খায়রুল আনোয়ার
প্রকাশ : ৩০ নভেম্বর -০০০১, ১২:০০ এএম
আপডেট : ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০৮:১৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ঐক্য হবে কত দিনে...

ঐক্য হবে কত দিনে...

কমিশনের কো-চেয়ারম্যানের ভাষ্যে, সংস্কার প্রক্রিয়ায় তারা দীর্ঘসূত্রতা করতে চান না। কমিশনের লক্ষ্য যত দ্রুত সম্ভব ঐকমত্যে পৌঁছানো, যাতে করে নির্বাচনের পথে অগ্রসর হওয়া যায়। কত দিনে এবং কীভাবে এই ঐক্য হবে, তা এ সময়ের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। উভয়পক্ষ এর সমাধান খুঁজে নির্বাচনী গন্তব্যে পৌঁছাতে কোন পন্থা অবলম্বন করবে—তার দিকে সবার দৃষ্টি থাকবে

রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকের খবরে মনে পড়ে গেল লালন ফকিরের সেই বিখ্যাত গানের কথা, ‘মিলন হবে কত দিনে...।’ লালনের গানে ‘মনের মানুষের সনে...’ মিলনের কথা বলা হয়েছে। লালনের গান থেকে যোজন যোজন দূরের বিষয় দেশে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মিল অথবা ঐক্যের প্রয়াস নিয়ে এ লেখা। শনিবার ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠক হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত কমিশনের এ বৈঠকে ২৬টি দল ও জোটের একশর মতো নেতা অংশ নেন। এ বৈঠককে সংবিধান ও নির্বাচনসহ গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার বিষয়ে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তুতিমূলক সভা হিসেবে দেখা হচ্ছে। প্রফেসর ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম অধ্যায় শেষ হয়ে রাজনৈতিক সংলাপের মাধ্যমে দ্বিতীয় পর্ব শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেন। তিনি ওই বৈঠকে বলেছেন, ‘সরকারের ছয় মাস পার হয়ে গেল। প্রথম অধ্যায় শেষ, আজকের এ বৈঠকের মাধ্যমে আমরা দ্বিতীয় পর্বে প্রবেশ করলাম। প্রথমে ছিল প্রস্তুতি পর্ব। এক লন্ডভন্ড অবস্থার মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিয়েছেন। এই ছয় মাসের অভিজ্ঞতা হলো, দলমত নির্বিশেষে সাধারণ মানুষ, রাজনৈতিক ব্যক্তি—সবাই অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতা করেছে। আমাদের মধ্যে অনেক তর্ক-বিতর্ক আছে, তবে আমাদের মধ্যে ঐক্য আছে এবং এটি বজায় থাকবে বলে আমার বিশ্বাস।’ প্রফেসর ইউনূস বলেছেন, ‘সংস্কার সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে আমাদের ব্যর্থ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ব্যর্থ হতে চাই না।’

প্রফেসর ইউনূস শনিবারের বৈঠকে যে দ্বিতীয় অধ্যায় শুরুর কথা বলেছেন, সম্ভবত এটি হবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, কঠিন ও জটিল অধ্যায়। অন্তর্বর্তী সরকার গত ৮ ফেব্রুয়ারি ছয় মাস অতিবাহিত করেছে। ১৫ বছরের স্বৈরাচারী সরকারের পতনের পর নানা ধরনের প্রতিকূলতা ও পরিস্থিতি মোকাবিলা করে সরকারের টিকে থাকাটাই একটি বড় বিষয়। এতদিন রাজনীতির ময়দানে যেসব বিষয় ঘিরে আলোচনা ও বিতর্ক ছিল, তা এখন একেবারেই সামনে চলে এসেছে। অমীমাংসিত রাজনীতির অনেক বিষয়েরই এখন মীমাংসা খুঁজতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ ও দরকারি সব ইস্যুতে পৌঁছতে হবে ঐকমত্যে। অমীমাংসিত বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে, সংবিধান সংস্কার ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার। ছয়টি সংস্কার কমিশন গত মাসে তাদের প্রস্তাবনাগুলো সরকারপ্রধানের কাছে জমা দেয়। এসব প্রস্তাবনার বিস্তারিত বিবরণ এরই মধ্যে গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। কমিশনগুলোর বিশেষ করে সংবিধান ও নির্বাচন পদ্ধতি সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা কতখানি রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে গ্রহণযোগ্য হবে, কতটা এ সময়ে সংস্কার করা যাবে, কতটা নির্বাচিত সংসদের জন্য রেখে দেওয়া হবে—সেই বিষয়ে ঐকমত্য পৌঁছানো হবে অন্যতম প্রধান এজেন্ডা। সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবনা গণভোটের মাধ্যমে অনুমোদন করানো হবে নাকি আগামী সংসদে অনুমোদন করা হবে, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে এরই মধ্যে ভিন্নমত দেখা যাচ্ছে। প্রস্তুতি বৈঠকেই প্রধান উপদেষ্টার ঐক্যের আহ্বানের বিপরীতে আগে সংসদ নির্বাচন নাকি স্থানীয় সরকার নির্বাচন, তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধের সুর ধ্বনিত হয়েছে। বিতর্ক দেখা দিয়েছে আনুপাতিক ভোটের বিষয়ে। যতই দিন যাচ্ছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে নানাবিধ বিষয়ে মতপার্থক্য স্পষ্ট হচ্ছে। ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকের পর বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের বক্তব্যের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক কমিটির বক্তব্যে এ মতপার্থক্য দেখা গেছে। ওই বৈঠকের পর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাংবাদিকদের বলেন, ‘আশা করব, খুব দ্রুত এ সংস্কারের ন্যূনতম ঐকমত্য তৈরি হবে। সেটার ওপর ভিত্তি করে অতি দ্রুত জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সবার আগে হতে হবে। তারপর স্থানীয় সরকার নির্বাচন।’ নাগরিক ঐক্য, গণসংহতিসহ অধিকাংশ রাজনৈতিক দল স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আগে জাতীয় নির্বাচনের পক্ষে জোরালো মত দিচ্ছে। তবে জুলাই ছাত্র-জনতা গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা সবার আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের দাবি পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। তাদের এ অবস্থান নেওয়ার প্রধান কারণ হচ্ছে, ছাত্রনেতৃত্ব তাদের প্রস্তাবিত রাজনৈতিক দলের জনভিত্তি গড়ে তুলতে সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন চাচ্ছেন। জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ধারণা যে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তারা সারা দেশে দলের পরিচিতি তুলে ধরার পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ে দলের শক্ত ভিত্তি তৈরি করতে সক্ষম হবে। বিএনপিকে উপেক্ষা করে সরকার আগে স্থানীয় নির্বাচনের দিকে এগোচ্ছে, সংবাদপত্রে এমন খবরও বেরিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ছাত্রদের প্রতিনিধিত্ব করা উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া সম্প্রতি বলেছেন যে, ‘সংসদ নির্বাচনে রোডম্যাপ নিয়ে আলোচনা উঠলে আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আসে। এ নিয়ে নীতিগত সিদ্ধান্তও হয়েছে। তবে সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’ সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজনে জামায়াতে ইসলামীর সমর্থন রয়েছে। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের জামায়াত এ সমর্থনের কথা জানায়। এ ব্যাপারে দলটির যুক্তি হলো, সংস্কারকাজ করছে কি না, তা যাচাই করতে এবং জনভোগান্তি দূর করতে আগে স্থানীয় নির্বাচন প্রয়োজন। জামায়াত নেতারা বলছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে কয়েকটি স্থানীয় নির্বাচন না হলে অন্তর্বর্তী সরকার এবং বর্তমান প্রশাসনের অধীনে যে সংসদ নির্বাচন নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু হবে, তা কীভাবে বোঝা যাবে? জনগণ সুষ্ঠু ভোটের ব্যাপারে কীভাবে আশ্বস্ত হবে।’ জাতীয় নির্বাচন আগে দাবি করার পক্ষে বিএনপির যুক্তি হলো, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে হলে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হবে। তাই স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে করা যাবে না। দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার কোনো সুযোগ নেই বলেও মনে করে বর্তমানে রাজনীতির মাঠের প্রধান দলটি। বিএনপি নেতারা মনে করেন, স্থানীয় নির্বাচনে অগ্রাধিকার, প্রশাসক নিয়োগ, এসব কিছুই ছাত্র নেতৃত্বের দল গঠনে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতার লক্ষণ। নাগরিক ঐক্য, গণসংহতিসহ অধিকাংশ দল মনে করে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে ব্যাপক সহিংসতা হয়। এ সহিংসতার অসংখ্য হতাহতের ঘটনা ঘটে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটার আশঙ্কা থাকে। এ অবস্থায় পরে সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠান বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হচ্ছে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির দাবি। ছাত্রনেতারা গণহত্যার দায়ে পতিত স্বৈরাচারী সরকারের পাশাপাশি দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে আসছেন। বিচারিক প্রক্রিয়ায় নাকি অধ্যাদেশের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা হবে—ঐকমত্যের ভিত্তিতে সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য ছাত্রনেতারা তাগিদ জারি রাখবেন বলে আভাস দিয়েছেন। ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকে ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘যে নৌকা ডুবে গেছে, সে নৌকা বাংলাদেশে আর কখনোই ভাসবে না। ৫ আগস্ট ছাত্র-নাগরিক জানিয়ে দিয়েছে, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ এখন অপ্রাসঙ্গিক।’ ওই বৈঠক শেষে হাসনাত আবদুল্লাহ সাংবাদিকদের এমনটি জানিয়েছেন। কোনোভাবেই যেন আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ না পায়—জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন তা নিশ্চিত করতে চায়। অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণের কিছুদিন পর আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রথম বৈঠকের পর বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা এবং শিক্ষার্থীরা নেতারা সাংবাদিকদের কাছে যে বক্তব্য দিয়েছেন, তার মধ্যে ভিন্নতা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ছাত্রদের রাজনৈতিক দল আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশের পর এ মতভিন্নতা হয়তো প্রকট হয়ে দেখা দিতে পারে। চলতি মাসের মধ্যেই ছাত্রদের রাজনৈতিক দল ঘোষণার কথা। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করে নতুন রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে আসতে পারেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। আগামী কয়েক দিনের মধ্যে তিনি পদত্যাগ করতে পারেন। বিএনপিসহ বিভিন্ন দল বলে আসছে যে, ‘ছাত্ররা রাজনৈতিক দল গঠন করুক, এতে তাদের কোনো আপত্তি নেই। তবে তারা সরকারে থেকে সরকারি সুবিধা নিয়ে দল গঠন করতে পারবে না। সরকার থেকে পদত্যাগ করে এসে দল গঠন করলে তাদের স্বাগত জানানো হবে।’

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে একাধিকবার বলেছেন যে, রাজনৈতিক দলগুলো চাইলে চলতি বছরের ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। নির্বাচন কমিশনও জানিয়েছে, তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। ডিসেম্বরে নির্বাচন হলে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের হাতে সময় খুব একটা নেই। কিন্তু কাজ পড়ে আছে অনেক। বিশেষ করে নির্বাচনের জন্য সংবিধান, নির্বাচন ব্যবস্থা ও প্রশাসনিক প্রয়োজনীয় সংস্কার করার বিষয়টি। তবে সংস্কারের ক্ষেত্রে দীর্ঘসূত্রতার শঙ্কা রয়েছে। ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাদা এবং জোটগতভাবে আলোচনা করবে। আবার সব দলকে নিয়ে একসঙ্গে বসবে। অথচ কমিশনের মেয়াদ মাত্র ছয় মাস। এ ছয় মাসের মধ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় সংস্কারের কাজ শেষ করতে হবে। তবে কমিশনের কো-চেয়ারম্যান আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, সংস্কার প্রক্রিয়ায় তারা দীর্ঘসূত্রতা করতে চান না। কমিশনের লক্ষ্য যত দ্রুত সম্ভব ঐকমত্যে পৌঁছানো, যাতে করে নির্বাচনের পথে অগ্রসর হওয়া যায়। কত দিনে এবং কীভাবে এই ঐক্য হবে, তা এ সময়ের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। উভয়পক্ষ এর সমাধান খুঁজে নির্বাচনী গন্তব্যে পৌঁছাতে কোন পন্থা অবলম্বন করবে—তার দিকে সবার দৃষ্টি থাকবে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলাম লেখক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে অবকাঠামোগত উন্নয়ন ঘোষণা দিলেও দৃশ্যমান উন্নয়ন হয়নি

লাশ দাফনের কথা বলে টাকা হাতিয়ে নিতেন মিল্টন সমাদ্দার

‘শুধু সরকার পরিবর্তন করে প্রকৃত গণতন্ত্র বাস্তবায়ন সম্ভব নয়’

সীমান্তে ভয়ংকর ট্যাংক নিয়ে ভারতীয় সেনাদের মাসব্যাপী মহড়া

‘২০ হাজার টাকায় শিশু বিক্রি করতেন মিল্টন সমাদ্দার’ 

রমজানে কখন চিয়া সিড খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাবেন?

আজ কায়রোয় আরব সম্মেলন, হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত

স্মৃতিসৌধে জাতীয় নাগরিক পার্টির শ্রদ্ধা

ঢাকায় আজ বইছে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বাতাস

কালবেলায় সংবাদ প্রকাশের পর সেই সমাজসেবা কর্মকর্তা বরখাস্ত

১০

আজ টিভিতে দেখা যাবে যেসব খেলা 

১১

ঢাকায় কেমন থাকবে আজকের আবহাওয়া

১২

০৪ মার্চ : ইতিহাসের এই দিনে যা ঘটেছিল

১৩

যুবলীগ নেতা কুদ্রত আলী গ্রেপ্তার

১৪

০৪ মার্চ : আজকের নামাজের সময়সূচি

১৫

কিশোর গ্যাংয়ের ২ গ্রুপের বিরোধ, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১৬

রমজান ঘিরে তৃণমূলে পাঁচ নির্দেশনা বিএনপির

১৭

সাতকানিয়ায় ডাকাত সন্দেহে গণপিটুনিতে নিহত ২, গুলিবিদ্ধ ৪

১৮

বৈষম্যবিরোধী নেতা নাহিদের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির অভিযোগ

১৯

যুবদল নেতার নেতৃত্বে জবি শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, আহত ৫

২০
X