ড. মো. আবদুর রহিম
প্রকাশ : ০১ জুলাই ২০২৪, ০২:০০ এএম
আপডেট : ০১ জুলাই ২০২৪, ০৭:৪৪ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

কী প্রয়োজন ছিল প্রত্যয়ের

কী প্রয়োজন ছিল প্রত্যয়ের

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থা থেকে সরিয়ে ‘প্রত্যয়’ নামক নতুন স্কিমের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদে তারা আন্দোলনে নেমেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও প্রজ্ঞাপনটি প্রত্যাহার করার দাবিতে এরই মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করেছেন। শিক্ষার্থীদের ক্ষয়ক্ষতি যেন না হয়, সে কথা বিবেচনা করে তিন মাস ধরে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিভিন্ন ধরনের দৃষ্টি আকর্ষণমূলক কর্মসূচি যেমন—বিবৃতি প্রদান, প্রতীকী অবস্থান, মানববন্ধন, স্বাক্ষর সংগ্রহ, স্মারকলিপি প্রদান ইত্যাদি পালন শেষে জুন মাসের শেষ সপ্তাহে তিন দিন অর্ধদিবস এবং এক দিন পূর্ণদিবস কর্মসূচি পালন করেছেন। এসব কর্মসূচিতে কর্তৃপক্ষের সাড়া না পেয়ে ১ জুলাই ২০২৪ তারিখ থেকে সারা দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সর্বাত্মক কর্মবিরতি পালনের কর্মসূচি দিয়েছে। এ আন্দোলনটি একটি অপ্রয়োজনীয় আন্দোলন, যা শিক্ষকদের ওপর আরোপ করা হয়েছে। বিনা প্রয়োজনে মূল্যবান সময় এবং মেধার অপচয় হবে এতে। অনেক ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে জাতির পিতার কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যখন একটি নতুন সরকার গঠনের মাধ্যমে আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে দৃঢ় পদক্ষেপে এগিয়ে যাচ্ছেন, ঠিক সেই মুহূর্তে এই জয়যাত্রার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সহযাত্রী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের রাস্তায় নামানোর ‘প্রত্যয়’ নিয়ে কারা এগিয়ে এলো? বিষয়টি আলোচনা করার দাবি রাখে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সর্বজনীন পেনশন স্কিম উদ্বোধন করেন গত ১৭ আগস্ট ২০২৩ তারিখ। সেদিন বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের জন্য ‘প্রগতি’, সকর্মে নিযুক্তদের জন্য ‘সুরক্ষা’, প্রবাসী নাগরিকদের জন্য ‘প্রবাসী’ এবং নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য ‘সমতা’—এই চারটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল। উদ্বোধনী বক্তৃতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা সরকারি চাকরিজীবী তারা পেনশন পান। কিন্তু যারা চাকরি করেন না, তারা তো পান না। কাজেই এটি সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য নয়। যারা সরকারি বেতন পাবেন বা পেনশন পাবেন তাদের জন্য এটি প্রযোজ্য হবে না। তার বাইরে যে জনগোষ্ঠী শুধু তাদের জন্য এ ব্যবস্থা আমরা করে দিচ্ছি। যাতে করে তারাও একটু সম্মানজনকভাবে বাঁচতে পারেন।’ এই বক্তব্যের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করেন, সরকারি সুবিধার বাইরে যারা অবস্থান করছেন তাদের সুরক্ষা বলয়ের অন্তর্ভুক্ত করাই সর্বজনীন পেনশন স্কিমের মূল উদ্দেশ্য। এটি প্রধানমন্ত্রীর অত্যন্ত দূরদর্শী এবং জনকল্যাণকর একটি প্রকল্প, কোনো সন্দেহ নেই। এরই মধ্যে তিনি সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে পড়া অংশকে এবং দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীদের জন্য বিভিন্ন ধরনের ভাতা ও বৃত্তির ব্যবস্থা করেছেন। ভূমিহীন ও গৃহহীনদের নিজেদের একখণ্ড জমির মালিকানাসহ একটি ঠিকানা করে দিয়েছেন। শেখ হাসিনার মতো একজন মহান রাষ্ট্রনায়কই কেবল অনেকদূর পর্যন্ত দেখতে পান। এসব মানবিক উদ্যোগের কারণে তার নেতৃত্ব আজ বিশ্বের কাছে অবাকবিস্ময়। সর্বশেষ তার চিন্তাপ্রসূত সর্বজনীন পেনশন স্কিমটিও সর্বমহলে প্রশংসিত হয়েছে। তবে বরাবরের মতো বিএনপি এটির মধ্যেও সরকারের ‘দুর্নীতির দুরভিসন্ধির’ গন্ধ খুঁজে পায়। সর্বজনীন পেনশন স্কিম নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি হয়। পিছিয়ে থাকা অনেক মানুষ বিষয়টি নিয়ে জানার আগ্রহ দেখায়। তবে বিএনপির নেতিবাচক প্রচারণায় মানুষ খানিকটা বিভ্রান্ত হয়। আর একটি নতুন স্কিম বুঝতেও তো কিছুটা সময়ের প্রয়োজন। স্থানীয় পর্যায়ের কিছু কর্মকর্তা ‘সেনসেটাইজেশন’ না করেই স্কুল শিক্ষকদের সর্বজনীন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত না হলে বেতন আটকে দেওয়ার মতো ঘোষণা দেওয়ায় মানুষের মধ্যে এক ধরনের সন্দেহের সৃষ্টি হয়। তবে সব বাধা অতিক্রম করে উন্নত রাষ্ট্রের কল্যাণকামী ধারণা ‘সর্বজনীন পেনশন’ ব্যবস্থা কার্যকর হলে বাংলাদেশের সমাজে সমতা ও ন্যায়বিচারের যে স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখেছিলেন, তা বাস্তবায়নের পথে অনেকখানি অগ্রগতি হবে। এ ব্যবস্থায়ই আগামীর বাংলাদেশকে বৈষম্যহীন বাংলাদেশে পরিণত করবে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। সেটি বাস্তবায়নেই সরকারের প্রশাসনযন্ত্রের মনোযোগী হওয়া উচিত। সেটি না করে তারা আরও একটি নতুন স্কিম ‘প্রত্যয়’ নিয়ে হাজির হলেন, যা সর্বজনীন পেনশন স্কিমের মতো একটি মহৎ উদ্যোগকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

গত ১৩ মার্চ ২০২৪ তারিখে অর্থ মন্ত্রণালয় একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে অন্যান্য স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অন্তর্ভুক্ত করে ‘প্রত্যয়’ নামক একটি নতুন স্কিম ঘোষণা করে। উল্লেখ্য, ১ জুলাই ২০২৪ এবং তৎপরবর্তী যেসব শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী যোগদান করবেন তারা এই স্কিমের অন্তর্ভুক্ত হবেন, এর আগে নিযুক্তরা প্রচলিত ব্যবস্থাতেই পেনশন পাবেন। বর্তমান শিক্ষকরা তাহলে আন্দোলন করছেন কেন, সে প্রশ্ন এসে যায় স্বাভাবিক কারণেই। শিক্ষক নেতৃবৃন্দ বলছেন, এ ব্যবস্থা বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যকর হলে মেধাবীরা আগামীতে শিক্ষকতা পেশায় আসতে আগ্রহী হবেন না। এটি আসলে শিক্ষাব্যবস্থা এবং আগামী প্রজন্মের স্বার্থরক্ষার আন্দোলন। কেননা এ ব্যবস্থায় যারা আসবেন, তাদের ক্ষেত্রে বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থা থেকে অনেক সুবিধা কমে যাবে। বর্তমান ব্যবস্থায় পেনশন তহবিলের জন্য কোনো অর্থ কর্তন করা হয় না, প্রত্যয় স্কিমে বেতন থেকে প্রতি মাসে মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা ৫ হাজার টাকা কেটে নেওয়া হবে। বর্তমান ব্যবস্থায় চাকরি শেষে এককালীন একটি মোটা অঙ্কের (বর্তমান সর্বোচ্চ স্কেলের চাকরিজীবীরা কোটি টাকার কাছাকাছি) টাকা এককালীন প্রাপ্ত হন। আর সর্বশেষ মূল বেতনের অর্ধেকের বিপরীতে মাসিক পেনশন পান। চাকরি শেষে এই এককালীন অর্থ দিয়ে তারা নিজেদের একটি মাথা গোঁজার ঠাঁই বা সন্তানদের উচ্চশিক্ষার পেছনে খরচ করেন। প্রত্যয়ে এককালীন কোনো টাকা দেওয়া হবে না, মাসিক ভিত্তিতে দেওয়া হবে। বর্তমান ব্যবস্থায় স্বামী/স্ত্রী/নমিনি আজীবন পেনশন পান, প্রত্যয়ে শুধু পেনশনার আজীবন পাবেন। তবে পেনশনার মারা গেলে পেনশনারের বয়স ৭৫ বছর পর্যন্ত নমিনিরা পাবেন। আগামীতে মানুষের গড় আয়ুষ্কাল বেড়ে যাবে, সেটি বিবেচিত হয়নি।

বর্তমান ব্যবস্থায় পেনশনাররা অর্জিত ছুটির বিপরীতে এককালীন টাকা পান, যা প্রত্যয়ে নেই। বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অবসরের বয়স ৬৫ বছর আর প্রত্যয়ে অবসরের বয়স ধরা হয়েছে ৬০ বছর। বর্তমানে প্রচলিত বিভিন্ন ধরনের ভাতা সম্পর্কে প্রত্যয়ে কিছু বলা নেই। এভাবে তুলনা করে দেখা যায়, প্রত্যয়ে বর্তমান ব্যবস্থা থেকে সুবিধা অনেক কমে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, প্রধানমন্ত্রীর দর্শন হলো সবাইকে যুক্ত করা, কাউকে বাদ দেওয়া নয়। প্রত্যয়ের মাধ্যমে শিক্ষকদের প্রচলিত ব্যবস্থা থেকে বাদ দিয়ে যাদের পেনশন সুবিধা নেই তাদের কাতারে নিয়ে গেছেন। পেনশন নীতিতে পরিবর্তনের প্রয়োজন হলে বিদ্যমান সুবিধা বহাল রেখে সবাইকে একসঙ্গে পরিবর্তনের আওতায় আনা উচিত। তা না করায় সন্দেহের যথেষ্ট কারণ থেকে যায়। সে কারণে এই আন্দোলনের সূচনা হয়। গত ২৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট অধিবেশনে শিক্ষক প্রতিনিধিরা বিষয়টি উত্থাপন করলে সেটির ওপর সিনেট সদস্যরা আলোচনা করেন। স্কিমটির মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যে বৈষম্যের শিকার হবেন এবং উচ্চশিক্ষাঙ্গনে সেটি নেতিবাচক প্রভাব রাখবে, তা সবার বক্তব্যে উঠে আসে। আলোচনা শেষে এ স্কিমটি বাতিল চেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে সর্বসম্মতভাবে একটি প্রস্তাব গৃহীত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেটে নির্বাচিত পাঁচজন সংসদ সদস্যসহ বাংলাদেশের রাষ্ট্র ও সমাজের সর্বস্তরের প্রতিনিধিত্ব রয়েছেন। এরকম একটি বডি যদি মনে করেন, কাজটি সঠিক হয়নি তাহলে কারা মনে করেন কাজটি সঠিক হয়েছে? এমনকি আমলাতন্ত্রের অনেকে বিষয়টির সঙ্গে একমত নন।

হঠাৎ করেই এ স্কিমটি চাপিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে প্রগতিশীল শক্তিকে হতাশার মধ্যে ঠেলে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে দ্বিধাবিভক্ত করার কোনো অপচেষ্টা হচ্ছে কি না, দেখা দরকার।

এ পর্যন্ত ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দ আনুষ্ঠানিক বা অনানুষ্ঠানিকভাবে সরকারের অনেকের সঙ্গেই কথা বলেছেন। তারা কেউ মনে করেন না, যে স্কিমটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, তা সঠিক হয়েছে। অনেকে এ-ও বলেছেন, আমলাতন্ত্রের মধ্যে গুটিকয়েক লোক অতিতৎপরতার মাধ্যমে সরকারকে খুশি করে নিজেদের গুরুত্বপূর্ণ করে তোলার জন্য বিপ্লবী অনেক তত্ত্ব নিয়ে হাজির হন, যা বাস্তবতা বিবর্জিত। প্রজ্ঞাপনটি জারি করার পর সেটি এখন তাদের জন্য ‘প্রেস্টিজ ইস্যু’ হয়ে গেছে। অষ্টম বেতন স্কেল প্রবর্তনের সময় এমন এক ঘটনা ঘটে, যা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে সমাধান হয়েছিল। প্রত্যয়কে ব্যালান্স করার এখন ‘সেবক’ স্কিম সামনে আনা হয়েছে। এ ধরনের বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে বিষয়টি চুলচেরা বিশ্লেষণ করা উচিত ছিল। জাতির পিতা শিক্ষকদের সবচেয়ে বেশি সম্মান করতেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়কে স্বায়ত্তশাসন দিয়েছিলেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশেষ মর্যাদায় উপনীত করতে চেয়েছিলেন, জাতির দুর্ভাগ্য তিনি আর আসতে পারেননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে তার ‘হৃদয়ের বিশ্ববিদ্যালয়’ বলে গর্ববোধ করেন। তিনি রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে তার শিক্ষকদের পাশে বসাতেন। বাঙালির সর্বকালের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে শ্রেষ্ঠত্ব কেউ কখনো অর্জন করতে পারবেন না। তার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার মতো জনসম্পৃক্ত এবং ক্ষমতাধর সরকারপ্রধানও এই বাংলাদেশে আর জন্ম হবে না। অথচ তাদের কাছ থেকে আমরা শিক্ষা নিই না। সামান্য ক্ষমতার মোহে অনেকে যেখান থেকে তার জন্ম তার প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে। বাংলাদেশ একটি ছোট্ট দেশ। এখানে সবাই আত্মীয়তার সূত্রে বাঁধা। কারা কোন উদ্দেশ্যে কী করেন, সেটা জা নাজানি হয়ে যায়। যারা করেছেন তারা কী উদ্দেশ্যে করেছেন, তা হয়তো একদিন বের হয়ে আসবে; কিন্তু এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেন অশান্ত না হয়, ঘোলা জলের মাছ শিকারিরা যেন সুযোগ না পায়, সে বিষয়ে সব পক্ষের দায়িত্বশীলতা আশা করছি। ইগো সমস্যায় না ভুগে প্রজ্ঞাপনটি স্থগিত করে আলোচনার উদ্যোগ নিলে সব কূল রক্ষা পাবে বলে আমাদের বিশ্বাস।

লেখক: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং

বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের যুগ্ম মহাসচিব

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

নায্য পেনাল্টি দেওয়া হয়নি ব্রাজিলকে, কনমেবলের ভুল স্বীকার

সিনিয়র ক্রিকেটারদের কারণেই পাকিস্তানে পরিবর্তন সম্ভব নয়!

কোয়ার্টার ফাইনালেই ক্রুসকে অবসরে পাঠাতে চায় স্পেন

খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা মিথ্যা : বরকত উল্লাহ বুলু

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের জন্য এনআইডি কার্যক্রম বিষয়ক মতবিনিময় সভা

অপুকে ছাগলের বাচ্চার সঙ্গে তুলনা করলেন বুবলী

উইম্বলডন ২০২৪ / দ্বিতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ, ভন্দ্রোসোভার বিদায়

আওয়ামী লীগ নয়, জিয়া, খালেদা, এরশাদ দেশ বিক্রি করেছেন : প্রধানমন্ত্রী

ফল উৎসব আমাদের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ : আব্দুস সালাম 

সমুদ্রসম্পদ আহরণে সব সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হবে : বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

১০

এমপি আনার হত্যা, যেভাবে পালিয়ে যান ফয়সাল

১১

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা নিয়ে পাল্টাপাল্টি বক্তব্য দুই কোরিয়ার

১২

যমুনার গর্ভে বিলীন ৫ শতাধিক বাড়িঘর

১৩

প্রধানমন্ত্রীর বেইজিং সফরে উন্নয়ন ইস্যু প্রাধান্য পাবে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৪

মুম্বাইয়ে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রোহিতদের সংবর্ধনা

১৫

এমপি আনার হত্যা : এবার ফয়সালের দোষ স্বীকার

১৬

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা নিয়ে যা বললেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

১৭

সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করার পরিকল্পনা নেই : জনপ্রশাসনমন্ত্রী

১৮

দেশকে ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে ঠেলে দিয়েছে সরকার : নিতাই রায়

১৯

সুনীল অর্থনীতিকে মূল অর্থনীতিতে কাজে লাগাতে হবে : প্রতিমন্ত্রী

২০
X