ড. আনিসুর রহমান খান
প্রকাশ : ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:৩০ এএম
আপডেট : ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আত্মহত্যা, সমস্যা এবং করণীয়

আত্মহত্যা, সমস্যা এবং করণীয়

আত্মহত্যা এক জটিল মনো-সামাজিক এবং জনস্বাস্থ্য সমস্যা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সূত্রমতে, প্রতি বছর সাত লাখেরও বেশি মানুষ আত্মহত্যায় মৃত্যুবরণ করে এবং এরূপ মৃত্যুর প্রায় ৭৭ শতাংশ সংঘটিত হয় নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে। বিশ্বব্যাপী প্রতিটি আত্মহত্যার বিপরীতে আরও প্রায় ২০ থেকে ৩০ জন ব্যক্তি আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। আত্মহত্যাজনিত মৃত্যু ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের ওপর গভীর ক্ষত এবং বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। সমাজে আত্মহত্যা বা আত্মহত্যামূলক আচরণ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের সংকোচ বা অস্বস্তি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আত্মহত্যার অন্তর্নিহিত উদ্দেশ্য জীবনকে শেষ করা নয়, বরং যন্ত্রণার পরিসমাপ্তি ঘটানো। যারা আত্মহত্যার চিন্তা করেন, তারা তীব্র মানসিক যন্ত্রণার সঙ্গে লড়াই করেন, যেখানে মৃত্যুই তাদের কাছে এ যন্ত্রণাদায়ক এবং বিষাদময় পরিস্থিতি থেকে মুক্তির একমাত্র পথ। তবে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে আত্মহত্যা প্রতিরোধ করা সম্ভব।

আজ আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবস। ২০০৩ সালের ১০ সেপ্টেম্বর সুইডেনের রাজধানী স্টকহোমে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সমিতি এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার যৌথ উদ্যোগে সর্বপ্রথম এ দিবসটি পালিত হয়। এ উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল আত্মহত্যা প্রতিরোধের বিষয়ে বৈশ্বিক মনোযোগ আকর্ষণ করা। Changing the Narrative of Suicide বা ‘আত্মহত্যার আখ্যান পরিবর্তন’ ২০২৪-২৬ সালের আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবসের থিম। বিশেষভাবে, ২০২৪ সালের প্রতিরোধ কার্যক্রমের মূল আহ্বান, এখনই Start the Conversation বা ‘আলোচনা শুরু করুন’।

আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ সমিতির মতে, ‘আত্মহত্যার আখ্যান পরিবর্তন’-এর মানে আত্মহত্যার মতো জটিল মানসিক প্রক্রিয়াকে অনুধাবন প্রক্রিয়ার পরিবর্তন। এটি আত্মহত্যা-সংশ্লিষ্ট Culture of Silence বা ‘নীরবতার সংস্কৃতি’ থেকে বের হয়ে খোলামেলা, সহানুভূতিপূর্ণ ও সহায়তামূলক সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনয়নের প্রচেষ্টা। এর মূল লক্ষ্য চারটি বিশেষ পর্যায়ে—ব্যক্তিগত, সামাজিক/সম্প্রদায়ভিত্তিক, প্রাতিষ্ঠানিক এবং সরকারি/রাষ্ট্রীয়—আত্মহত্যা ও আত্মঘাতী আচরণ নিয়ে খোলামেলা আলোচনার দুয়ার উন্মোচন এবং কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষেত্র তৈরি করা, যা দীর্ঘমেয়াদে আত্মহত্যা প্রতিরোধে সহায়তা করবে।

এরূপ ধারাবাহিকতায়, প্রত্যেক ব্যক্তি এবং সমাজ/সম্প্রদায়ের সদস্যদের দায়িত্ব হলো পরিবারের সদস্য, বন্ধু, সহকর্মী বা এমনকি কোনো অপরিচিত ব্যক্তি যারা বহুবিধ যন্ত্রণার মধ্যে আছেন বলে প্রতীয়মান হয়, তাদের প্রতি নজর রাখা এবং নিঃসংকোচে তাদের সমস্যার কথা জিজ্ঞেস করা। এরূপ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সাহায্য নেওয়ার জন্য উৎসাহিত করতে হবে। তা ছাড়া আত্মহত্যার চেষ্টা থেকে বেঁচে থাকা বা আত্মহত্যায় প্রিয়জনকে হারানোর অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিরাও মূল্যবান অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করতে পারেন। এ ধরনের অনুভূতি বা অভিজ্ঞতা অন্যদের সঙ্গে খোলামনে আলোচনা করতে হবে। আশা করা যায়, এরূপ আলোচনাও ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের সাহায্য নিতে অনুপ্রাণিত করবে।

প্রাতিষ্ঠানিক প্রেক্ষাপটে বলা হচ্ছে, প্রতিষ্ঠানগুলো যেন তাদের কর্মীদের আত্মহত্যা ও মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণগুলো চিনতে বা বুঝতে কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ সেশনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেয়। কর্মক্ষেত্রে মানসিক স্বাস্থ্য-সুরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন এবং প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। কর্মীদের জন্য নমনীয় কাজের সময়সূচি প্রবর্তন, মানসিক স্বাস্থ্য দিবস এবং কর্মচারী সহায়তা কর্মসূচি প্রচলন করা যেতে পারে। তা ছাড়া কর্মক্ষেত্রে এমন সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করতে হবে যেখানে কর্মীরা লজ্জা ও ভীতি কাটিয়ে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে নিঃসংকোচে আলোচনা করতে পারেন। মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কাজ করে এমন প্রতিষ্ঠানগুলোকে আর্থিকভাবে সাহায্য করা এবং নিজস্ব কর্মীদের স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক প্রচারণায় অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধ করার মাধ্যমে করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতাও পালন করা যেতে পারে।

অন্যদিকে, সরকারি বা রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে আত্মহত্যা প্রতিরোধে কার্যকর ও অংশগ্রহণমূলক নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন বা প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিদ্যমান নীতিমালা ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়াকে আরও কৌশলগতভাবে শক্তিশালী করতে হবে। সরকারকে মানসিক স্বাস্থ্য-সুরক্ষা পরিষেবা, গবেষণা এবং প্রতিরোধমূলক প্রোগ্রামের জন্য পর্যাপ্ত তহবিল বরাদ্দ করতে হবে। আত্মহত্যা প্রতিরোধ এবং মানসিক স্বাস্থ্যসেবাকে দেশের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার সঙ্গে সমন্বিত করতে হবে। আত্মহত্যা প্রতিরোধ এবং মানসিক স্বাস্থ্যের সমস্যাগুলো সম্পর্কে জনসাধারণকে সচেতন করতে জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে প্রচারণা বৃদ্ধি করতে হবে। সঠিক প্রচারণার মাধ্যমেই আত্মহত্যা সম্পর্কিত বিদ্যমান সামাজিক ট্যাবু কমিয়ে আনা যেতে পারে।

উপর্যুক্ত বিষয়গুলো যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি সহায়ক ও সহানুভূতিশীল সমাজ গড়ে উঠবে, যেখানে সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণ এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে আত্মহত্যা প্রতিরোধে কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়া যাবে। এজন্য এখনই আত্মহত্যা নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথা বলা হচ্ছে। প্রতিটি আলোচনা, যত ছোটই হোক না কেন, একটি সহায়ক ও সহানুভূতিশীল সমাজ গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। আত্মহত্যা প্রতিরোধে তা হবে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

এ পর্যায়ে বর্ণিত চারটি ক্ষেত্র (ব্যক্তিগত, সামাজিক/সম্প্রদায়ভিত্তিক, প্রাতিষ্ঠানিক এবং সরকারি/রাষ্ট্রীয়) পর্যালোচনায় আমি বাংলাদেশে আত্মহত্যা ও আত্মহত্যার প্রতিরোধ-সংক্রান্ত একটি ক্ষুদ্র ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও আত্মহত্যা একটি জটিল জনস্বাস্থ্য সমস্যা। ব্যক্তিগত এবং সামাজিক বা সাম্প্রদায়িক প্রেক্ষাপটে আমরা আত্মহত্যা প্রবণতা ও মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না। আমরা দৈহিক বা জৈবিক স্বাস্থ্য নিয়ে যত বেশি সচেতন, মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে ঠিক ততটাই অসচেতন। অন্যদিকে, কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে কথা বলা হয় বা মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা দূর করতে প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করছে, এরূপ উদাহরণ বিরল। পুঁজিবাদী সমাজব্যবস্থায় প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিনিয়ত তাদের শ্রমিকদের বা কর্মীদের মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে ফেলছে। করপোরেট সংস্কৃতি মুনাফা বৃদ্ধি বা বস্তুবাদে এমনভাবে আবিষ্ট যে, শ্রমিক বা কর্মীদের উৎপাদনের যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই ভাবা হয় না। কর্মক্ষেত্রের এরূপ সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপট আত্মহত্যাপ্রবণতা বৃদ্ধি ও ঝুঁকির অন্যতম কারণ হতে পারে। বাংলাদেশে সম্প্রতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যাপ্রবণতা বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পেশাদার মানসিক স্বাস্থ্য পরামর্শক নিয়োগ করা হচ্ছে। কিন্তু বিশাল ছাত্রসমাজের চাহিদার তুলনায় তা নিতান্তই অপ্রতুল—এসব সেবা মোটা দাগে শহর অঞ্চলে কেন্দ্রীভূত এবং বিশেষ সুবিধাসম্পন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বিরাজমান মাত্র। তা ছাড়া শিক্ষার্থীরা কি এসব সেবা সহজভাবে নিতে পারছে? সর্বোপরি দুঃখজনক বাস্তবতা হলো, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বাংলাদেশ সরকার এখনো আত্মহত্যা প্রতিরোধমূলক নীতি প্রণয়ন করতে পারেনি। এমনকি সরকারের মানসিক স্বাস্থ্য নীতিতেও আত্মহত্যার বিষয়টি উপেক্ষিত। এ দেশে আত্মহত্যা-সংশ্লিষ্ট কোনো কেন্দ্রীয় তথ্যভান্ডার বা তত্ত্বাবধায়ন ব্যবস্থা নেই। জাতীয় পর্যায়ে সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত কোনো জরিপ পরিচালিত হয়নি, যা দিয়ে আত্মহত্যার একটি সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান পাওয়া যেতে পারে। সরকারি হাসপাতালগুলোতে (ব্যতিক্রম, বিএসএমএমইউ) আত্মহত্যাপ্রবণ ব্যক্তিদের জন্য বিশেষায়িত সেবা প্রদানের দৃশ্যমান কার্যক্রম নেই।

সুনির্দিষ্ট জাতীয় জরিপের অনুপস্থিতিতে বাংলাদেশে আত্মহত্যা-সংক্রান্ত তথ্য এবং উপাত্ত সংগ্রহ একটি জটিল প্রক্রিয়া। এজন্য বিভিন্ন সংস্থার প্রতিবেদন, সংবাদপত্রের রিপোর্ট বা ব্যক্তি পর্যায়ের গবেষণার ওপর নির্ভর করতে হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশে আত্মহত্যাজনিত মৃত্যুর সংখ্যা কিছুটা নিম্নমুখী। এ সংস্থার সর্বশেষ প্রতিবেদন মতে, ২০১২ সালে ১০ হাজার ১১২টি আত্মহত্যাজনিত মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ৫ হাজার ৭৭৩টি ছিল নারী আত্মহত্যার ঘটনা এবং ৪ হাজার ৩৩৯টি ছিল পুরুষ আত্মহত্যার ঘটনা। অন্যদিকে, ২০১৯ সালে ৫ হাজার ৯৯৮টি আত্মহত্যাজনিত মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে ১ হাজার ৩৩১টি ছিল নারী আত্মহত্যার ঘটনা এবং ৪ হাজার ৬৬৭টি ছিল পুরুষ আত্মহত্যার ঘটনা। প্রতিবেদন অনুযায়ী, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে নারী আত্মহত্যার সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। লক্ষণীয়, বাংলাদেশ বিশ্বের অল্প কয়েকটি দেশের মধ্যে একটি, যেখানে নারীর আত্মহত্যার হার পুরুষের হারের তুলনায় সর্বদাই বেশি দেখা গেছে। এখন যদি দেশে পুরুষের আত্মহত্যা বেড়ে যায়, তার কারণ অনুসন্ধানও জরুরি। মনে রাখতে হবে, বিশ্বব্যাপী পুরুষের আত্মহত্যার হার নারীর তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি। প্রশ্ন হচ্ছে, পুরুষরা কি বাংলাদেশের সামাজিক বাস্তবতার প্রেক্ষাপটে অধিকতর নিপীড়ন অনুভব করছেন, যা তাদের আত্মহত্যার দিকে ধাবিত করছে? পুরুষত্বের বিরূপ প্রতিক্রিয়ায় তারা আবেগ, চাপ ও কষ্টকে নিজের মধ্যে দমিয়ে রাখেন এবং তাদের সমস্যা নিয়ে অন্যের সঙ্গে আলোচনায় স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন না। সুতরাং এখনই ‘আলোচনা শুরু করুন’ কার্যক্রম পুরুষদের সঙ্গে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চালু করা উচিত। এরূপ আলোচনা হতে হবে ব্যক্তিগত, সামাজিক/সম্প্রদায়ভিত্তিক, প্রাতিষ্ঠানিক এবং সরকারি বা রাষ্ট্রীয় সব পর্যায়েই।

পরিশেষে আন্তর্জাতিক আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবসের থেমেটিক লক্ষ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশে আত্মহত্যা সমস্যা নিয়ে প্রচুর কাজ করতে হবে। আত্মহত্যা-সংশ্লিষ্ট সব ট্যাবুর শৃঙ্খল ভাঙতে হবে। জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ জনস্বাস্থ্য সমস্যা বিবেচিত করে আত্মহত্যা ও আত্মঘাতী আচরণ সম্পর্কে খোলামেলা আলোচনায় সবাইকে উদ্বুদ্ধ করার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। একক কোনো কারণ আত্মহত্যা বা আত্মহত্যাপ্রবণতা ব্যাখ্যা করার জন্য যথেষ্ট নয়। আত্মহত্যার বহুমুখী প্রেক্ষাপটকে বোঝা এবং কার্যকরী প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণে সব পর্যায়ের সমন্বয় প্রয়োজন।

লেখক: সহযোগী অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

টাঙ্গুয়ার হাওরে অবৈধভাবে মাছ শিকার, ৬ জনের কারাদণ্ড

বগুড়ায় আইএফআইসি লার্জেস্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক বিজনেস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

১ ডিসেম্বর : ইতিহাসের এই দিনে যা ঘটেছিল

রোববার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

গুজব ছড়ানো থেকে বিরত থাকতে বলল ‘স্বপ্ন’

০১ ডিসেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

রাজশাহী কারাগারে বন্দির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

বাড্ডার সুবাস্তু কমপ্লেক্সের আগুন নিয়ন্ত্রণে

স্টামফোর্ড সাংবাদিক ফোরামের মিলনমেলা

‘প্রতিহিংসার রাজনীতিতে আমি বিশ্বাস করি না’

১০

অস্ত্রের মুখে অপহৃত ৬ শ্রমিকের তিনজনই নিখোঁজ

১১

বাড্ডায় সুবাস্তু শপিং কমপ্লেক্সে আগুন

১২

ইসকন উপাসনালয়ে ভাঙচুর, ছাত্রলীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১৩

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল

১৪

সিরিজ জিতে চোখ হোয়াইটওয়াশে

১৫

মিনি হাসপাতালে জাতীয় দল

১৬

ফিক্সিংয়ের অভিযোগে গ্রেপ্তার তিন প্রোটিয়া ক্রিকেটার

১৭

তিন শর্তে হাইব্রিড মডেলে রাজি পাকিস্তান

১৮

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেছেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন

১৯

রাতেই পরিবারের জিম্মায় সাংবাদিক মুন্নী সাহা

২০
X