ড. সামসুল আলম এবং ড. মো. দুলাল মিয়া
প্রকাশ : ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:১৫ এএম
আপডেট : ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৭:৪০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

গার্মেন্টস শিল্পে খুলছে সম্ভাবনার দ্বার

গার্মেন্টস শিল্পে খুলছে সম্ভাবনার দ্বার

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অর্থনীতিবিদ জেফ্রি ডি স্যাশ, যিনি বর্তমানে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের পরিচালক হিসেবে কাজ করছেন, একবার বাংলাদেশ সফরে এসেছিলেন ২০০৩ সালে। তার বিখ্যাত একটি গ্রন্থের (দি এন্ড অব পোভার্টি) সূচনায় বাংলাদেশ নিয়ে এ সফরের কিছু স্মৃতিকথা প্রায় পাঁচ পৃষ্ঠার একটি নিবন্ধে তুলে ধরেছেন (বাংলাদেশ: অন দ্য লেডার অব ডেভেলপমেন্ট)। বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত এবং গার্মেন্টসকর্মীদের নিয়ে সেখানে বলেছিলেন আশাজাগানিয়া কিছু কথা যার চৌম্বক অংশ এরকম—

“কোনো এক ভোরবেলায় আমি ঢাকা শহরের এক অসাধারণ দৃশ্য দেখার জন্য হাজির হলাম: হাজার হাজার মানুষ সারিবদ্ধভাবে শহরের বিভিন্ন প্রান্ত এবং দরিদ্রতম এলাকা থেকে ঢাকার কর্মক্ষেত্রে যাচ্ছিল। আরও কাছে গিয়ে আমি লক্ষ করলাম যে, এই শ্রমিকরা প্রায় সবাই তরুণী, যাদের বয়স মোটামুটি আঠারো থেকে পঁচিশের মধ্যে। তারা ঢাকার ক্রমবর্ধমান তৈরি পোশাক খাতের কর্মী, যারা প্রতিদিন লাখ লাখ পোশাক কাটেন, সেলাই করেন এবং প্যাকেজ করেন, যা আমেরিকা ও ইউরোপে রপ্তানি হয়। তাদের অনেকেই প্রায় দুই ঘণ্টা হেঁটে তাদের কর্মক্ষেত্রে আসেন। সকাল সাত বা সাড়ে সাতটায় কর্মস্থলে পৌঁছান, পরের বারো ঘণ্টার অধিকাংশ সময় তাদের আসনে বসে কাজ করেন প্রায় কোনো বিরতি ছাড়াই। এ তরুণীরাই বাংলাদেশের আধুনিক অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি স্থাপন করে চলছেন। তৈরি পোশাক খাতই হলো তাদের জন্য চরম দারিদ্র্য থেকে বেরিয়ে আসার সিঁড়ির প্রথম ধাপ। এ খাতের সাফল্যের জন্যই বাংলাদেশ আজ কিসিঞ্জারের তাচ্ছিল্যময় ভবিষ্যদ্বাণী ‘তলাবিহিন ঝুড়ি’ থেকে সরে আসতে সক্ষম হয়েছে।”

২০০৩ সালে, অর্থাৎ যখন জেফ্রি স্যাশ এ কথাগুলো বলেছিলেন, তখন তৈরি পোশাক খাতের মোট রপ্তানির পরিমাণ ছিল প্রায় ৫ দশমিক ২৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা ২০২৩ সালে দাঁড়ায় ৪৭ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে, বাৎসরিক বৃদ্ধির হার ৩৮ শতাংশেরও বেশি। ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করা হয়েছে এরই মধ্যে। এই শিল্পে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষ কাজ করে (কর্মশক্তির ১১ শতাংশেরও বেশি), যাদের বেশিরভাগই নারী। ২০২১ সালে বাংলাদেশের টেক্সটাইল ও পোশাক শিল্প খাতে প্রায় ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ এসেছে। বলা বাহুল্য, তৈরি পোশাক খাতই বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের সবচেয়ে বড় উৎস, মোট রপ্তানিতে যার অবদান ৮০ শতাংশেরও বেশি। এ খাত দেশের জিডিপিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে, যা মোট জিডিপির প্রায় ১১ শতাংশ।

এতদসত্ত্বেও, নানাবিধ সমস্যার মুখোমুখি বর্তমানে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত। দুই মাসব্যাপী কোটাবিরোধী আন্দোলন কেন্দ্র করে অন্যান্য খাতের মতো তৈরি পোশাক খাতের গতি কিছুটা শ্লথ হয়ে পড়েছিল। আন্দোলনে চট্টগ্রাম বন্দর, যার মাধ্যমে দেশের ৯০ শতাংশেরও বেশি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সম্পন্ন হয়, বেশ কিছুদিন অকার্যকর ছিল। কারখানাগুলোও উৎপাদন সময়সূচি বজায় রাখতে কিছুটা বেগ পেতে হয়। ২০২৩ সালের জুলাই-আগস্টের তুলনায় উৎপাদন প্রায় ১৫-২০ শতাংশ কম হয়। বর্তমানেও কিছুটা অস্থিরতা বিরাজ করছে তৈরি পোশাক শিল্পে। যথাসময়ে সরবরাহ পাওয়া নিয়ে সংশয় থাকায় বেশ কয়েকটি সরবরাহ আদেশ আটকে যায় এবং বিলম্ব হয়।

তৈরি পোশাক খাতের বিরাজমান সমস্যাগুলো নতুন কিছু নয়। এগুলো বরং দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত সমস্যা, যার মধ্যে প্রধান হলো অস্বাস্থ্যকর কর্মপরিবেশ, স্বল্প মজুরি এবং পরিবেশ দূষণ। অতীতেও দেখা গেছে, ন্যায্য মজুরির দাবিতে গার্মেন্টসকর্মীদের একাধিকবার আন্দোলন করতে। তদুপরি, বেতন ও বোনাস ঠিক সময়ে না পাওয়া নিয়ে রয়েছে নানা ধরনের অভিযোগ এবং শ্রমিক অসন্তোষ। অন্যদিকে, কারখানা ও বাসস্থানে শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিয়ে রয়েছে শঙ্কা। গার্মেন্টস শিল্পের অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু দুর্ঘটনা (যেমন রানা প্লাজা ধস) এ শঙ্কাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে।

বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি হয় উন্নত বিশ্বের এমন সব দেশে যেখানে ক্রেতারা স্বাস্থ্যসম্মত কর্মপরিবেশ, ন্যায্য মজুরি, নারী-পুরুষের বৈষম্য এবং পরিবেশ দূষণ নিয়ে বেশ সরব। আমাদের তৈরি পোশাক খাতে দুর্বলতা রয়েছে এ ইস্যুগুলোতে। পরিবেশ দূষণ এবং নৈতিক সরবরাহের (এথিকাল সাপ্লাই) মানদণ্ড উন্নয়ন না হওয়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের সবটুকু সম্ভাবনা কাজে লাগানো সম্ভব হচ্ছে না। ডিজিটালকরণের অভাবে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে উৎপাদন ক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধিতে পিছিয়ে রয়েছে আমাদের তৈরি পোশাক খাত। শ্রমিকদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের অভাব, নতুন প্রযুক্তির ব্যবহারে অদক্ষতা এবং তথ্য বিশ্লেষণের অভাব আমাদের গার্মেন্টস শিল্প প্রসারে অন্যতম বাধা।

অন্যদিকে, দেশের তৈরি পোশাক খাত ক্রমেই আন্তর্জাতিক বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হচ্ছে। চীন ও ভারতের পাশাপাশি, ভিয়েতনামের ও কম্বোডিয়ার মতো দেশের সঙ্গে আমাদের গার্মেন্টস শিল্পকে প্রতিযোগিতা করতে হচ্ছে। এতে বাজার হারানোর শঙ্কার সঙ্গে মুনাফা হ্রাসের সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে। তদুপরি, দ্রুত ও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্যের আদেশ সরবরাহের তাগিদ পোশাক শিল্পকে নতুন ধরনের চাপের মধ্যে ফেলে দিচ্ছে। এসব সমস্যা বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতের জন্য অশনি সংকেত।

গত ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করলে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা এবং নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। ক্ষুদ্রঋণ এবং সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন অনেক আগেই। বিশ্বখ্যাত ম্যাগাজিন ফরচুন ২০১২ সালে প্রফেসর ইউনূসকে বর্তমান যুগের ১২ জন সর্বশ্রেষ্ঠ উদ্যোক্তার একজন হিসেবে নির্বাচিত করে। ১৪ জানুয়ারি দিনটি ‘মুহাম্মদ ইউনূস দিবস’ হিসেবে পালিত হয় টেক্সাসের হিউস্টন অঙ্গরাজ্যে। ২০০৯ সালে ফরেন পলিসি ম্যাগাজিন প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী চিন্তাবিদদের মধ্যে একজন হিসেবে উল্লেখ করে। তিনি বিশ্বের বিভিন্ন বিখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৫০টি সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছেন। এ ছাড়া সারা বিশ্বে অসংখ্য বক্তৃতা দিয়েছেন এবং ২০০৬ সালে দ্য অপরাহ উইনফ্রে শোসহ জনপ্রিয় টেলিভিশন শোতে অংশ নিয়েছেন। চলতি বছর তিনি প্যারিস অলিম্পিকে সামাজিক ব্যবসার নীতির প্রচার এবং সামাজিক দায়বদ্ধ প্রকল্পগুলোকে উৎসাহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টার ভূমিকা পালন করেন। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাসহ ৯২ জন নোবেল বিজয়ী। এ ছাড়া সারা বিশ্বের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন পেশার ১০৬ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আন্তরিক অভিনন্দন জানিয়েছেন।

ড. ইউনূসের এই বৈশ্বিক ভাবমূর্তি বাংলাদেশের পোশাক খাত উন্নত এবং প্রসারের কাজে লাগানোর সুযোগ রয়েছে। টেকসই উন্নয়ন ও সামাজিক ন্যায়বিচারের পক্ষে সমর্থনকারী হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস সামাজিক উদ্যোগের সমর্থনে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছেন এবং তার সংশ্লিষ্টতা পোশাক খাতে উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, তিনি পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি এবং টেকসই উৎপাদন অনুশীলনের গ্রহণযোগ্যতা প্রচার করতে পারেন দেশ-বিদেশে। পরিবেশ সচেতন পণ্যের জন্য ভোক্তাদের মধ্যে ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে, বাংলাদেশি পোশাক খাতকে নৈতিক, বৈষম্যহীন ও পরিবেশবান্ধব উৎপাদন এবং বণ্টনে উৎসাহিত করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। ড. ইউনূসের সমর্থন এমন উদ্যোগকে বিশ্বাসযোগ্যতা দেবে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে ন্যায্য মজুরি, উপযুক্ত কর্মপরিবেশ ও সবুজ পৃথিবী বিনির্মাণে যারা ক্রমাগত চেষ্টা করে যাচ্ছে, তাদের আকৃষ্ট করবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের প্রতি।

এ ছাড়া তিনি তার বৈশ্বিক নেটওয়ার্ককে ব্যবহার করে নৈতিক ও টেকসই ফ্যাশনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড এবং সংগঠনগুলোর সঙ্গে কৌশলগত অংশীদারত্ব তৈরি করতে পারেন। বাংলাদেশি পোশাক নির্মাতাদের এবং সামাজিকভাবে দায়িত্বশীল কোম্পানিগুলোর মধ্যে সহযোগিতা করে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের পোশাকের জন্য আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের সুযোগ প্রসারিত করতে পারেন।

তদুপরি বাংলাদেশের তৈরি পোশাক আমদানিকারকদের অসন্তোষের ইস্যুগুলো (অস্বাস্থ্যকর কাজের পরিবেশ, ন্যায্য মজুরি না পাওয়া ও পরিবেশ দূষণ) মূলত নৈতিক এবং টেকসই ব্যবসায়িক অনুশীলনের সঙ্গে সম্পর্ক। ড. ইউনূস সামাজিক ও নৈতিক ব্যবসার একজন একনিষ্ঠ সমঝদার। এই সামাজিক মূলধন কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ গার্মেন্টস শিল্পকে টেকসই উন্নয়নের ট্র্যাকে নিয়ে যাওয়ার জন্য এটাই মোক্ষম সময়। অন্তর্বর্তী সরকার গার্মেন্টস শিল্পের সঙ্গে জড়িত সংশ্লিষ্ট সবপক্ষের প্রতিনিধি নিয়ে একটা দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়ন করতে পারে। সেখানে প্রাধান্য পাবে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি মজুরি কাঠামো; এই শিল্পে নিয়োজিত শ্রমিকদের কর্মপরিবেশ উন্নত করা এবং সেইসঙ্গে পরিবেশের মানোন্নয়নে কারখানার রাসায়নিক বর্জ্যের যথাযথ ব্যবস্থাপনাসহ কার্বন নিঃসরণে একটি নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে এসব পদক্ষেপ গার্মেন্টস শিল্পের ওপর ব্যয়ের কিছুটা বাড়তি চাপ তৈরি করলেও দীর্ঘমেয়াদে এর সুফল বহুমুখী। আমাদের মনে রাখতে হবে, পরিবেশবান্ধব, ন্যায়সংগত ও বৈষম্যহীন গার্মেন্টস শিল্পের প্রসার না ঘটাতে পারলে আমাদের তৈরি পোশাক খাত ভবিষ্যতে হুমকির মুখে পড়বে।

একই সঙ্গে ড. ইউনূস এ সমস্যাগুলোর দিকে বৈশ্বিক দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন এবং সংস্কারের জন্য বিশ্বের বড় বড় ব্র্যান্ডকে সঙ্গে নিয়ে বাংলাদেশ ব্র্যান্ড তৈরি করতে একটা জনমত গঠন করতে পারেন। এটি শুধু তৈরি পোশাক খাতের সুনামই উন্নত করবে না, বরং নৈতিক উৎপাদন এবং বিপণনকে বৈশ্বিক প্রত্যাশার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করবে।

লেখকদ্বয়: ড. সামসুল আলম; প্রফেসর অব সাসটেনিবিলিটি অ্যান্ড অ্যাকাউন্টিং

ইউনিভার্সিটি অব ডার্বি, ইংল্যান্ড

এবং ড. মো. দুলাল মিয়া; সহযোগী অধ্যাপক, কলেজ অব ব্যাংকিং অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল স্টাডিজ, মাসকাট, ওমান

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অ্যাম্বুলেন্স-অটোরিকশার সংঘর্ষে প্রাণ গেল কৃষি কর্মকর্তার

দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন বহু যাত্রী

চাল ধোয়া পানিতে লুকিয়ে আছে স্কিনের আসল রহস্য

দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল শুরু

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

দেশ কোনো দলের কাছে ইজারা দেওয়া হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা

কসবায় উদ্ধার করা মর্টারশেলের বিস্ফোরণ

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে কয়েকটি যানবাহনের সংঘর্ষ, নিহত ১

ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

কোন কোন বিভাগে বৃষ্টি হবে জানাল আবহাওয়া অফিস

১০

যৌথ বাহিনীর অভিযানে নারী মাদককারবারি গ্রেপ্তার

১১

শীতে অসুস্থ হতে না চাইলে খেতে পারেন এই সুপারফুডগুলো

১২

কম্পিউটার মনিটরে ওয়ারেন্টি সুবিধা বাড়াল ওয়ালটন

১৩

সকালে হালকা গরম পানি খেয়ে বিপদ ডেকে আনছেন না তো?

১৪

নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা

১৫

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে হত্যা করা হয় কল্পনাকে : পুলিশ

১৬

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার বাতাস ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১৭

আহ্ছানিয়া মিশনে চাকরির সুযোগ

১৮

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ৯ ডিগ্রির ঘরে

১৯

দেশীয় সংস্কৃতি রক্ষায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে জাসাস : মীর হেলাল

২০
X