবেশবান্ধব পণ্যের ব্যবহার বাড়াতে সাহায্য করবে। অবিলম্বে অপরিকল্পিত নদী ও জলাশয় ভরাট রোধ করতে হবে এবং নবায়নযোগ্য শক্তির ব্যবহার যেমন সৌরশক্তি, বায়ুশক্তির মতো পরিবেশবান্ধব শক্তি ব্যবহার বাড়াতে হবে।

উপসংহার: বাংলাদেশের টেকসই উন্নয়ন ও শান্তিপূর্ণ সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারের পাশাপাশি প্রতিটি নাগরিকের সচেতন ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি, শিক্ষা ও গবেষণা, সামাজিক দায়িত্ববোধ এবং পরিবেশ সংরক্ষণের প্রতি যত্নশীল হলে আমাদের প্রাণের দেশ দ্রুত উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি সমৃদ্ধ, উন্নত, কল্যাণকামী ও টেকসই বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ নয়, পাশাপাশি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রেও সমানভাবে অপরিহার্য। একটি স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ ছাড়া টেকসই অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং ন্যায়বিচারভিত্তিক সমাজ গঠন সম্ভব নয়। বাংলাদেশের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, বৈদেশিক বিনিয়োগ আকর্ষণ, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের চাবিকাঠি। স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে দেশ ভোগ, উৎপাদন ও পুনর্বিনিয়োগের একটি চক্র শুরু করতে পারে, যা শেষ পর্যন্ত দারিদ্র্য বিমোচনের পথ প্রশস্ত করবে। বাংলাদেশের জন্য এখনই সময় এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অগ্রাধিকার দিয়ে বাংলাদেশ তার পূর্ণ সদ্ব্যবহার করে নতুন সম্ভাবনার এক দিগন্ত উন্মোচন করতে পারে এবং পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে পারে।

লেখক: পরিচালক, ইউএসটিসি রিসার্চ সেল এবং সহযোগী অধ্যাপক, অর্থ ও ব্যাংকিং বিভাগ, ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি চিটাগাং (ইউএসটিসি)

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন

মন্তব্য করুন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ভগ্ন গাজাবাসীর ওপর ইসরায়েলের হামলা : বিশ্বের প্রতিক্রিয়া

পেরুর রাজধানী লিমায় / চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

আইসিবিসি এক্সপো ২০২৫-এ কোয়াবের পার্টনার হেডকোয়ার্টার বিডি লিমিটেড

সোনারগাঁয়ে ব্যবসায়ীর বাড়িঘর ভাঙচুর ও লুটের অভিযোগ

সীমান্তে নতুন কৌশল ভারতের, নিমিষেই ধ্বংস হবে ড্রোন

মেসিদের কাছে হারের এক বছর পর রেফারিকে দুষলেন হামেস

ঢাবি থেকে বহিষ্কার ছাত্রলীগের সাদ্দাম ও ইনান

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি গণঅধিকার পরিষদের

বগুড়ায় প্রেমিকাকে হত্যার দায়ে একজনের যাবজ্জীবন

‘ছাত্রদল চাইলে বাংলাদেশ স্থবির করে দিতে পারে’

১০

এনজিও কর্মীকে আটকে যৌন নির্যাতন, ভিডিও করে টাকা আদায়

১১

যে কারণে স্কোয়াড থেকে বাদ পড়লেন ফাহমিদুল

১২

তুলসী গ্যাবার্ডের মন্তব্য বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে প্রভাবে ফেলবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৩

৯৯৯-এর নতুন প্রধান মহিউল ইসলাম

১৪

ঢাবিতে ছাত্রদলের কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১৫

তুলসী গ্যাবার্ডের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬

রাজশাহীতে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

১৭

ইসরায়েলের বিমান হামলায় গাজার উপ-রাষ্ট্রপ্রতি নিহত

১৮

কালবেলায় সংবাদ প্রকাশ / সেটেলমেন্ট অফিসারের ভুয়া রায় বাতিল চায় কর্তৃপক্ষ

১৯

ঘরোয়া ক্রিকেটে তাসকিনের বিব্রতকর রেকর্ড

২০
X