বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১
ইলিয়াস হোসেন
প্রকাশ : ২৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০২:৩৬ এএম
আপডেট : ২৮ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৫২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
যে কথা কেউ শোনে না

গন্তব্যে যেতে বাধা মন্তব্য

গন্তব্যে যেতে বাধা মন্তব্য

তিউনিশিয়ায় ২০১১ সালে স্বৈরশাসক বেন আলির উৎখাতে তরুণদের নেতৃত্বে ‘জেসমিন বিপ্লব’ সংঘটিত হয়। সেই বিপ্লবে ২৩ বছর ক্ষমতায় থাকা বেন আলি দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান। তার পালানোর পর অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে মধ্যপন্থি ধর্মনিরপেক্ষ দল নিদা নিটৌস ও ইসলামপন্থি এনাহ্ধা যৌথভাবে জয়ী হয়। পরবর্তী সময়ে উভয় দল এক ধরনের বোঝাপড়ার মাধ্যমে ক্ষমতায় এলেও তারা বেশি দিন টিকতে পারেনি। জনগণ তাদের সামাজিক নীতি ও ধর্মান্ধতাকে সমর্থন করেনি। পরবর্তী সময়ে অন্যান্য দল-জোট ক্ষমতায় এলে তাদেরও একই পরিণতি হয়। বিশাল অভ্যুত্থানের পর সেই একই চক্রে চলছে। সংকট তাদের পিছু ছাড়ছে না। ১৪ বছরেও দেশটিতে কোনো রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আসেনি। তবে, ভাঙা-গড়ার মধ্য দিয়ে এগিয়ে চলেছে। বিপ্লবের আবেগ রাষ্ট্র পরিচালনায় সমানভাবে কার্যকর হয়নি। রাষ্ট্র সংস্কারে বেগ আসেনি। সনাতনী রাজনৈতিক ধ্যান-ধারণা ও বিপ্লবোত্তর অতি প্রত্যাশার চাপ পড়েছে সমাজে। অবশ্য স্বৈরাচারমুক্ত হওয়ায় সেখানে গণতন্ত্রের চর্চা শুরু হয়েছে। ক্ষমতার রাজনীতিকে কেন্দ্র করে দলগুলোর প্রতিযোগিতা মাঝেমধ্যে অস্থিরতা তৈরি করে। পরাজিত শক্তিও নানা সময় অস্থিরতা উসকে দেয়। তবু স্থিতিশীলতা প্রতিষ্ঠায় ইতিবাচক একটা কিছু হতেই হবে বলে এখনো বিশ্বাস করে তিউনিশিয়াবাসী। কোনো ত্যাগ-তিতিক্ষাই বিফলে যেতে পারে না। তাদের হয়তো একটু বেশি সময় লাগছে। তবে হাল ছাড়েনি তারা।

গতানুগতিকতার বিপরীতে জনকল্যাণে নেওয়া সুন্দর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনাও অনেক সময় মার খায়। নীতিনির্ধারকদের চিন্তা বাস্তবায়নে জনগণকেও তৈরি হওয়ার সময় দিতে হয়। সব প্রতিশ্রুতিই তো দেশ ও জনগণের জন্য। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে রাষ্ট্র সংস্কারের প্রয়োজন পড়ে। সে আয়োজনে জনগণকে সম্পৃক্ত রাখতে হবে। কিন্তু জনগণ দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে পেরেশান থাকলে তাল মেলাতে পারবে না। নিত্য-নৈমিত্তিক সমস্যার কাছে উজ্জ্বল আগামী গৌণ হয়ে যায়। যুগে যুগে দেশে দেশে মানুষ এরকম আচরণই করেছে। তিউনিশিয়া, শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ—তিনটি দেশেরই অভ্যুত্থানের কারণ ও চরিত্র প্রায় অভিন্ন। ব্যবধান শুধু সময়ের। কাছাকাছি সময়ে সংঘটিত হলেও বিপ্লবোত্তর পরিস্থিতি এক নয়। এদিকে, তিউনিশিয়ায় বেন আলির পতনের প্রায় একই সময়ে মিশরের আরব বসন্ত ২০১১ সালে মোবারক সরকারের পতন ঘটায়। তিউনিশিয়ায় গণতন্ত্রের চর্চা শুরু হলেও মিশর ব্যর্থ হয়। ২০১২ সালের নির্বাচনে মিশরে প্রথম গণতান্ত্রিকভাবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন মোহাম্মদ মুরসি। চ্যালেঞ্জ ও সমস্যার মুখোমুখি হয়ে দ্রুত ক্ষমতা দৃঢ় করতে চান তিনি। ফলে বিরোধী দলগুলোর মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়। তারা বিক্ষোভে নামে। দমনের চেষ্টা করলে ঘটে রক্তপাত। এ পরিস্থিতির পুরোপুরি সুযোগ গ্রহণ করে জেনারেল ফাত্তাহ আল-সিসি আঞ্চলিক রাজতন্ত্র ও স্বৈরশাসকদের পূর্ণ সমর্থনে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মুরসিকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। এর মধ্য দিয়ে ২০১৩ সালে মিশরের নবীন গণতান্ত্রিক পরীক্ষার সমাপ্তি ঘটে। এ থেকে আরব বসন্তের ঢেউ অনেকটা স্তিমিত হয়ে পড়ে।

১৭৮৯ সালে আমেরিকান বিপ্লবের সাফল্যে প্রভাবিত ফরাসি বিপ্লবের এক ভিন্ন পরিণতি হয়েছিল। বিরোধী দলগুলোর মধ্যে সেখানে সমঝোতার অভাব ছিল। সবাই মেতেছিল শক্তি প্রদর্শনে। কায়েম হয়েছিল বিশৃঙ্খলা ও নির্যাতনের শাসন। অবশেষে নেপোলিয়ান বোনাপার্ট ১৭৯৯ সালে দেশকে আবার একটি রাজতন্ত্রে পরিণত করেছিলেন। এরকম হাজারো উদাহরণ রয়েছে বিশ্ব রাজনীতির ইতিহাসে। কিন্তু ইতিহাসের শিক্ষা হলো; ইতিহাস থেকে কেউ শিক্ষা নেয় না। ফলে অনিবার্য পরিণতি ভোগ করতে হয় সবাইকে। রক্তাক্ত জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর বৈষম্যহীন বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনা দেখা দেয়। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি ও চূড়ান্ত আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রনেতারা নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশ গঠনে ব্রতী হয়। জামায়াতসহ অন্যান্য আওয়ামী লীগবিরোধী দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারকে সহযোগিতার পাশাপাশি নিজ নিজ দল গোছানোর কাজে আত্মনিয়োগ করে। সবার লক্ষ্যই ফ্যাসিস্ট সরকারের রেখে যাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রয়োজনীয় সংস্কার করে একটি নিরপেক্ষ, অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য সরকার গঠন। যারা বৈষম্যহীন দেশ গড়ে তুলবে। কিন্তু সৎ চিন্তা সবসময় সরল পথে চলতে পারে না। বন্ধুর পথে চলতে গিয়ে বন্ধুই শত্রু হয়ে যায় অনেক সময়। এজন্য পরাজিত শক্তিও কম দায়ী নয়। তাদের ছড়ানো হিংসা, ঘৃণা উসকে দেয় অবিশ্বাসের বিষবাষ্প। সম্প্রতি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার নিয়ে দেওয়া বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য কেন্দ্র করে মন্তব্যযুদ্ধে নেমেছেন বিপ্লবী ছাত্রনেতারা।

জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘৭২-এর সংবিধান দিয়ে এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র সম্ভব নয়। তাই গণপরিষদের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদবিরোধী সংবিধান প্রয়োজন। যারা আমাদের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে, আমরা তাদের শেখ হাসিনার পরিণতির দিকে লক্ষ রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।’ বিএনপিকে ইঙ্গিত করে এ ধরনের মন্তব্য করা হয়েছে বলে মনে করেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। বিএনপি নেতারাও এর জবাব দিচ্ছেন। তারা বলছেন, হীন উদ্দেশ্যে বিএনপির গায়ে আওয়ামী ট্যাগ লাগানো হচ্ছে। নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘এখানে যদি বিচার ও সংস্কারের প্রক্রিয়ায় কেউ বাধা সৃষ্টি করতে চায়, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক কোনো ষড়যন্ত্র করতে চায়, সবাই মাঠে প্রস্তুত থাকবেন। রক্ত আমরা দিয়েছি, আরও দেব রক্ত, বাংলাদেশের যাত্রা অব্যাহত থাকবে ইনশাআল্লাহ।’ এ কথার সঙ্গে হাসিনাবিরোধী আন্দোলনকারী কারও সঙ্গে দ্বিমত হওয়ার কথা নয়। আন্দোলন দমনে নিষ্ঠুর গণহত্যা চালায় ক্ষমতাচ্যুত শেখ হাসিনা। গত দেড় দশক ধরে ক্ষমতা কুক্ষিগত রাখতে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্লজ্জভাবে দলীয় কার্যালয় বানায় বিতাড়িত আওয়ামী লীগ সরকার। কাজেই সংস্কার ও বিচারে বিএনপি বা দেশপ্রেমিক কোনো দল এবং গোষ্ঠীর বাধা দেওয়ার কথা নয়। বরং অন্তর্বর্তী সরকারের ছয় মাসেও বিচার এবং সংস্কারের দৃশ্যমান অগ্রগতি না দেখে নানাভাবে হতাশা ব্যক্ত করছে জনগণ। সে দায় কিছুটা ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ ও ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’র ওপর বর্তায়। কেননা, তাদের প্রতিনিধিরা সরকার পরিচালনা করছেন। আর রাজনীতিতে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত একটি জনপ্রিয় অভিযোগ। প্রায় সব দলের সঙ্গেই বিদেশি সংযোগের সম্পৃক্ততা দেখে প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনগুলো। হাজারো তাজা প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত ফ্যাসিস্টমুক্ত বাংলাদেশে নতুন করে কোনো খবরদারি কেউ মানবে না। ত্রি-সিংহের ক্রুর দৃষ্টি হটিয়ে কেউ ঈগলের থাবা খেতে চাইবে না। সংগত কারণেই প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলের পরিণত নেতাদের চেয়ে তরুণ ছাত্র-জনতার আত্মত্যাগ বেশি। তাই বলে, বারবার রক্তগঙ্গায় ভাসতে হবে? অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিয়ে তরুণদের উদ্যম কাজে লাগালেই দেশ তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছবে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক স্ট্যাটাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ গত ২৩ জানুয়ারি লিখেছেন, ‘যারা আগে আন্দোলনের ডাক দিয়ে মাঠ থেকে সরে যেত, তারাই এখন আঁতাতের রাজনীতি, ভারতনির্ভর কূটনীতির মাধ্যমে আওয়ামী পুনর্বাসন চাচ্ছে। দীর্ঘ দেড় যুগের বেশি সময় কার সঙ্গে কে ব্যবসা করেছে আর গ্রেপ্তারের পর কে কার জন্য তদবির করেছে, এই খবর আমাদের কাছে আছে।’ এ তরুণ তুর্কিরা আন্দোলনে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেশবাসীর কাছে জনপ্রিয় হয়েছে। তাদের কাছে ঋণের শেষ নেই। কিন্তু অতিরিক্ত দৌড়ঝাঁপের ফলে সমালোচনাও দানা বাঁধছে। মৌসুমি জলবায়ুর এ দেশে জনপ্রিয়তায় ভাটাও পড়ে হঠাৎ করে। সে কথা মনে রেখে চলতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এক স্ট্যাটাসে লেখেন, ‘সরকারে থেকে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কোনো প্রকার সংশ্লিষ্টতার বিরুদ্ধে আমরাও। উপদেষ্টাদের কেউ রাজনীতি করলে সরকার থেকে বের হয়েই করবে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক দলেরও সরকারের কাজে হস্তক্ষেপ করা অনুচিত। বিভিন্ন সরকারি ও সাংবিধানিক গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগে তদবির বা চাপ প্রয়োগ করা অনুচিত।’ খুবই ভালো কথা বলেছেন। পাশাপাশি মনে রাখতে হবে, অন্তর্বর্তী সরকার সবার আন্দোলনের ফসল। সরকার পরিচালনায় সবাই সক্রিয় সহযোগিতা করতে চাইবে। সরকারের ভেতরে-বাইরে তদবির যে কার্যকর, তা তো বিভিন্ন নিয়োগে পরিষ্কার। কাজেই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী সরকারের অংশীজন হতে চাওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। আশার কথা হলো, শিক্ষার্থী নেতাদের শিক্ষক ও সহকর্মী উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে ছাত্রনেতাদের (বা গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে) কোনো দূরত্ব বা ভুল বোঝাবুঝি কাম্য নয়। এটি গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও তাদের দোসরদের কতটা উৎসাহিত ও বেপরোয়া করে তুলতে পারে তার কিছুটা প্রমাণ আমরা গত কয়েক দিনে পেয়েছি।’ তিনি পরাজিত শক্তির গুজব রটানোকে ইঙ্গিত করেছেন।

ওয়ান ইলেভেন থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ দিন পর্যন্ত নির্যাতিত হয়েছে বিএনপি। সেই বিএনপির বিরুদ্ধে ওয়ান ইলেভেন এবং আওয়ামী লীগের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ বিশ্বাসযোগ্য হবে না সাধারণ মানুষের কাছে। নেতাকর্মীদের বিচ্ছিন্ন কোনো অপকর্মের জন্য ঢালাওভাবে বিএনপির ওপর দোষ চাপানো অনুচিত হবে। এসব মন্তব্য বাধাগ্রস্ত করবে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছতে। আর্থসামাজিক পরিস্থিতি দিনকে দিন অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও প্রশাসনের নির্লিপ্ততা সরকারকে অসহায় করে তুলছে জনগণের কাছে। এসব থেকে পরিত্রাণ পেতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিকল্প নেই। ভোট দেওয়ার জন্য মুখিয়ে আছে মানুষ। ভালো ভবিষ্যতের জন্য যুগোপযোগী সংস্কার দরকার। কিন্তু মানুষ যদি সে ভালো না বুঝে, কী করবে সরকার! ভালো হোক মন্দ হোক, শেষ পর্যন্ত নির্বাচিত সরকারেই আস্থা রাখে জনগণ।

লেখক: হেড অব নিউজ, আরটিভি

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ

স্বামীর কবর দেখতে গিয়ে ‘মারধরের’ শিকার জুলাই শহীদের স্ত্রী

বিএনপি কারো কাছে মাথা নত করেনি, করবে না : এ্যানী

ঈদে মামা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না’

চাঁদপুরে মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

ঈদ মিছিল নিয়ে হেফাজতে ইসলামের বিবৃতি

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ

প্রতারণার শিকার জবি শিক্ষার্থীর পাশে ছাত্রদল নেতা

১০

৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের ঈদ উদযাপন

১১

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের চেষ্টা প্রকৌশলী হাবিবের

১২

৩ যুগ ইমামতি শেষে রাজকীয় বিদায়

১৩

আমরা একটা মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. শফিকুর রহমান

১৪

রুনা লায়লাকে নিয়ে ড. ইউনূসের সঙ্গে যে কথা হয়েছিল শাহবাজ শরিফের

১৫

চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল পর্যটকদের পদচারনায় মুখরিত

১৬

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চাওয়া ফ্যাসিবাদের অংশ : সারোয়ার তুষার 

১৭

আজ থেকে সুন্দরবনে মধু আহরণ মৌসুম শুরু

১৮

ইন্ডিয়া টুডেকে মাহফুজ আনাম / ‘বিএনপি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত, ছাত্রদের অনাগ্রহ, অস্পষ্টতায় জামায়াত’

১৯

কেউ আ.লীগকে পুনর্বাসিত করতে পাববে না : হান্নান মাসউদ

২০
X