রাজন ভট্টাচার্য
প্রকাশ : ২৮ মে ২০২৩, ১০:৪৬ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

আ.লীগের এক চাপ বিএনপির দুই

আ.লীগের এক চাপ বিএনপির দুই

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া নতুন ভিসা নীতি নিয়ে উত্তপ্ত রাজনীতি। বিভিন্ন দলের নেতারা ভিসা নীতির পক্ষে-বিপক্ষে অবস্থান তুলে ধরছেন। চলছে বাগযুদ্ধ। কেউ বিষয়টিকে দেখছেন ইতিবাচক। কেউ বা নেতিবাচক দৃষ্টিতে বিশ্লেষণ করছেন। রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দলগুলোর প্রতিপক্ষের বিপদ তুলে ধরে নিজেদের প্রভাবমুক্ত দেখানোর চেষ্টাই বেশি।

নির্বাচন ঘিরে প্রভাবশালী দেশটির এই ভিসা নীতি প্রকৃত অর্থে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও মাঠের বিরোধী দল বিএনপির জন্য কি চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে? বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, রাজনৈতিক বিবেচনায় দেওয়া মার্কিন ভিসা নীতি সবার জন্যই সতর্কবার্তা। এর মধ্যে ক্ষমতাসীনদের জন্য এটি একটি চ্যালেঞ্জ, আর বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জ দুটি নিয়ে এসেছে। দলগুলো দেশ ও মানুষের স্বার্থ বিবেচনায় নির্বাচনের দিকে অগ্রসর হলে ভিসা নিষেধাজ্ঞা এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব বলেও মনে করেন তারা।

বিএনপি বরাবরই বলে আসছে, শেখ হাসিনার অধীনে তারা কোনো নির্বাচনে যাবে না। নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি না মানলে নির্বাচন প্রতিহত করবে। সরকার পতনের এক দফা দাবি আদায়ে মিত্রদের নিয়ে রাজপথে দলটি; কিন্তু আওয়ামী লীগ শুরু থেকেই এই দাবি নাকচ করে আসছে।

কয়েকদিনের ঘটনাপ্রবাহে স্পষ্ট, এ মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রসহ প্রভাবশালী দেশ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় নির্দলীয় বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। গত বুধবার নিয়মিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে জানান, বাংলাদেশের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে মাথাব্যথা নেই যুক্তরাষ্ট্রের। অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশটির লক্ষ্য। ফলে নির্দলীয় সরকারের দাবিতে অটল থাকা বিএনপির জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নির্বাচন ঘিরে সহিংসতা করলে বিরোধী দলের নেতাকর্মীরাও মার্কিন ভিসা পাবে না বলে ভিসা নিষেধাজ্ঞার হুমকিতে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। এই বিবেচনায় নির্বাচন ঠেকানোর পরিকল্পনা থেকে রাজপথে আন্দোলনের নামে সহিংসতা করলেও দলটির জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে। মূলত বর্তমান সরকারের অধীনে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলেও তাতে জয়ের ব্যাপারে নিশ্চিত নয় বিএনপি। নির্বাচনে সম্মানজনকসংখ্যক আসন পেলেও সরকার গঠনের সুযোগ না পেলে তাতে কোনো লাভ নেই বলে মনে করেন দলটির নীতিনির্ধারকরা। বরং এতে দলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হতে পারে বলে কারও কারও ধারণা।

তারা মনে করেন, ক্ষমতায় যেতে না পারলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে দেশে ফেরানো সম্ভব নয়। ফলে নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল হলেও লাভ নেই। বরং যিনি সংসদীয় দলের নেতা বা বিরোধীদলীয় নেতা নির্বাচিত হবেন, দলের মধ্যে তার প্রভাব বেড়ে যেতে পারে। এতে তারেকসহ বর্তমান শীর্ষ নেতাদের কর্তৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে। এই প্রেক্ষাপটে বিএনপি নেতারা বলছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির সমাধান রাজপথেই হবে; কিন্তু আন্দোলনের মাধ্যমে দাবি আদায় তাদের জন্য এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেননা আন্দোলনকালে সহিংস পরিস্থিতি তৈরি হলে বিএনপি দায় এড়াতে পারবে না।

বিশ্লেষকদের মতে, মার্কিন ভিসা নীতি কোনো নিষেধাজ্ঞা নয়, সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে চাপ, যা প্রধান দুই রাজনৈতিক দলের জন্য বেশি প্রযোজ্য। বিএনপির পক্ষ থেকে রাজপথের আন্দোলনে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি আদায় এবং তাতে সফল না হলে নির্বাচন প্রতিহত করতে গেলে পরিস্থিতি হবে সংঘাতময়; কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতিতে সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার তাগিদ দেওয়ার পাশাপাশি নির্বাচন ঘিরে সহিংস রাজনীতির বিরুদ্ধেও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। ফলে বিএনপির আন্দোলন সহিংস হলে তারাও মার্কিন নিষেধাজ্ঞাসহ আন্তর্জাতিক মহলের সমালোচনার মুখে পড়তে পারে।

জানা গেছে, সহিংসতা ও নির্বাচন প্রতিহত করার বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নীতির অবস্থানকে কাজে লাগাতে চায় আওয়ামী লীগ। বিএনপিকে কোণঠাসা করতে রাজনৈতিক প্রচারে বিষয়টি সামনে আনার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলেও এটি সামনে আনতে চায় তারা। এরই মধ্যে নির্বাচন প্রতিহত করা নিয়ে বিএনপি নেতাদের বিভিন্ন বক্তব্য মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের কাছে পাঠিয়েছে আওয়ামী লীগ। আগামীতেও বিএনপি নেতারা নির্বাচন বয়কট বা প্রতিহত করার বিষয়ে যেসব বক্তব্য দেবেন সেগুলো মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে পাঠানো হবে।

এ অবস্থায় বিএনপি এখন মিত্রদের নিয়ে সরকার পতনের এক দফার আন্দোলন আরও জোরদার করবে, নাকি অবস্থান পরিবর্তন করে সংবিধান অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনের পথে হাঁটবে—এমন প্রশ্ন উঠেছে। যদিও এ ব্যাপারে দলটির সুনির্দিষ্ট কোনো অবস্থান এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে ভিসা নীতি ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় এটিকে ক্ষমতাসীনদের ভোট কারচুপির বিরুদ্ধে বড় ধরনের সিগন্যাল বলে মন্তব্য করেছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটির আহ্বায়ক আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত ভোট রিগিং হচ্ছে। এটা বন্ধ করার জন্য আমরা স্বাগত জানাই তাদের পদক্ষেপকে। মার্কিন এই পদক্ষেপ আগামী দিনে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এটি সরকারের জন্য বড় মেসেজ আখ্যায়িত করে তিনি বলেছিলেন, এই মেসেজ বিবেচনায় না নিয়ে আবারও ভোট চুরি করলে সরকারকে নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা করা দরকার।

মার্কিন ভিসা নীতির পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপি সত্যিই কোনো চ্যালেঞ্জ দেখছে কি না—জানতে চাইলে দলটির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু কালবেলাকে বলেন, বাংলাদেশের জন্য যুক্তরাষ্ট্র যে নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছে, সেটা নিয়ে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই। কারণ, তারা বাংলাদেশে একটা ভালো নির্বাচন চাচ্ছে, মানবাধিকার চাচ্ছে। আমরাও একটা ভালো নির্বাচন চাচ্ছি, মানবাধিকার আমরাও চাই। তাই আমরা মনে করি, এটা একটা ভালো নির্বাচনের জন্য সহায়ক হবে। সুতরাং এই ভিসা নীতি বিএনপির জন্য চ্যালেঞ্জের কিছু নেই। তিনি আরও বলেন, তবে সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা তথা দলীয় সরকারের অধীনে কোনো ভালো নির্বাচন সম্ভব নয়। এটা আমাদের যেমন অনুভব, তেমনি শেখ হাসিনারও অনুভব। কারণ, তিনিও কেয়ারটেকার সরকারের জন্য এমন কোনো আন্দোলন নেই, যা করেননি। এমনকি তিনি এখন পর্যন্ত নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারে বিশ্বাস করেন। কারণ, তিনি তো এই ব্যবস্থা বাতিল করেননি, বাতিল করেছেন কোর্ট। তাই আমি মনে করি, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জামায়াতে ইসলামীসহ সব রাজনৈতিক দল একমত; কিন্তু অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা নিজের দল এবং নিজেকে বিজয়ী করার জন্য এখন কেয়ারটেকার ধারণার বাইরে গেছেন এবং এটি বাতিলের বিষয়টি তিনি কোর্টের কাঁধে চাপিয়েছেন।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি আওয়ামী লীগের জন্য এক দফা চ্যালেঞ্জ সামনে এনেছে। তা হলো সবাইকে নিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন। এ ক্ষেত্রে সরকারের পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে বিএনপির নির্বাচন আয়োজনের দাবি আমলে নিচ্ছে না ক্ষমতাসীনরা। তারা সংবিধানের আলোকে নির্বাচনের ব্যাপারে অনড়। দাবি পূরণ না হওয়ায় শেষ পর্যন্ত বিএনপি অংশ না নিলে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হবে? যদি তা না হয়, তাহলে মার্কিন ভিসা নীতির আওতায় পড়বে দলটি। শুধু তা-ই নয়, দাবি পূরণ না হলে বিএনপির সঙ্গে থাকা মিত্ররাও নির্বাচনে আসবে না। তারাও সরকারের চলমান নির্বাচন পদ্ধতি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে।

তাহলে কি নির্বাচন নিয়ে নতুন করে ভাবতে শুরু করেছে ক্ষমতাসীনরা? যদিও এখন পর্যন্ত স্পষ্ট কোনো আলামত নেই। টানা তিনবার ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ এই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করবে তা-ও এখনো অজানা। তবে জানা গেছে, ক্ষমতাসীন দলটির নেতারা প্রকাশ্যে ভিসা নীতি নিয়ে নানা কথা বললেও ভেতরে ভেতরে সামনের পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা করা হবে, তা নিয়ে ভাবতে শুরু করেছেন। ভিসা নীতির আওতা থেকে কীভাবে বেরিয়ে আসা যায়, সে পরিকল্পনাও করা হচ্ছে। মার্কিন সরকারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমঝোতার পথ তৈরি করে নির্বাচনের আগে ভিসা নীতি প্রত্যাহারের চেষ্টা করবে দলটি।

বিশ্লেষকদের মতে, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে কঠোর অবস্থান থেকে আওয়ামী লীগকে সরে এসে নমনীয় হওয়া দরকার। প্রয়োজনে সংবিধান সংশোধন বা বিরোধী দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মধ্য দিয়ে সমঝোতার পথ তৈরি হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সামনের দিনগুলোতে দেশ রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি সহিংসতা থেকে রক্ষা পাবে।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, দুই দলের কঠোর অবস্থানের কারণে মার্কিন ভিসা নীতি যদি কার্যকর হয়, তাহলে সেটি দেশের জন্যেই ক্ষতিকর হবে। এই নীতির আওতায় বর্তমান ও সাবেক বাংলাদেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরকারপন্থি ও বিরোধী দলের সদস্য, আইন প্রয়োগকারী, বিচার বিভাগ এবং নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা অন্তর্ভুক্ত হলে অনেকের যুক্তরাষ্ট্রে আসা-যাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। অনেকেই ভিসা পাবেন না। তাদের পরিবারের সদস্যদের ক্ষেত্রেও এই নিষেধাজ্ঞা প্রযোজ্য হবে। ফলে তাদের অনেকের যুক্তরাষ্ট্র আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে বিঘ্ন সৃষ্টি হতে পারে। সব মিলিয়ে বিষয়টি আন্তর্জাতিক মহলে বাংলাদেশের জন্য নেতিবাচক অবস্থান তৈরি করতে পারে। তাই বৃহত্তর স্বার্থের কথা মাথায় রেখে রাজনৈতিক সমঝোতার পক্ষে মত অনেকের।

ভিসা নীতির ফলে তৈরি হওয়া চ্যালেঞ্জ নিয়ে অবশ্য চিন্তিত নয় বলে দাবি আওয়ামী লীগ ও সরকারের মন্ত্রীদের। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতি নিয়ে সরকারের আবেদন করার কোনো প্রয়োজন নেই বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। গতকাল সাংবাদিকদের তিনি বলেন, যদি এই আইনের (ভিসা নীতি) কারণে জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ হয়, তা হবে আশীর্বাদ। এ নিয়ে সরকার বিব্রত নয়।

জানতে চাইলে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র কোনো নিষেধাজ্ঞা দেয়নি। আগামী নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয়, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের আলোকে হয়, চেতনায় হয়, সেই ব্যাপারে তারা ভূমিকা রাখতে বলেছে। অনেকেই নির্বাচনকে ব্যাহত করার ষড়যন্ত্র করছে। যেটি ২০১৩, ১৪ ও ১৫ সালে হয়েছে, সেই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয়। আমরা বলেছি নিরপেক্ষ নির্বাচনের আয়োজন করবে সরকার।

গতকাল এক সমাবেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, নতুন ভিসা নীতিতে আমেরিকা বলেছে—সুষ্ঠু নির্বাচনে যারাই বাধা দেবে তাদের ভিসা বন্ধ করে দেবে। এখানে আমাদের কিছুই নেই। কাজেই বাইরে কে নিষেধাজ্ঞা দিল, ভিসা বন্ধ করে দিল তা নিয়ে শেখ হাসিনার মাথাব্যথা নেই। আমরা তো নির্বাচন সুষ্ঠু করব, অবাধ নিরপেক্ষ করব।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধান বিরোধী নয় : হাইকোর্ট

আজ ৪৬তম বিসিএস প্রিলি পরীক্ষা, যেসব নির্দেশনা মানতে হবে

ইতিহাসের এই দিনে আলোচিত যত ঘটনা

২৬ এপ্রিল : নামাজের সময়সূচি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

হাতি শুঁড় দিয়ে আছাড় মারল কৃষককে

বাবার বাড়ি যাওয়ায় স্ত্রীকে ২৭ কোপ দিলেন স্বামী

সিলেটে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ২

ব্যারিস্টার খোকনের দলীয় পদ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বিএনপি 

বাড়ি ফেরা হলো না বাবা-ছেলের

১০

বাংলাদেশের দাবদাহ নিয়ে যা বলছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম

১১

অনুষ্ঠিত হলো বিইউএইচএস -এর প্রথম সমাবর্তন

১২

ইউরোপ ধ্বংস হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে : ম্যাখোঁ

১৩

ছেলেদের দোষে ডুবছেন মাহাথির মোহাম্মদ

১৪

হিজাব আইন না মানায় ইরানে ব্যাপক ধরপাকড়

১৫

তীব্র তাপপ্রবাহে বৃষ্টি চেয়ে হাজারো মুসল্লির কান্না

১৬

মানব পাচারের দায়ে একজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৭

ঝিনাইদহে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন

১৮

কারিগরির ফাঁকা সনদ মিলল তোষকের নিচে, গ্রেপ্তার কম্পিউটার অপারেটর

১৯

ঝিনাইদহে বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায়

২০
*/ ?>
X