এম আবদুল্লাহ
প্রকাশ : ০৯ আগস্ট ২০২৪, ০৩:৩৬ এএম
আপডেট : ০৯ আগস্ট ২০২৪, ০৮:১৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

শান্তির বার্তা আমলে নিতে হবে

শান্তির বার্তা আমলে নিতে হবে

নতুন প্রজন্মের এক অবিস্মরণীয় বিজয়ের পর গত তিনটি দিন অনেকটাই অস্থিরতা ও কিছুটা অনিশ্চয়তার মধ্যে অতিবাহিত হয়েছে। ৫ আগস্টের অভাবনীয় বিপ্লব-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যাবে দেশের স্থিতিশীলতা বিনষ্ট করে ছাত্র-নাগরিক মহাজাগরণের মহিমাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপপ্রয়াস চলছে। প্রায় দেড় যুগের নিপীড়ন ও লুটপাটের শাসনে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটা অস্বাভাবিক ছিল না। কিন্তু তার সঙ্গে অগণিত মানুষের আত্মদানের বিনিময়ে অর্জিত বিজয় নস্যাৎ করার জন্য ক্ষমতাচ্যুত দলের নেতাকর্মী ও সুবিধাভোগী কুচক্রীরা যে ষড়যন্ত্র ও নাশকতায় মেতে ওঠেনি, তা নিশ্চিত করে বলা যাবে না।

রাষ্ট্রের পরিবর্তে একটি দলের প্রশ্নাতীত আনুগত্যে অভ্যস্ত হয়ে পড়া সিভিল প্রশাসন, পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর একাংশের কাণ্ডজ্ঞানহীন নিষ্ক্রিয়তার আড়ালে নাশকতায় লিপ্ত হওয়ার বিষয়টি এরই মধ্যে স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। ক্ষমতা কুক্ষিগত ও দীর্ঘস্থায়ী করতে রাষ্ট্রের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করা হয়েছে। পেশাদারিত্বকে পাঠানো হয়েছিল নির্বাসনে। নাগরিকদের নিরাপত্তায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাহিনী পুলিশকে জনগণের শত্রু বাহিনীতে পরিণত করা হয়েছিল। কতিপয় উচ্চাভিলাষী দলবাজ কর্মকর্তার কারণে পুলিশ বাহিনীকে যে মূল্য দিতে হয়েছে, তা স্মরণকালে বিরল।

এরই মধ্যে জনরোষের মুখে পড়া অনেক অধস্তন পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়েও পদস্থ অনেক দলবাজ কর্মকর্তা অধস্তনদের দিয়ে আন্দোলনকারীদের নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালাতে বাধ্য করেছেন। অথচ ছাত্র-জনতার রোষানলে পড়ে বিপন্ন অবস্থায় তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনো নির্দেশনা ও সাহায্য পাওয়া যায়নি। বিক্ষুব্ধ পুলিশ সদস্যরা নাম উল্লেখ করে করে সদ্য পদচ্যুত আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার, সদ্য সাবেক ডিবিপ্রধানসহ আরও কয়েকজনকে দ্রুত বিচারের মুখোমুখি করার দাবি জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, তাদের কারণেই পুলিশ বাহিনী ইতিহাসের নির্মম জনরোষের শিকার হয়েছে। যে কোনো ঘটনা-অঘটনের দায় নির্ণয় করার ক্ষেত্রে বেনিফিশিয়ারি চিহ্নিত করতে হয়। অভূতপূর্ব গণবিপ্লবের মধ্য দিয়ে যারা বিশ্বের নিকৃষ্টতম স্বৈরাচারের কবল থেকে দেশকে মুক্ত করেছেন, তারা তাদের বিজয় নিশ্চয়ই কালিমালিপ্ত করতে চাইবেন না। হিংসাত্মক ঘটনাগুলো যতটা না পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ তার চেয়েও অর্জিত সাফল্যকে ম্লান করে বিপ্লবের বিপরীতে প্রতিবিপ্লবের পটভূমি তৈরির দুরভিসন্ধি কি না, সে প্রশ্নও জোরালোভাবে সামনে এসেছে। বিশেষত সংখ্যালঘুদের উপাসনালয় ও বাড়িঘরে হামলা করার কোনো যৌক্তিক কারণ কেউ খুঁজে পাচ্ছেন না।

ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এ ধরনের আশঙ্কা কয়েক দিন আগেই প্রকাশ করেছিলেন। বিএনপি ও জামায়াত নেতৃত্বের পক্ষ থেকেও নেতাকর্মীদের সতর্ক থাকতে বলেছিলেন, যাতে সংখ্যালঘুদের জানমালের ক্ষয়ক্ষতি করে কেউ ফায়দা তুলতে না পারে। ফলে আরও বড় সহিংসতা থেকে হয়তো রক্ষা পাওয়া গেছে। বিক্ষিপ্ত অঘটনের পর বিভিন্ন মন্দির পাহারা দিচ্ছেন বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী ও শিক্ষার্থীরা। এ নিয়ে সংখ্যালঘু নেতারাও স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। প্রথম সুযোগেই বেশ কিছু স্থানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় ও প্রতিবেশী দেশকে খেপিয়ে তুলতে সহিংস ঘটনা ঘটানো হয়েছে। দুয়েকটি স্থানে হাতেনাতে আটক হওয়া হামলাকারীদের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা যে পতিত সরকারি দলের সদস্য, তা দেশবাসী এরই মধ্যে জেনে গেছে।

আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনে সংখ্যালঘুদের ওপর কম নির্যাতন-নিপীড়ন হয়নি। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বশীল সংগঠনের নেতারা বিভিন্ন সময়ে যে তথ্য ও পরিসংখ্যান হাজির করেছেন তাতে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগের লোকজনের পক্ষ থেকেই তাদের ওপর আঘাত এসেছে বেশি। সম্পত্তি দখলের ঘটনায়ও অধিকাংশ ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ দলীয়রা জড়িত।

সরকারি স্থাপনা ও গণবিস্ফোরণে ক্ষমতাচ্যুত দল আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে হামলার মতো যে সহিংস ঘটনা ঘটেছে, তা এখনো পুরোপুরি বন্ধ হয়নি। এর কারণও বোধগম্য। ক্ষমতার মদমত্ততায় দেড় দশক জুড়ে প্রতিপক্ষকে নিশ্চিহ্ন ও নির্মূলে হেন কোনো নিষ্ঠুরতা নেই যা করা হয়নি। বিরোধী মত-পথের কোটি কোটি নেতাকর্মী বছরের পর বছর পরিবারের সঙ্গে ঘুমাতে পারেননি। হয় জেলখানায় নয়তো দুঃসহ ফেরারি জীবন কাটাতে হয়েছে। যাদের ব্যবসা-বাণিজ্য ছিল তাদের পথে বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন ব্যবসায়ীরা। দলীয়করণের মাধ্যমে ভিন্নমতের মানুষকে তৃতীয় শ্রেণির নাগরিকে পরিণত করা হয়েছিল। শুধু তাই নয়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের ন্যায়সংগত দাবির বিপরীতে দাঁড়িয়ে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে যেভাবে শত শত শিশু, কিশোর, নারী এমনকি নিরীহ শ্রমজীবী মানুষকে পাখির মতো গুলি করে হত্যায় মেতেছিল চূড়ান্ত বিজয়ের পূর্বপর্যন্ত, এতে করে গণপ্রতিরোধের মুখে পড়তে হয় তাদের। অনেক ক্ষেত্রে তা ভয়াল সহিংসতায় রূপ নেয়। ক্ষতি হয় জীবন ও সম্পদের।

তবে আশার বিষয় হলো, দায়িত্বশীল রাজনৈতিক নেতা, ছাত্রনেতা, সেনাপ্রধান এবং আগামী দিনে যারা দেশ শাসনের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন, তাদের পক্ষ থেকে বলিষ্ঠভাবে শান্তির বার্তা দেওয়ার পর এরই মধ্যে সহিংস ঘটনা বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণে এসেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের আগেই ড. মুহাম্মদ ইউনূস হিংসা-হানাহানির বিরুদ্ধে কঠোর বার্তা দিয়েছেন। তিনি বুধবার (৭ আগস্ট) এক বার্তায় সহিংসতা ও সম্পদ বিনষ্ট করা থেকে সবাইকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আমি সবাইকে বর্তমান পরিস্থিতিতে শান্ত থাকতে এবং সব ধরনের সহিংসতা ও স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ বিনষ্ট করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানাচ্ছি।’ ইউনূস সেন্টার থেকে পাঠানো এ বার্তায় তিনি আরও বলেন, ‘আসুন আমরা আমাদের এ নতুন বিজয়ের সর্বোত্তম সদ্ব্যবহার নিশ্চিত করি। আমাদের কোনো ভুলের কারণে এ বিজয় যেন হাতছাড়া হয়ে না যায়।’

আগামী দিনে ক্ষমতার দাবিদার রাজনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াও শান্তির পক্ষে অত্যন্ত জোরালো আহ্বান জানিয়ে দলের নেতাকর্মীদের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ অবদমনের চেষ্টা করেছেন। অত্যন্ত সময়োপযোগী এ আহ্বান জানান বুধবার রাজধানীর নয়াপল্টনে লাখো মানুষের সমাবেশে ভিডিও বক্তব্যের মাধ্যমে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরুতর অসুস্থ সাবেক প্রধানমন্ত্রী দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেন, ধ্বংস, প্রতিশোধ, প্রতিহিংসা নয়; ভালোবাসা ও শান্তির সমাজ গড়ে তুলতে হবে। তরুণরা যে স্বপ্ন নিয়ে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছেন, সে স্বপ্ন বাস্তবায়নে মেধা, যোগ্যতা, জ্ঞানভিত্তিক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।

বানোয়াট মামলায় সাজা মাথায় নিয়ে ছয় বছরের অধিক বন্দি ছিলেন খালেদা জিয়া। ছাত্র-নাগরিক অভ্যুত্থানের পর মঙ্গলবার তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। তিনি এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সেখান থেকেই লাখো মানুষের সমাবেশে খালেদা জিয়ার দুই মিনিটের ভিডিও বক্তব্যটি প্রচার করা হয়। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, ‘দীর্ঘদিনের নজিরবিহীন দুর্নীতি, গণতন্ত্রের ধ্বংসস্তূপের মধ্য থেকে আমাদের নির্মাণ করতে হবে এক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। শোষণহীন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে হবে। সব ধর্ম-গোত্রের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। শান্তি, প্রগতি, সাম্যের ভিত্তিতে আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে আসুন আমরা তরুণদের হাত শক্তিশালী করি।’

একই সমাবেশে লন্ডনে নির্বাসিত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রধান অতিথি হিসেবে ভিডিও বক্তব্য দেন। তিনিও দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে শান্তি ও সংযমের বার্তা দিয়ে ধর্মীয় পরিচয় ও বিশ্বাস যা-ই হোক না কেন, তার নিরাপত্তায় ঢাল হিসেবে দাঁড়িয়ে দৃষ্টান্ত স্থাপনের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আজ এই মুহূর্ত থেকে হামলা কিংবা নৈরাজ্য বন্ধ করুন। এমনকি কেউ বিএনপির নাম ব্যবহার করে কোনো অপকর্ম করতে চাইলে তাকে ধরে আইনের হাতে তুলে দিন। কোনো পুলিশের বিরুদ্ধে কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে যথানিয়মে অভিযোগ দায়ের করুন।’

পুলিশের বিরুদ্ধে দলের নেতাকর্মীদের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ প্রশমনে স্পষ্ট বার্তা দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘একটি সভ্য ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পুলিশ অপরিহার্য। পুলিশ জনগণের শত্রু নয়। নিরাপদে ক্ষমতায় থাকার জন্য শেখ হাসিনা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে জনগণের শত্রু হিসেবে দাঁড় করিয়েছে। আমি বিশ্বাস করি, বিএনপি বিশ্বাস করে, বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিটি রাজনৈতিক দল বিশ্বাস করে, পুলিশের ভেতরে একটি চক্র ছাড়া অধিকাংশ পুলিশ কর্মকর্তা ও সদস্য চাকরিবিধি মেনে এবং আইনকানুন মেনেই দায়িত্ব পালনের চেষ্টা করছেন।’

যে কোনো ধরনের উচ্ছৃঙ্খল ও সহিংসতার বিরুদ্ধে এবং শান্তি বজায় রাখার জন্য বার্তা দিয়েছেন জামায়াত নেতারাও। সেনাপ্রধান বুধবার আইনশৃঙ্খলা উন্নয়নে তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টার কথা জাানিয়ে সবার সহযোগিতা চেয়েছেন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতারা তো আগেই প্রতিশোধমূলক সহিংস কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে বলেছেন সবাইকে। এসব বার্তার ইতিবাচক প্রভাব এরই মধ্যে পড়তে শুরু করেছে। আগের তিন দিনের তুলনায় সহিংস ঘটনার ঘটনা ও ব্যাপ্তি কমে এসেছে।

এটা ঠিক যে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সর্ববৃহৎ বাহিনী পুলিশ নিষ্ক্রিয় থাকায় জননিরাপত্তা হুমকির মুখে রয়েছে। কুচক্রী মহল বিভিন্ন এলাকায় পরিকল্পিতভাবে ডাকাতি ও লুটের ঘটনা ঘটাচ্ছে কি না, সে সন্দেহও প্রবল হচ্ছে। পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, বিগত সরকারের আমলে এবং সাম্প্রতিক আন্দোলনে যেখানে পুলিশ মানুষের ওপর নিষ্ঠুর অত্যাচার ও দমন চালিয়েছে, সেখানে থানা-পুলিশ বেশি আক্রান্ত হয়েছে। থানায় পিটিয়ে আগুন দিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটছে। পুলিশও নির্বিচারে গুলি চালিয়ে উত্তেজিত জনতাকে হত্যা করছে।

এখন পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক করতে হলে ভুক্তভোগী রাজনৈতিক কর্মী ও নিপীড়িত মানুষকে আইন নিজের হাতে তুলে না নেওয়ার জন্য উদ্বুদ্ধ করতে হবে। রাজনৈতিক নেতৃত্বকেই এ দায়িত্বটা নিতে হবে বড়দাগে। বঞ্চনা ও নিপীড়নের শিকার প্রতিটি মানুষের মধ্যে বিশ্বাস জাগাতে হবে যে, দীর্ঘকাল ধরে চলা অত্যাচার-নিপীড়নের প্রতিকার অচিরেই পাবে। একই সঙ্গে গণঅভ্যুত্থান-উত্তর দেশে ক্ষমতার নিয়ামক সব শক্তির পক্ষ থেকে শান্তির যে বার্তা উচ্চারিত হয়েছে, তা দেশের স্বার্থে, রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার স্বার্থে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে আমলে নিতে হবে।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে ববি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

সরিষাবাড়ীতে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ

পীরগঞ্জে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল চেষ্টার অভিযোগ

দায়িত্ব অবহেলায় ফার্স্ট সিকিউরিটি ব্যাংকের এমডিকে তিনমাসের বাধ্যতামূলক ছুটি

কেশবপুরে পূজা উদযাপন ফ্রন্টের প্রতিনিধি সভা

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে উইন্টার ও স্প্রিং সেমিস্টারের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত

৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়াদের অধিকাংশ হিন্দু দাবি করে ভারতীয় মিডিয়ার গুজব

নিহত ছাত্রদল নেতা সবুজ হাসানের পরিবারের পাশে তারেক রহমান

রমজানে ঢাকার ১০০ পয়েন্টে ন্যায্যমূল্যে বিক্রি হবে ডিম-মুরগি

১০

সুবাতাস বইছে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের পালে

১১

ডেঙ্গুতে বছরের প্রথম মৃত্যু, হাসপাতালে ৫৬

১২

রাঙামাটিতে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প নিয়ে আইএসপিআরের দাবি নাকচ ইউপিডিএফের

১৩

ফারুকের ওপর হামলার ঘটনায় ছাত্রশিবিরের নিন্দা

১৪

উঠান বৈঠকে বিএনপি, আবেদের কোম্পানিগঞ্জ দিয়ে শুরু

১৫

নদীতে আফগান বাঁধ, ইরানের প্রতিবাদ

১৬

তাহসানের হবু শ্বশুর শীর্ষ সন্ত্রাসী পানামা ফারুক

১৭

ছেলের বউকে উত্ত্যক্ত, প্রতিবাদ করায় প্রাণ গেল শ্বশুরের

১৮

৬৫ পণ্যে ভ্যাট : যে ব্যাখ্যা দিল এনবিআর

১৯

‘পতিত সরকারের দোসররা এখনো ঘাপটি মেরে রয়েছে’

২০
X