মেজর (অব.) ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
প্রকাশ : ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০০ এএম
আপডেট : ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:২১ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

ডিম নিয়ে ভীমরতি

ডিম নিয়ে ভীমরতি

দুই অক্ষরের ছোট্ট একখানা নাম আছে আমার—ডিম। কেউ কেউ আদর করে আণ্ডা বলেও ডাকে। তাই বলে আমি কিন্তু আন্ডারএস্টিমেট করার মতো কেউ নই। নামে বা দেখতে ছোট হলেও দামে কিন্তু আদৌ ফেলনা নয়। আর আশপাশের যে কোনো দেশের তুলনায় এ দেশে আমার দাম তো আরও বেশি। তাইতো মাঝেমধ্যে আণ্ডার দাম আন্ডার কন্ট্রোল রাখতে পাশের দেশ থেকে আমার পিসাতো ভাইদেরও এ দেশে আসতে হয়। কৃষিনির্ভর দেশ, অবারিত গ্রাম, কোটি কোটি কিষান-কিষানি আর বেকার যুবসমাজ থাকা সত্ত্বেও হঠাৎ আমাকে খুঁজে পাওয়া যায় না বলে তোমরা অভিযোগ করো। অথচ আমি কিন্তু হেলিকপ্টার বা প্লেন চেপে পালিয়ে যাইনি। ডিম কখনো পালায় না।

কিন্তু তোমরা খুঁজে পাবে না। কারণ ডিম নিয়ে ডান-বাম করা মানুষদের না খুঁজে তোমরা আমি কোথায় লুকালাম, কেন লুকালাম তাই খুঁজে ফিরো শুধু। আচ্ছা তোমাদের মাথায় কি ডিমের পচা কুসুম? এই যে সব কাজের কাজি আর পাজির দল আমাকে লুকিয়ে কৃত্রিম সংকট করে বছর নয়, মাস নয়, সপ্তাহ নয়, দিনও নয়—মাত্র কয়েক ঘণ্টায় কোটি টাকার মালিক বনে যায়, তা জেনেও না জানার ভান করো কেন? মাতৃগর্ভ থেকে ভূমিষ্ঠ হওয়ার সেকেন্ডের মধ্যে মানব নামক খাদকদের প্লেটে যাওয়ার ক্ষমতা আর কারও আছে কি? তাও আবার পোচ, ভাজি, সিদ্ধ, হাফ সিদ্ধ—কত কী রূপ দেও আমাকে? আবার তরকারি, ঝরঝুরি, পুডিং কিংবা বেকারি—সর্বত্রই আমি জরুরি। তারপরও আমার ওপর তোমাদের এত রাগ কেন? আমাকে খুঁজে না পেলেই বলো আমাকে নাকি গোয়েন্দারা ধরে নিয়ে গেছে। আমি কি দাগি আসামি যে আমাকে গোয়েন্দারা ধরবে? ডিমখোর বেহায়ারা এক লাইন বেশি বুঝে বলে লেখে—‘হারুনের ভাতের হোটেলে চলে গেছে সব ডিম।’

এরপরের গল্পটা আমার জন্য বড় লজ্জার। ঠান্ডা অবস্থায় যেমন-তেমন, গোয়েন্দাদের চরম পছন্দের জিনিস নাকি গরম আণ্ডা। আর এই গরম আণ্ডা দেখে চরম আসামিরাও নাকি ঠান্ডা। কারণ তারা জানে গোয়েন্দারা আসামিদের পেটের কথা বের করে আনতে মোক্ষম দাওয়াই হিসেবে সবার আগে বেছে নেয় গরম আণ্ডা। আর তা প্রবেশ করায় পেটের ঠিক নিচে শরীরের বিশেষ একটি অংশে। কী জঘন্য কথারে ভাই? অন্যায় করলে জেল দাও, হাজত দাও আপত্তি নেই। কিন্তু অমন দুর্গন্ধময় স্থানে একটি শ্বেতশুভ্র গরম ডিম দিতে তোমাদের বিবেকে একটুও বাধে না? তাইতো অভিমান করে মাঝেমধ্যেই আমি টিনএজ মেয়েদের মতো লুকিয়ে থাকি? তখন কেউ কেউ বলে কারসাজি, আবার কেউ বলে গোয়েন্দাদের আয়নাঘরে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ডিমের দাম ক্রমেই নিচ থেকে ওপরের দিকে উঠে গেছে।

আমার মা মুরগি আর পরবর্তী প্রজন্ম মুরগির বাচ্চা নিয়েও কৃত্রিম সংকট হয়। তখন আলোচনায় আসে তারা। কিন্তু আড়ালে থেকে যায় বাবা মোরগ। এ যেন ওয়েস্টার্ন স্টাইল! মায়ের পরিচয়ই মুখ্য, বাবার পরিচয় কোনো ব্যাপার নয়। এ নিয়ে বাবার দুঃখের শেষ নেই। বাবা বেশি দুঃখ পায় যখন মোরগের গোশতকেও দোকানপাট, হাটবাজার, ঘরদুয়ার, এমনকি হোটেলেও মুরগির গোস্ত বলা হয়। ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের হিমায়িত শোকেসে চামড়া ছিলানো মোরগ-মুরগি সবকিছুর পাশে লেখা থাকে মুরগির গোশত, কেজি ... টাকা। এ যেন এক নারী রাজ্য, যেখানে পুরুষের তথা মোরগের কোনো অস্তিত্ব নেই। আমার বাবা এমন বৈষম্য কিছুতেই মেনে নিতে নারাজ। কিন্তু কে শুনে কার কথা। বাবা তো আর অটোরিকশার মালিক বা চালক নয় যে, শাহবাগ দখল করে শাহি ফরমান আদায় করবে।

তোমরা বলো পচে গেলে আমাদের মূল্য থাকে না। কিন্তু তোমাদেরই সমাজে কেউ কেউ পচে গেলে তার অবস্থান ওপরে চলে যায়। সে প্রথমে কোটিপতি বনে যায়, এরপর নেতা হয়ে ঘাড়ে চেপে বসে। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের বিশাল ইমারত যেন বিশেষায়িত একটি খোঁয়াড়, যেখানে মুরগিরা সোনার ডিম পাড়ে। আর সেই সোনার ডিমের বদৌলতে দেশ-বিদেশে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউবাসী মানিক-রতনদের সম্পদের পাহাড় কেবলই বাড়ে। কারও কারও সম্পদ বছরে শতগুণ এমনকি হাজারগুণও বাড়ে। যাদের এভাবে সম্পদ বাড়ে তাদের অনেকেই কৃষি, মৎস্য ও পোলট্রি খাত থেকে, তথা ডিমের ওপর ভরসা করে এমন হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েছেন বলে দাবি করে। এসব দাবি শুনে আড়ালেই আমি হাসি, আড়ালেই কাঁদি। কারণ আমি ডিমের তো আসলে কোনো ভাগ্য পরিবর্তন হয় না। আর ডিমের আশায় থাকা ক্ষুদ্র খামারিদের লাভের খাতায় অঙ্কের খাতার মতো ডিম আঁকা হয়। তবে নিয়তির বিচার বলেও যে একটা কথা আছে, তা তো ভোলা যায় না। পরিস্থিতি উল্টে গেলে সেই বিশেষ বিশেষ ভবনের মানুষগুলোই হয় পালিয়ে যায়, না হয় জেলে বসে ডিমের তরকারি দিয়ে ভাত খায়। কেউ কেউ আবার গোয়েন্দাদের সৌজন্যে গরম ডিমের স্বাদও পেয়ে থাকেন।

চট্টগ্রামের কেউ কেউ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের বিশেষ একটি উপজাতির কাছে আমার পরিচয় ‘বদা’ রূপে। এই বদা তথা ডিম নিয়ে এক বদকাণ্ড ঘটে গেল বহদ্দারহাটের জন্য বিখ্যাত চট্টগ্রামে। এতদিন ঢাকার আদালত প্রাঙ্গণে আটক আইনমন্ত্রী, শেয়ারবাজারখোর, বামপন্থি নেতাসহ মার্কামারাদের দিকে ডান হাতে আমি ডিমকে ছুড়ে মেরেছে বিক্ষুব্ধ জনতা। তাদের ভাগ্য ভালো যে রাজধানীতে পচা ডিমেরও কিছু দাম থাকে। তাই বাজারে পচা ডিমও বিক্রি হয় এবং গোপনে কোথায় যেন পচা ডিম পাঠিয়ে দেয় তথাকথিত পচা ডিম সিন্ডিকেট। তা না হলে ঢাকার আদালত প্রাঙ্গণে তথাকথিত নেতাদের ভাগ্যে পচা ডিমই জুটত। তবে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণের একেবারে কুসুম স্তরে অর্থাৎ এক বিচারের খাসকামরায় ঢুকে পড়ি আমি ডিম। এবার এক আইনজীবী সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে আমাকে ছুড়ে মারে। এরপর পবিত্র আদালতের ফাইলের ওপর আমার ভগ্ন খোলস ও নগ্ন-গলিত দেহ সংবলিত ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। আর যায় কোথায়? আদালতের সম্মান রক্ষায় ডিম ফুটে বাচ্চা বেরোনোর মতো বেরিয়ে আসে নানা সংগঠন। জানি না আমাকে আবার গরম করে সেই আইনজীবীর বিশেষ স্থানে রাখার বেআইনি কাজ করা হবে কি না?

সারা জীবন জেনে এসেছি উকিলদের চাপার জোর বেশি। তাদের মুখ চলে তীব্রগতিতে। কেউ হুমকিধমকি বেশি করলে আগে বলা হতো ‘হাত থাকতে মুখ কেন? আগে পিটাও’। কিন্তু চট্টগ্রামে কোন উকিলের মুখের জোর কমে গেল আর বাহুর জোর বেড়ে গেল, সেইসঙ্গে রিয়াজুদ্দিন বাজারে এত পচা আলু, পচা টমেটো ও পচা আপেল থাকতে আমার মতো শতভাগ পারফেক্ট ডিমকেই কেন বেছে নিতে হলো, তা তদন্তের জোর দাবিতে আন্দোলন করার কথা ভাবছি। ফাইলের ওপর আমার উজ্জ্বল কুসুম দেখে ডিমবঞ্চিত মানুষের হাহাকার দেখে নিজেরই খারাপ লাগে। ভবিষ্যতে কেউ যদি ‘ডিম থাকতে মুখ কেন?’—এমন স্লোগান তুলে, আমার কী দশা হবে, একবার ভাবো তো?

পাশ্চাত্যে একটি প্রচলিত কথা হলো। কেউ যদি তোমাকে প্রশ্ন করে পৃথিবীতে ডিম না মুরগি আগে এসেছে, তবে তাকে উত্তর দিতে হয়—‘সবার আগে এসেছে ডাইনোসর’। এরপর সে ডাইনোসর নিয়ে ভাবতে থাকে, ডিম আর মুরগির কথা ভুলে যায়। আমাদের সমাজে বেফাঁস কথা বলে যারা অনাবশ্যক ইস্যু তৈরির চেষ্টা করে, তাদের অন্য কী কাজ দিয়ে ব্যস্ত রাখা যায়, এমন প্রশ্নের উত্তরে একজন বলেছিলেন, তাদের জঙ্গলে পাঠিয়ে কে ডিম পেড়ে বাচ্চা ফোটায় আর কে সরাসরি বাচ্চা প্রসব করে, তার অনুসন্ধান করানো যায়। কারণ, তারা মনে করে তাদের সব কথা—সব কাজই যুক্তিযুক্ত।

এ যুক্তি আর ডিম নিয়েও একটি গল্প আছে। একবার বনের রাজা সিংহের বিরুদ্ধে সব অসহায় প্রাণী একাট্টা হয়ে আন্দোলন শুরু করল। দাবি একটাই, সিংহ নিজে রাজা বলে যখন তখন একটি করে পশু ধরে খেয়ে ফেলবে, এটা অন্যায়, এটা বৈষম্য—এটা মেনে নেওয়া যায় না। তীব্র আন্দোলনের মুখে সিংহ বললেন, ঠিক আছে বিনা যুক্তিতে এখন থেকে আমি কাউকে মারবও না, খাবও না। এরপর সত্যি সত্যি সিংহ এক দিন না খেয়ে ছিল। দিনশেষে সিংহ বুঝল এভাবে না খেয়ে বাঁচা যাবে না। কোনোমতে রাত কাটিয়ে সকালেই সামনে পেল এক হরিণ। সেই হরিণকে জিজ্ঞেস করল, বলো তো তোদের রানিমাতা অর্থাৎ আমার স্ত্রী সিংহ ডিম পাড়ে না বাচ্চা প্রসব করে? হরিণ উত্তরটা জানে বিধায় দাঁত কেলিয়ে উত্তর দিল—কেন, বাচ্চা প্রসব করে। সিংহরাজ অগ্নিশর্মা হয়ে বলল, কী? এত বড় স্পর্ধা? তুই ছোটলোক হরিণ, তুই বাচ্চা প্রসব করিস বলে ভেবেছিস আমার রাজপরিবারের সম্মানিত ও উচ্চবংশীয় রানিও ছোটলোকের মতো বাচ্চা প্রসব করবে। এমন কথা তোর মাথায় কে ঢুকাল? তুই নিশ্চয়ই অন্য বনের এজেন্ট। এত বড় বেয়াদবি? তোর মতো বেয়াদবের কোনো অধিকার নেই এই বনে থাকার। এই বলে হরিণকে মেরে সকালের নাশতা সারল সিংহরাজ।

এরপর দুপুরের খাবারের আগে দেখা পেল এক গাধার। এ গাধাকেও জিজ্ঞেস করল বনের রানিমাতা সিংহ ডিম প্রসব করে না বাচ্চা প্রসব করে। গাধা ভাবল, তাদের নিচুজাতে অন্তঃসত্ত্বা মা গাধা বাচ্চা প্রসব করে থাকে, যা বেশ কষ্টদায়ক। উচ্চ রাজবংশের রানি সিংহ নিশ্চয়ই এমন কষ্ট করেন না। তাই আত্মবিশ্বাস নিয়েই গাধা বলল, রানিমাতা তো আমাদের মতো নন। তিনি নিশ্চয়ই ডিম প্রসব করেন। উত্তর শুনেই বনের রাজা সিংহ প্রচণ্ড রেগে গেলেন। আর বললেন, আমার স্ত্রী রানি সিংহ কি দুটাকা দামের দুই পায়ে দাঁড়ানো পাখি যে ডিম পারবে? এতটুকু বুদ্ধিও তোর মাথায় নেই? তোর মতো বোকার এই সমাজে বেঁচে থাকার কোনো অধিকার নেই। এ কথা বলেই গাধাকে মেরে ফেলল এবং দুপুরের খাবার হিসেবে খেয়ে ফেলল।

রাতে হুক্কাহুয়া রব তুলে ঘুরে বেড়াত শিয়াল। পেটে খিদে থাকায় শিয়ালকেই ডাকল সিংহ রাজা। আবারও সেই একই প্রশ্ন—রানি সিংহ কি ডিম প্রসব করে, না বাচ্চা প্রসব করে? শিয়াল পণ্ডিতের তো আবার ষোলো চুঙ্গা বুদ্ধি! সন্ধ্যার পর বনবাদরের সব খবর তার কাছে পৌঁছে যেত। সকালে হরিণ আর দুপুরে গাধার করুণ পরিণতির কথা শিয়ালের জানা ছিল। তাই ষোলো চুঙ্গা বুদ্ধি খাটিয়ে উত্তর দিল, ডিম বা বাচ্চা প্রসব, এসব তো রাজকীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপার। আমার মতো শিয়ালের পক্ষে এসব বিষয় মাথায় আনাও পাপ। আমাদের রানিমাতা সিংহ অনন্যা, অদ্বিতীয়া। তিনি যখন ইচ্ছা ডিম প্রসব করবেন আবার যখন ইচ্ছা বাচ্চা প্রসব করবেন। এটা ওনার একান্ত নিজস্ব সিদ্ধান্তের ব্যাপার। এবারও ক্ষেপে গেল সিংহ রাজা। বলল, কী? এমন স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে রসিকতা? এত বড় সাহস? তোর মতো বখে যাওয়া দুষ্ট শিয়াল এ সমাজের জন্য নিরাপদ নয়। এ কথা বলেই শিয়াল হত্যা ও রাতের খাবার সারল সিংহ। সবকিছুর পেছনেই ছিল জোরালো যুক্তি।

বড় বিচিত্র আমাদের সমাজ। এখানে যারাই সমাজের অধিপতি হন, তাদের সব কাজের পেছনে যুক্তি থাকে। হয়তো এমন যুক্তি থেকেই এবার রাষ্ট্রীয় টাকায় প্রতিটি আদালতে মেটাল ডিটেক্টরের মতো ডিম ডিটেক্টর বসানো হবে। আর ধূমপানমুক্ত এলাকার আদলে আদালত প্রাঙ্গণে ঝুলবে ‘ডিমমুক্ত এলাকা’ লেখা সাইনবোর্ড। আসন্ন কোনো এক বৈঠকে বা অধিবেশনে হয়তো এ নিয়ে প্রকল্প ও বরাদ্দ পাস হবে। সবকিছুর পেছনে একটা যুক্তি থাকতে হবে না? যুক্তির বাইরে কিছুই হয় না এ দেশে। এখানে শরীরের বিশেষ অংশে গরম ডিম প্রবেশ করানোর পেছনে যেমন যুক্তি আছে, তেমনি প্রয়োজনের সময় পচা ডিম হজম করে রং করা পুতুলের মতো দাঁড়িয়ে থাকার পেছনেও যুক্তি আছে। যুক্তি ছাড়া এ দেশে একটি ডিমও ভাঙে না, পচে না, পালিয়েও যায় না।

লেখক: অবসরপ্রাপ্ত মেজর। গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

সচিব নিবাসেও আগুন

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মির্জা ফখরুলের উদ্বেগ

‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে জনগণ অন্যতম সহায়ক শক্তি’

নিহত ৫ ফিলিস্তিনি সাংবাদিককে ‘জঙ্গি’ দাবি ইসরায়েলের

সচিবালয়ের পোড়া ভবন থেকে মিলল মৃত কুকুর

পিপলস্ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের সভা অনুষ্ঠিত

বড়দিন উদযাপনের ছবি পোস্ট করে সমালোচনার মুখে সালাহ

ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ

জবিতে তৃতীয় দিনের মতো ছাত্রদলের পদবঞ্চিতদের বিক্ষোভ

কুর্দি যোদ্ধাদের শেষ পরিণতির হুঁশিয়ারি এরদোয়ানের

১০

দেশে ফিরেই মিজানুর রহমান আজহারীর স্ট্যাটাস

১১

‘সাড়ে ১৫ বছর শাসনকারীরা দেশকে না সাজিয়ে নিজেদের সাজিয়েছে’

১২

‘১৫ বছরে চট্টগ্রামে যত উন্নয়ন হয়েছে এখন সব ক্ষতির কারণ’

১৩

বিমানের সিটের নিচে ২ কেজি সোনা

১৪

সিরিয়ায় আসাদপন্থিদের হামলায় ১৪ নিরাপত্তাকর্মী নিহত

১৫

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২৫৯৬ মামলা

১৬

আ.লীগ লাশের ওপর নৃত্য করে ইতিহাস তৈরি করেছে : ড. রেজাউল করিম

১৭

ব্যর্থতার দায় আমাদেরও আছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮

যেসব সিনেমা হলে দেখা যাবে জয়ার ‘নকশীকাঁথার জমিন’

১৯

রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা একটি রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে : রিজভী

২০
X