কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৩:৩৬ এএম
আপডেট : ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৪৮ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

প্রসঙ্গ: মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রসঙ্গ: মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা

অনেক সময় মনে হয়, একটি বিভ্রান্তি ও বিতর্ক নিয়েই আমাদের চিরকাল পথ চলতে হবে। যে বিতর্ক আমাদের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে চলমান, তার বোধকরি অবসান হবে না। হবে না এজন্য যে, আমরা তর্কপ্রিয় জাতি এবং নিজের মতকে প্রতিষ্ঠিত দেখতে ও করতে ভালোবাসি। জাতীয় স্বার্থে কিংবা জাতীয় ইতিহাস-ঐতিহ্য সমুন্নত রাখতে একটি বিষয়কে মেনে নিয়ে বিতর্কের অবসান ঘটানোর মানসিকতা আমাদের নেই। কারও কারও ভাষ্যে এটা প্রতীয়মান হতে পারে যে, আমরা বুঝিবা অত্যন্ত সৎ ও সত্যের পুজারি জাতি। তাই ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে কতজন শহীদ হয়েছিলেন, তার পুঙ্খানুপুঙ্খ হিসাব না পাওয়া পর্যন্ত আমরা স্বস্তি পাচ্ছি না। অথচ কে না জানে, আমাদের মতো অসৎ, মিথ্যাচারে অভ্যস্ত ও তথ্যের বিকৃতি ঘটানোর ঐতিহ্য পৃথিবীর অন্য কোনো জাতির নেই। এখানে ইতিহাসের চর্চা চলে রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে। যখন যে রাজনৈতিক শক্তি রাষ্ট্রক্ষমতার স্টিয়ারিং হাতে পায়, জাতীয় ইতিহাসের চাকা তাদের ইচ্ছায় এগোয়-পেছোয়।

ইতিহাস স্বীকৃত সত্য হলো, আমাদের সশস্ত্র স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ১৯৭১-এর ২৬ মার্চ থেকেই। তবে তার প্রেক্ষাপট রচিত হয়েছিল প্রায় দুই যুগের নিরন্তর আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে। আর সেসব আন্দোলন-সংগ্রাম ছিল মূলত এ ভূখণ্ডের মানুষদের নিজেদের আত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার সম্পর্কে সচেতন ও উজ্জীবিত করে তোলার। সেসব আন্দোলন-সংগ্রামের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন কয়েকজন প্রাতঃস্মরণীয় মহাপুরুষ। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী সেসব অগ্নিপুরুষের অন্যতম। আজ ইতিহাস চর্চায় তারা বেদনাদায়কভাবে উপেক্ষিত। স্বাধীনতার পুরো কৃতিত্ব দখলের চেষ্টায় দুটি রাজনৈতিক পক্ষ এমনভাবে মল্লযুদ্ধরত যে, ইতিহাস যদি একটি ময়দান হতো, তাহলে এতদিনে তার সব ঘাস পদপিষ্ট হয়ে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও শহীদ জিয়াউর রহমান ছাড়াও যে আমাদের স্বাধীনতার পেছনে অন্য অনেক রাজনৈতিক ও সামরিক ব্যক্তিত্বের প্রভূত অবদান রয়েছে, তা বিবদমান দুপক্ষের কেউ যেন মানতে চায় না। এ ক্ষেত্রে বিএনপি অনেকটাই উদার। তারা স্বাধীনতা সংগ্রাম তথা মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধুর অবদানকে অস্বীকার করে না। কিন্তু আওয়ামী লীগ মুক্তিযুদ্ধে জিয়াউর রহমানের অবদানকে একেবারেই স্বীকার করে না। বরং আমরা গত আমলে দলটির নেতা-নেত্রী এবং সমর্থক বুদ্ধিজীবীদের বলতে শুনেছি—জিয়া মুক্তিযুদ্ধই করেননি, তিনি ছিলেন পাকিস্তানি বাহিনীর চর। যদিও তাদের এ মিথ্যাচারকে কেউই সমর্থন করেনি, বিশ্বাসও করেনি। তবে এ ধরনের মিথ্যাচার যে প্রতিপক্ষকেও একই কাজে প্ররোচিত করে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বলা নিষ্প্রয়োজন, এ ধরনের অপচর্চা জাতির সত্যিকার ইতিহাস বিনির্মাণের পথে বাধার প্রাচীর তৈরি করে।

গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গঠিত অন্তর্বর্তী সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেক স্কুল পাঠ্যপুস্তকে সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার সিদ্ধান্ত হয়। সে মোতাবেক প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের ইতিহাসের বইয়ের সংশোধন ও পুনর্মুদ্রণ করা হয়েছে। কিন্তু সত্যিকার ইতিহাস লিখতে গিয়ে যদি ইতিহাস-স্বীকৃত বিষয়কে পরিবর্তন করা হয় বা উপেক্ষা করা হয়, তখন সেটাকে ইতিহাস বিকৃতি না বলে উপায় থাকে না। তেমনি একটি তথ্য প্রকাশিত হয়েছে গত ৯ জানুয়ারির দৈনিক কালবেলায়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রায় সব শ্রেণির নতুন পাঠ্যবইয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ শহীদের বিষয়টি উল্লেখ করা হলেও দুটি শ্রেণির বইয়ে তা করা হয়নি। এর মধ্যে সপ্তম শ্রেণির ‘বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়’ বইয়ে মক্তিযুদ্ধে শহীদের নির্দিষ্ট কোনো সংখ্যা উল্লেখ না করে ‘লাখো’ শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে। অন্যদিকে ষষ্ঠ শ্রেণির একই বিষয়ের বইয়ে শহীদদের বিষয়টি উল্লেখই করা হযনি। যেন বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে কেউ মারাই যায়নি। ইতোপূর্বে উল্লিখিত বইগুলো কয়েকবার সংশোধিত হলেও মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা ‘৩০ লাখ’ই উল্লেখ করা হয়েছিল। কিন্তু এবার বই দুটোতে যে সংখ্যার উল্লেখ করা করা হয়েছে, তাতে তথ্যের বিকৃতি ঘটানো হয়েছে। সপ্তম শ্রেণির বইটিতে ‘বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রাম’ অধ্যায়ের শেষদিকে উল্লেখ করা হয়েছে... “শেষ পর্যন্ত ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর জনযুদ্ধে বিজয় অর্জনের মাধ্যমে পাকিস্তানিদের ২৪ বছরের শোষণ ও বৈষম্যের অবসান ঘটে। ‘লাখে’ শহীদের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ পৃথিবীর বুকে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করে।” অন্যদিকে ষষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে মুক্তিযুদ্ধে শহীদের কোনো উল্লেখই নেই। এ বিষয়ে এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক রিয়াজুল হাসান কালবেলাকে বলেছেন, ‘প্রতিটি বিষয়ের কাজ করার জন্য বিষয়ভিত্তিক বিশেষজ্ঞদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। তারা পরিমার্জনের কাজ করেছেন। কোথাও যদি কোনো ত্রুটি পরিলক্ষিত হয়, তার সংশোধনী দেওয়া হবে। দ্রুত কাজ করতে গিয়েও কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি ঘটতে পারে। আমরা বিষয়টি দেখব।’

এনসিটিবির চেয়ারম্যান ‘বিষয়টি দেখবেন’ এবং ‘ত্রুটি বিচ্যুতি ঘটে থাকলে’ সংশোধনী দেওয়া হবে বলেছেন। প্রশ্ন হলো, তাহলে কি এই বইগুলো পুনর্মুদ্রণ করা হবে, নাকি শ্রেণিকক্ষে পাঠ দেওয়ার সময় শহীদের সংখ্যা উল্লেখ করার নির্দেশনা দিয়ে একটি সার্কুলার জারি করেই দায়িত্ব শেষ করবেন তারা? হয়তো সেভাবে তারা ‘ঠ্যাকা কাজ’ চালিয়ে নিতে পারবেন। কিন্তু প্রশ্নটা হলো, পাঠ্যপুস্তকে ইতিহাস পরিমার্জন করতে গিয়ে ইতিহাস-স্বীকৃত একটি তথ্যকে বিকৃত বা একেবারে অনুল্লেখ রাখা হলো কেন? ‘লাখো’ শব্দের বহুমাত্রিক অর্থ রয়েছে। এই লাখো দিয়ে এক লাখ থেকে নিরানব্বই লাখ পর্যন্ত সংখ্যা বোঝানো যেতে পারে। তা ছাড়া ঐতিহাসিক কোনো কোনো বিবরণ নিয়ে বিভক্তি কিংবা মতানৈক্য থাকলেও মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যার বিষয়টি এখন স্বীকৃত। এমনকি সব রাজনৈতিক দলের মেনিফেস্টোতে ‘ত্রিশ লাখ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা’ সমুন্নত রাখার কথা উল্লেখ রয়েছে। তাহলে এনসিটিবি কর্তৃপক্ষ যেসব ‘বিশেষজ্ঞ’কে এ কাজের দায়িত্ব দিয়েছিলেন, তারা কি দেশের ইতিহাস সম্পর্কে অজ্ঞ?

ইতিহাস বিকৃতি সম্পর্কে বলতে গিয়ে কবি আবদুল হাই শিকদার প্রায়ই একটি গল্প বলে থাকেন। ‘স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে শিক্ষা বোর্ড নির্দেশ দিল, ইতিহাসের বইয়ে যে যে স্থানে ‘পাকিস্তান’ ও ‘কায়েদ-এ-আজম মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ’ লেখা আছে, সেসব স্থানে রাবার স্ট্যাম্প দিয়ে ‘বাংলাদেশ’ ও ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ সিল মেরে দিতে হবে। কর্তৃপক্ষ তা-ই করল। কিন্তু আর কিছু পরিবর্তন করা হলো না। ফলে কথা দাঁড়াল এই রকম—‘বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৮৭৬ সালে করাচিতে জন্মগ্রহণ করেন, তার পিতার নাম জিন্নাহ পুঞ্জা ইত্যাদি।’ আমাদের যারা পাঠ্যপুস্তকের পরিমার্জক তারা কি সবাই এরকমই?

এটা ঠিক মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক গোড়াতেই শুরু হয়েছিল। পাকিস্তানের কারাগার থেকে দেশে প্রত্যাবর্তনের পথে লন্ডনে সংবাদ সম্মেলনে এবং পরবর্তী সময়ে ঢাকায় সাংবাদিক ডেভিড ফ্রস্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কোনোরকম পরিসংখ্যান ছাড়াই মুক্তিযুদ্ধে শহীদের সংখ্যা ‘ত্রিশ লাখ’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। ১৯৭১-এ লন্ডনে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রচারকাজে নিয়োজিত ছিলেন বিবিসির প্রখ্যাত সাংবাদিক সিরাজুর রহমান। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে প্রত্যাবর্তনের পথে লন্ডনে যাত্রাবিরতি করেন শেখ মুজিব। সেখানে অভিজাত হোটেল ক্ল্যারিজেসে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন। সে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন সিরাজুর রহমান। তিনি তার ‘ইতিহাস কথা কয় ও নির্বাচিত রাজনৈতিক প্রবন্ধ’ গ্রন্থ লিখেছেন, ‘প্রচারণার কাজে (মুক্তিযুদ্ধে) আমরা যারা লিপ্ত ছিলাম, হতাহতদের সংখ্যা সম্বন্ধে সাংবাদিকদের আমরা অনুমানভিত্তিক একটা হিসাব দিতাম। অভিজ্ঞতার আলোকে তারা আমাদের অনুমানের ওপর নির্ভর করতে শিখেছিলেন। আমাদের অনুমানমতো মুক্তিযুদ্ধে তিন লাখ মানুষ মারা গেছে বলে বিদেশি মিডিয়া খবর দিয়েছিল। কিন্তু ক্ল্যারিজেস হোটেলের সংবাদ সম্মেলনে এবং ভেভিড ফ্রস্টের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে মুজিব ভাই তিন লাখকে কেন তিন মিলিয়ন (ত্রিশ লাখ) বলে উল্লেখ করেছিলেন তার কোনো সংগত ব্যাখ্যা আমি খুঁজে পাইনি। কোরিয়া কিংবা ভিয়েতনামে বছরের পর বছর স্থায়ী নৃশংস যুদ্ধেও আধ-মিলিয়নের (পাঁচ লাখ) বেশি লোক মারা যায়নি। (পৃষ্ঠা; ৭৮-৭৯)। বস্তুত শেখ মুজিবুর রহমানের সেই উক্তির পর থেকেই বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদের সংখ্যা ত্রিশ লাখ বলে স্বীকৃতি পেয়ে যায়। সংগত কারণেই ওই সময়ে শেখ মুজিবের মুখ নিঃসৃত উক্তির বিপরীতে বা তার ভুল সংশোধন করে সঠিক সংখ্যা (তাও আনুমানিক) প্রচারের চিন্তা বা সাহস কেউ করেননি। ফলে এই অনুমাননির্ভর সংখ্যাটিই আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদের সংখ্যা হিসেবে পরিগণিত হয়ে আসছে। পরবর্তী সময়ে কেউ কেউ এ নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা করলেও তা ফলপ্রসূ হয়নি।

বস্তুত পৃথিবীর বিভিন্ন যুদ্ধবিগ্রহ কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিহতের যে সংখ্যা দেওয়া হয়, তা পুরোটাই অনুমাননির্ভর। নামধাম বিবরণসহ সেসব নিহতের তালিকা কোথাও করা হয়নি। ফলে প্রচলিত ধারণার সংখ্যাটিই ইতিহাসে স্থান পেয়ে থাকে। অবশ্য স্বাধীনতার পরপর মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিরূপণ সম্ভব ছিল। বিশেষত স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধুর সরকার শহীদ পরিবারদের যে ২ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দিয়েছিলেন, সে তালিকা ধরে একটি সংখ্যা বের করা যেত। কিন্তু সেটা করা হয়নি। কেন করা হয়নি, সে প্রশ্ন এখানে অবান্তর।

মোদ্দা কথা হলো, মুক্তিযুদ্ধে প্রকৃত শহীদের সংখ্যা যা-ই হোক, ত্রিশ লাখ সংখ্যাটি এখন ইতিহাস-স্বীকৃত সত্যে পরিণত হয়েছে। অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পর তা সংশোধন বা পরিবর্তনের কোনো সুযোগ নেই। কারণ ইতিহাসের এসব তথ্য রাষ্ট্রের কোনো বিধিবিধান নয় যে, কোনো অধ্যাদেশ কিংবা পার্লামেন্টে আইন পাস করে তা সংশোধন করা যাবে। সুতরাং ওই ধরনের অবিমৃশ্যকারী প্রচেষ্টায় প্রবৃত্ত হয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধের মহিমাকে ম্লান করা সুবিবেচনাপ্রসূত হবে না। তবে প্রশ্ন হলো, পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জনের দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘পণ্ডিত’ ব্যক্তিরা এ দায়িত্বজ্ঞানহীন কাজটি করলেন কীভাবে?

লেখক: সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম ভাষণে যা বললেন ট্রাম্প

অবৈধদের দেশে ফেরার মেয়াদ বাড়াল মালয়েশিয়া

বাংলাবাজারে অভিযান, বিনামূল্যের পাঠ্যবই উদ্ধার

মার্কিন প্রেসিডেন্টকে শপথ পড়ান যিনি

গ্রুপিং ও শৃঙ্খলা ভঙ্গ করলেই কঠোর ব্যবস্থা : যুবদল সভাপতি 

৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ট্রাম্প

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে থাকছেন যেসব মার্কিন প্রেসিডেন্ট

টাঙ্গাইলে সমন্বয়কের ওপর হামলা, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

‘ছাত্র-জনতারাই দেশের সার্বিক উন্নয়নে মুখ্য ভূমিকা রাখবে’

তালেবান প্রশাসনের সঙ্গে হাত মেলাতে চেষ্টা করছে দিল্লি!

১০

ঘাট ইজারা নিয়ে সংঘর্ষ, মৎস্য দল নেতা আহত

১১

জামায়াত নেতার মাছ লুট, বিএনপির দুই নেতা বহিষ্কার

১২

তারেক রহমানের নির্দেশে আহত ছাত্র ও শ্রমজীবীর চিকিৎসা

১৩

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা শুরু

১৪

রশি নিয়ে সোহেলের বাড়িতে অন্তঃসত্ত্বা প্রেমিকা

১৫

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার চীন সফরে আলোচনায় থাকতে পারে যেসব বিষয়

১৬

শহীদ জিয়ার অবদান জাতি আজীবন স্মরণ করবে : লায়ন ফারুক

১৭

স্পর্শকাতর ভিডিও বানিয়ে ব্লাকমেইল, স্কুলছাত্রী গ্রেপ্তার

১৮

‘আগস্ট বিপ্লবের মাধ্যমে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করার সুযোগ পেয়েছি’

১৯

চার সপ্তাহ প্রস্তুতি চান ক্যাবরেরা

২০
X