বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১
ইলিয়াস হোসেন
প্রকাশ : ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:১০ এএম
আপডেট : ১১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ
যে কথা কেউ শুনে না

নিজস্ব সংস্কৃতি সংকটে বিএনপি

নিজস্ব সংস্কৃতি সংকটে বিএনপি

আওয়ামী লীগের মতো শুধু স্বাধীনতা অর্জনের একক মহাকাব্য়িক গল্প নিয়ে পড়ে থাকতে চায়নি বিএনপি। সার্বভৌমত্ব ধরে রেখে আধুনিক স্বনির্ভর রাষ্ট্র গড়তে চেয়েছে তারা। মহান মুক্তিযুদ্ধের কৃতিত্ব কুক্ষিগত না রেখে সবার মধ্যে বিলিয়ে দিয়েছে। ক্রান্তিকালে স্বাধীনতার ঘোষণা দিলেও এ নিয়ে বাড়তি মনোযোগ দাবি করেননি দলটির প্রতিষ্ঠাতা বীরউত্তম জিয়াউর রহমান। পঁচাত্তরের পটপরিবর্তনের পর, সিপাহি-জনতার অভ্য়ুত্থানের মাধ্য়মে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণ করেন তিনি। এরপর রাজনৈতিক দলগুলোর বিধিনিষেধ তুলে দিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন। গণমাধ্য়ম প্রকাশে বাধা দূর করে দেশ গঠনে সবাইকে সম্পৃক্ত করে বিএনপি সরকার। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন আধুনিক স্মার্ট করপোরেট নির্বাহী। বীর মুক্তিযোদ্ধা হয়েও তিনি দলে টেনেছিলেন মেধাবী, অভিজ্ঞ নানা ঘরানার রাজনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের। তাদের কারও কারও নামে স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় নীরব থাকা বা অস্পষ্ট ভূমিকার সমালোচনা ছিল। অথচ, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের চেয়ে রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা ছিল বিএনপিতে বেশি। সেসব নিয়ে আত্মশ্লাঘায় ভোগেননি জিয়াউর রহমান। প্রশাসনের আমলাদের ক্ষেত্রে তার পূর্বসূরি বঙ্গবন্ধু সরকারের নীতিই অনেকাংশে গ্রহণ করেছিলেন। অভিজ্ঞ অনেক সিএসপি অফিসার মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের চাকরি করেছেন। তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে দখলদার সরকারের দোসর হিসেবে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ভূমিকার অভিযোগ ছিল; কিন্তু দক্ষ জনবল দিয়ে প্রশাসন চালানোর স্বার্থে সেসব সমালোচনা পাত্তা দেননি বঙ্গবন্ধু। পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে উদ্বুদ্ধ করার মধ্য় দিয়ে দেশের আমলাতন্ত্রকে যুগোপযোগী করে গড়ে তোলে জিয়া সরকার। এ সময় এইচ টি ইমামের মতো ডাকসাইটে আমলারা তাকে সহযোগিতা করেন। অথচ, পরবর্তী সময়ে জিয়ার আমলাতন্ত্রের কঠোর সমালোচনা করেছেন আওয়ামী লীগে যোগ দেওয়া ওইসব সুবিধাভোগী। সুযোগ পেলেই স্বাধীনতাবিরোধী তকমা লাগানোর চেষ্টা করেছেন। তাদের কাজই হয়ে উঠেছিল স্বল্পবাক, কাজপাগল জিয়া ও তার দল বিএনপির বিরুদ্ধে গোয়েবলসীয় কায়দায় ব্য়য়বহুল অপপ্রচার করা।

পার্বত্য় চট্টগ্রাম সংকটের মূলে রয়েছে ভারত-পাকিস্তান বিভাজন। পাহাড়িরা কখনো পাকিস্তানের অংশ হতে চায়নি। ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাহাড়িদের সে সময়ের নেতা স্নেহসুর চাকমা রাঙামাটিতে ভারতের পতাকা উত্তোলন করেন। কয়েক দিন পর স্থানীয়দের সঙ্গে নিয়ে সেনা কর্মকর্তারা পাকিস্তানের পতাকা তোলেন। ভারতের অংশ থেকে তারা অনেক দেনদরবার করেন। সশস্ত্র আন্দোলনের উদ্য়োগও নেন। আশ্বাস দিলেও পরে জওহরলাল নেহরুসহ শীর্ষ ভারতীয় নেতাদের অনাগ্রহে তা ঝিমিয়ে পড়ে। স্বাধীন বাংলাদেশে বাঙালি হওয়ার পরামর্শ দিয়ে তাদের অশান্তির পথে উসকে দেন স্বয়ং সরকারপ্রধান শেখ মুজিবুর রহমান। সেখানে সেনা নিয়োগও শুরু করে বঙ্গবন্ধু সরকার। তারই ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্রপতি জিয়া শুধু সংখ্য়া বৃদ্ধি করেছেন। অথচ, পাহাড়ে দমনপীড়নের জন্য় ক্ষুদ্র-নৃগোষ্ঠী, প্রগতিশীল দাবিদার একচোখা সুশীল সমাজ সবসময় বিএনপিকে দায়ী করে। শান্তিচুক্তি করলেও শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার তা পুরোপুরি বাস্তবায়ন করেনি। চুক্তির কিছুদিন পরই সন্তু লারমা বলেছেন, তিনি ভুল করেছেন। পাহাড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠা নাকি শান্তিতে নোবেল পদকের জন্য় হাসিনা সরকার চুক্তি করেছিল, তা নিয়ে রহস্য় রয়ে গেছে। সরকার ও বিরোধী দলে থেকে পাহাড়িদের সঙ্গে সবসময়ই দুরকম আচরণ করেছে আওয়ামী লীগ। এত কিছুর পরও পাহাড়িরা বৃহৎ স্বার্থের কথা বলে আওয়ামী লীগের অনুগত থাকে। এর যোগসূত্র কোথায়? হয়তো প্রতিবেশী বিরাট দেশের প্রভাব! তাদের উভয়েরই পৃষ্ঠপোষক ভারত। এটা বিভিন্ন সময় প্রমাণিত। তবে, জাতিসত্তার স্বীকৃতির জন্মগত অধিকার আদায়ে সব আমলে নিগৃহীত হতে হয়েছে পাহাড়িদের। একই বাস্তবতা হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টানসহ সব সংখ্য়ালঘু সম্প্রদায়ের বেলায়ও দেখা যায়। ১৯৪৭ সাল থেকে ক্ষমতাসীন ও প্রভাবশালীদের হাতে বিভিন্ন সময় নির্যাতিত হওয়ার অভিযোগ করে আসছে তারা। এই পুরো সময় সবচেয়ে বেশিদিন ক্ষমতায় ছিল আওয়ামী লীগ।

ঐতিহাসিকভাবেই দেশে সংস্কৃতিচর্চায় আওয়ামী লীগ ও বামধারার অনুসারীরা এগিয়ে। তারা আসলে একই নৌকার যাত্রী। জিয়াউর রহমান চেয়েছিলেন আগ্রাসনমুক্ত নিজস্ব সংস্কৃতির উত্থান। সেই অনুযায়ী উদ্য়োগও নিয়েছিলেন তিনি। দেশের প্রথিতযশা শিল্পী-কবি-সাহিত্য়িক-সাংবাদিকদের সম্মান জানানোর পাশাপাশি নতুন প্রতিভা অন্বেষণে কাজ করেছেন। কিন্তু ক্ষণজন্মা মানুষটি শহীদ হওয়ার পর তার দল এদিকটা নিয়ে তেমন কোনো আগ্রহ দেখায়নি। আওয়ামী লীগপন্থি সাহিত্য় ও সংস্কৃতিসেবীরা সবসময় বিএনপি ও তাদের নেতাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করেছে। তাদের সংস্কৃতিবিরোধী প্রমাণের চেষ্টা করেছে। বিএনপিপন্থি কবি-সাহিত্য়িকদের মৌলবাদী আখ্য়া দিয়ে সংস্কৃতি অঙ্গনে একঘরে করে রেখেছে। একসময় কলকাতার স্বীকৃতি না পেলে বাংলাদেশের কোনো সৃষ্টিশীল মানুষ মহান পরিচিতি পেতেন না। পরে আওয়ামী ঘরানার স্বীকৃতি না জোটায় প্রচারের আলো পড়েনি অনেকের ওপর। বরং বৈরিতার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের। যদিও তুমুল পাঠকপ্রিয় হুমায়ূন আহমেদ, আহমদ ছফা এ ক্ষেত্রে ব্য়তিক্রম। শিল্প ও সাহিত্য় সাধনা নিয়ে তেমন মাথাব্য়থা দেখা যায়নি জিয়া-পরবর্তী বিএনপি নেতৃত্বের মাঝে। সৃষ্টিশীল মানুষগুলো পরিচর্যার অভাবে এক একে জাতীয়তাবাদী শামিয়ানা ছেড়ে চলে গেছেন অবহেলাকে সাথি করে। অথচ, একটি জাতির মনন গঠনে শিল্প-সাহিত্য়ের ভূমিকা অনস্বীকার্য। এ ক্ষেত্রে মনোপলি কারবার করেছে আওয়ামী লীগ। একচেটিয়া চর্চার মাধ্য়মে তাদের নেতা-নেত্রীকে দেবতার আসনে বসিয়েছে। জনগণের টাকা খরচ করে বিখ্য়াত নির্মাতাদের দিয়ে সিনেমা-নাটক বানিয়েছে। বিনা বিচারে হাজার হাজার মানুষ হত্য়া করলেও মহান মিথ তৈরি করা হয়েছে। জাতির মনস্তত্ত্ব রচনা করা হয়েছে কূট উদ্দেশ্য়ে। অথচ, ইতিহাসের বীরযোদ্ধা, ট্র্য়াজিক হিরো জিয়াউর রহমান ও দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেত্রী খালেদা জিয়াকে নিয়ে উল্লেখযোগ্য় কোনো কাজ নেই। নেই গবেষণা-প্রকাশনা। তাদের জীবনের বাঁকে বাঁকে রয়েছে শ্বাসরুদ্ধকর ঘটনা ও অনিবার্য জনপ্রিয়তা। কিংবদন্তি অনেক কাহিনি পড়ে আছে লোকচক্ষুর অন্তরালে। অনেকে জানেই না, একটি পারিবারিক সাংস্কৃতিক বলয়ে বেড়ে উঠেছিলেন জিয়া। সাংবাদিক হেদায়েত হোসাইন মোরশেদের কাছে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রাষ্ট্রপতি জিয়া জানিয়েছেন, ‘করাচি রেডিওতে মা গান গাইতেন। মায়ের মুখে শোনা নজরুলের এ গানগুলোর কথা মনে আছে—কাবেরি নদীর জলে কেগো বালিকা/ স্নিগ্ধ শ্যাম বেণি বর্ণা/ যেদিন রোজ হাশরে করবে বিচার/তোরা দেখে যা আমিনা মায়ের কোলে/ পদ্মার ঢেউরে/ আরও অনেক গান।’ জিয়াউর রহমান আরও বলেন, ‘আমার নানিও একসময় গান গাইতেন, ভালোই গাইতেন। আমার বড় খালা, খুকী খালাও গাইতেন। ... নানা বাড়িতে গান-বাজনার একটি পরিবেশ সবসময়ই ছিল।’

এরকম ঐতিহাসিক তথ্য় ঢাকা পড়ে আছে উদাসীনতার আড়ালে। সাহিত্য়-সংস্কৃতি বিষয়ে তারা এক অদ্ভুত শীতলতা দেখায়। কিন্তু শানদার সিনেমা-গানে আবার উত্তেজিত হয়। বিএনপি মনে করে, তাদের এসব লাগে না। আওয়ামী লীগের হাতে তিতিবিরক্ত হয়ে জনগণ অনিবার্যভাবেই বেছে নেবে বিএনপিকে। কিন্তু দিন সবসময় একভাবে যায় না। আর ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করার প্রয়োজনেই ঐতিহাসিক চরিত্র চিত্রায়ণ করে রাখতে হয়। দিনে দিনে নতুন মুখ, নতুন ভাবনা, নতুন নেতৃত্ব আসবে। টিকে থাকার স্বার্থে দেশ গড়ায় কার কী ভূমিকা, সে দলিল সংরক্ষণের বিকল্প নেই। একজন মুক্তিযোদ্ধার গড়া দলকে কেন স্বাধীনতাবিরোধী তকমা দেওয়ার সাহস দেখাবে অন্য়রা? এসব নিয়ে গবেষণা সময়ের দাবি। সমকালের ভ্রান্তি দূর করতে হবে ভবিষ্য়তের প্রয়োজনে। আওয়ামী লীগের মতো প্রাচীন, ঐতিহাসিক ও সর্বব্য়াপী দলকে ছুড়ে ফেলে কেন মানুষ বিএনপিকে চায়? এটা কি শুধুই অনিবার্য বিকল্প? নাকি বাংলাদেশের সব শ্রেণির মানুষের সাধারণ চাওয়ার প্রতিফলন ঘটে বিএনপির শাসনামলে? প্রথমত, দলটির উদার, আধুনিক ও স্থিতিস্থাপক বৈশিষ্ট্য় মানুষকে টানে। দ্বিতীয়ত, শহীদ জিয়ার সততা ও সাধারণ জীবনযাপনে আকৃষ্ট হয় জনগণ। এসব বৈশিষ্ট্য় বিএনপি নেতাদের মধ্যে কমে গেলে অস্বস্তিতে পড়ে কোটি কোটি সমর্থক। এই সমর্থকরা বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ, সার্বভৌমত্ব, ধর্মীয় অনুশাসন এবং একই সঙ্গে উদার সংস্কৃতিচর্চাও পছন্দ করে। এরা দল বেঁধে ধর্মসভায় যায়, আবার যাত্রাপালাও দেখে। ঈদকে ধর্মীয় এবং বাংলা নববর্ষকে জাতীয় উৎসব হিসেবে উদযাপন করে।

নানা মত-পথের মানুষ নিয়ে বিএনপি সৃষ্টি করেছেন জিয়াউর রহমান। ব্য়ক্তিগত জীবনে ধর্মচর্চা করতেন তিনি; কিন্তু এ নিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের মতো নাটক করতেন না। ধর্মীয় মূল্য়বোধ ধারণ করে ধর্মকে রাজনীতি থেকে দূরে রেখে চলে তার বিএনপি। খালেদা জিয়াও ধর্ম নিয়ে শেখ হাসিনার মতো তামাশা করেননি। দলে ডান এবং বামের সমন্বয়ে একটা মধ্য়পন্থা তৈরি করেছিলেন জিয়া। এটাই বিএনপির সৌন্দর্য। এটাই বিএনপির নিজস্ব সংস্কৃতি। এর ব্য়ত্য়য় ঘটলে ঝুঁকিতে পড়ে দলটি। বিএনপির সমর্থকরা ধর্মীয় ব্য়ক্তিত্বদের সম্মান করে; কিন্তু মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের মেনে নিতে বিব্রত হয়। কেননা, তারা জানে তাদের দলের প্রতিষ্ঠাতা মুক্তিযুদ্ধের একজন সেক্টর কমান্ডার। জাতির ক্রান্তিকালে তিনি বারবার অসীম সাহসের পরিচয় দিয়েছেন। তারা বিশ্বাস করে, তাদের নেতা স্বাধীনতার ঘোষক। সিপাহি-জনতার অভ্য়ুত্থানের মধ্য় দিয়ে দেশপ্রেমিক সেনা কর্মকর্তা জিয়াকে বেছে নিতে ভুল করেনি দেশবাসী। তেমনি ছাত্র-জনতার অভ্য়ুত্থানের মাধ্য়মে ফ্য়াসিস্টমুক্ত জনগণ হয়তো বিএনপিকে বেছে নেবে। শহীদ জিয়ার দল অন্য়ের ইশারায় শুধু শুধু বাম-ডান করবে না। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বুক উঁচু করে আরামে দাঁড়াবে বলে আশা করে দেড় দশক ধরে নিপীড়িত মজলুম

কর্মী-সমর্থকরা।

লেখক: যুগ্ম সম্পাদক, কালবেলা

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গোষ্ঠীর ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষ

স্বামীর কবর দেখতে গিয়ে ‘মারধরের’ শিকার জুলাই শহীদের স্ত্রী

বিএনপি কারো কাছে মাথা নত করেনি, করবে না : এ্যানী

ঈদে মামা বাড়ি বেড়াতে গিয়ে শিশুর মৃত্যু

‘বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না’

চাঁদপুরে মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

ঈদ মিছিল নিয়ে হেফাজতে ইসলামের বিবৃতি

সিলেটে মধ্যরাতে বিএনপি-যুবদল সংঘর্ষ

প্রতারণার শিকার জবি শিক্ষার্থীর পাশে ছাত্রদল নেতা

১০

৩২ শহীদ পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের ঈদ উদযাপন

১১

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের চেষ্টা প্রকৌশলী হাবিবের

১২

৩ যুগ ইমামতি শেষে রাজকীয় বিদায়

১৩

আমরা একটা মানবিক বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. শফিকুর রহমান

১৪

রুনা লায়লাকে নিয়ে ড. ইউনূসের সঙ্গে যে কথা হয়েছিল শাহবাজ শরিফের

১৫

চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল পর্যটকদের পদচারনায় মুখরিত

১৬

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন চাওয়া ফ্যাসিবাদের অংশ : সারোয়ার তুষার 

১৭

আজ থেকে সুন্দরবনে মধু আহরণ মৌসুম শুরু

১৮

ইন্ডিয়া টুডেকে মাহফুজ আনাম / ‘বিএনপি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত, ছাত্রদের অনাগ্রহ, অস্পষ্টতায় জামায়াত’

১৯

কেউ আ.লীগকে পুনর্বাসিত করতে পাববে না : হান্নান মাসউদ

২০
X