ড. বদিউল আলম মজুমদার
প্রকাশ : ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:১২ এএম
আপডেট : ২৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:১২ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
কালবেলা বিশেষ সাক্ষাৎকার

সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে রাজনৈতিক দল

সুপারিশ বাস্তবায়ন করবে রাজনৈতিক দল

ড. বদিউল আলম মজুমদার অন্তর্বর্তী সরকারের নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি অর্থনীতিবিদ, রাজনীতি বিশ্লেষক, স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ ও উন্নয়নকর্মী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করেছেন। ১৯৮০ সালে তিনি ফেডারেল ফ্যাকাল্টি ফেলো হিসেবে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ‘নাসা’র প্রধান কার্যালয় ওয়াশিংটন ডিসিতে যোগদান করেন। দায়িত্বে আছেন ‘দ্য হাঙ্গার প্রজেক্ট’-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ও গ্লোবাল ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবেও। এ ছাড়া তিনি নাগরিক সংগঠন ‘সুজন-সুশাসনের জন্য নাগরিক’-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এবং জাতীয় কন্যাশিশু অ্যাডভোকেসি ফোরামের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কালবেলার সঙ্গে কথা বলেন তিনি

কালবেলা: ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগের পতন হয়েছে এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনা করছে। সরকার অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি নির্বাচন ব্যবস্থারও সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। আপনি নির্বাচন সংস্কার সংক্রান্ত কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। কীভাবে এবং কী কী সংস্কার করছেন?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের জন্য আমরা অংশীজনদের সঙ্গে কথা বলেছি, জনগণের কাছ থেকেও মতামত নিয়েছি। মূলত আমরা দুই ধরনের প্রস্তাব পেয়েছি। একটি নির্বাচন সংক্রান্ত এবং অন্যটি নির্বাচনব্যবস্থা সংক্রান্ত। এ ক্ষেত্রে নির্বাচন সংক্রান্ত সংস্কার প্রস্তাবগুলো অধিকাংশই খুব সহজে বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এমনকি এগুলো আগামী নির্বাচনের আগেই বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এ ছাড়া এমন কিছু সুপারিশ এসেছে যেগুলো অনেক বড় ধরনের সিদ্ধান্ত নিতে হবে এবং তা করতে হলে সংবিধান পরিবর্তন করার প্রয়োজন হবে।

রাজনৈতিক দল এবং অংশীজনদের এগিয়ে আসতে হবে। যেসব সিদ্ধান্ত পরে বাস্তবায়ন করা হবে সেগুলোর বিষয়ে ঐকমত্য সৃষ্টি করে একটি জাতীয় সনদ তৈরি করতে হবে এবং তাতে সবার স্বাক্ষর করতে হবে। পরবর্তীকালে যারাই নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসবে তাদের দায়িত্ব থাকবে এই সনদ অনুযায়ী সংস্কারগুলো বাস্তবায়ন করা।

নির্বাচন সংস্কারে যে বিষয়টি বারবার এসেছে তা হলো—‘না ভোটের সুযোগ রাখা’। আরেকটি প্রস্তাব এসেছে, একজন ব্যক্তি দুবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এ ছাড়া দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টের প্রস্তাব এসেছে। এসব বিষয় সংস্কারের মধ্যে গ্রহণ করতে হলে তা সংবিধান সংস্কারের মাধ্যমে করতে হবে। অনেক সুপারিশ এসেছে যেগুলো একটির সঙ্গে আরেকটি সাংঘর্ষিক। আমরা আমাদের সর্বোচ্চ বিচার বিবেচনা কাজে লাগিয়ে এবং আমাদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে এ কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা করছি।

কালবেলা: একটি স্বাধীন এবং কার্যকর নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য কোন ধরনের আইন বা প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো প্রয়োজন?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: এটি বিভিন্ন রকম হতে পারে। আইন প্রণয়ন করে হতে পারে, সংবিধানিক প্রতিষ্ঠান গঠন করে হতে পারে। তবে গুরুত্বপূর্ণ হলো, সঠিক ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করা। সাধারণত অনুসন্ধান কমিটির মাধ্যমে এটা বাছাই করা হয়। যেভাবেই তাদের বাছাই করা হোক তারা যেন পক্ষপাতদুষ্ট ব্যক্তি না হন, এটা নিশ্চিত করা গেলে দেশের জন্য একটি কার্যকর নির্বাচন কমিশনও নিশ্চিত করা যায়।

এই বাছাই কার্যক্রমে দলনিরপেক্ষ এবং সম্মানিত ব্যক্তিদের সামনে নিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরি। সততা এবং নিরপেক্ষতার জন্য যাদের সুনাম রয়েছে তাদের নির্বাচন কমিশনে যুক্ত করলে একটি টেকসই নির্বাচনী ব্যবস্থা গড়ে উঠতে পারে।

কালবেলা: আমাদের পাশের দেশ ভারতেও একটি শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন রয়েছে। অথচ স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরে এসেও আমরা কেন এখনো একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন পেলাম না?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: বিভিন্ন কারণে এ দেশে একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন তৈরি বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তবে প্রধান কারণ হিসেবে আমি বলব সদিচ্ছার অভাব। নির্বাচন কমিশনার নিয়োগসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় আমাদের কোনো আইনি কাঠামো ছিল না। যেসব ক্ষেত্রে আইনি কাঠামো ছিল তারও ব্যাপক অপব্যবহার করা হয়েছে। আমাদের সংবিধানে উল্লেখ আছে যে, একটি আইন প্রণীত হবে এবং তার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ দেওয়া হবে। কিন্তু এখানে আইন শুধু কতগুলো রক্ষাকবচ তৈরি করতে পারে। কিন্তু আইনগুলোর মানা কিংবা না মানা নির্ভর করে যারা এগুলো প্রয়োগ করেন তাদের ওপর।

আমাদের দেশে আইন না থাকার পরেও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। এমনকি নির্বাচন কমিশন ছিল না এমন অবস্থাতেও সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচন হয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে। সেই নির্বাচনে আমাদের প্রাদেশিক সরকারের প্রধানসহ অনেকে পরাজিত হয়েছিলেন। অথচ স্বাধীনতার পর এত বছর চলে গেলেও আমরা একটি স্বাধীন ও শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন তৈরি করতে পারিনি। আমাদের অপারগতা, নৈতিক অবক্ষয় এবং ন্যায়নীতি বোধের অভাব আমাদের পিছিয়ে রেখেছে।

কালবেলা: পূর্বের নির্বাচনগুলোতে ২০-৩০ শতাংশ ভোট পড়লেই বলা হচ্ছে নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হয়েছে, নির্বাচন ঠিক ছিল। আগামীতেও কি বিষয়টা এরকমই থাকবে?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: নির্বাচনের মাধ্যমে মূলত জনগণের সম্মতি প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মাধ্যমে শাসন প্রক্রিয়ায় জনগণ তাদের সম্মতি প্রদান করেন। যখন নির্বাচনে অনেক কম ভোট পড়ে তখন সত্যিকার অর্থে জনগণের সম্মতির শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, সে ব্যাপারে সন্দেহ দেখা দেয়। নির্বাচনে কত শতাংশ ভোট পড়তে হবে, কত শতাংশ ভোট না পড়লে নির্বাচন বাতিল বলে বিবেচিত হবে এসব বিষয়েও আমরা বিভিন্ন মতামত বা প্রস্তাব পেয়েছি। প্রস্তাবগুলো বিবেচনা করে সুপারিশ করেছি। এখন মানা বা না মানার বিষয়টি রাজনৈতিক।

কালবেলা: নির্বাচনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা যেমন আচরণবিধি লঙ্ঘন করে অপরাধ করেছেন তেমনি সরকারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অনেক সদস্যও অতি উৎসাহিত হয়ে এ অপরাধে যুক্ত হয়েছেন। এ বিষয়গুলো বন্ধ করার ক্ষেত্রে আপনারা কোনো কার্যকর কৌশল চিন্তা করেছেন কি?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: আমাদের দেশে নির্বাচন সংক্রান্ত আইন রয়েছে, বিধিবিধান রয়েছে। আইন ভঙ্গ করলে তার জন্য সুনির্দিষ্ট শাস্তির বিধানও উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেগুলোর প্রয়োগ করা হয়নি। নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনকারীদের শাস্তি দেওয়া কিংবা থামানো এটা কোনো সুপারিশের বিষয় নয় বরং এটা আইনের প্রয়োগের বিষয় আর এ দায়িত্বটি নির্বাচন কমিশনের।

নির্বাচন কমিশন যদি তাদের দায়িত্ব পালন না করেন, যদি তারা অনিয়ম করেন, কিংবা যদি অসদাচরণ করেন তাহলে সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে। দিনের ভোট রাতে করার মতো অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গত নির্বাচন কমিশন অর্থাৎ নুরুল হুদা নির্বাচন কমিশনের ৪২ জন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আমরা রাষ্ট্রপতির কাছে দরখাস্ত পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু তিনি কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। আমরা নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার সংক্রান্ত কমিশনের দায়িত্বে পেয়েছি। আমরা নিশ্চিত করার চেষ্টা করেছি যেন নির্বাচন সংক্রান্ত কানুন ও বিধানগুলোর যথাযথ প্রয়োগ হয়। কেউ যেন নির্বাচন জালিয়াতির মতো অপরাধ করে পার পেয়ে যেতে না পারেন।

কালবেলা: আমরা দেখেছি সবসময় বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতি হিসেবে দলীয় লোককে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আগামীতেও কি এই একই নিয়ম চালু থাকবে নাকি ভিন্ন কোনো বিধান আসা উচিত?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: দেশের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্দলীয় ব্যক্তিকে মনোনয়ন দেওয়ার বিষয়ে অনেকে প্রস্তাব করেছেন। জনগণের কাছ থেকে এ ধরনের প্রস্তাব এসেছে। আমরা বহুরকম প্রস্তাব পেয়েছি। অনেকে রাষ্ট্রপতি নিয়োগে বিদ্যমান নিয়ম রাখার সুপারিশও করেছেন। সব প্রস্তাব আমরা পর্যালোচনা করেছি। দেশ ও দেশের জনগণের জন্য যেটা ভালো এবং কল্যাণকর মনে হবে আমরা সেভাবেই সুপারিশ করেছি।

কালবেলা: অনেকে বলছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে আবার অনেকে নির্বাচিত সরকারেরই নির্বাচন পরিচালনা করার পক্ষে। নির্বাচিত সরকার এসে তারাও সুষ্ঠু নির্বাচনের আয়োজন করবে তার গ্যারান্টি আছে কি?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: আমাদের সংস্কার প্রস্তাবগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করতে হবে। একটি ভাগ হলো—নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করা। আরেকটি ভাগ হলো—রাষ্ট্র মেরামত করা। রাষ্ট্র অনেক ক্ষেত্রে অকার্যকর হয়ে পড়েছে। জনস্বার্থে রাষ্ট্র সংস্কার অতীব জরুরি হয়ে পড়েছে। ফলে আমরা একই সঙ্গে নির্বাচন সংস্কার এবং রাষ্ট্র সংস্কারের কথাও বিবেচনা করছি। সরকার আরও অনেক সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছে। সব কমিশন রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি সামনে রেখে কাজ করছে।

আমরা যারা সরকারের গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর দায়িত্ব পেয়েছি, আমরা আমাদের সুপারিশগুলো সরকারের কাছে তুলে ধরেছি। এ সুপারিশগুলো কীভাবে কার্যকর করা হবে সেটা সরকার চিন্তা করবে। আমরা জানি, অতীতেও রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়টি সামনে এসেছিল এমনকি অনেক সুপারিশও করা হয়েছিল। কিন্তু সেগুলো পরবর্তী সময়ে মানা হয়নি। মানা হয়নি, কারণ আমরা তাদের মানাতে পারিনি। আমরা নাগরিকরা আমাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করিনি। নাগরিক সমাজ এবং গণমাধ্যম তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করতে পারেনি। রাষ্ট্র গঠনে এবং সংস্কারে দেশের সব নাগরিকের অংশগ্রহণ জরুরি। ভবিষ্যতে আমাদের নাগরিকদের সক্রিয়তার ওপর নির্ভর করবে তখন সরকার তাদের দায়িত্ব সঠিকভাবে পালন করবে কি না। একটা রাষ্ট্রে নাগরিকের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আর কেউ নেই। তাই আমাদের এখনকার রাষ্ট্রসংস্কার প্রস্তাবগুলো রক্ষা করার দায়িত্ব জনগণেরই।

কালবেলা: বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থায় ভবিষ্যতেও কি তত্ত্বাবধায়ক সরকার থাকবে?

ড. বদিউল আলম মজুমদার: তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিধানটি এখন প্রায় নির্ধারিত। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বাতিল করে সংবিধানের দেশ সংশোধনী আনা হয়েছিল, অর্থাৎ পঞ্চদশ সংশোধনী, সেটি এরই মধ্যে বাতিল হয়েছে। তাই ভবিষ্যতে বাংলাদেশের আবারও নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা দেখা যাবে সেটা আশা করা যায়। তবে আগামী নির্বাচন হবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে।

আমি নিজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য রিট করেছিলাম। আমি আনন্দিত যে, সংবিধানের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল সংক্রান্ত সংশোধনীটি বাতিল করা হয়েছে। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের সুষ্ঠু নির্বাচন হবে, আমাদের মতামতের প্রতিফলন হবে এবং আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার কার্যকর হবে—এ প্রত্যাশাই করি।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আগামী বছরের ইজতেমার তারিখ ঘোষণা

বায়ুদূষণ থেকে রক্ষা পেতে সতর্কতামূলক পরামর্শ

আদালত প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর হামলার প্রতিবাদ ডিইউএমসিজেএএ’র

আ.লীগ নিষিদ্ধে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

তিলকারত্নের বিদায়: নারী দলের কোচ খুঁজছে বিসিবি

রূপগঞ্জে ছুরিকাঘাতে আহত ২ কিশোরের মৃত্যু

টেন্ডার ছাড়াই ৭০ হাজার টাকায় ১৮ বিঘা জমি নিলেন বিএনপি নেতা

সরকারি চাকরির স্বেচ্ছায় অবসরের বয়স-পেনশন নিয়ে যেসব প্রস্তাব

হাজিদের মোটা অঙ্কের অর্থ ফেরত দিচ্ছে এশিয়ার মুসলিম দেশ

‘বিএনপি ও প্রশাসনের কতিপয় লোকজন আ.লীগকে রক্ষা করছে’

১০

ষড়যন্ত্রকারীদের কারণে নির্বাচন যেন বিলম্বিত না হয় : সাইয়েদুল আলম

১১

বিইউ’র নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. জাহাঙ্গীর আলম

১২

কামরুলের ১৫ হিসাবে সাড়ে ৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৩

দেশকে খুনি হাসিনা ধ্বংস করে গেছে : ড. খন্দকার মারুফ

১৪

রংপুর শহরে বন্ধ সব পেট্রল পাম্প, ভোগান্তি চরমে

১৫

কমেছে বিদেশগামী অভিবাসীর সংখ্যা, বেড়েছে নারীদের বিএমইটি নিবন্ধন  

১৬

পুলিশের গাড়ি থেকে ছিনিয়ে নেওয়া সেই আ.লীগ নেতা গ্রেপ্তার 

১৭

বাংলাদেশকে চার প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ

১৮

৫০ হাজার টন গম এলো আর্জেন্টিনা থেকে

১৯

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার মামলায় খালাস পেলেন যারা

২০
X